নিজস্ব প্রতিবেদক, সিলেট
সিলেট মহানগর পুলিশ (এসএমপি) কমিশনারের অপসারণ, ট্রাফিক পুলিশের হয়রানি বন্ধসহ পাঁচ দফা দাবিতে অনির্দিষ্টকালের কর্মবিরতি শুরু করেন পরিবহনশ্রমিকেরা।
গতকাল মঙ্গলবার সকাল ছয়টায় শুরু হয় কর্মবিরতি। দিনভর ভোগান্তি শেষে প্রশাসনের আশ্বাসে রাত ১০টায় ১৫ অক্টোবর পর্যন্ত স্থগিত করেন তাঁরা।
রাত আটটায় সিলেট সার্কিট হাউসে শুরু হওয়া বৈঠক চলে ১০টা পর্যন্ত। বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন বিভাগীয় কমিশনার ড. মুহাম্মদ মোশাররফ হোসেন, সিলেট রেঞ্জ ডিআইজি মফিজ উদ্দিন আহম্মেদ জেলা প্রশাসক মো. মজিবর রহমান, পুলিশ সুপার মো. আব্দুল্লাহ আল মামুনসহ প্রশাসনের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা।
অন্যদিকে শ্রমিকদের পক্ষে উপস্থিত ছিলেন সড়ক পরিবহন শ্রমিক সমন্বয় পরিষদ সিলেটের সভাপতি মো. মইনুল ইসলাম, সাধারণ সম্পাদক মো. জাকারিয়াসহ শ্রমিকনেতারা।
গতকাল মঙ্গলবার ভোর থেকেই কর্মবিরতি পালনের পাশাপাশি নগরের বিভিন্ন মোড়ে এবং শহরের প্রবেশমুখে পিকেটিং করেন পরিবহনশ্রমিকেরা। যান চলাচলে বাধা দেন তাঁরা। এতে প্রায় অচল হয়ে পড়ে সিলেট। বন্ধ রাখা হয় সব ধরনের যান চলাচল। দিনভর ভোগান্তিতে কাটে নগরবাসীর।
সকাল থেকে বিভিন্ন মোড়ে ও নগরের প্রবেশপথে লাঠিসোঁটা নিয়ে অবস্থান নেন পরিবহনশ্রমিকেরা। ব্যক্তিগত গাড়ি, পণ্যবাহী গাড়ি এমনকি বিআরটিসি বাস চলাচলেও বাধা দেন তাঁরা। শ্রমিকদের পিকেটিংয়ের কারণে কোনো গাড়িই সড়কে চলাচল করতে পারেনি। বন্ধ ছিল সিএনজিচালিত অটোরিকশাও। ফলে চরম দুর্ভোগে পড়েন যাত্রীরা।
দূরপাল্লার যাত্রীদের পাশাপাশি নগরের ভেতরে চলাচলকারী যাত্রীদেরও দুর্ভোগে পড়তে হয়। ভোর থেকেই কোনো দূরপাল্লার বাস সিলেট ছেড়ে যায়নি বা প্রবেশ করেনি।
এমনকি অভ্যন্তরীণ রুটেও যাত্রী পরিবহন বন্ধ থাকায় ভোগান্তিতে পড়েন অফিসগামী ও বিভিন্ন গন্তব্যে যাওয়া সাধারণ যাত্রীরা। এ ছাড়া রাইড শেয়ারিংয়ের বাহনগুলোকেও পরিবহনশ্রমিকেরা আটকে দেন। সেই সুযোগে রাইড শেয়ারিংয়ের বাহনগুলো পকেট কাটতে ব্যস্ত হয়ে পড়ে বলে অভিযোগ তাঁদের।
দুপুরে সিলেট নগরের দক্ষিণ সুরমার কদমতলী এলাকা ঘুরে দেখা গেছে, সড়কে গণপরিবহন বা পণ্যবাহী গাড়ি চলাচল নেই। সড়কের পাশে বাস থাকলেও কোনো ব্যস্ততা ছিল না। মূল সড়কগুলো ছিল ফাঁকা। তবে সড়কে ছিল পর্যাপ্ত যাত্রী। অনেককে ব্যাগ হাতে সড়কে দাঁড়িয়ে দূরপাল্লার যানের জন্য অপেক্ষা করতে দেখা যায়। নগরের ভেতরে যান চলাচল কম ছিল। নগরের ভেতরে কিছু মোটরসাইকেল ও রিকশা চলাচল দেখা গেছে। মাঝেমধ্যে দু-একটি সিএনজিচালিত অটোরিকশা দেখা গেলেও সংখ্যায় বেশ কম।
সিলেট মহানগর পুলিশ (এসএমপি) কমিশনারের অপসারণ, ট্রাফিক পুলিশের হয়রানি বন্ধসহ পাঁচ দফা দাবিতে অনির্দিষ্টকালের কর্মবিরতি শুরু করেন পরিবহনশ্রমিকেরা।
গতকাল মঙ্গলবার সকাল ছয়টায় শুরু হয় কর্মবিরতি। দিনভর ভোগান্তি শেষে প্রশাসনের আশ্বাসে রাত ১০টায় ১৫ অক্টোবর পর্যন্ত স্থগিত করেন তাঁরা।
রাত আটটায় সিলেট সার্কিট হাউসে শুরু হওয়া বৈঠক চলে ১০টা পর্যন্ত। বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন বিভাগীয় কমিশনার ড. মুহাম্মদ মোশাররফ হোসেন, সিলেট রেঞ্জ ডিআইজি মফিজ উদ্দিন আহম্মেদ জেলা প্রশাসক মো. মজিবর রহমান, পুলিশ সুপার মো. আব্দুল্লাহ আল মামুনসহ প্রশাসনের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা।
