সাজ্জাদ বাসার, কুবি
জ্বালানিসংকটে দেশজুড়ে বিদ্যুতের ঘাটতি দেখা দিয়েছে। তাই অনেক প্রতিষ্ঠানই বিদ্যুতের বিকল্প খুঁজছে। এদিকে প্রায় ৫০ লাখ টাকা ব্যয়ে স্থাপিত কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ে ১৮টি প্যানেলবিশিষ্ট সৌরবিদ্যুৎ ব্যবস্থা (সোলার) থাকলেও সেটি এখন অচল।
২০১১ সালে উদ্বোধনের এক বছরের মাথায় বৃহৎ এই প্রকল্পটি অচল হয়ে পড়ে। এরপর ১০ বছরেও সচল করার উদ্যোগ নেওয়া হয়নি। অর্ধকোটি টাকার এই প্রকল্প বিশ্ববিদ্যালয়ের কোনো কাজে ব্যবহার না করতে পারায় ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন সংশ্লিষ্টরা।
অভিযোগ উঠছে, অতীতে ক্ষমতাসম্পন্ন কেউ দুর্নীতি করেছেন বলেই এত বড় একটি প্রকল্প এখন অচল হয়ে পড়ে রয়েছে। আর তাই এক বছরের মাথায় নষ্ট হলেও প্রভাব খাটিয়ে ১০ বছরেও ঠিক করার উদ্যোগ নেওয়া হয়নি, হয়নি এর কোনো তদন্তও।
জানা গেছে, ২০১১ সালের ২৫ ডিসেম্বর ৪৯ লাখ ৬৯ হাজার টাকা ব্যয়ে ৮ দশমিক ৪ কিলোওয়াটের সোলার প্যানেল বাংলাদেশ অলটারনেটিভ এনার্জি সিস্টেমস লিমিটেড বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনকে বুঝিয়ে দেয়। যদিও প্রথমদিকে ৫ কিলোওয়াটের সোলার প্যানেল লাগানোর কথা ছিল।
সোলার প্যানেল বসানোর বিষয়ে চার সদস্যের বিশেষজ্ঞ দল ছয়টি মতামত দেয়। সেখানে তারা বাংলাদেশের আবহাওয়া বিবেচনায় প্রতিটি প্যানেলে ৩৬ বা ৭২টি করে সেল রাখার কথা উল্লেখ করেন। ৬০টি করে সেল থাকলে গ্রীষ্মকালে উচ্চ তাপমাত্রায় ব্যাটারির চার্জিংয়ে সমস্যা হতে পারে বলে মত দেন তাঁরা।
এ ছাড়া তিনটি চার্জ কন্ট্রোলারের মধ্যে দুটি (ডান পাশের) এমভিপি মুডে যায়; কিন্তু বাম পাশের চার্জ কন্ট্রোলার স্টার্টআপ মুডে থাকলে এমভিপি মুডে না যাওয়ার ব্যাপারটি উল্লেখ করেন। এ সবকিছু ঠিক করে দিলে তখনই কাজ করা দেওয়া প্রতিষ্ঠানকে বিল পরিশোধের জন্য বলেন।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক প্রকৌশল দপ্তরের এক কর্মকর্তা বলেন, প্যানেলগুলো যে পরিমাণ বিদ্যুৎ উৎপাদন করত সেগুলো ইনভার্টারে জমা থাকার কথা; কিন্তু বিদ্যুৎ উৎপাদনের পরিমাণ অনুযায়ী ইনভার্টারের ধারণক্ষমতা ছিল না। ফলে পরবর্তী সময়ে ইনভার্টার পুড়ে গেছে আর এই ইনভার্টার সংস্কার করার কোনো উপায় নেই। নতুন করে কিনতে হবে।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক প্রকৌশল দপ্তরের এক কর্মকর্তা বলেন, তৎকালীন প্রভাবশালী শিক্ষক নেতা অধ্যাপক তাহেরের কারণে এসব হয়েছে। তিনি সে সময় একাই ৫৭টি কমিটিতে ছিলেন। তিনিই কমিটিতে প্রভাব বিস্তার করেছেন, তাই এখানে দুর্নীতি হয়েছে।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক বিশ্ববিদ্যালয়ের এক অধ্যাপক বলেন, বর্তমান প্রেক্ষাপটে সোলার খুবই গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখত; কিন্তু তৎকালীন প্রশাসনের সঙ্গে আবু তাহেরের সখ্য থাকার কারণে সোলারের সব টাকা নিজেদের ইচ্ছেমতো ব্যয় করেছেন তারা।
তবে অভিযোগ অস্বীকার করে বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক রেজিস্ট্রার অধ্যাপক ড. মো. আবু তাহের বলেন, ‘এসব সম্পূর্ণ মিথ্যা-বানোয়াট কথাবার্তা। এগুলো চক্রান্ত ছাড়া আর কিছুই নয়। সোলার নষ্ট হওয়ার সঙ্গে আমার কোনো সম্পৃক্ততা নেই।’
সোলার স্থাপনকারী প্রতিষ্ঠান জামানতের জন্য আবেদন করলে অধ্যাপক তাহেরের সুপারিশে জামানতের টাকা পেয়েছিল এবং এর কিছুদিন পরই সোলার প্যানেল নষ্ট হয়। এ বিষয়ে মো. আবু তাহের বলেন, ‘আমার স্বাক্ষর থাকতেই পারে, এতে কী হয়েছে?’
বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রকৌশল দপ্তরের নির্বাহী প্রকৌশলী এস এম শহিদুল হাসান বলেন, এটা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য ড. মো. আমির হোসেন খানের সময়ের ঘটনা। এটা নষ্ট হয়ে যাওয়ার পর ড. মো. আলী আশরাফ যখন উপাচার্য, তখন তাঁরা স্থাপনকারী প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে যোগাযোগের চেষ্টা করেছিলেন, তবে তা ফলপ্রসূ হয়নি। তাঁদের ফাইলে তিন বছরের সার্ভিস চার্জের কথা উল্লেখ রয়েছে, যার পরিমাণ ২ লাখ ১৬ হাজার টাকা। ওই প্রতিষ্ঠান সার্ভিস দেওয়ার জন্য এলে সার্ভিস চার্জ পেত; কিন্তু তারা সার্ভিস দিতে আসেনি, টাকাও নেয়নি।
এদিকে প্রকল্পের কাজ করা বাংলাদেশ অলটারনেটিভ এনার্জি সিস্টেমস লিমিটেড সে সময় তড়িঘড়ি কাজ শেষ করে আর যোগাযোগ রাখেনি বলে অভিযোগ। এমনকি সার্ভিস চার্জও নেয়নি। বিশ্ববিদ্যালয়ের পক্ষ থেকে চেষ্টা করেও যোগাযোগ করা সম্ভব হয়নি।
প্রতিষ্ঠানটির ব্যবস্থাপক আশরাফ আহমেদ চৌধুরী বলেন, ‘আমরাই কুবিতে সোলার লাগিয়েছিলাম। লাগানোর এক বছর সময়ের মধ্যে যদি নষ্ট হতো, তা হলে আমরা দায়িত্ব নিতাম; কিন্তু এক বছরের পরবর্তী সময়ে তো আমাদের দায়িত্ব থাকে না। তবুও আমরা দুয়েকবার অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে গিয়েছিলাম এবং সমস্যা সমাধান করেছিলাম।’
কাজ শেষে গত ১০ বছরেও সার্ভিস চার্জের টাকা কেন নেয়নি, এমন প্রশ্নে ব্যবস্থাপক আশরাফ আহমেদ চৌধুরী বলেন, ‘ওদিকে আমাদের যাওয়া হয়নি, তাই এসব টাকা আর নেওয়া হয়নি।’
বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. এ এফ এম আবদুল মঈন বলেন, তিনি এ রকম একটি অভিযোগের কথা আগেও শুনেছেন। তিনি এ বিষয়ে খোঁজ নিয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেবেন। কেউ দুর্নীতি করলে অবশ্যই তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
জ্বালানিসংকটে দেশজুড়ে বিদ্যুতের ঘাটতি দেখা দিয়েছে। তাই অনেক প্রতিষ্ঠানই বিদ্যুতের বিকল্প খুঁজছে। এদিকে প্রায় ৫০ লাখ টাকা ব্যয়ে স্থাপিত কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ে ১৮টি প্যানেলবিশিষ্ট সৌরবিদ্যুৎ ব্যবস্থা (সোলার) থাকলেও সেটি এখন অচল।
২০১১ সালে উদ্বোধনের এক বছরের মাথায় বৃহৎ এই প্রকল্পটি অচল হয়ে পড়ে। এরপর ১০ বছরেও সচল করার উদ্যোগ নেওয়া হয়নি। অর্ধকোটি টাকার এই প্রকল্প বিশ্ববিদ্যালয়ের কোনো কাজে ব্যবহার না করতে পারায় ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন সংশ্লিষ্টরা।
অভিযোগ উঠছে, অতীতে ক্ষমতাসম্পন্ন কেউ দুর্নীতি করেছেন বলেই এত বড় একটি প্রকল্প এখন অচল হয়ে পড়ে রয়েছে। আর তাই এক বছরের মাথায় নষ্ট হলেও প্রভাব খাটিয়ে ১০ বছরেও ঠিক করার উদ্যোগ নেওয়া হয়নি, হয়নি এর কোনো তদন্তও।
