কুড়িগ্রাম ও চিলমারী প্রতিনিধি
কুড়িগ্রামের চিলমারী উপজেলার অষ্টমীরচর ইউনিয়নের দক্ষিণ নটারকান্দি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শিক্ষার্থী ২১৫ জন। ৬ জন শিক্ষকের পদ থাকলেও ৩ মাস ধরে একজন শিক্ষক পাঠদান করছেন। এতে ঠিকমতো পাঠদান না চলায় অনেক শিক্ষার্থী বিদ্যালয়ে আসছে না।
স্থানীয় প্রাথমিক শিক্ষা বিভাগ বিষয়টি অবগত থাকলেও বিদ্যালয়টিতে শিক্ষক পদায়নের বিষয়ে কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি বলে জানিয়েছেন ওই বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষকের দায়িত্বে থাকা একমাত্র সহকারী শিক্ষক রোজিনা খাতুন।
বিদ্যালয় সূত্র জানায়, ১৯৯০ সালে প্রতিষ্ঠিত হয় দক্ষিণ নটারকান্দি প্রাথমিক বিদ্যালয়। এটি ২০১৩ সালে জাতীয়করণ হয়। ওই সময় বিদ্যালয়টিতে পাঁচজন শিক্ষক কর্মরত ছিলেন। ২০১৯ সালের প্রাথমিক সমাপনী পরীক্ষায় বিদ্যালয়টি থেকে তিনজন শিক্ষার্থী জিপিএ-৫ অর্জন করে। এরপর একে একে অন্য শিক্ষকেরা অবসরে গেলে শিক্ষার্থীরা পাঠগ্রহণ থেকে বঞ্চিত হতে থাকে। এক বছর আগে বিদ্যালয়টিতে শিক্ষক ছিলেন দুজন। সর্বশেষ চলতি বছরের মে মাসে ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক অবসরে গেলে বর্তমান সহকারী শিক্ষক রোজিনা খাতুন একমাত্র শিক্ষক হিসেবে পাঠদান চালিয়ে আসছেন। সংকট সামাল দিতে স্থানীয় একজনকে খণ্ডকালীন শিক্ষক হিসেবে পাঠদানে সংযুক্ত করা হলেও তাঁকে কোনো পারিশ্রমিক দেওয়া হয় না।
শিক্ষার্থীরা জানায়, শিক্ষক না থাকায় সব বিষয়ে পাঠদান হয় না। মাঝে মাঝে কোনো পাঠদানই হয় না। তখন সবাই বাড়িতে চলে যায়। ঠিকমতো পাঠদান না চলায় অনেক শিক্ষার্থী বিদ্যালয়ে আসা বন্ধ করে দিয়েছে।
মোহাম্মদ আলী নামের এক অভিভাবক বলেন, ‘শিক্ষক না থাকায় স্কুলে আর আগের মতো ক্লাস হয় না। এ জন্য ছেলেমেয়েরাও আসতে চায় না। এভাবে চলতে থাকলে ছেলেমেয়েদের ভবিষ্যৎ অন্ধকার হয়ে যাবে।’
প্রতিষ্ঠানের একমাত্র সহকারী শিক্ষক ও ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক রোজিনা খাতুন বলেন, ‘শিক্ষক হিসেবে আমি একাই রয়েছি। স্থানীয় একজনকে খণ্ডকালীন শিক্ষক হিসেবে নিয়েছি। কিন্তু এরপরও সামাল দেওয়া যায় না। এক ক্লাসে বাচ্চাদের কিছু একটা লিখতে দিয়ে আরেক ক্লাসে যেতে হয়।’
বিষয়টি উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা বিভাগ অবগত রয়েছে জানিয়ে ওই ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক বলেন, ‘চলমান শিক্ষক নিয়োগ প্রক্রিয়া শেষ হলে শিক্ষক দেওয়া হবে বলে আমাকে আশ্বস্ত করা হয়েছে।’
এ বিষয়ে উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তা আবু সালেহ বলেন, ‘ওই স্কুলে শিক্ষক নিয়োগ দিতে আরও কয়েক মাস সময় লেগে যেতে পারে।’
