মতলব দক্ষিণ (চাঁদপুর) প্রতিনিধি
প্রায় এক মাস আগে মেঘনায় মাছ ধরার ওপর নিষেধাজ্ঞা শেষ হলেও চাঁদপুরের মতলব দক্ষিণের বাজারগুলোতে ইলিশের সরবরাহ কম। নদীতে জেলেদের জালে ইলিশ ধরা পড়ছে না। যে কারণে মাছের বাজারগুলোতে ইলিশের দেখা পাওয়া যাচ্ছে না। অল্প কিছু ইলিশ বাজারে এলেও দাম বেশ চড়া।
তবে কয়েক দিন ধরে বৃষ্টি হওয়ায় ইলিশ নদীর গভীরে চলে গেছে বলে মনে করেন উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা মো. সাখাওয়াত হোসেন। তিনি বলেন, ‘জেলেদের জালে তেমন ইলিশ ধরা পড়ছে না। আশা করি, বৃষ্টি কমলে প্রত্যাশিত ইলিশ পাওয়া যাবে। তখন ক্রেতারাও ইলিশের স্বাদ নিতে পারবেন।’
জেলা মৎস্য অধিদপ্তর সূত্রে জানা গেছে, জাটকা রক্ষায় চলতি বছরের ১ মার্চ থেকে ৩০ এপ্রিল পর্যন্ত দুই মাস মেঘনা নদীর চাঁদপুরের মতলব উত্তর উপজেলার ষাটনল থেকে হাইমচর উপজেলার চরভৈরবী পর্যন্ত ৭০ কিলোমিটার এলাকায় মাছ ধরা নিষিদ্ধ করে মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়। নিষেধাজ্ঞা শেষে গত ১ মে থেকে আবার মাছ ধরা শুরু করেন জেলেরা। মতলব দক্ষিণ উপজেলার মতলব বাজার, বরদিয়া আড়ং, মুন্সীরহাট, নায়েরগাঁও, নারায়ণপুর, মাছুয়া খালসহ কয়েকটি মাছবাজারে গিয়ে দেখা গেছে, মাছ বিক্রেতারা হাতে গোনা কয়েকটি ইলিশ নিয়ে বসে আছেন। দাম বেশি হওয়ায় অধিকাংশ ক্রেতা দরদাম করেই ফিরে যাচ্ছেন। অনেককে শখ করে বেশি দাম দিয়ে দু-একটি ইলিশ কিনে নিয়ে যেতে দেখা যায়।
উপজেলার মাছুয়া খাল এলাকার কৃষক মো. আলী ইলিশ কিনতে মতলব মাছ বাজারে যান। দাম বেশি হওয়ায় তিনি ইলিশের পরিবর্তে রুই মাছ কেনেন। তিনি বলেন, অন্যান্য বছরের তুলনায় এ বছর বাজারে ইলিশের আকাল দেখা যাচ্ছে। দামও খুব চড়া। এত দামে ইলিশ কেনা সাধ্যের বাইরে। অনেক দরদাম করেও একটি ইলিশও কিনতে পারেননি। তাই রুই মাছ কিনে ফিরেছেন।
ওই বাজারের মাছ বিক্রেতা রিপন দাস বলেন, ‘এ বছর ইলিশের আমদানি খুবই কম। মেঘনা নদীতে ইলিশ পাওয়াই যাচ্ছে না। সাগর ও ভাটির অঞ্চল থেকে কিছু ইলিশ আসছে বলে বিক্রি করছি। তবে পদ্মা-মেঘনার আসল স্বাদের ইলিশ পাওয়া যাচ্ছে না। এ জন্য পদ্মা-মেঘনার ইলিশের দামও বেশি। কয়েক দিন ধরে ১ কেজি ওজনের ইলিশের কেজি ১৮০০ থেকে ২০০০ টাকা, ৫০০ থেকে ৮০০ গ্রাম ওজনের ইলিশ কেজিপ্রতি ১২০০ থেকে ১৫০০ এবং ৪০০ থেকে ৫০০ গ্রাম ওজনের প্রতি কেজি ইলিশ ৭০০ থেকে ৮০০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। যা গত কয়েক বছরের তুলনায় অনেক বেশি।’
