নেত্রকোনা প্রতিনিধি
নেত্রকোনার কলমাকান্দার লেঙ্গুরা ইউনিয়ন পরিষদ (ইউপি) নির্বাচনে আওয়ামী লীগের প্রার্থীর কর্মী-সমর্থকদের বিরুদ্ধে স্বতন্ত্র প্রার্থীর কর্মী-সমর্থকদের মিছিলে হামলা-ভাঙচুরের অভিযোগ পাওয়া গেছে।
গত সোমবার রাতে লেঙ্গুরা বাজারে এই হামলা হয়। স্বতন্ত্র প্রার্থী সাইদুর রহমান ভূঁইয়ার দাবি, হামলায় তার ১৫ জন কর্মী আহত হয়েছেন। এ সময় হামলাকারীরা তিনটি মোটরসাইকেলও ভাঙচুর করেছে।
তবে হামলার অভিযোগ অস্বীকার করেছেন আওয়ামী লীগে মনোনীত চেয়ারম্যান প্রার্থী রফিকুল ইসলাম গোলাপ। ঘটনার পর থেকে ওই এলাকায় থমথমে অবস্থা বিরাজ করছে।
নেত্রকোনা পুলিশ সুপার মো. আকবর আলী মুন্সী বলেছেন, খবর পেয়ে রাতেই ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠানো হয়। বিষয়টি তদন্ত করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে।
জানা গেছে, লেঙ্গুরা ইউপিতে আগামী ২৮ নভেম্বর নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। এই ইউপিতে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী হলেন রফিকুল ইসলাম গোলাপ। তিনি উপজেলা আওয়ামী লীগের সদস্য। আর স্বতন্ত্র প্রার্থী হলেন-সাইদুর রহমান ভূঁইয়া। তিনি জেলা যুবদলের সহসভাপতি ও বর্তমান চেয়ারম্যান। এবার বিএনপি নির্বাচনে অংশগ্রহণ না নেওয়ায় তিনি স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে আনারস প্রতীক নিয়ে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন।
প্রত্যক্ষদর্শী ও পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, সোমবার রাত ৯টার দিকে স্বতন্ত্র প্রার্থী সাইদুর রহমান ভূঁইয়ার সমর্থকেরা লেঙ্গুরা বাজার এলাকায় নির্বাচনী প্রচার ও মিছিল করছিলেন। এ সময় নৌকার প্রার্থীর সমর্থকেরা তাদের ওপর দেশীয় অস্ত্র নিয়ে হামলা চালায়। ভাঙচুর করা হয় তিনটি মোটরসাইকেল। আহত হন ১৫ জন। পরে স্থানীয় লোকজন আহতদের উদ্ধার করে কলমাকান্দা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যান। সেখানে প্রাথমিক চিকিৎসা শেষে কয়েকজনকে ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়। তবে কলমাকান্দা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে আবাসিক চিকিৎসক ডা. আমজাদ হোসেন বলেন, সোমবার সন্ধ্যা থেকে মঙ্গলবার দুপুর পর্যন্ত তার হাসপাতালে হামলায় আহত কেউ চিকিৎসা নেননি বা কেউ ভর্তি হননি।