কুড়িগ্রামের চিলমারী উপজেলার অষ্টমীরচর ইউনিয়নের দক্ষিণ নটারকান্দি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শিক্ষার্থী ২১৫ জন। ৬ জন শিক্ষকের পদ থাকলেও ৩ মাস ধরে একজন শিক্ষক পাঠদান করছেন। এতে ঠিকমতো পাঠদান না চলায় অনেক শিক্ষার্থী বিদ্যালয়ে আসছে না।
স্থানীয় প্রাথমিক শিক্ষা বিভাগ বিষয়টি অবগত থাকলেও বিদ্যালয়টিতে শিক্ষক পদায়নের বিষয়ে কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি বলে জানিয়েছেন ওই বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষকের দায়িত্বে থাকা একমাত্র সহকারী শিক্ষক রোজিনা খাতুন।
বিদ্যালয় সূত্র জানায়, ১৯৯০ সালে প্রতিষ্ঠিত হয় দক্ষিণ নটারকান্দি প্রাথমিক বিদ্যালয়। এটি ২০১৩ সালে জাতীয়করণ হয়। ওই সময় বিদ্যালয়টিতে পাঁচজন শিক্ষক কর্মরত ছিলেন। ২০১৯ সালের প্রাথমিক সমাপনী পরীক্ষায় বিদ্যালয়টি থেকে তিনজন শিক্ষার্থী জিপিএ-৫ অর্জন করে। এরপর একে একে অন্য শিক্ষকেরা অবসরে গেলে শিক্ষার্থীরা পাঠগ্রহণ থেকে বঞ্চিত হতে থাকে। এক বছর আগে বিদ্যালয়টিতে শিক্ষক ছিলেন দুজন। সর্বশেষ চলতি বছরের মে মাসে ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক অবসরে গেলে বর্তমান সহকারী শিক্ষক রোজিনা খাতুন একমাত্র শিক্ষক হিসেবে পাঠদান চালিয়ে আসছেন। সংকট সামাল দিতে স্থানীয় একজনকে খণ্ডকালীন শিক্ষক হিসেবে পাঠদানে সংযুক্ত করা হলেও তাঁকে কোনো পারিশ্রমিক দেওয়া হয় না।
শিক্ষার্থীরা জানায়, শিক্ষক না থাকায় সব বিষয়ে পাঠদান হয় না। মাঝে মাঝে কোনো পাঠদানই হয় না। তখন সবাই বাড়িতে চলে যায়। ঠিকমতো পাঠদান না চলায় অনেক শিক্ষার্থী বিদ্যালয়ে আসা বন্ধ করে দিয়েছে।
মোহাম্মদ আলী নামের এক অভিভাবক বলেন, ‘শিক্ষক না থাকায় স্কুলে আর আগের মতো ক্লাস হয় না। এ জন্য ছেলেমেয়েরাও আসতে চায় না। এভাবে চলতে থাকলে ছেলেমেয়েদের ভবিষ্যৎ অন্ধকার হয়ে যাবে।’
প্রতিষ্ঠানের একমাত্র সহকারী শিক্ষক ও ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক রোজিনা খাতুন বলেন, ‘শিক্ষক হিসেবে আমি একাই রয়েছি। স্থানীয় একজনকে খণ্ডকালীন শিক্ষক হিসেবে নিয়েছি। কিন্তু এরপরও সামাল দেওয়া যায় না। এক ক্লাসে বাচ্চাদের কিছু একটা লিখতে দিয়ে আরেক ক্লাসে যেতে হয়।’
বিষয়টি উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা বিভাগ অবগত রয়েছে জানিয়ে ওই ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক বলেন, ‘চলমান শিক্ষক নিয়োগ প্রক্রিয়া শেষ হলে শিক্ষক দেওয়া হবে বলে আমাকে আশ্বস্ত করা হয়েছে।’
এ বিষয়ে উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তা আবু সালেহ বলেন, ‘ওই স্কুলে শিক্ষক নিয়োগ দিতে আরও কয়েক মাস সময় লেগে যেতে পারে।’
বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ দিন আগেগাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪দেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২০ নভেম্বর ২০২৪