বোয়ালমারী (ফরিদপুর) প্রতিনিধি
আট বছর আগে ফরিদপুরের বোয়ালমারী উপজেলার চতুল গ্রামের স্কুলশিক্ষক শেখ মোহাম্মদ কামরুল ইসলামকে (৪২) প্রকাশ্য দিবালোকে ব্যস্ত সড়কের ওপরে পিটিয়ে হত্যা করে প্রতিপক্ষের লোকেরা। জমিজমা নিয়ে বিরোধের জেরে ২০১৩ সালের ২৫ নভেম্বর প্রতিপক্ষের হাতে খুন হন চতুল সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের এই সহকারী শিক্ষক।
তবে শিক্ষক কামরুল ইসলামকে হত্যার দীর্ঘ দিন পার হলেও এখনো এর বিচার পায়নি তাঁর পরিবার। পরিবারের আক্ষেপ জীবদ্দশায় ছেলে হত্যার বিচার দেখে যেতে পারেননি নিহতের বাবা বীর মুক্তিযোদ্ধা আবুল হাশেম শেখ। হত্যা মামলাটি বর্তমানে ফরিদপুর অতিরিক্ত জেলা ও দায়েরা জজ দ্বিতীয় আদালতে সাক্ষ্যগ্রহণ পর্যায়ে বিচারাধীন।
মামলা সূত্রে জানা যায়, হত্যাকাণ্ডের পরদিন ২৬ নভেম্বর নিহতের বড় ভাই এসএম খায়রুল আলম ১২ জনের নাম উল্লেখসহ আরও অজ্ঞাত ব্যক্তিদের আসামি করে থানায় একটি মামলা করেন। ২০১৪ সালের ২০ ডিসেম্বর মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা থানার উপপরিদর্শক নিপুন মজুমদার এজাহারে উল্লেখিত ১২ আসামির বিরুদ্ধে আদালতে অভিযোগপত্র (চার্জশিট) দেন।
মামলার বাদী এসএম খায়রুল আলম বলেন, মামলার ১২ আসামির সবাই এখন জামিনে আছেন। আর অভিযোগপত্রের ২৩ সাক্ষীর মধ্যে বিচারিক আদালতে ইতিমধ্যে ২০ জনের সাক্ষ্যগ্রহণ শেষ হয়েছে। তিনি আরও বলেন, আমার বীর মুক্তিযোদ্ধা ও স্কুলশিক্ষক বাবার আকুতি ছিল সন্তান হত্যার বিচার দেখা। কিন্তু বিচার ব্যবস্থার দীর্ঘসূত্রতা ও ছেলেকে খুন করার পর দুশ্চিন্তায় তিনি আর বেশি দিন বাঁচতে পারেননি। মামলার আসামিপক্ষ ও আসামিদের সমর্থনে ক্ষমতাসীন দলের প্রভাবশালী নেতাদের থেকে মামলা প্রত্যাহারের অব্যাহত চাপও বাবার মৃত্যুকে ত্বরান্বিত করেছে।
নিহত কামরুল ইসলামের স্ত্রী তানজিলা খানম এখন ঢাকা জেলা জজ আদালতের শিক্ষানবিশ আইনজীবী। এ বিষয়ে তিনি বলেন, স্বামী হত্যার ন্যায়বিচার পাব বলে আমি আশাবাদী। তবে বিচার ব্যবস্থার দীর্ঘসূত্রতায় বিচার অঙ্গনের একজন মানুষ হিসেবে আমিও হতাশ।
আট বছর আগে ফরিদপুরের বোয়ালমারী উপজেলার চতুল গ্রামের স্কুলশিক্ষক শেখ মোহাম্মদ কামরুল ইসলামকে (৪২) প্রকাশ্য দিবালোকে ব্যস্ত সড়কের ওপরে পিটিয়ে হত্যা করে প্রতিপক্ষের লোকেরা। জমিজমা নিয়ে বিরোধের জেরে ২০১৩ সালের ২৫ নভেম্বর প্রতিপক্ষের হাতে খুন হন চতুল সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের এই সহকারী শিক্ষক।
তবে শিক্ষক কামরুল ইসলামকে হত্যার দীর্ঘ দিন পার হলেও এখনো এর বিচার পায়নি তাঁর পরিবার। পরিবারের আক্ষেপ জীবদ্দশায় ছেলে হত্যার বিচার দেখে যেতে পারেননি নিহতের বাবা বীর মুক্তিযোদ্ধা আবুল হাশেম শেখ। হত্যা মামলাটি বর্তমানে ফরিদপুর অতিরিক্ত জেলা ও দায়েরা জজ দ্বিতীয় আদালতে সাক্ষ্যগ্রহণ পর্যায়ে বিচারাধীন।
মামলা সূত্রে জানা যায়, হত্যাকাণ্ডের পরদিন ২৬ নভেম্বর নিহতের বড় ভাই এসএম খায়রুল আলম ১২ জনের নাম উল্লেখসহ আরও অজ্ঞাত ব্যক্তিদের আসামি করে থানায় একটি মামলা করেন। ২০১৪ সালের ২০ ডিসেম্বর মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা থানার উপপরিদর্শক নিপুন মজুমদার এজাহারে উল্লেখিত ১২ আসামির বিরুদ্ধে আদালতে অভিযোগপত্র (চার্জশিট) দেন।
মামলার বাদী এসএম খায়রুল আলম বলেন, মামলার ১২ আসামির সবাই এখন জামিনে আছেন। আর অভিযোগপত্রের ২৩ সাক্ষীর মধ্যে বিচারিক আদালতে ইতিমধ্যে ২০ জনের সাক্ষ্যগ্রহণ শেষ হয়েছে। তিনি আরও বলেন, আমার বীর মুক্তিযোদ্ধা ও স্কুলশিক্ষক বাবার আকুতি ছিল সন্তান হত্যার বিচার দেখা। কিন্তু বিচার ব্যবস্থার দীর্ঘসূত্রতা ও ছেলেকে খুন করার পর দুশ্চিন্তায় তিনি আর বেশি দিন বাঁচতে পারেননি। মামলার আসামিপক্ষ ও আসামিদের সমর্থনে ক্ষমতাসীন দলের প্রভাবশালী নেতাদের থেকে মামলা প্রত্যাহারের অব্যাহত চাপও বাবার মৃত্যুকে ত্বরান্বিত করেছে।
নিহত কামরুল ইসলামের স্ত্রী তানজিলা খানম এখন ঢাকা জেলা জজ আদালতের শিক্ষানবিশ আইনজীবী। এ বিষয়ে তিনি বলেন, স্বামী হত্যার ন্যায়বিচার পাব বলে আমি আশাবাদী। তবে বিচার ব্যবস্থার দীর্ঘসূত্রতায় বিচার অঙ্গনের একজন মানুষ হিসেবে আমিও হতাশ।
বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ দিন আগেগাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪দেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২০ নভেম্বর ২০২৪