নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ভর্তির নতুন নিয়মে সংকটে পড়েছে বেসরকারি চিকিৎসা শিক্ষা। কাঙ্ক্ষিত মেডিকেল কলেজ না পেয়ে ভর্তিতে অনীহা, আবার ভর্তি হলেও কলেজ বদল করায় আসন পূরণ হয়নি বেশির ভাগ বেসরকারি মেডিকেল কলেজের। বেশ কিছু আসন শূন্য রেখে ক্লাসও শুরু করতে হয়েছে কোনো কোনো বেসরকারি মেডিকেল কলেজকে।
এই অবস্থাকে হযবরল বলে অভিহিত করেছে কয়েকটি বেসরকারি মেডিকেল কলেজ কর্তৃপক্ষ। তারা বলছে, শিক্ষার্থী ভর্তিতে স্বাস্থ্য শিক্ষা অধিদপ্তরের নতুন অটোমেশন পদ্ধতি শিক্ষার্থীদের মতো বেসরকারি মেডিকেল কলেজকে সংকটে ফেলেছে। অধিদপ্তর আসনসংখ্যা অনুযায়ী শিক্ষার্থী দিচ্ছে না। এতে বেসরকারি মেডিকেল শিক্ষাব্যবস্থা মুখ থুবড়ে পড়ার আশঙ্কা তৈরি হয়েছে।
অবশ্য স্বাস্থ্য শিক্ষা অধিদপ্তর বলছে, অটোমেশন পদ্ধতি নতুন হওয়ায় কিছু সমস্যা হয়েছে। বেসরকারি মেডিকেল কলেজগুলো যাতে আসনসংখ্যা পূরণ করতে পারে, সে জন্য পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে।
দেশে সরকারি মেডিকেল কলেজ ৩৭টি। এগুলোতে আসনসংখ্যা ৪ হাজার ৩৫০টি। আর বেসরকারি মেডিকেল কলেজের সংখ্যা ৭২টি। এসব কলেজে আসন রয়েছে ৬ হাজার ৭৭২টি। বেসরকারিতে এসব আসনের মধ্যে বিদেশি শিক্ষার্থী, মুক্তিযোদ্ধা, দরিদ্র ও ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর জন্য কোটা রয়েছে।
২০২২-২৩ শিক্ষাবর্ষের এমবিবিএস ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয় গত ১০ মার্চ। ফলাফল প্রকাশিত হয় ১২ মার্চ। সরকারি মেডিকেল কলেজগুলোতে শিক্ষার্থী ভর্তি শেষে বেসরকারিতে ভর্তি কার্যক্রম শুরু হয়। সরকারি-বেসরকারি সব মেডিকেল কলেজে ক্লাস শুরু হয়েছে ২৩ জুলাই। তবে খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, বেসরকারি বেশ কিছু মেডিকেল কলেজেই আসন পূরণ হয়নি। ভর্তি কার্যক্রমও শেষ হয়নি। কারণ হিসেবে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা দায়ী করছেন প্রস্তুতি না নিয়েই অটোমেশন পদ্ধতি চালু করাকে।
বেসরকারি মেডিকেল কলেজ মালিকদের সংগঠন বাংলাদেশ প্রাইভেট মেডিকেল কলেজ অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি এম এ মুবিন খান বলেন, অটোমেশন প্রক্রিয়ায় বেসরকারি মেডিকেল কলেজে ভর্তিতে সংকট তৈরি হয়েছে। কোনো কোনো কলেজ শিক্ষার্থী পাচ্ছে না। সবার মধ্যে হতাশা তৈরি হয়েছে। এতে মুখ থুবড়ে পড়বে পুরো বেসরকারি মেডিকেল শিক্ষা।
জানা যায়, আগে ভর্তি পরীক্ষায় উত্তীর্ণ শিক্ষার্থীদের নিজেদের পছন্দের বেসরকারি মেডিকেল কলেজে ভর্তির সুযোগ ছিল। কিন্তু চলতি বছর এই নিয়মে পরিবর্তন আনা হয়। এবার প্রথমে শিক্ষার্থীদের ভর্তির জন্য পাঁচটি বেসরকারি মেডিকেল কলেজে পছন্দক্রম রাখা হয়। পরে এই নিয়মও বদলে ফেলে ছাত্রদের জন্য ৬০টি এবং ছাত্রীদের জন্য ৬৬টি বেসরকারি মেডিকেল কলেজের তালিকা করা হয়।
