সম্পাদকীয়
সালাহ্উদ্দীন আহমদ ছিলেন ইতিহাসবিদ, গবেষক ও জাতীয় অধ্যাপক। তাঁর পুরো নাম আবুল ফয়েজ সালাহ্উদ্দীন আহমদ। তবে তিনি লিখতেন এ এফ সালাহ্উদ্দীন আহমদ।
তিনি ১৯২৪ সালের ২১ সেপ্টেম্বর ভারতের বিহারের চম্পারণ জেলা সদরের মতিহারি নামক স্থানে জন্মগ্রহণ করেন। পৈতৃক নিবাস ছিল ফরিদপুরের বাঁশবাড়িয়ায়। পিতার চাকরি সূত্রে তাঁর পরিবার সেখানে ছিল।
সালাহ্উদ্দীন আহমদ কলকাতার তালতলা হাইস্কুল থেকে ম্যাট্রিকুলেশন, বর্তমান সুরেন্দ্রনাথ কলেজ থেকে ইন্টারমিডিয়েট এবং বর্তমান প্রেসিডেন্সি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ইতিহাস বিষয়ে স্নাতক পাস করেন। কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে এমএ পাস করেন। এরপর তিনি যুক্তরাষ্ট্রের পেনসিলভানিয়া বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ইতিহাস বিষয়ে দ্বিতীয় এমএ ডিগ্রি অর্জন করেন। তিনি লন্ডন বিশ্ববিদ্যালয়ের স্কুল অব ওরিয়েন্টাল অ্যান্ড আফ্রিকান স্টাডিজ থেকে পিএইচডি ডিগ্রি লাভ করেন।
সালাহ্উদ্দীন আহমদের গবেষণা অভিসন্দর্ভের শিরোনাম ছিল ‘Social Ideas and Social Change in Bengal 1818-1835 ’। বইটি ‘উনিশ শতকে বাংলার সমাজ-চিন্তা ও সমাজ বিবর্তন ১৮১৮-১৮৩৫’ শিরোনামে বাংলায় প্রকাশিত হয়েছে।
সালাহ্উদ্দীন আহমদের কর্মজীবনের শুরু হয় তৎকালীন ঢাকার জগন্নাথ কলেজে ইতিহাস বিভাগে যোগদানের মাধ্যমে। এরপর তিনি শিক্ষকতা করেছেন রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইতিহাস বিভাগে।
কলকাতায় অবস্থানকালে তিনি মানবেন্দ্রনাথ রায়ের প্রতিষ্ঠিত ‘র্যাডিক্যাল ডেমোক্রেটিক পার্টি’র সঙ্গে যুক্ত ছিলেন। সক্রিয় রাজনীতির সূত্রে তিনি ‘কলকাতা পোর্ট কমিশনার্স শ্রমিক ইউনিয়ন’-এর যুগ্ম সম্পাদক এবং ‘অল বেঙ্গল পোস্ট অ্যান্ড টেলিগ্রাফ ইউনিয়ন’-এর সাধারণ সম্পাদক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।
সালাহ্উদ্দীন আহমদ সারা জীবন ইতিহাস চর্চা ও গবেষণায় ব্যয় করেছেন। অসংখ্য গবেষণামূলক ইংরেজি বইয়ের পাশাপাশি তিনি বেশ কয়েকটি বাংলায় গবেষণামূলক বই লিখেছেন। তাঁর বাংলা বইগুলো হলো বাংলাদেশে জাতীয় চেতনার উন্মেষ ও বিকাশ (১৯৯১); বাঙালির সাধনা ও বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ (১৯৯২); ইতিহাসের সন্ধানে (১৯৯৫); বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদ, স্বাধীনতা, গণতন্ত্র (১৯৯৩); বাংলাদেশ: অতীত, বর্তমান ও ভবিষ্যৎ (২০০০); এবং ইতিহাস, ঐতিহ্য, জাতীয়তাবাদ, গণতন্ত্র (২০১৩)।
২০১৪ সালের ১৯ অক্টোবর তিনি মৃত্যুবরণ করেন।
