মানবর্দ্ধন পাল
বছর দুয়েক ধরে করোনাকালে স্বেচ্ছায় গৃহবন্দীই থেকেছি। জরুরি প্রয়োজন ছাড়া কোথাও বেরোয়নি। বেরোলেও মাস্ক এবং স্যানিটাইজার ছিল সর্বক্ষণের বিশ্বস্ত সঙ্গী। মাস্ক অনিবার্য পোশাকের মতো বরণ করে নিয়েছি। অভ্যস্তও হয়ে গেছি গত দুই বছরে। জরুরি পারিবারিক কাজে ১৯ জানুয়ারি যেতে হয়েছিল সিলেট। দুই বছরের বেশি সময় পর এই দীর্ঘ ভ্রমণ—ব্রাহ্মণবাড়িয়া থেকে সিলেট।
‘এক রামের রক্ষা নাই, সুগ্রীব দোসর’-এর মতো এখন ডেলটা এবং ওমিক্রনে আক্রান্ত আমাদের দেশ। কিন্তু অধিকাংশ মানুষের মধ্যে স্বাস্থ্যবিধি মানার বালাই নেই! মফস্বল থেকে মহানগরে একই অবস্থা! অথচ ইতিমধ্যে নতুন করে সরকারি বিধিনিষেধ জারি হয়েছে। এক আসন খালি রেখে ট্রেনে অর্ধেক যাত্রী, মাস্ক ছাড়া ভ্রমণ নিষিদ্ধ ইত্যাদি। ট্রেনে উঠে দেখি, আমার নির্ধারিত আসনে বসে আছেন এক মাস্কবিহীন নারী! তাঁকে আমার নির্ধারিত আসন ছেড়ে দিতে অনুরোধ করায় তিনি পাশের সিটে বসতে বললেন। আমি নারাজ হয়ে তাঁকেই উঠে যেতে বললাম এবং পাশের সিট খালি থাকবে বলেও জানালাম। তিনি চরম বিরক্তি প্রকাশ ও কটাক্ষ করে উঠে গেলেন। আমি আমার ব্যাগটি পাশের সিটে রেখে নিরাপদে বসলাম। কিছুক্ষণ পর মাস্কবিহীন এক তরুণ কিছু না বলেই আমার ব্যাগটি নিচে নামিয়ে রেখে বসে গেলেন। পেশল তরুণ বলে ভীত মনে একটু কায়দা করে আস্তে বললাম, ‘দেখুন, আমার করোনা উপসর্গ আছে। সিলেট নেমেই পরীক্ষা করাব।’ কথাটি ধন্বন্তরির ওষুধের মতো কাজ দিল। তিনি বিনা বাক্যব্যয়ে আসন ছেড়ে দিলেন। আমি আপাতত নিরাপদ।
ফেরিওয়ালা আসছে, যাচ্ছে, হাঁকডাক দিচ্ছে, বিরক্তিকরভাবে চেঁচাচ্ছে, ‘বুট-বাদাম, চানাচুর, কলা, শিঙাড়া, চা-কফি, ছোটদের খেলনা, অ আ ক খ বই, চিপস, ভৈরবী গামছা, মণিপুরি চাদর...’ আরও কত-কী! কিন্তু কারও মুখে মাস্ক নেই! যাত্রীরা অধিকাংশই মাস্কবিহীন! যাদের আছে, তাদেরও লোকদেখানো—কারও হাতে, কারও থুতনিতে, কারও কানে ঝোলানো; থাকা না-থাকার সমান। একজন ভদ্রমহিলা সচেতন নাগরিকের দায়িত্ব নিয়ে ফেরিওয়ালাদের ধমকালেন। মাস্ক ছাড়া এই কম্পার্টমেন্টে আসতে নিষেধ করলেন। ওরা নির্বিকার, থোড়াই কেয়ার! মুক্ত মুখে ওরা হাঁকডাক ছেড়েই চলল। এ দৃশ্য