শিক্ষার্থী আবেদনের পর এই প্রক্রিয়ায় একটি নির্দিষ্ট মেডিকেল কলেজে ভর্তির সুযোগ পাওয়ার বিষয়টি খুদে বার্তার (এসএমএস) মাধ্যমে জানানো হয়। ওই কলেজে ভর্তি হতে চাইলে ১০০ টাকা দিয়ে ভর্তির নিশ্চায়ন করতে বলা হয়। এ কারণে অনেক শিক্ষার্থী পছন্দের প্রতিষ্ঠান পাননি। আবার কেউ কেউ এমন কলেজে সুযোগ পেয়েছেন, যেখানের শিক্ষাব্যয় তাঁর ও তাঁর পরিবারের সামর্থ্যের বাইরে। ফলে ভর্তি হননি এমন শিক্ষার্থীও আছেন।
ঢাকার একটি বেসরকারি মেডিকেল কলেজে ভর্তির সুযোগ পাওয়া কিশোরগঞ্জের এক শিক্ষার্থী বলেন, তাঁর পছন্দ ছিল নিজ জেলার একটি বেসরকারি মেডিকেল কলেজ। কিন্তু তাঁকে ঢাকার একটি বেসরকারি মেডিকেলে ভর্তির জন্য নির্বাচন করা হয়েছে। কিন্তু এখানকার ব্যয় বহন করা তাঁদের পক্ষে কঠিন। এ কারণে তিনি মেডিকেলে না পড়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন।
বেসরকারি একাধিক মেডিকেল কলেজের অধ্যক্ষ বলেন, অনেক শিক্ষার্থী স্বাস্থ্য শিক্ষা অধিদপ্তরের তালিকা অনুযায়ী ভর্তি হলেও পরে মাইগ্রেশনের মাধ্যমে অন্য মেডিকেলে চলে গেছেন। এতে ওই আসন আবার শূন্য হয়ে গেছে। প্রথমত আসনসংখ্যার বিপরীতে শিক্ষার্থী কম দেওয়া, পরে মাইগ্রেশনের মাধ্যমে আরও আসন খালি হওয়ায় বেশির ভাগ বেসরকারি মেডিকেল কলেজেরই আসন পূরণ হয়নি। এতে শিক্ষা কার্যক্রম পরিচালনা করা কঠিন হয়ে পড়বে। প্রতিষ্ঠানগুলোও আর্থিক সংকটে পড়বে। যার প্রভাব পড়বে পুরো বেসরকারি মেডিকেল শিক্ষায়।
অধ্যক্ষরা বলেন, আসন পূরণের জন্য তাঁরা দফায় দফায় স্বাস্থ্য শিক্ষা অধিদপ্তরে চিঠি দিলেও আশানুরূপ সাড়া পাচ্ছেন না। কিন্তু আসন পূরণ না হলেও নিয়ম মেনে ক্লাস শুরু করতে হয়েছে। সব মিলিয়ে হযবরল পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়েছে।
স্বাস্থ্য শিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. মো. টিটো মিঞা ১৩ আগস্ট আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বেসরকারি মেডিকেল কলেজে ভর্তিতে এবারই প্রথম অটোমেশন চালু করা হয়েছে। বিষয়টি অনেকের কাছে নতুন। এ জন্য কিছু সমস্যা হয়েছে। আশা করি, ভবিষ্যতে এ সমস্যাগুলো থাকবে না।’ তিনি বলেন, যেসব বেসরকারি মেডিকেল কলেজ এখনো নির্ধারিত আসনে শিক্ষার্থী ভর্তি করতে পারেনি, সেখানে শিক্ষার্থী ভর্তিতে বেশ কিছু পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে। আগামী এক মাসের মধ্যে সব সমস্যার সমাধান হবে।
