আব্দুল্লাহ আল মাসুদ, সিরাজদিখান (মুন্সিগঞ্জ)
মুন্সিগঞ্জের সিরাজদিখানে কাউন চাষে আগ্রহ হারাচ্ছেন কৃষকেরা। একসময় এ উপজেলার ১৪টি ইউনিয়নে ব্যাপক চাষ হতো। তবে লাভ কম, শ্রমিকসংকট, ফলন কম, খরচ বেশি, বৈরী আবহাওয়া ও ভালো মানের বীজের অভাবে এখন আর কাউন চাষ করছেন না তাঁরা। কৃষকেরা কাউনের বদলে অন্য ফসল চাষে ঝুঁকছেন।
সম্প্রতি সরেজমিনে দেখা যায়, উপজেলা ইছাপুরা ইউনিয়নের কুসুমপুর গ্রামের ফসলি (চক) জমিতে কাউন চাষ করা হয়েছে। উপজেলার বেশির ভাগ জমিতেই দেখা যাচ্ছে বোরো ধান ও ভুট্টার চাষ বৃদ্ধি পেয়েছে। এতে ক্রমেই হারিয়ে যেতে বসেছে এ কাউন চাষ।
উপজেলা কৃষি অফিস সূত্রে জানা যায়, কাউন এখন অভিজাত ফসল হিসেবে বিবেচিত হচ্ছে। ঐতিহ্য ধরে রাখতে কৃষক পর্যায়ে সর্বাত্মক সহযোগিতা দেওয়া হচ্ছে। ফলন কম হওয়ায় কৃষকেরা কাউন চাষে আগ্রহ হারাচ্ছেন। এবার এ উপজেলার মালখানাগর, বয়রাগাদী, মধ্যপাড়া, ইছাপুরা, লতব্দী-ইউনিয়নগুলোয় মাত্র ৩০ হেক্টর জমিতে চাষ হয়েছে। আর গত বছর ৫০ হেক্টর জমিতে চাষ হয়েছিল। অর্থাৎ গতবারের তুলনায় এবার ২০ হেক্টর জমিতে কম চাষ হয়েছে।
ইছাপুরা ইউনিয়নের কৃষক আব্দুল লতিফ বলেন, ‘আমি ৩০ শতাংশ জমিতে কাউন চাষ করেছি। ফলন কেমন হবে জানি না, তারপরও চাষ করেছি। তবে একসময় আমাদের এই উপজেলায় প্রচুর কাউন চাষ হতো। বাপ-চাচারা অনেক চাষ করতেন। কিন্তু দিন দিন সেগুলো হারিয়ে যেতে বসেছে। কৃষি অফিস যদি উদ্বুদ্ধ করে তবে এই ফসল টিকে থাকবে বাংলাদেশে।’
আরেকজন কৃষক মো. আলী মিয়া বলেন, ‘আমি ৫০ শতাংশ জমিতে কাউন চাষ করেছি। এবার ফলন ভালো হবে। একসময়ে এই উপজেলায় প্রচুর কাউন চাষ হতো। মা-চাচিরা সেগুলো রোদে শুকিয়ে বিভিন্ন রকমের খাবার বানিয়ে খাওয়াতেন। কিন্তু সেগুলো এখন স্বপ্ন হয়ে রয়েছে। এই ফসলটি এখন আর কেউ চাষ করতে চায় না। এখন সবাই ধানের দিকে বেশি ঝুঁকছেন।’
আরেক কৃষক জানান, আগে তিনি কাউনের চাষ করতেন। তবে লাভ কম, শ্রমিকসংকট, ফলন কম, খরচ বেশি, বৈরী আবহাওয়া ও ভালোমানের বীজের অভাবে এখন কাউন চাষ করছেন না। তিনি কাউনের বদলে অন্য ধান চাষ করছেন। কৃষকদের সরকারি সহায়তা না বাড়ালে এ চাষে কেউ আগ্রহী হবে না বলেন জানান তিনি।
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা রোজিনা আক্তার বলেন, ‘কাউন এখন অভিজাত ফসল হিসেবে বিবেচিত হচ্ছে। তা ছাড়া, ফলন কম হওয়ায় কৃষকেরা কাউন চাষে আগ্রহ হারিয়ে ফেলেছেন। তবে বোরো ধান ও ভুট্টা চাষ বৃদ্ধি পাচ্ছে। আমরা এই ফসলটি টিকে থাকে, সে জন্য কাজ করছি।’
