চুয়াডাঙ্গা প্রতিনিধি
চুয়াডাঙ্গা সদর উপজেলার শাহপুর গ্রামে রহজান নেছা নামে এক নারীর জমিতে অবৈধভাবে গুদামঘর নির্মাণের অভিযোগ উঠেছে। এ বিষয়ে হাইকোর্টের অস্থায়ী নিষেধাজ্ঞা থাকলেও বিবাদীপক্ষ তা অমান্য করে নির্মাণকাজ অব্যাহত রেখেছে বলে দাবি বাদীপক্ষের। গত শনিবার দুপুর ১২টার দিকে সদর উপজেলার ৮০ নম্বর শাহাপুর মৌজার আরএস ৩৮১ দাগের জমিতে গিয়ে চলমান নির্মাণকাজের সত্যতা মেলে।
সরেজমিন দেখা যায়, ছয়জন রাজমিস্ত্রি ও তাঁদের সহকারী ওই স্থানে একটি গুদামঘর নির্মাণের কাজ করছেন। নির্মাণাধীন গুদামঘরটিতে টাই বিমের কাজ চলছে। তড়িঘড়ি করে রাতে কাজ করার জন্য চার দিকে সার্চ লাইট দেওয়া হয়েছে।
উপস্থিতি শ্রমিকদের কয়েকজন বলেন, আমরা চার/পাঁচ দিন ধরে কাজ করছি। আমরা জানতাম ঝামেলা ছিল, এখন নেই বলে জানিয়েছেন গুদামঘরটির মালিক ফজলুল হক। সে জন্য আবার আমরা কাজ করছি।
বাদীপক্ষের আইনজীবী আব্দুল মালেক বলেন, ‘বাদী রহজান নেছার আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে আদালত মামলায় উল্লেখিত জমিতে নির্মাণকাজের ওপর অস্থায়ী নিষেধাজ্ঞা জারি করেন। পরে বিবাদীপক্ষের আবেদনে তা স্থগিত করা হয়। এ অবস্থায় বাদীপক্ষ উচ্চ আদালতে পুনরায় অস্থায়ী নিষেধাজ্ঞার আবেদন করলে বিচারক ছয় মাসের জন্য তা মঞ্জুর করেন। আদালতের এ আদেশ অমান্য করে বিবাদীপক্ষ জমিতে নির্মাণকাজ অব্যাহত রেখেছেন।’
এ বিষয়ে মামলার বিবাদী ফজলুল হক বলেন, ‘আদালতের অস্থায়ী নিষেধাজ্ঞা থাকা অবস্থায় আমাদের নির্মাণকাজ বন্ধ ছিল। কিন্তু পরে আমাদের আবেদনে আদালত ওই আদেশ বাতিল করলে আমরা আবারও নির্মাণকাজ শুরু করি। উচ্চ আদালতের আদেশের বিষয়ে কিছু জানি না।’ তিনি আরও বলেন, ‘নিজের কেনা জমিতে নির্মাণকাজ করতে এসে মিথ্যা মামলায় পড়েছি। আমরা আদালতের ওপর আস্থাশীল।’
চুয়াডাঙ্গা সদর থানার পরিদর্শক (তদন্ত) আবু সাঈদ বলেন, ‘বিষয়টি জানি না। আদালতের আদেশ পেলে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেব।’
চুয়াডাঙ্গা সদর উপজেলার শাহপুর গ্রামে রহজান নেছা নামে এক নারীর জমিতে অবৈধভাবে গুদামঘর নির্মাণের অভিযোগ উঠেছে। এ বিষয়ে হাইকোর্টের অস্থায়ী নিষেধাজ্ঞা থাকলেও বিবাদীপক্ষ তা অমান্য করে নির্মাণকাজ অব্যাহত রেখেছে বলে দাবি বাদীপক্ষের। গত শনিবার দুপুর ১২টার দিকে সদর উপজেলার ৮০ নম্বর শাহাপুর মৌজার আরএস ৩৮১ দাগের জমিতে গিয়ে চলমান নির্মাণকাজের সত্যতা মেলে।
সরেজমিন দেখা যায়, ছয়জন রাজমিস্ত্রি ও তাঁদের সহকারী ওই স্থানে একটি গুদামঘর নির্মাণের কাজ করছেন। নির্মাণাধীন গুদামঘরটিতে টাই বিমের কাজ চলছে। তড়িঘড়ি করে রাতে কাজ করার জন্য চার দিকে সার্চ লাইট দেওয়া হয়েছে।
উপস্থিতি শ্রমিকদের কয়েকজন বলেন, আমরা চার/পাঁচ দিন ধরে কাজ করছি। আমরা জানতাম ঝামেলা ছিল, এখন নেই বলে জানিয়েছেন গুদামঘরটির মালিক ফজলুল হক। সে জন্য আবার আমরা কাজ করছি।
বাদীপক্ষের আইনজীবী আব্দুল মালেক বলেন, ‘বাদী রহজান নেছার আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে আদালত মামলায় উল্লেখিত জমিতে নির্মাণকাজের ওপর অস্থায়ী নিষেধাজ্ঞা জারি করেন। পরে বিবাদীপক্ষের আবেদনে তা স্থগিত করা হয়। এ অবস্থায় বাদীপক্ষ উচ্চ আদালতে পুনরায় অস্থায়ী নিষেধাজ্ঞার আবেদন করলে বিচারক ছয় মাসের জন্য তা মঞ্জুর করেন। আদালতের এ আদেশ অমান্য করে বিবাদীপক্ষ জমিতে নির্মাণকাজ অব্যাহত রেখেছেন।’
এ বিষয়ে মামলার বিবাদী ফজলুল হক বলেন, ‘আদালতের অস্থায়ী নিষেধাজ্ঞা থাকা অবস্থায় আমাদের নির্মাণকাজ বন্ধ ছিল। কিন্তু পরে আমাদের আবেদনে আদালত ওই আদেশ বাতিল করলে আমরা আবারও নির্মাণকাজ শুরু করি। উচ্চ আদালতের আদেশের বিষয়ে কিছু জানি না।’ তিনি আরও বলেন, ‘নিজের কেনা জমিতে নির্মাণকাজ করতে এসে মিথ্যা মামলায় পড়েছি। আমরা আদালতের ওপর আস্থাশীল।’
চুয়াডাঙ্গা সদর থানার পরিদর্শক (তদন্ত) আবু সাঈদ বলেন, ‘বিষয়টি জানি না। আদালতের আদেশ পেলে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেব।’
বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ দিন আগেগাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪দেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২০ নভেম্বর ২০২৪