ভর্তির নতুন নিয়মে সংকটে পড়েছে বেসরকারি চিকিৎসা শিক্ষা। কাঙ্ক্ষিত মেডিকেল কলেজ না পেয়ে ভর্তিতে অনীহা, আবার ভর্তি হলেও কলেজ বদল করায় আসন পূরণ হয়নি বেশির ভাগ বেসরকারি মেডিকেল কলেজের। বেশ কিছু আসন শূন্য রেখে ক্লাসও শুরু করতে হয়েছে কোনো কোনো বেসরকারি মেডিকেল কলেজকে।
এই অবস্থাকে হযবরল বলে অভিহিত করেছে কয়েকটি বেসরকারি মেডিকেল কলেজ কর্তৃপক্ষ। তারা বলছে, শিক্ষার্থী ভর্তিতে স্বাস্থ্য শিক্ষা অধিদপ্তরের নতুন অটোমেশন পদ্ধতি শিক্ষার্থীদের মতো বেসরকারি মেডিকেল কলেজকে সংকটে ফেলেছে। অধিদপ্তর আসনসংখ্যা অনুযায়ী শিক্ষার্থী দিচ্ছে না। এতে বেসরকারি মেডিকেল শিক্ষাব্যবস্থা মুখ থুবড়ে পড়ার আশঙ্কা তৈরি হয়েছে।
অবশ্য স্বাস্থ্য শিক্ষা অধিদপ্তর বলছে, অটোমেশন পদ্ধতি নতুন হওয়ায় কিছু সমস্যা হয়েছে। বেসরকারি মেডিকেল কলেজগুলো যাতে আসনসংখ্যা পূরণ করতে পারে, সে জন্য পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে।
দেশে সরকারি মেডিকেল কলেজ ৩৭টি। এগুলোতে আসনসংখ্যা ৪ হাজার ৩৫০টি। আর বেসরকারি মেডিকেল কলেজের সংখ্যা ৭২টি। এসব কলেজে আসন রয়েছে ৬ হাজার ৭৭২টি। বেসরকারিতে এসব আসনের মধ্যে বিদেশি শিক্ষার্থী, মুক্তিযোদ্ধা, দরিদ্র ও ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর জন্য কোটা রয়েছে।
২০২২-২৩ শিক্ষাবর্ষের এমবিবিএস ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয় গত ১০ মার্চ। ফলাফল প্রকাশিত হয় ১২ মার্চ। সরকারি মেডিকেল কলেজগুলোতে শিক্ষার্থী ভর্তি শেষে বেসরকারিতে ভর্তি কার্যক্রম শুরু হয়। সরকারি-বেসরকারি সব মেডিকেল কলেজে ক্লাস শুরু হয়েছে ২৩ জুলাই। তবে খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, বেসরকারি বেশ কিছু মেডিকেল কলেজেই আসন পূরণ হয়নি। ভর্তি কার্যক্রমও শেষ হয়নি। কারণ হিসেবে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা দায়ী করছেন প্রস্তুতি না নিয়েই অটোমেশন পদ্ধতি চালু করাকে।
বেসরকারি মেডিকেল কলেজ মালিকদের সংগঠন বাংলাদেশ প্রাইভেট মেডিকেল কলেজ অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি এম এ মুবিন খান বলেন, অটোমেশন প্রক্রিয়ায় বেসরকারি মেডিকেল কলেজে ভর্তিতে সংকট তৈরি হয়েছে। কোনো কোনো কলেজ শিক্ষার্থী পাচ্ছে না। সবার মধ্যে হতাশা তৈরি হয়েছে। এতে মুখ থুবড়ে পড়বে পুরো বেসরকারি মেডিকেল শিক্ষা।
জানা যায়, আগে ভর্তি পরীক্ষায় উত্তীর্ণ শিক্ষার্থীদের নিজেদের পছন্দের বেসরকারি মেডিকেল কলেজে ভর্তির সুযোগ ছিল। কিন্তু চলতি বছর এই নিয়মে পরিবর্তন আনা হয়। এবার প্রথমে শিক্ষার্থীদের ভর্তির জন্য পাঁচটি বেসরকারি মেডিকেল কলেজে পছন্দক্রম রাখা হয়। পরে এই নিয়মও বদলে ফেলে ছাত্রদের জন্য ৬০টি এবং ছাত্রীদের জন্য ৬৬টি বেসরকারি মেডিকেল কলেজের তালিকা করা হয়।
