১৯৮০ সালে তাইওয়ান সরকার ভাবল দেশটির একটা জাতীয় বিজ্ঞান জাদুঘর থাকা উচিত। যেই ভাবা সেই কাজ। ঘোষণাও দেওয়া হয়ে গেল—জাদুঘর হবে। ঘোষণা দিয়ে আর তো বসে থাকা যায় না। পরের বছরই ভবনের নকশার কাজ শুরু হয়। ১৯৮৬ সালে নর্থ জেলার তাইচুং শহরে নতুন বছরের প্রথম দিনই উদ্বোধন হয় ন্যাশনাল মিউজিয়াম অব ন্যাচারাল সায়েন্স।
আমি নিজের মতো, নিজের স্বতন্ত্র রাস্তা নির্মাণ করার চেষ্টা করছি। মানুষ বলে না যে আপনার গুরু কে? এ রকম আমার কেউ নেই। বরং এই পর্যন্ত পদে পদে হোঁচট খাইতে খাইতে...শিয়াল, কুমির, সাপের মধ্য দিয়া প্রবাহিত হইতে হইতে এই ৪০-৪২ বছর হইছে ফটোগ্রাফি কইরা আমি আসছি। সত্য কথা বলি, সফল ফটোগ্রাফার হইছি?
১৬৪৯ সালে যশোরের ফৌজদার হিসেবে নিযুক্ত হন বাংলার সুবেদার শাহ সুজার শ্যালকপুত্র মীর্জা সাফসি খান। কপোতাক্ষ নদের তীরে যে মীর্জানগর গ্রাম, সেটি কিন্তু তাঁরই নামানুসারে। সম্রাট আওরঙ্গজেবের আমলে ফৌজদার হন নুরল্লা খাঁ। তিনি এই গ্রামে বুড়িভদ্রা নদীর তীরে সুবিস্তৃত পরিখা খনন করে আট-দশ ফুট উঁচু...
আনুমানিক ৭০০ বছর আগে ফরিদপুরের বোয়ালমারী উপজেলার সাতৈর গ্রামে বসবাস করতেন বহু আউলিয়া। তাদের মধ্যে হযরত শাহ সুফি শায়েখ শাহ ছতুরীর মুরিদ ছিলেন স্বাধীন বাংলার সুলতান আলাউদ্দিন হোসেন শাহ। ধারণা করা হয়, সুলতান তাঁর পীরের সম্মানে সাতৈর গ্রামে নির্মাণ করেন ৯ গম্বুজবিশিষ্ট একটি মসজিদ।