কিশোরগঞ্জ (নীলফামারী) প্রতিনিধি
নীলফামারীতে আলুর ভালো ফলন হলেও দাম না থাকায় লোকসানের আশঙ্কা করছেন কৃষক। বাজারে প্রতিদিনই কমছে আলুর দাম। স্থানীয়ভাবে আলু বিক্রি হচ্ছে ৮ থেকে ৯ টাকা কেজি দরে। ফলে চাষিরা লোকসান কমাতে সরকারিভাবে আলু রপ্তানির উদ্যোগ নেওয়ার দাবি জানান।
উপজেলা কৃষি অফিস সূত্র জানায়, গত বছর আলুর দাম বেশি থাকার কারণে এবার জেলার কিশোরগঞ্জ উপজেলায় ৬ হাজার ৫০০ হেক্টর জমিতে আলু চাষ করেন কৃষকেরা। শুরুতে আলুর কেজি ৬০ থেকে ৭০ টাকা থাকলেও কয়েক দিনের মধ্যেই দাম কমতে শুরু করে।
বাহাগিলি ইউনিয়নের উত্তর দুরাকুটি গ্রাম, পুটিমারী ইউনিয়নের কালিকাপুর, নিতাই ইউনিয়নের মুশরুত পানিয়াল পুকুর গ্রামে গিয়ে দেখা যায়, কৃষক জমি থেকে আলু উত্তোলন করে কেউ কেউ জমিতেই ফেলে রাখছেন। আবার কেউ কেউ আলু বস্তায় ভরে ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন মোকামে নিয়ে যাচ্ছেন বিক্রির জন্য।
বাহাগিলি ইউনিয়নের উত্তর দুরাকুটি গ্রামের কৃষক ভুট্টু মিয়া বলেন, ‘আমি এবার ৯ বিঘা জমিতে আলু চাষ করেছি। প্রতি বিঘায় ৩০ থেকে ৩৫ বস্তা আলু হয়েছে। কিন্তু আলুর বাজারদর কম হওয়ার কারণে লোকসান গুনতে হচ্ছে।’
ভুট্টু মিয়া আরও বলেন, ‘৯ বিঘা জমিতে চাষ করতে খরচ হয়েছে প্রায় আড়াই লাখ টাকা। ৯ বিঘা জমির আলু বিক্রি করে আমি টাকা পেয়েছি ১ লাখ ৮০ হাজার। আমার ৭০ হাজার টাকা লোকসান হয়েছে।’
পুটিমারী ইউনিয়নের কৃষক একরামুল মিয়া বলেন, ‘আমার ৫ বিঘা জমিতে ১৫০ বস্তা আলু হয়েছে। খুলনায় নিয়ে গিয়ে ৯-১০ টাকা কেজি দরে বিক্রি করেছি। আলু বিক্রি করে মোট দাম দাঁড়িয়েছে ১ লাখ ১০ হাজার টাকা। ট্রাকভাড়া ও অন্য খরচ বাদে পেয়েছি ৭৫ হাজার টাকা। এবার ধান বিক্রি করে আলু চাষ করে ফতুর হয়ে গেলাম।’
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা হাবিবুর রহমান বলেন, লোকসান হলেও এ কৃষকেরা আলু চাষে বিমুখ হবেন না। তবে যেহেতু উৎপাদন ভালো, দামটা একটু বেশি হলে লোকসান হতো না।
নীলফামারীতে আলুর ভালো ফলন হলেও দাম না থাকায় লোকসানের আশঙ্কা করছেন কৃষক। বাজারে প্রতিদিনই কমছে আলুর দাম। স্থানীয়ভাবে আলু বিক্রি হচ্ছে ৮ থেকে ৯ টাকা কেজি দরে। ফলে চাষিরা লোকসান কমাতে সরকারিভাবে আলু রপ্তানির উদ্যোগ নেওয়ার দাবি জানান।
উপজেলা কৃষি অফিস সূত্র জানায়, গত বছর আলুর দাম বেশি থাকার কারণে এবার জেলার কিশোরগঞ্জ উপজেলায় ৬ হাজার ৫০০ হেক্টর জমিতে আলু চাষ করেন কৃষকেরা। শুরুতে আলুর কেজি ৬০ থেকে ৭০ টাকা থাকলেও কয়েক দিনের মধ্যেই দাম কমতে শুরু করে।
বাহাগিলি ইউনিয়নের উত্তর দুরাকুটি গ্রাম, পুটিমারী ইউনিয়নের কালিকাপুর, নিতাই ইউনিয়নের মুশরুত পানিয়াল পুকুর গ্রামে গিয়ে দেখা যায়, কৃষক জমি থেকে আলু উত্তোলন করে কেউ কেউ জমিতেই ফেলে রাখছেন। আবার কেউ কেউ আলু বস্তায় ভরে ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন মোকামে নিয়ে যাচ্ছেন বিক্রির জন্য।
বাহাগিলি ইউনিয়নের উত্তর দুরাকুটি গ্রামের কৃষক ভুট্টু মিয়া বলেন, ‘আমি এবার ৯ বিঘা জমিতে আলু চাষ করেছি। প্রতি বিঘায় ৩০ থেকে ৩৫ বস্তা আলু হয়েছে। কিন্তু আলুর বাজারদর কম হওয়ার কারণে লোকসান গুনতে হচ্ছে।’
ভুট্টু মিয়া আরও বলেন, ‘৯ বিঘা জমিতে চাষ করতে খরচ হয়েছে প্রায় আড়াই লাখ টাকা। ৯ বিঘা জমির আলু বিক্রি করে আমি টাকা পেয়েছি ১ লাখ ৮০ হাজার। আমার ৭০ হাজার টাকা লোকসান হয়েছে।’
পুটিমারী ইউনিয়নের কৃষক একরামুল মিয়া বলেন, ‘আমার ৫ বিঘা জমিতে ১৫০ বস্তা আলু হয়েছে। খুলনায় নিয়ে গিয়ে ৯-১০ টাকা কেজি দরে বিক্রি করেছি। আলু বিক্রি করে মোট দাম দাঁড়িয়েছে ১ লাখ ১০ হাজার টাকা। ট্রাকভাড়া ও অন্য খরচ বাদে পেয়েছি ৭৫ হাজার টাকা। এবার ধান বিক্রি করে আলু চাষ করে ফতুর হয়ে গেলাম।’
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা হাবিবুর রহমান বলেন, লোকসান হলেও এ কৃষকেরা আলু চাষে বিমুখ হবেন না। তবে যেহেতু উৎপাদন ভালো, দামটা একটু বেশি হলে লোকসান হতো না।
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
২ দিন আগেবিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