মুন্সিগঞ্জের সিরাজদিখানে কাউন চাষে আগ্রহ হারাচ্ছেন কৃষকেরা। একসময় এ উপজেলার ১৪টি ইউনিয়নে ব্যাপক চাষ হতো। তবে লাভ কম, শ্রমিকসংকট, ফলন কম, খরচ বেশি, বৈরী আবহাওয়া ও ভালো মানের বীজের অভাবে এখন আর কাউন চাষ করছেন না তাঁরা। কৃষকেরা কাউনের বদলে অন্য ফসল চাষে ঝুঁকছেন।
সম্প্রতি সরেজমিনে দেখা যায়, উপজেলা ইছাপুরা ইউনিয়নের কুসুমপুর গ্রামের ফসলি (চক) জমিতে কাউন চাষ করা হয়েছে। উপজেলার বেশির ভাগ জমিতেই দেখা যাচ্ছে বোরো ধান ও ভুট্টার চাষ বৃদ্ধি পেয়েছে। এতে ক্রমেই হারিয়ে যেতে বসেছে এ কাউন চাষ।
উপজেলা কৃষি অফিস সূত্রে জানা যায়, কাউন এখন অভিজাত ফসল হিসেবে বিবেচিত হচ্ছে। ঐতিহ্য ধরে রাখতে কৃষক পর্যায়ে সর্বাত্মক সহযোগিতা দেওয়া হচ্ছে। ফলন কম হওয়ায় কৃষকেরা কাউন চাষে আগ্রহ হারাচ্ছেন। এবার এ উপজেলার মালখানাগর, বয়রাগাদী, মধ্যপাড়া, ইছাপুরা, লতব্দী-ইউনিয়নগুলোয় মাত্র ৩০ হেক্টর জমিতে চাষ হয়েছে। আর গত বছর ৫০ হেক্টর জমিতে চাষ হয়েছিল। অর্থাৎ গতবারের তুলনায় এবার ২০ হেক্টর জমিতে কম চাষ হয়েছে।
ইছাপুরা ইউনিয়নের কৃষক আব্দুল লতিফ বলেন, ‘আমি ৩০ শতাংশ জমিতে কাউন চাষ করেছি। ফলন কেমন হবে জানি না, তারপরও চাষ করেছি। তবে একসময় আমাদের এই উপজেলায় প্রচুর কাউন চাষ হতো। বাপ-চাচারা অনেক চাষ করতেন। কিন্তু দিন দিন সেগুলো হারিয়ে যেতে বসেছে। কৃষি অফিস যদি উদ্বুদ্ধ করে তবে এই ফসল টিকে থাকবে বাংলাদেশে।’
আরেকজন কৃষক মো. আলী মিয়া বলেন, ‘আমি ৫০ শতাংশ জমিতে কাউন চাষ করেছি। এবার ফলন ভালো হবে। একসময়ে এই উপজেলায় প্রচুর কাউন চাষ হতো। মা-চাচিরা সেগুলো রোদে শুকিয়ে বিভিন্ন রকমের খাবার বানিয়ে খাওয়াতেন। কিন্তু সেগুলো এখন স্বপ্ন হয়ে রয়েছে। এই ফসলটি এখন আর কেউ চাষ করতে চায় না। এখন সবাই ধানের দিকে বেশি ঝুঁকছেন।’
আরেক কৃষক জানান, আগে তিনি কাউনের চাষ করতেন। তবে লাভ কম, শ্রমিকসংকট, ফলন কম, খরচ বেশি, বৈরী আবহাওয়া ও ভালোমানের বীজের অভাবে এখন কাউন চাষ করছেন না। তিনি কাউনের বদলে অন্য ধান চাষ করছেন। কৃষকদের সরকারি সহায়তা না বাড়ালে এ চাষে কেউ আগ্রহী হবে না বলেন জানান তিনি।
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা রোজিনা আক্তার বলেন, ‘কাউন এখন অভিজাত ফসল হিসেবে বিবেচিত হচ্ছে। তা ছাড়া, ফলন কম হওয়ায় কৃষকেরা কাউন চাষে আগ্রহ হারিয়ে ফেলেছেন। তবে বোরো ধান ও ভুট্টা চাষ বৃদ্ধি পাচ্ছে। আমরা এই ফসলটি টিকে থাকে, সে জন্য কাজ করছি।’
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