দেখে আমার এক অনুজ কলেজশিক্ষক বন্ধুর বর্ণিত ঘটনাটি মনে পড়ল। লোকাল বাসে কলেজে যাওয়ার পথে পাশে বসা যাত্রীকে মাস্ক পরার অনুরোধ করলে তিনি প্রায় মারমুখো হয়ে তাঁকেই তারস্বরে বাস থেকে নেমে যেতে হুমকি দিলেন। তাতে তিনি বিস্মিত চোখে চারদিকে তাকিয়ে দেখলেন, মাস্ক পরা যাত্রী মাত্র দু-চারজন। অবশেষে নিজেই অপরাধীর মতো চুপসে গেলেন, প্রতিবাদ করার সাহস পেলেন না।
স্টেশনের পর স্টেশন আসছে আর বাড়ছে যাত্রীর সংখ্যা। কামরায় নির্ধারিত আসন পরিপূর্ণ, তবু যাত্রীরা উঠছে। যা নামছে, উঠছে তার চেয়ে বেশি। লক্ষ করলাম, রেলের কর্মকর্তা-কর্মচারীরা মিলে টিকিট-করা যাত্রীদের পাশের খালি আসনে সেই যাত্রীদের বসাচ্ছেন, কাউকে অনুরোধ করে, কাউকে বিশেষ পোশাকের ক্ষমতা দেখিয়ে। কেউ জোর প্রতিবাদ করলে সেখানে আর বসাতে পারছেন না। টিকিট-কাটা যাত্রীর চেহারা দেখেই তাঁরা যেন বুঝতে পারেন, কার পাশে অবৈধ যাত্রী বসানো যাবে, কার কাছে নয়। কয়েকজনের কাছ থেকে টাকা নিয়ে গভীর পকেটে গুঁজতেও দেখলাম। আমাকে আর সেই অনুরোধ করলেন না। মাস্কবিহীন বহু যাত্রী সিটে হেলান দিয়ে দাঁড়িয়ে রইল করিডর বন্ধ করে। প্রায় দুই বছর ধরেই ট্রেনে স্ট্যান্ডিং টিকিট দেওয়া বন্ধ। কিন্তু সুলভ ও শোভন কামরায় টিকিটবিহীন দাঁড়ানো যাত্রীর যাতায়াত বন্ধ হয়নি। হয় বিনে পয়সায়, নয়তো উৎকোচ দিয়ে নির্দ্বিধায় আসা-যাওয়া করছে। এখন অর্ধেক আসন নির্ধারিত হওয়ায় রেলের কর্মচারীদের হয়েছে পোয়া বারো। নিশ্চিন্তে সেসব খালি আসনে যাত্রী তুলে তাঁরা পকেট ভারী করছেন, রাষ্ট্র বঞ্চিত হচ্ছে আয় থেকে। করোনা সংক্রমণের ভয়াবহতা থেকে যাত্রীদের শঙ্কামুক্ত রাখার লক্ষ্যে সরকারি বিধিনিষেধ অবশেষে ভেস্তে যাচ্ছে। না মানা হচ্ছে স্বাস্থ্যবিধি, না রাখা হচ্ছে শারীরিক দূরত্ব।
করোনার ভয়াবহতা সম্পর্কে আমাদের দেশের মানুষ চরম উদাসীন। গ্রামের মানুষ তো বটেই, নাগরিক তথাকথিত শিক্ষিতরাও। দামামা বাজিয়ে বহুমুখী সম্প্রচার সত্ত্বেও জনগণের কুম্ভকর্ণের নিদ্রা যেন ভাঙে না। অনেক ক্ষেত্রে সরকারের স্ববিরোধী সিদ্ধান্ত ও প্রয়োগ-অযোগ্য বিধিনিষেধ এবং ঢিলেঢালাভাবে আইনের প্রয়োগেও মানুষ উদাসীন। আইন প্রয়োগকারী সংস্থা যখন যেখানে অবস্থান করে, নামকাওয়াস্তে জরিমানা করে সেখানে ক্ষণকালের জন্য ঠিকঠাক, পরক্ষণেই ‘পুনর্মূষিক ভবঃ।’ এ যেন স্বাস্থ্যবিধি ও আইনের সঙ্গে কানামাছি খেলা! দুই বছর ধরে সহজ কথায় যখন স্বাস্থ্যবিধি মানানো সম্ভব হচ্ছে না, তখন শক্ত হাতে আইন প্রয়োগ করা ছাড়া এখন বোধকরি আর বিকল্প নেই।
মানবর্দ্ধন পাল, অবসরপ্রাপ্ত কলেজশিক্ষক, গ্রন্থকার
বছর দুয়েক ধরে করোনাকালে স্বেচ্ছায় গৃহবন্দীই থেকেছি। জরুরি প্রয়োজন ছাড়া কোথাও বেরোয়নি। বেরোলেও মাস্ক এবং স্যানিটাইজার ছিল সর্বক্ষণের বিশ্বস্ত সঙ্গী। মাস্ক অনিবার্য পোশাকের মতো বরণ করে নিয়েছি। অভ্যস্তও হয়ে গেছি গত দুই বছরে। জরুরি পারিবারিক কাজে ১৯ জানুয়ারি যেতে হয়েছিল সিলেট। দুই বছরের বেশি সময় পর এই দীর্ঘ ভ্রমণ—ব্রাহ্মণবাড়িয়া থেকে সিলেট।
‘এক রামের রক্ষা নাই, সুগ্রীব দোসর’-এর মতো এখন ডেলটা এবং ওমিক্রনে আক্রান্ত আমাদের দেশ। কিন্তু অধিকাংশ মানুষের মধ্যে স্বাস্থ্যবিধি মানার বালাই নেই! মফস্বল থেকে মহানগরে একই অবস্থা! অথচ ইতিমধ্যে নতুন করে সরকারি বিধিনিষেধ জারি হয়েছে। এক আসন খালি রেখে ট্রেনে অর্ধেক যাত্রী, মাস্ক ছাড়া ভ্রমণ নিষিদ্ধ ইত্যাদি। ট্রেনে উঠে দেখি, আমার নির্ধারিত আসনে বসে আছেন এক মাস্কবিহীন নারী! তাঁকে আমার নির্ধারিত আসন ছেড়ে দিতে অনুরোধ করায় তিনি পাশের সিটে বসতে বললেন। আমি নারাজ হয়ে তাঁকেই উঠে যেতে বললাম এবং পাশের সিট খালি থাকবে বলেও জানালাম। তিনি চরম বিরক্তি প্রকাশ ও কটাক্ষ করে উঠে গেলেন। আমি আমার ব্যাগটি পাশের সিটে রেখে নিরাপদে বসলাম। কিছুক্ষণ পর মাস্কবিহীন এক তরুণ কিছু না বলেই আমার ব্যাগটি নিচে নামিয়ে রেখে বসে গেলেন। পেশল তরুণ বলে ভীত মনে একটু কায়দা করে আস্তে বললাম, ‘দেখুন, আমার করোনা উপসর্গ আছে। সিলেট নেমেই পরীক্ষা করাব।’ কথাটি ধন্বন্তরির ওষুধের মতো কাজ দিল। তিনি বিনা বাক্যব্যয়ে আসন ছেড়ে দিলেন। আমি আপাতত নিরাপদ।