স্বতন্ত্র প্রার্থী সাইদুর রহমান ভূঁইয়া গতকাল মোবাইল ফোনে আজকের পত্রিকাকে জানান, আওয়ামী লীগের কর্মী ও সমর্থকেরা তাদের কর্মী সমর্থকদের নানাভাবে ভয়ভীতি দেখাচ্ছে। তাঁরা (আওয়ামী লীগের কর্মী-সর্মথক) নিজেদের পোস্টার নিজেরা লাগানোর পরে ছিঁড়ে ফেলছে। গত বৃহস্পতিবার তারা নিজেরাই নিজেদের একটি ছাপড়া ঘরে নির্বাচন কার্যালয় বানিয়ে পুড়িয়ে দেয়। পরে উল্টো আমাকে ও আমার কর্মী-সমর্থকদের নাম উল্লেখ করে থানায় মামলা করে পুলিশ দিয়ে হয়রানি করছে। এলাকায় আমার জনপ্রিয়তায় ঈর্ষান্বিত হয়ে তাঁরা এমন হীন কাজ চালাচ্ছে। তিনি বলেন, গত সোমবার রাতে আমার কর্মী-সমর্থকদের ওপর হামলা চালিয়ে ১৫ জনকে আহত করেছেন। তিনটি মোটরসাইকেল ভাঙচুর করেছে। আমি আমার নির্বাচনী প্রচার চালাতে বাধাগ্রস্ত হচ্ছি। এসব বিষয় নিয়ে রিটার্নিং কর্মকর্তার কার্যালয়সহ থানায় অভিযোগ দেওয়া হয়েছে।’ সোমবার আপনার কর্মীরা প্রথমে আওয়ামী লীগের এক কর্মীকে মারধর করছে এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, এসব মিথ্যা কথা।
জানতে চাইলে আওয়ামী লীগের প্রার্থী রফিকুল ইসলাম বলেন, আমার কোন কর্মী-সমর্থক কারও ওপর হামলা চালায়নি। এ ছাড়া স্বতন্ত্র প্রার্থীর প্রচারে বাধা বা ভয়ভীতি দেখানোর বিষয় সত্য নয়। এটি আমার নামে মিথ্যাচার করা হচ্ছে।
কলমাকান্দা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আবদুল আহাদ খান বলেন, শুনেছি স্বতন্ত্র প্রার্থীর লোকজন প্রথমে আওয়ামী লীগ প্রার্থীর একজন কর্মীকে মারধর করেছে।
নেত্রকোনার পুলিশ সুপার মো. আকবর আলী মুন্সী বলেন, ‘খবর পেয়ে রাতেই ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠানো হয়। বিষয়টি তদন্ত করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে।’
নেত্রকোনার কলমাকান্দার লেঙ্গুরা ইউনিয়ন পরিষদ (ইউপি) নির্বাচনে আওয়ামী লীগের প্রার্থীর কর্মী-সমর্থকদের বিরুদ্ধে স্বতন্ত্র প্রার্থীর কর্মী-সমর্থকদের মিছিলে হামলা-ভাঙচুরের অভিযোগ পাওয়া গেছে।
গত সোমবার রাতে লেঙ্গুরা বাজারে এই হামলা হয়। স্বতন্ত্র প্রার্থী সাইদুর রহমান ভূঁইয়ার দাবি, হামলায় তার ১৫ জন কর্মী আহত হয়েছেন। এ সময় হামলাকারীরা তিনটি মোটরসাইকেলও ভাঙচুর করেছে।
তবে হামলার অভিযোগ অস্বীকার করেছেন আওয়ামী লীগে মনোনীত চেয়ারম্যান প্রার্থী রফিকুল ইসলাম গোলাপ। ঘটনার পর থেকে ওই এলাকায় থমথমে অবস্থা বিরাজ করছে।
নেত্রকোনা পুলিশ সুপার মো. আকবর আলী মুন্সী বলেছেন, খবর পেয়ে রাতেই ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠানো হয়। বিষয়টি তদন্ত করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে।
জানা গেছে, লেঙ্গুরা ইউপিতে আগামী ২৮ নভেম্বর নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। এই ইউপিতে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী হলেন রফিকুল ইসলাম গোলাপ। তিনি উপজেলা আওয়ামী লীগের সদস্য। আর স্বতন্ত্র প্রার্থী হলেন-সাইদুর রহমান ভূঁইয়া। তিনি জেলা যুবদলের সহসভাপতি ও বর্তমান চেয়ারম্যান। এবার বিএনপি নির্বাচনে অংশগ্রহণ না নেওয়ায় তিনি স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে আনারস প্রতীক নিয়ে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন।