জানা গেছে, ২০১১ সালের ২৫ ডিসেম্বর ৪৯ লাখ ৬৯ হাজার টাকা ব্যয়ে ৮ দশমিক ৪ কিলোওয়াটের সোলার প্যানেল বাংলাদেশ অলটারনেটিভ এনার্জি সিস্টেমস লিমিটেড বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনকে বুঝিয়ে দেয়। যদিও প্রথমদিকে ৫ কিলোওয়াটের সোলার প্যানেল লাগানোর কথা ছিল।
সোলার প্যানেল বসানোর বিষয়ে চার সদস্যের বিশেষজ্ঞ দল ছয়টি মতামত দেয়। সেখানে তারা বাংলাদেশের আবহাওয়া বিবেচনায় প্রতিটি প্যানেলে ৩৬ বা ৭২টি করে সেল রাখার কথা উল্লেখ করেন। ৬০টি করে সেল থাকলে গ্রীষ্মকালে উচ্চ তাপমাত্রায় ব্যাটারির চার্জিংয়ে সমস্যা হতে পারে বলে মত দেন তাঁরা।
এ ছাড়া তিনটি চার্জ কন্ট্রোলারের মধ্যে দুটি (ডান পাশের) এমভিপি মুডে যায়; কিন্তু বাম পাশের চার্জ কন্ট্রোলার স্টার্টআপ মুডে থাকলে এমভিপি মুডে না যাওয়ার ব্যাপারটি উল্লেখ করেন। এ সবকিছু ঠিক করে দিলে তখনই কাজ করা দেওয়া প্রতিষ্ঠানকে বিল পরিশোধের জন্য বলেন।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক প্রকৌশল দপ্তরের এক কর্মকর্তা বলেন, প্যানেলগুলো যে পরিমাণ বিদ্যুৎ উৎপাদন করত সেগুলো ইনভার্টারে জমা থাকার কথা; কিন্তু বিদ্যুৎ উৎপাদনের পরিমাণ অনুযায়ী ইনভার্টারের ধারণক্ষমতা ছিল না। ফলে পরবর্তী সময়ে ইনভার্টার পুড়ে গেছে আর এই ইনভার্টার সংস্কার করার কোনো উপায় নেই। নতুন করে কিনতে হবে।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক প্রকৌশল দপ্তরের এক কর্মকর্তা বলেন, তৎকালীন প্রভাবশালী শিক্ষক নেতা অধ্যাপক তাহেরের কারণে এসব হয়েছে। তিনি সে সময় একাই ৫৭টি কমিটিতে ছিলেন। তিনিই কমিটিতে প্রভাব বিস্তার করেছেন, তাই এখানে দুর্নীতি হয়েছে।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক বিশ্ববিদ্যালয়ের এক অধ্যাপক বলেন, বর্তমান প্রেক্ষাপটে সোলার খুবই গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখত; কিন্তু তৎকালীন প্রশাসনের সঙ্গে আবু তাহেরের সখ্য থাকার কারণে সোলারের সব টাকা নিজেদের ইচ্ছেমতো ব্যয় করেছেন তারা।
তবে অভিযোগ অস্বীকার করে বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক রেজিস্ট্রার অধ্যাপক ড. মো. আবু তাহের বলেন, ‘এসব সম্পূর্ণ মিথ্যা-বানোয়াট কথাবার্তা। এগুলো চক্রান্ত ছাড়া আর কিছুই নয়। সোলার নষ্ট হওয়ার সঙ্গে আমার কোনো সম্পৃক্ততা নেই।’
সোলার স্থাপনকারী প্রতিষ্ঠান জামানতের জন্য আবেদন করলে অধ্যাপক তাহেরের সুপারিশে জামানতের টাকা পেয়েছিল এবং এর কিছুদিন পরই সোলার প্যানেল নষ্ট হয়। এ বিষয়ে মো. আবু তাহের বলেন, ‘আমার স্বাক্ষর থাকতেই পারে, এতে কী হয়েছে?’
বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রকৌশল দপ্তরের নির্বাহী প্রকৌশলী এস এম শহিদুল হাসান বলেন, এটা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য ড. মো. আমির হোসেন খানের সময়ের ঘটনা। এটা নষ্ট হয়ে যাওয়ার পর ড. মো. আলী আশরাফ যখন উপাচার্য, তখন তাঁরা স্থাপনকারী প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে যোগাযোগের চেষ্টা করেছিলেন, তবে তা ফলপ্রসূ হয়নি। তাঁদের ফাইলে তিন বছরের সার্ভিস চার্জের কথা উল্লেখ রয়েছে, যার পরিমাণ ২ লাখ ১৬ হাজার টাকা। ওই প্রতিষ্ঠান সার্ভিস দেওয়ার জন্য এলে সার্ভিস চার্জ পেত; কিন্তু তারা সার্ভিস দিতে আসেনি, টাকাও নেয়নি।
এদিকে প্রকল্পের কাজ করা বাংলাদেশ অলটারনেটিভ এনার্জি সিস্টেমস লিমিটেড সে সময় তড়িঘড়ি কাজ শেষ করে আর যোগাযোগ রাখেনি বলে অভিযোগ। এমনকি সার্ভিস চার্জও নেয়নি। বিশ্ববিদ্যালয়ের পক্ষ থেকে চেষ্টা করেও যোগাযোগ করা সম্ভব হয়নি।
প্রতিষ্ঠানটির ব্যবস্থাপক আশরাফ আহমেদ চৌধুরী বলেন, ‘আমরাই কুবিতে সোলার লাগিয়েছিলাম। লাগানোর এক বছর সময়ের মধ্যে যদি নষ্ট হতো, তা হলে আমরা দায়িত্ব নিতাম; কিন্তু এক বছরের পরবর্তী সময়ে তো আমাদের দায়িত্ব থাকে না। তবুও আমরা দুয়েকবার অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে গিয়েছিলাম এবং সমস্যা সমাধান করেছিলাম।’
কাজ শেষে গত ১০ বছরেও সার্ভিস চার্জের টাকা কেন নেয়নি, এমন প্রশ্নে ব্যবস্থাপক আশরাফ আহমেদ চৌধুরী বলেন, ‘ওদিকে আমাদের যাওয়া হয়নি, তাই এসব টাকা আর নেওয়া হয়নি।’
বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. এ এফ এম আবদুল মঈন বলেন, তিনি এ রকম একটি অভিযোগের কথা আগেও শুনেছেন। তিনি এ বিষয়ে খোঁজ নিয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেবেন। কেউ দুর্নীতি করলে অবশ্যই তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
ভারতের স্থলবন্দর নিষেধাজ্ঞার পর সীমান্তে আটকে থাকা তৈরি পোশাক, খাদ্যসহ বিভিন্ন পণ্যের ট্রাকগুলো ফেরত আনছেন রপ্তানিকারকেরা। তবে যেসব ট্রাক বন্দরে ঢুকে গিয়েছিল, সেগুলো ভারতে প্রবেশ করানোর চেষ্টা চলছে। কিন্তু শেষ পর্যন্ত এসব ট্রাক ঢুকতে পারবে কি না, তা নিয়ে সংশয় আছে।
১৯ দিন আগেআধুনিক যুগের সবচেয়ে বিস্ময়কর প্রত্নতাত্ত্বিক আবিষ্কারগুলোর একটি হচ্ছে গৌতম বুদ্ধের দেহাবশেষের সঙ্গে সম্পর্কিত ঐতিহাসিক রত্নসম্ভার। গতকাল বুধবার হংকংয়ে বিখ্যাত আর্ট নিলাম কোম্পানি সাদাবি’স-এর এক নিলামে এগুলো তোলার উদ্যোগ নেওয়া হয়।
০৮ মে ২০২৫পাকিস্তানে ভারতের হামলার সমালোচনা করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। চীনও এই হামলাকে ‘দুঃখজনক’ বলে অভিহিত করেছে। উদ্বেগ জানিয়েছে জাতিসংঘও। উত্তেজনা যেন আরও না বাড়ে, সে জন্য দুই পক্ষকে সংযত থাকার আহ্বান জানিয়েছে জাতিসংঘ, ফ্রান্সসহ বিভিন্ন দেশ। এদিকে ভারতের অবস্থানকে সমর্থন করেছে...
০৮ মে ২০২৫ভারতনিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরের পেহেলগামে সন্ত্রাসী হামলা নিয়ে দুই চিরবৈরী প্রতিবেশীর মধ্যে উত্তেজনার পারদ ক্রমেই চড়ছিল। তা তুঙ্গে উঠল এবার পাকিস্তানের ভূখণ্ডে ভারতের ‘অপারেশন সিঁদুর’ নামের ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান হামলা দিয়ে। পাশাপাশি সীমান্তেও দুই দেশের সামরিক বাহিনীর মধ্যে ব্যাপক গোলাগুলি হয়েছে...
০৮ মে ২০২৫