ফেরিওয়ালা আসছে, যাচ্ছে, হাঁকডাক দিচ্ছে, বিরক্তিকরভাবে চেঁচাচ্ছে, ‘বুট-বাদাম, চানাচুর, কলা, শিঙাড়া, চা-কফি, ছোটদের খেলনা, অ আ ক খ বই, চিপস, ভৈরবী গামছা, মণিপুরি চাদর...’ আরও কত-কী! কিন্তু কারও মুখে মাস্ক নেই! যাত্রীরা অধিকাংশই মাস্কবিহীন! যাদের আছে, তাদেরও লোকদেখানো—কারও হাতে, কারও থুতনিতে, কারও কানে ঝোলানো; থাকা না-থাকার সমান। একজন ভদ্রমহিলা সচেতন নাগরিকের দায়িত্ব নিয়ে ফেরিওয়ালাদের ধমকালেন। মাস্ক ছাড়া এই কম্পার্টমেন্টে আসতে নিষেধ করলেন। ওরা নির্বিকার, থোড়াই কেয়ার! মুক্ত মুখে ওরা হাঁকডাক ছেড়েই চলল। এ দৃশ্য দেখে আমার এক অনুজ কলেজশিক্ষক বন্ধুর বর্ণিত ঘটনাটি মনে পড়ল। লোকাল বাসে কলেজে যাওয়ার পথে পাশে বসা যাত্রীকে মাস্ক পরার অনুরোধ করলে তিনি প্রায় মারমুখো হয়ে তাঁকেই তারস্বরে বাস থেকে নেমে যেতে হুমকি দিলেন। তাতে তিনি বিস্মিত চোখে চারদিকে তাকিয়ে দেখলেন, মাস্ক পরা যাত্রী মাত্র দু-চারজন। অবশেষে নিজেই অপরাধীর মতো চুপসে গেলেন, প্রতিবাদ করার সাহস পেলেন না।
স্টেশনের পর স্টেশন আসছে আর বাড়ছে যাত্রীর সংখ্যা। কামরায় নির্ধারিত আসন পরিপূর্ণ, তবু যাত্রীরা উঠছে। যা নামছে, উঠছে তার চেয়ে বেশি। লক্ষ করলাম, রেলের কর্মকর্তা-কর্মচারীরা মিলে টিকিট-করা যাত্রীদের পাশের খালি আসনে সেই যাত্রীদের বসাচ্ছেন, কাউকে অনুরোধ করে, কাউকে বিশেষ পোশাকের ক্ষমতা দেখিয়ে। কেউ জোর প্রতিবাদ করলে সেখানে আর বসাতে পারছেন না। টিকিট-কাটা যাত্রীর চেহারা দেখেই তাঁরা যেন বুঝতে পারেন, কার পাশে অবৈধ যাত্রী বসানো যাবে, কার কাছে নয়। কয়েকজনের কাছ থেকে টাকা নিয়ে গভীর পকেটে গুঁজতেও দেখলাম। আমাকে আর সেই অনুরোধ করলেন না। মাস্কবিহীন বহু যাত্রী সিটে হেলান দিয়ে দাঁড়িয়ে রইল করিডর বন্ধ করে। প্রায় দুই বছর ধরেই ট্রেনে স্ট্যান্ডিং টিকিট দেওয়া বন্ধ। কিন্তু সুলভ ও শোভন কামরায় টিকিটবিহীন দাঁড়ানো যাত্রীর যাতায়াত বন্ধ হয়নি। হয় বিনে পয়সায়, নয়তো উৎকোচ দিয়ে নির্দ্বিধায় আসা-যাওয়া করছে। এখন অর্ধেক আসন নির্ধারিত হওয়ায় রেলের কর্মচারীদের হয়েছে পোয়া বারো। নিশ্চিন্তে সেসব খালি আসনে যাত্রী তুলে তাঁরা পকেট ভারী করছেন, রাষ্ট্র বঞ্চিত হচ্ছে আয় থেকে। করোনা সংক্রমণের ভয়াবহতা থেকে যাত্রীদের শঙ্কামুক্ত রাখার লক্ষ্যে সরকারি বিধিনিষেধ অবশেষে ভেস্তে যাচ্ছে। না মানা হচ্ছে স্বাস্থ্যবিধি, না রাখা হচ্ছে শারীরিক দূরত্ব।
