পাটকেলঘাটা (সাতক্ষীরা) প্রতিনিধি
সাতক্ষীরার পাটকেলঘাটায় ধানখেতে কীটনাশক ব্যবহার না করে আলোক ফাঁদ পেতে ক্ষতিকর পোকা দমন করা হচ্ছে। আমনের খেত সুরক্ষায় আলোক ফাঁদ প্রযুক্তির ব্যবহারটি জনপ্রিয় হচ্ছে। পাটকেলঘাটার কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের সহায়তায় কৃষকেরা আলোক ফাঁদ স্থাপন করেছেন। এতে পোকা দমনসহ ধানখেতে ক্ষতিকর কী ধরনের পোকা রয়েছে, তা শনাক্ত করা যাচ্ছে। ফসলের জমিতে ক্ষতিকর পোকামাকড়ের উপস্থিতি পর্যবেক্ষণ ও তা দমন করতে এই প্রযুক্তি ব্যবহার করা হচ্ছে। ইতিমধ্যে এই পদ্ধতি কৃষকদের মধ্যে বেশ সাড়া ফেলেছে।
গত বুধবার সন্ধ্যায় পাটকেলঘাটার কাশিপুর ব্লকে আলোক ফাঁদ স্থাপন করা হয়। ধান পাকার আগ পর্যন্ত খেতে ওই আলোক ফাঁদ কার্যক্রম চলবে বলে জানিয়েছেন কৃষি কর্মকর্তারা। বড়বিলা গ্রামের একটি আমনের খেতে গিয়ে দেখা যায়, ধানের জমির পাশে তিনটি খুঁটি দিয়ে একটি বৈদ্যুতিক বাতি ঝোলানো হয়েছে। বাতির নিচে একটি পানির পাত্র রাখা হয়েছে। পাত্রে ডিটারজেন্টমিশ্রিত পানি। বাতি জ্বালানোর সঙ্গে সঙ্গে ফসলের জমির বিভিন্ন ক্ষতিকর পোকা এসে নিচে রাখা পানিতে পড়ে মারা যাচ্ছে। এভাবেই আলোর ফাঁদ ব্যবহার করে ফসলের জমিতে ক্ষতিকর পোকার উপস্থিতি নির্ণয় করা হয়। বৈদ্যুতিক বাতি, চার্জার ও সৌরবাতি দিয়ে এই কাজ করা হয়।
উপজেলা কৃষি উপসহকারী কর্মকর্তা পীযূষ কান্তি পাল বলেন, এরই মধ্যে কিছু কিছু গাছে শিষ বের হয়েছে। অনেক জমির ধান কাটা শুরু হয়েছে। এই সময়ে ধানে বাদামি ঘাসফড়িং (কারেন্ট পোকা), সবুজ ঘাসফড়িং, পাতা মোড়ানো পোকা, গান্ধী পোকা, মাজরা পোকাসহ বিভিন্ন ক্ষতিকর পোকা আক্রমণ করে। পোকার উপস্থিতি নির্ণয় করতে আমন খেতে আলোক ফাঁদ ব্যবহার শুরু করা হয়, আর চলবে ধান কাটা পর্যন্ত। তিনি আরও বলেন, কৃষকেরা ক্ষতিকর পোকা দমনে ধানখেতে সাধারণত কীটনাশক ব্যবহার করে থাকেন এতে কৃষকের অতিরিক্ত টাকা ব্যয় হয়। এ কারণে পোকা দমনে আলোক ফাঁদ পদ্ধতি ব্যবহার করা হচ্ছে। এতে কোনো খরচ নেই। তিনি বলেন কারেন্ট পোকার আক্রমণে অল্প সময়ের মধ্যে খেতের ধান বিনষ্ট করে ফেলে।
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা হাজিরা বেগম জানান, উপজেলার ৩৬টি ব্লকে আমরা আলোক ফাঁদ ব্যবহার করছি। বিষমুক্ত ফসল উৎপাদনের জন্য উপযুক্ত প্রযুক্তি। কীটনাশকের ব্যবহার কমাতে কৃষক সহজেই ওই প্রযুক্তি ব্যবহার করে তাঁর জমিতে ক্ষতিকর পোকামাকড় আছে কি না, তা জানতে পারবে। এতে ফসলে কোনো প্রকার প্রভাব পড়বে না। ফসল উৎপাদন খরচ কমে যাবে ও ফসল হবে অনেকটা বিষমুক্ত।