অন্যদিকে শ্রমিকদের পক্ষে উপস্থিত ছিলেন সড়ক পরিবহন শ্রমিক সমন্বয় পরিষদ সিলেটের সভাপতি মো. মইনুল ইসলাম, সাধারণ সম্পাদক মো. জাকারিয়াসহ শ্রমিকনেতারা।
গতকাল মঙ্গলবার ভোর থেকেই কর্মবিরতি পালনের পাশাপাশি নগরের বিভিন্ন মোড়ে এবং শহরের প্রবেশমুখে পিকেটিং করেন পরিবহনশ্রমিকেরা। যান চলাচলে বাধা দেন তাঁরা। এতে প্রায় অচল হয়ে পড়ে সিলেট। বন্ধ রাখা হয় সব ধরনের যান চলাচল। দিনভর ভোগান্তিতে কাটে নগরবাসীর।
সকাল থেকে বিভিন্ন মোড়ে ও নগরের প্রবেশপথে লাঠিসোঁটা নিয়ে অবস্থান নেন পরিবহনশ্রমিকেরা। ব্যক্তিগত গাড়ি, পণ্যবাহী গাড়ি এমনকি বিআরটিসি বাস চলাচলেও বাধা দেন তাঁরা। শ্রমিকদের পিকেটিংয়ের কারণে কোনো গাড়িই সড়কে চলাচল করতে পারেনি। বন্ধ ছিল সিএনজিচালিত অটোরিকশাও। ফলে চরম দুর্ভোগে পড়েন যাত্রীরা।
দূরপাল্লার যাত্রীদের পাশাপাশি নগরের ভেতরে চলাচলকারী যাত্রীদেরও দুর্ভোগে পড়তে হয়। ভোর থেকেই কোনো দূরপাল্লার বাস সিলেট ছেড়ে যায়নি বা প্রবেশ করেনি।
এমনকি অভ্যন্তরীণ রুটেও যাত্রী পরিবহন বন্ধ থাকায় ভোগান্তিতে পড়েন অফিসগামী ও বিভিন্ন গন্তব্যে যাওয়া সাধারণ যাত্রীরা। এ ছাড়া রাইড শেয়ারিংয়ের বাহনগুলোকেও পরিবহনশ্রমিকেরা আটকে দেন। সেই সুযোগে রাইড শেয়ারিংয়ের বাহনগুলো পকেট কাটতে ব্যস্ত হয়ে পড়ে বলে অভিযোগ তাঁদের।
দুপুরে সিলেট নগরের দক্ষিণ সুরমার কদমতলী এলাকা ঘুরে দেখা গেছে, সড়কে গণপরিবহন বা পণ্যবাহী গাড়ি চলাচল নেই। সড়কের পাশে বাস থাকলেও কোনো ব্যস্ততা ছিল না। মূল সড়কগুলো ছিল ফাঁকা। তবে সড়কে ছিল পর্যাপ্ত যাত্রী। অনেককে ব্যাগ হাতে সড়কে দাঁড়িয়ে দূরপাল্লার যানের জন্য অপেক্ষা করতে দেখা যায়। নগরের ভেতরে যান চলাচল কম ছিল। নগরের ভেতরে কিছু মোটরসাইকেল ও রিকশা চলাচল দেখা গেছে। মাঝেমধ্যে দু-একটি সিএনজিচালিত অটোরিকশা দেখা গেলেও সংখ্যায় বেশ কম।
ভারতের স্থলবন্দর নিষেধাজ্ঞার পর সীমান্তে আটকে থাকা তৈরি পোশাক, খাদ্যসহ বিভিন্ন পণ্যের ট্রাকগুলো ফেরত আনছেন রপ্তানিকারকেরা। তবে যেসব ট্রাক বন্দরে ঢুকে গিয়েছিল, সেগুলো ভারতে প্রবেশ করানোর চেষ্টা চলছে। কিন্তু শেষ পর্যন্ত এসব ট্রাক ঢুকতে পারবে কি না, তা নিয়ে সংশয় আছে।
২১ দিন আগেআধুনিক যুগের সবচেয়ে বিস্ময়কর প্রত্নতাত্ত্বিক আবিষ্কারগুলোর একটি হচ্ছে গৌতম বুদ্ধের দেহাবশেষের সঙ্গে সম্পর্কিত ঐতিহাসিক রত্নসম্ভার। গতকাল বুধবার হংকংয়ে বিখ্যাত আর্ট নিলাম কোম্পানি সাদাবি’স-এর এক নিলামে এগুলো তোলার উদ্যোগ নেওয়া হয়।
০৮ মে ২০২৫পাকিস্তানে ভারতের হামলার সমালোচনা করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। চীনও এই হামলাকে ‘দুঃখজনক’ বলে অভিহিত করেছে। উদ্বেগ জানিয়েছে জাতিসংঘও। উত্তেজনা যেন আরও না বাড়ে, সে জন্য দুই পক্ষকে সংযত থাকার আহ্বান জানিয়েছে জাতিসংঘ, ফ্রান্সসহ বিভিন্ন দেশ। এদিকে ভারতের অবস্থানকে সমর্থন করেছে...
০৮ মে ২০২৫ভারতনিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরের পেহেলগামে সন্ত্রাসী হামলা নিয়ে দুই চিরবৈরী প্রতিবেশীর মধ্যে উত্তেজনার পারদ ক্রমেই চড়ছিল। তা তুঙ্গে উঠল এবার পাকিস্তানের ভূখণ্ডে ভারতের ‘অপারেশন সিঁদুর’ নামের ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান হামলা দিয়ে। পাশাপাশি সীমান্তেও দুই দেশের সামরিক বাহিনীর মধ্যে ব্যাপক গোলাগুলি হয়েছে...
০৮ মে ২০২৫