প্রায় এক মাস আগে মেঘনায় মাছ ধরার ওপর নিষেধাজ্ঞা শেষ হলেও চাঁদপুরের মতলব দক্ষিণের বাজারগুলোতে ইলিশের সরবরাহ কম। নদীতে জেলেদের জালে ইলিশ ধরা পড়ছে না। যে কারণে মাছের বাজারগুলোতে ইলিশের দেখা পাওয়া যাচ্ছে না। অল্প কিছু ইলিশ বাজারে এলেও দাম বেশ চড়া।
তবে কয়েক দিন ধরে বৃষ্টি হওয়ায় ইলিশ নদীর গভীরে চলে গেছে বলে মনে করেন উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা মো. সাখাওয়াত হোসেন। তিনি বলেন, ‘জেলেদের জালে তেমন ইলিশ ধরা পড়ছে না। আশা করি, বৃষ্টি কমলে প্রত্যাশিত ইলিশ পাওয়া যাবে। তখন ক্রেতারাও ইলিশের স্বাদ নিতে পারবেন।’
জেলা মৎস্য অধিদপ্তর সূত্রে জানা গেছে, জাটকা রক্ষায় চলতি বছরের ১ মার্চ থেকে ৩০ এপ্রিল পর্যন্ত দুই মাস মেঘনা নদীর চাঁদপুরের মতলব উত্তর উপজেলার ষাটনল থেকে হাইমচর উপজেলার চরভৈরবী পর্যন্ত ৭০ কিলোমিটার এলাকায় মাছ ধরা নিষিদ্ধ করে মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়। নিষেধাজ্ঞা শেষে গত ১ মে থেকে আবার মাছ ধরা শুরু করেন জেলেরা। মতলব দক্ষিণ উপজেলার মতলব বাজার, বরদিয়া আড়ং, মুন্সীরহাট, নায়েরগাঁও, নারায়ণপুর, মাছুয়া খালসহ কয়েকটি মাছবাজারে গিয়ে দেখা গেছে, মাছ বিক্রেতারা হাতে গোনা কয়েকটি ইলিশ নিয়ে বসে আছেন। দাম বেশি হওয়ায় অধিকাংশ ক্রেতা দরদাম করেই ফিরে যাচ্ছেন। অনেককে শখ করে বেশি দাম দিয়ে দু-একটি ইলিশ কিনে নিয়ে যেতে দেখা যায়।
উপজেলার মাছুয়া খাল এলাকার কৃষক মো. আলী ইলিশ কিনতে মতলব মাছ বাজারে যান। দাম বেশি হওয়ায় তিনি ইলিশের পরিবর্তে রুই মাছ কেনেন। তিনি বলেন, অন্যান্য বছরের তুলনায় এ বছর বাজারে ইলিশের আকাল দেখা যাচ্ছে। দামও খুব চড়া। এত দামে ইলিশ কেনা সাধ্যের বাইরে। অনেক দরদাম করেও একটি ইলিশও কিনতে পারেননি। তাই রুই মাছ কিনে ফিরেছেন।
ওই বাজারের মাছ বিক্রেতা রিপন দাস বলেন, ‘এ বছর ইলিশের আমদানি খুবই কম। মেঘনা নদীতে ইলিশ পাওয়াই যাচ্ছে না। সাগর ও ভাটির অঞ্চল থেকে কিছু ইলিশ আসছে বলে বিক্রি করছি। তবে পদ্মা-মেঘনার আসল স্বাদের ইলিশ পাওয়া যাচ্ছে না। এ জন্য পদ্মা-মেঘনার ইলিশের দামও বেশি। কয়েক দিন ধরে ১ কেজি ওজনের ইলিশের কেজি ১৮০০ থেকে ২০০০ টাকা, ৫০০ থেকে ৮০০ গ্রাম ওজনের ইলিশ কেজিপ্রতি ১২০০ থেকে ১৫০০ এবং ৪০০ থেকে ৫০০ গ্রাম ওজনের প্রতি কেজি ইলিশ ৭০০ থেকে ৮০০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। যা গত কয়েক বছরের তুলনায় অনেক বেশি।’
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