সাতক্ষীরার পাটকেলঘাটায় ধানখেতে কীটনাশক ব্যবহার না করে আলোক ফাঁদ পেতে ক্ষতিকর পোকা দমন করা হচ্ছে। আমনের খেত সুরক্ষায় আলোক ফাঁদ প্রযুক্তির ব্যবহারটি জনপ্রিয় হচ্ছে। পাটকেলঘাটার কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের সহায়তায় কৃষকেরা আলোক ফাঁদ স্থাপন করেছেন। এতে পোকা দমনসহ ধানখেতে ক্ষতিকর কী ধরনের পোকা রয়েছে, তা শনাক্ত করা যাচ্ছে। ফসলের জমিতে ক্ষতিকর পোকামাকড়ের উপস্থিতি পর্যবেক্ষণ ও তা দমন করতে এই প্রযুক্তি ব্যবহার করা হচ্ছে। ইতিমধ্যে এই পদ্ধতি কৃষকদের মধ্যে বেশ সাড়া ফেলেছে।
গত বুধবার সন্ধ্যায় পাটকেলঘাটার কাশিপুর ব্লকে আলোক ফাঁদ স্থাপন করা হয়। ধান পাকার আগ পর্যন্ত খেতে ওই আলোক ফাঁদ কার্যক্রম চলবে বলে জানিয়েছেন কৃষি কর্মকর্তারা। বড়বিলা গ্রামের একটি আমনের খেতে গিয়ে দেখা যায়, ধানের জমির পাশে তিনটি খুঁটি দিয়ে একটি বৈদ্যুতিক বাতি ঝোলানো হয়েছে। বাতির নিচে একটি পানির পাত্র রাখা হয়েছে। পাত্রে ডিটারজেন্টমিশ্রিত পানি। বাতি জ্বালানোর সঙ্গে সঙ্গে ফসলের জমির বিভিন্ন ক্ষতিকর পোকা এসে নিচে রাখা পানিতে পড়ে মারা যাচ্ছে। এভাবেই আলোর ফাঁদ ব্যবহার করে ফসলের জমিতে ক্ষতিকর পোকার উপস্থিতি নির্ণয় করা হয়। বৈদ্যুতিক বাতি, চার্জার ও সৌরবাতি দিয়ে এই কাজ করা হয়।
উপজেলা কৃষি উপসহকারী কর্মকর্তা পীযূষ কান্তি পাল বলেন, এরই মধ্যে কিছু কিছু গাছে শিষ বের হয়েছে। অনেক জমির ধান কাটা শুরু হয়েছে। এই সময়ে ধানে বাদামি ঘাসফড়িং (কারেন্ট পোকা), সবুজ ঘাসফড়িং, পাতা মোড়ানো পোকা, গান্ধী পোকা, মাজরা পোকাসহ বিভিন্ন ক্ষতিকর পোকা আক্রমণ করে। পোকার উপস্থিতি নির্ণয় করতে আমন খেতে আলোক ফাঁদ ব্যবহার শুরু করা হয়, আর চলবে ধান কাটা পর্যন্ত। তিনি আরও বলেন, কৃষকেরা ক্ষতিকর পোকা দমনে ধানখেতে সাধারণত কীটনাশক ব্যবহার করে থাকেন এতে কৃষকের অতিরিক্ত টাকা ব্যয় হয়। এ কারণে পোকা দমনে আলোক ফাঁদ পদ্ধতি ব্যবহার করা হচ্ছে। এতে কোনো খরচ নেই। তিনি বলেন কারেন্ট পোকার আক্রমণে অল্প সময়ের মধ্যে খেতের ধান বিনষ্ট করে ফেলে।
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা হাজিরা বেগম জানান, উপজেলার ৩৬টি ব্লকে আমরা আলোক ফাঁদ ব্যবহার করছি। বিষমুক্ত ফসল উৎপাদনের জন্য উপযুক্ত প্রযুক্তি। কীটনাশকের ব্যবহার কমাতে কৃষক সহজেই ওই প্রযুক্তি ব্যবহার করে তাঁর জমিতে ক্ষতিকর পোকামাকড় আছে কি না, তা জানতে পারবে। এতে ফসলে কোনো প্রকার প্রভাব পড়বে না। ফসল উৎপাদন খরচ কমে যাবে ও ফসল হবে অনেকটা বিষমুক্ত।
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
৬ দিন আগেবিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