করোনার ভয়াবহতা সম্পর্কে আমাদের দেশের মানুষ চরম উদাসীন। গ্রামের মানুষ তো বটেই, নাগরিক তথাকথিত শিক্ষিতরাও। দামামা বাজিয়ে বহুমুখী সম্প্রচার সত্ত্বেও জনগণের কুম্ভকর্ণের নিদ্রা যেন ভাঙে না। অনেক ক্ষেত্রে সরকারের স্ববিরোধী সিদ্ধান্ত ও প্রয়োগ-অযোগ্য বিধিনিষেধ এবং ঢিলেঢালাভাবে আইনের প্রয়োগেও মানুষ উদাসীন। আইন প্রয়োগকারী সংস্থা যখন যেখানে অবস্থান করে, নামকাওয়াস্তে জরিমানা করে সেখানে ক্ষণকালের জন্য ঠিকঠাক, পরক্ষণেই ‘পুনর্মূষিক ভবঃ।’ এ যেন স্বাস্থ্যবিধি ও আইনের সঙ্গে কানামাছি খেলা! দুই বছর ধরে সহজ কথায় যখন স্বাস্থ্যবিধি মানানো সম্ভব হচ্ছে না, তখন শক্ত হাতে আইন প্রয়োগ করা ছাড়া এখন বোধকরি আর বিকল্প নেই।
মানবর্দ্ধন পাল, অবসরপ্রাপ্ত কলেজশিক্ষক, গ্রন্থকার
‘দুই দিন আগেই বাড়ি থেকে পাথরঘাটায় চলে এসেছি। এখন পুরোনো জাল সেলাই করছি। এক সপ্তাহের বাজারও করে এনেছি। আজ বিকেলে সাগর মোহনায় যাব, গভীর রাত থেকে জাল ফেলব।’ কথাগুলো বলছিলেন বরগুনা সদরের বাইনচটকী এলাকার জেলে হোসেন আলী। গতকাল বুধবার সকালে বরগুনার পাথরঘাটা মৎস্য অবতরণ কেন্দ্রে কথা হয় তাঁর...
১২ জুন ২০২৫ভারতের স্থলবন্দর নিষেধাজ্ঞার পর সীমান্তে আটকে থাকা তৈরি পোশাক, খাদ্যসহ বিভিন্ন পণ্যের ট্রাকগুলো ফেরত আনছেন রপ্তানিকারকেরা। তবে যেসব ট্রাক বন্দরে ঢুকে গিয়েছিল, সেগুলো ভারতে প্রবেশ করানোর চেষ্টা চলছে। কিন্তু শেষ পর্যন্ত এসব ট্রাক ঢুকতে পারবে কি না, তা নিয়ে সংশয় আছে।
১৯ মে ২০২৫আধুনিক যুগের সবচেয়ে বিস্ময়কর প্রত্নতাত্ত্বিক আবিষ্কারগুলোর একটি হচ্ছে গৌতম বুদ্ধের দেহাবশেষের সঙ্গে সম্পর্কিত ঐতিহাসিক রত্নসম্ভার। গতকাল বুধবার হংকংয়ে বিখ্যাত আর্ট নিলাম কোম্পানি সাদাবি’স-এর এক নিলামে এগুলো তোলার উদ্যোগ নেওয়া হয়।
০৮ মে ২০২৫পাকিস্তানে ভারতের হামলার সমালোচনা করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। চীনও এই হামলাকে ‘দুঃখজনক’ বলে অভিহিত করেছে। উদ্বেগ জানিয়েছে জাতিসংঘও। উত্তেজনা যেন আরও না বাড়ে, সে জন্য দুই পক্ষকে সংযত থাকার আহ্বান জানিয়েছে জাতিসংঘ, ফ্রান্সসহ বিভিন্ন দেশ। এদিকে ভারতের অবস্থানকে সমর্থন করেছে...
০৮ মে ২০২৫