সালাহ্উদ্দীন আহমদ ছিলেন ইতিহাসবিদ, গবেষক ও জাতীয় অধ্যাপক। তাঁর পুরো নাম আবুল ফয়েজ সালাহ্উদ্দীন আহমদ। তবে তিনি লিখতেন এ এফ সালাহ্উদ্দীন আহমদ।
তিনি ১৯২৪ সালের ২১ সেপ্টেম্বর ভারতের বিহারের চম্পারণ জেলা সদরের মতিহারি নামক স্থানে জন্মগ্রহণ করেন। পৈতৃক নিবাস ছিল ফরিদপুরের বাঁশবাড়িয়ায়। পিতার চাকরি সূত্রে তাঁর পরিবার সেখানে ছিল।
সালাহ্উদ্দীন আহমদ কলকাতার তালতলা হাইস্কুল থেকে ম্যাট্রিকুলেশন, বর্তমান সুরেন্দ্রনাথ কলেজ থেকে ইন্টারমিডিয়েট এবং বর্তমান প্রেসিডেন্সি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ইতিহাস বিষয়ে স্নাতক পাস করেন। কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে এমএ পাস করেন। এরপর তিনি যুক্তরাষ্ট্রের পেনসিলভানিয়া বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ইতিহাস বিষয়ে দ্বিতীয় এমএ ডিগ্রি অর্জন করেন। তিনি লন্ডন বিশ্ববিদ্যালয়ের স্কুল অব ওরিয়েন্টাল অ্যান্ড আফ্রিকান স্টাডিজ থেকে পিএইচডি ডিগ্রি লাভ করেন।
সালাহ্উদ্দীন আহমদের গবেষণা অভিসন্দর্ভের শিরোনাম ছিল ‘Social Ideas and Social Change in Bengal 1818-1835 ’। বইটি ‘উনিশ শতকে বাংলার সমাজ-চিন্তা ও সমাজ বিবর্তন ১৮১৮-১৮৩৫’ শিরোনামে বাংলায় প্রকাশিত হয়েছে।
সালাহ্উদ্দীন আহমদের কর্মজীবনের শুরু হয় তৎকালীন ঢাকার জগন্নাথ কলেজে ইতিহাস বিভাগে যোগদানের মাধ্যমে। এরপর তিনি শিক্ষকতা করেছেন রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইতিহাস বিভাগে।
কলকাতায় অবস্থানকালে তিনি মানবেন্দ্রনাথ রায়ের প্রতিষ্ঠিত ‘র্যাডিক্যাল ডেমোক্রেটিক পার্টি’র সঙ্গে যুক্ত ছিলেন। সক্রিয় রাজনীতির সূত্রে তিনি ‘কলকাতা পোর্ট কমিশনার্স শ্রমিক ইউনিয়ন’-এর যুগ্ম সম্পাদক এবং ‘অল বেঙ্গল পোস্ট অ্যান্ড টেলিগ্রাফ ইউনিয়ন’-এর সাধারণ সম্পাদক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।
সালাহ্উদ্দীন আহমদ সারা জীবন ইতিহাস চর্চা ও গবেষণায় ব্যয় করেছেন। অসংখ্য গবেষণামূলক ইংরেজি বইয়ের পাশাপাশি তিনি বেশ কয়েকটি বাংলায় গবেষণামূলক বই লিখেছেন। তাঁর বাংলা বইগুলো হলো বাংলাদেশে জাতীয় চেতনার উন্মেষ ও বিকাশ (১৯৯১); বাঙালির সাধনা ও বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ (১৯৯২); ইতিহাসের সন্ধানে (১৯৯৫); বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদ, স্বাধীনতা, গণতন্ত্র (১৯৯৩); বাংলাদেশ: অতীত, বর্তমান ও ভবিষ্যৎ (২০০০); এবং ইতিহাস, ঐতিহ্য, জাতীয়তাবাদ, গণতন্ত্র (২০১৩)।
২০১৪ সালের ১৯ অক্টোবর তিনি মৃত্যুবরণ করেন।
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