নিজস্ব প্রতিবেদক, সিলেট
সিলেটে দুই মাস পর এক ডেঙ্গু রোগীর সন্ধান পেয়েছে স্বাস্থ্য বিভাগ। আক্রান্ত ওই যুবক ৯ সেপ্টেম্বর রাতে ঢাকা থেকে সিলেটে আসার পর তাঁর শরীরে জ্বর দেখা দেয়। গত মঙ্গলবার হাসপাতালে ভর্তি হওয়ার পর তাঁর ডেঙ্গু ধরা পড়ে। এদিকে সিলেট সিটি করপোরেশনের (সিসিক) অভিযানে নগরে এডিস মশার লার্ভা পাওয়া গেছে। ফলে ডেঙ্গু শনাক্তের খবরে অনেকেই আতঙ্কিত হয়ে পড়েছেন।
নগরের ভার্থখলা এলাকার বাসিন্দা অর্ণব দাস আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘মাত্র দুই দিন আগে আমাদের এলাকায় এডিস মশার লার্ভা পাওয়া গেছে। এখন খবর পেলাম ডেঙ্গুর। তাহলে তো আমাদের অবস্থা খারাপ হয়ে যাবে। কতজন যে আক্রান্ত হয়েছেন, ওপরওয়ালা জানেন।’
একইভাবে উপশহরের বাসিন্দা সাইদুল ইসলাম বলেন, ‘আমাদের এলাকায় এডিস মশার লার্ভা বেশি থাকবে। অনেক বাসাবাড়ি ফাঁকা থাকে। আর এবার বন্যায় তো সব জায়গায় পানি উঠেছে। তাই উপশহরের দিকে বেশি নজর দেওয়া দরকার। নইলে সবাই আক্রান্ত হবে।’
তবে চিকিৎসকেরা বলছেন, এতে আতঙ্কিত হওয়ার কিছু নেই। সবাই সচেতনভাবে সহযোগিতা করলে ডেঙ্গু নিয়ন্ত্রণে রাখা সম্ভব। কোনো এলাকায় এডিস মশার লার্ভা পাওয়া গেলেই ডেঙ্গু আক্রান্তের আশঙ্কা নেই। সিলেটে এখনো স্থানীয়ভাবে কেউই আক্রান্ত হননি। কাজেই ডেঙ্গু প্রতিরোধে সবাইকে সচেতন থাকতে হবে। বাড়ির আশপাশ পরিষ্কার রাখতে হবে এবং পানি জমতে দেওয়া যাবে না।
এদিকে ডেঙ্গুতে যুবক আক্রান্ত হওয়ার তথ্য নিশ্চিত করে সিলেটের সিভিল সার্জন ডা. এস এম শাহরিয়ার বলেন, ‘ঢাকা ফেরত এক যুবক জ্বরে আক্রান্ত হয়ে নগরের একটি বেসরকারি হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন। ওনার এনএস-১ পজিটিভ এসেছে। সাসপেক্ট করা হচ্ছে তার ডেঙ্গু।’
ডা. এস এম শাহরিয়ার জানান, যদিও সিলেটে এডিস মশার লার্ভা পাওয়া গেছে, এরপরও সিলেটে স্বাস্থ্য বিভাগের কাছে এখনো স্থানীয়দের কারও ডেঙ্গুতে আক্রান্তের তথ্য নেই। ইতিমধ্যে আমরা ডেঙ্গুর জীবাণু শনাক্তের কথা সিটি করপোরেশনকে বলেছি। সিসিক প্রয়োজনীয় সব ব্যবস্থা নেবে। আমরাও তাদের সহযোগিতা করব। এ ছাড়া সিলেট এমএজি ওসমানী হাসপাতালসহ সব উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে এনএস-১ কিট সরবরাহ করেছি।’
সিলেট সিটি করপোরেশনের প্রধান স্বাস্থ্য কর্মকর্তা মো. জাহিদুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমরা ওই যুবকের এলাকায় মশকনিধন অভিযান চালাব। জুলাই থেকে অক্টোবর পর্যন্ত ডেঙ্গুর মৌসুম। সিলেটে এখন পর্যন্ত স্থানীয়ভাবে ডেঙ্গুতে আক্রান্তের তথ্য পাওয়া যায়নি। এরপরও সতর্ক থাকতে হবে। বাড়ির আশপাশে যেন পানি জমে না থাকে, সেদিকে লক্ষ রাখতে হবে।’