প্রত্যক্ষদর্শী ও পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, সোমবার রাত ৯টার দিকে স্বতন্ত্র প্রার্থী সাইদুর রহমান ভূঁইয়ার সমর্থকেরা লেঙ্গুরা বাজার এলাকায় নির্বাচনী প্রচার ও মিছিল করছিলেন। এ সময় নৌকার প্রার্থীর সমর্থকেরা তাদের ওপর দেশীয় অস্ত্র নিয়ে হামলা চালায়। ভাঙচুর করা হয় তিনটি মোটরসাইকেল। আহত হন ১৫ জন। পরে স্থানীয় লোকজন আহতদের উদ্ধার করে কলমাকান্দা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যান। সেখানে প্রাথমিক চিকিৎসা শেষে কয়েকজনকে ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়। তবে কলমাকান্দা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে আবাসিক চিকিৎসক ডা. আমজাদ হোসেন বলেন, সোমবার সন্ধ্যা থেকে মঙ্গলবার দুপুর পর্যন্ত তার হাসপাতালে হামলায় আহত কেউ চিকিৎসা নেননি বা কেউ ভর্তি হননি।
স্বতন্ত্র প্রার্থী সাইদুর রহমান ভূঁইয়া গতকাল মোবাইল ফোনে আজকের পত্রিকাকে জানান, আওয়ামী লীগের কর্মী ও সমর্থকেরা তাদের কর্মী সমর্থকদের নানাভাবে ভয়ভীতি দেখাচ্ছে। তাঁরা (আওয়ামী লীগের কর্মী-সর্মথক) নিজেদের পোস্টার নিজেরা লাগানোর পরে ছিঁড়ে ফেলছে। গত বৃহস্পতিবার তারা নিজেরাই নিজেদের একটি ছাপড়া ঘরে নির্বাচন কার্যালয় বানিয়ে পুড়িয়ে দেয়। পরে উল্টো আমাকে ও আমার কর্মী-সমর্থকদের নাম উল্লেখ করে থানায় মামলা করে পুলিশ দিয়ে হয়রানি করছে। এলাকায় আমার জনপ্রিয়তায় ঈর্ষান্বিত হয়ে তাঁরা এমন হীন কাজ চালাচ্ছে। তিনি বলেন, গত সোমবার রাতে আমার কর্মী-সমর্থকদের ওপর হামলা চালিয়ে ১৫ জনকে আহত করেছেন। তিনটি মোটরসাইকেল ভাঙচুর করেছে। আমি আমার নির্বাচনী প্রচার চালাতে বাধাগ্রস্ত হচ্ছি। এসব বিষয় নিয়ে রিটার্নিং কর্মকর্তার কার্যালয়সহ থানায় অভিযোগ দেওয়া হয়েছে।’ সোমবার আপনার কর্মীরা প্রথমে আওয়ামী লীগের এক কর্মীকে মারধর করছে এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, এসব মিথ্যা কথা।
জানতে চাইলে আওয়ামী লীগের প্রার্থী রফিকুল ইসলাম বলেন, আমার কোন কর্মী-সমর্থক কারও ওপর হামলা চালায়নি। এ ছাড়া স্বতন্ত্র প্রার্থীর প্রচারে বাধা বা ভয়ভীতি দেখানোর বিষয় সত্য নয়। এটি আমার নামে মিথ্যাচার করা হচ্ছে।
কলমাকান্দা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আবদুল আহাদ খান বলেন, শুনেছি স্বতন্ত্র প্রার্থীর লোকজন প্রথমে আওয়ামী লীগ প্রার্থীর একজন কর্মীকে মারধর করেছে।
নেত্রকোনার পুলিশ সুপার মো. আকবর আলী মুন্সী বলেন, ‘খবর পেয়ে রাতেই ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠানো হয়। বিষয়টি তদন্ত করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে।’
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