শিক্ষার্থী আবেদনের পর এই প্রক্রিয়ায় একটি নির্দিষ্ট মেডিকেল কলেজে ভর্তির সুযোগ পাওয়ার বিষয়টি খুদে বার্তার (এসএমএস) মাধ্যমে জানানো হয়। ওই কলেজে ভর্তি হতে চাইলে ১০০ টাকা দিয়ে ভর্তির নিশ্চায়ন করতে বলা হয়। এ কারণে অনেক শিক্ষার্থী পছন্দের প্রতিষ্ঠান পাননি। আবার কেউ কেউ এমন কলেজে সুযোগ পেয়েছেন, যেখানের শিক্ষাব্যয় তাঁর ও তাঁর পরিবারের সামর্থ্যের বাইরে। ফলে ভর্তি হননি এমন শিক্ষার্থীও আছেন।
ঢাকার একটি বেসরকারি মেডিকেল কলেজে ভর্তির সুযোগ পাওয়া কিশোরগঞ্জের এক শিক্ষার্থী বলেন, তাঁর পছন্দ ছিল নিজ জেলার একটি বেসরকারি মেডিকেল কলেজ। কিন্তু তাঁকে ঢাকার একটি বেসরকারি মেডিকেলে ভর্তির জন্য নির্বাচন করা হয়েছে। কিন্তু এখানকার ব্যয় বহন করা তাঁদের পক্ষে কঠিন। এ কারণে তিনি মেডিকেলে না পড়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন।
বেসরকারি একাধিক মেডিকেল কলেজের অধ্যক্ষ বলেন, অনেক শিক্ষার্থী স্বাস্থ্য শিক্ষা অধিদপ্তরের তালিকা অনুযায়ী ভর্তি হলেও পরে মাইগ্রেশনের মাধ্যমে অন্য মেডিকেলে চলে গেছেন। এতে ওই আসন আবার শূন্য হয়ে গেছে। প্রথমত আসনসংখ্যার বিপরীতে শিক্ষার্থী কম দেওয়া, পরে মাইগ্রেশনের মাধ্যমে আরও আসন খালি হওয়ায় বেশির ভাগ বেসরকারি মেডিকেল কলেজেরই আসন পূরণ হয়নি। এতে শিক্ষা কার্যক্রম পরিচালনা করা কঠিন হয়ে পড়বে। প্রতিষ্ঠানগুলোও আর্থিক সংকটে পড়বে। যার প্রভাব পড়বে পুরো বেসরকারি মেডিকেল শিক্ষায়।
অধ্যক্ষরা বলেন, আসন পূরণের জন্য তাঁরা দফায় দফায় স্বাস্থ্য শিক্ষা অধিদপ্তরে চিঠি দিলেও আশানুরূপ সাড়া পাচ্ছেন না। কিন্তু আসন পূরণ না হলেও নিয়ম মেনে ক্লাস শুরু করতে হয়েছে। সব মিলিয়ে হযবরল পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়েছে।
স্বাস্থ্য শিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. মো. টিটো মিঞা ১৩ আগস্ট আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বেসরকারি মেডিকেল কলেজে ভর্তিতে এবারই প্রথম অটোমেশন চালু করা হয়েছে। বিষয়টি অনেকের কাছে নতুন। এ জন্য কিছু সমস্যা হয়েছে। আশা করি, ভবিষ্যতে এ সমস্যাগুলো থাকবে না।’ তিনি বলেন, যেসব বেসরকারি মেডিকেল কলেজ এখনো নির্ধারিত আসনে শিক্ষার্থী ভর্তি করতে পারেনি, সেখানে শিক্ষার্থী ভর্তিতে বেশ কিছু পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে। আগামী এক মাসের মধ্যে সব সমস্যার সমাধান হবে।
বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ দিন আগেগাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪দেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২০ নভেম্বর ২০২৪