সিলেটে দুই মাস পর এক ডেঙ্গু রোগীর সন্ধান পেয়েছে স্বাস্থ্য বিভাগ। আক্রান্ত ওই যুবক ৯ সেপ্টেম্বর রাতে ঢাকা থেকে সিলেটে আসার পর তাঁর শরীরে জ্বর দেখা দেয়। গত মঙ্গলবার হাসপাতালে ভর্তি হওয়ার পর তাঁর ডেঙ্গু ধরা পড়ে। এদিকে সিলেট সিটি করপোরেশনের (সিসিক) অভিযানে নগরে এডিস মশার লার্ভা পাওয়া গেছে। ফলে ডেঙ্গু শনাক্তের খবরে অনেকেই আতঙ্কিত হয়ে পড়েছেন।
নগরের ভার্থখলা এলাকার বাসিন্দা অর্ণব দাস আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘মাত্র দুই দিন আগে আমাদের এলাকায় এডিস মশার লার্ভা পাওয়া গেছে। এখন খবর পেলাম ডেঙ্গুর। তাহলে তো আমাদের অবস্থা খারাপ হয়ে যাবে। কতজন যে আক্রান্ত হয়েছেন, ওপরওয়ালা জানেন।’
একইভাবে উপশহরের বাসিন্দা সাইদুল ইসলাম বলেন, ‘আমাদের এলাকায় এডিস মশার লার্ভা বেশি থাকবে। অনেক বাসাবাড়ি ফাঁকা থাকে। আর এবার বন্যায় তো সব জায়গায় পানি উঠেছে। তাই উপশহরের দিকে বেশি নজর দেওয়া দরকার। নইলে সবাই আক্রান্ত হবে।’
তবে চিকিৎসকেরা বলছেন, এতে আতঙ্কিত হওয়ার কিছু নেই। সবাই সচেতনভাবে সহযোগিতা করলে ডেঙ্গু নিয়ন্ত্রণে রাখা সম্ভব। কোনো এলাকায় এডিস মশার লার্ভা পাওয়া গেলেই ডেঙ্গু আক্রান্তের আশঙ্কা নেই। সিলেটে এখনো স্থানীয়ভাবে কেউই আক্রান্ত হননি। কাজেই ডেঙ্গু প্রতিরোধে সবাইকে সচেতন থাকতে হবে। বাড়ির আশপাশ পরিষ্কার রাখতে হবে এবং পানি জমতে দেওয়া যাবে না।
এদিকে ডেঙ্গুতে যুবক আক্রান্ত হওয়ার তথ্য নিশ্চিত করে সিলেটের সিভিল সার্জন ডা. এস এম শাহরিয়ার বলেন, ‘ঢাকা ফেরত এক যুবক জ্বরে আক্রান্ত হয়ে নগরের একটি বেসরকারি হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন। ওনার এনএস-১ পজিটিভ এসেছে। সাসপেক্ট করা হচ্ছে তার ডেঙ্গু।’
ডা. এস এম শাহরিয়ার জানান, যদিও সিলেটে এডিস মশার লার্ভা পাওয়া গেছে, এরপরও সিলেটে স্বাস্থ্য বিভাগের কাছে এখনো স্থানীয়দের কারও ডেঙ্গুতে আক্রান্তের তথ্য নেই। ইতিমধ্যে আমরা ডেঙ্গুর জীবাণু শনাক্তের কথা সিটি করপোরেশনকে বলেছি। সিসিক প্রয়োজনীয় সব ব্যবস্থা নেবে। আমরাও তাদের সহযোগিতা করব। এ ছাড়া সিলেট এমএজি ওসমানী হাসপাতালসহ সব উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে এনএস-১ কিট সরবরাহ করেছি।’
সিলেট সিটি করপোরেশনের প্রধান স্বাস্থ্য কর্মকর্তা মো. জাহিদুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমরা ওই যুবকের এলাকায় মশকনিধন অভিযান চালাব। জুলাই থেকে অক্টোবর পর্যন্ত ডেঙ্গুর মৌসুম। সিলেটে এখন পর্যন্ত স্থানীয়ভাবে ডেঙ্গুতে আক্রান্তের তথ্য পাওয়া যায়নি। এরপরও সতর্ক থাকতে হবে। বাড়ির আশপাশে যেন পানি জমে না থাকে, সেদিকে লক্ষ রাখতে হবে।’
বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৭ দিন আগেগাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪দেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২০ নভেম্বর ২০২৪