রাশেদ রাব্বি, ঢাকা
অতীতের যেকোনো সময়ের তুলনায় এবারের ডেঙ্গু পরিস্থিতি আশঙ্কাজনক। মৌসুম-পরবর্তী জরিপ, গত চার বছরের প্রথম ছয় মাসের আক্রান্তের সংখ্যা এবং বিগত ২২ বছরের আক্রান্ত ও মৃত্যুর তথ্য বিশ্লেষণে এমন আভাস পাওয়া যাচ্ছে। স্বাস্থ্য অধিদপ্তরও বলছে, দেশে আগের যেকোনো সময়ের তুলনায় এ বছর ডেঙ্গুর অপ্রত্যাশিত হারে সংক্রমণ ও মৃত্যুর ঘটনা ঘটছে। এই অবস্থায় ডেঙ্গুর বাহক এডিস মশা নিয়ন্ত্রণে দ্রুত পদক্ষেপে জোর দিয়েছেন বিশেষজ্ঞরা।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক অধ্যাপক আহমেদুল কবীর আজকের পত্রিকাকে বলেন, বাংলাদেশে আগের যেকোনো সময়ের তুলনায় এ বছর ডেঙ্গুর অপ্রত্যাশিত সংক্রমণ ও মৃত্যুর ঘটনা ঘটছে। দ্রুত রোগের বাহক এডিস মশা নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব না হলে বড় ঝুঁকি তৈরি হতে পারে।
দেশে ২০০০ সালে প্রথম ডেঙ্গুর প্রাদুর্ভাব দেখা দেয়। এরপর ২০১৯ সালে সবচেয়ে বেশিসংখ্যক মানুষ ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়। ওই বছর ১ লাখ ১ হাজার ৩৫৪ জন আক্রান্ত এবং ১৭৯ জন মারা যায়। ডেঙ্গুতে মৃত্যুর হিসাবে শীর্ষে আছে ২০২২ সাল। এ বছর আক্রান্ত হয় ৬২ হাজার ৩৮২ জন, মারা গেছে ২৮১ জন। বিগত ২২ বছরের তথ্য বিশ্লেষণ করে দেখা যায়, দেশে ডেঙ্গু পরিস্থিতি সবচেয়ে নিয়ন্ত্রণে ছিল ২০০৭, ২০০৮, ২০০৯, ২০১০ ও ২০১৪ সালে। ওই পাঁচ বছরে আক্রান্ত হয়েছে যথাক্রমে ৪৬৮ জন, ১ হাজার ১৫৩ জন, ৪৭৪ জন, ৪০৯ জন ও ৩৭৫ জন। তবে ডেঙ্গুতে কারও মৃত্যু হয়নি। চলতি বছরের প্রথম ৫ মাস ১২ দিনেই ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে ৩ হাজার ৩৯০ জন রোগী, মারা গেছে ২৬ জন।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের বিগত চার বছরের প্রথম ছয় মাসের পরিসংখ্যান বিশ্লেষণ করে দেখা যায়, ২০১৯ সালের জানুয়ারিতে ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছিল ৩৮ জন। ২০২০ সালের একই সময়ে ১৯৯ জন, ২০২১ সালে ৩২ জন এবং ২০২২ সালে ১২৬ জন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছিল। কিন্তু চলতি বছরের জানুয়ারিতে ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয় ৫৬৬ জন। বিগত চার বছরে ফেব্রুয়ারি, মার্চ ও এপ্রিলে আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা ৫০ জনের বেশি হয়নি।
কিন্তু এ বছরের ফেব্রুয়ারিতে আক্রান্ত হয় ১৬৬ জন, মার্চে ১১১ জন, এপ্রিলে ১৪৩ জন। ২০১৯ সালের মে মাসে ডেঙ্গু আক্রান্ত হয় ১৯৩ জন, ২০২০ সালে ১০ জন, ২০২১ সালে ৪৩ জন এবং ২০২২ সালে ১৬৩ জন। এবার মে মাসে হাসপাতালে ভর্তি হয় ১ হাজার ৩৬ জন। ২০১৯ সালের জুনে ডেঙ্গু রোগীর সংখ্যা ছিল ১ হাজার ৮৮৪ জন, ২০২০ সালে ২০ জন, ২০২১ সালে ২৭২ জন, ২০২২ সালে ৭৩৭ জন। চলতি বছরে জুনের প্রথম ১২ দিনেই আক্রান্তের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ১ হাজার ৩৬৮ জন।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের পরিচালক (রোগ নিয়ন্ত্রণ) অধ্যাপক ডা. নাজমুল ইসলাম বলেন, চলতি বছর ঢাকা ও ঢাকার বাইরে প্রায় সমান হারে ডেঙ্গুর সংক্রমণ চলছে, যা এর আগে দেখা যায়নি। এ বছর কক্সবাজারে রোহিঙ্গা ক্যাম্পে ডেঙ্গুর সংক্রমণ সবচেয়ে বেশি দেখা যাচ্ছে। মৌসুম শুরুর আগেই সেখানে ১ হাজার ৬৬ জন ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়েছে। একই সময়ে সারা দেশে আক্রান্ত হয়েছে ১ হাজার ১৭৭ জন। বৈশ্বিক উষ্ণায়ন ও জলবায়ু পরিবর্তনের সঙ্গে ডেঙ্গুর সংক্রমণ বৃদ্ধির বিষয়টি জড়িত।
প্রাক্-মৌসুম জরিপের কাজ চলমান রয়েছে। জরিপের ফলাফল স্থানীয় সরকার কর্তৃপক্ষকে জানানো হবে। কারণ, মশা নিয়ন্ত্রণের দায়িত্ব স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের নয়।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. আবুল বাসার মো. খুরশীদ আলম বলেন, ‘আমরা বছরে তিনটি জরিপ করে এডিস মশার পরিস্থিতি সম্পর্কে সিটি করপোরেশন ও স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়কে অবহিত করি। মশা নিয়ন্ত্রণ ও নিধনের দায়িত্ব আমাদের নয়। রোগীর পরীক্ষা ও চিকিৎসার দায়িত্ব আমাদের। তবে মশা নিয়ন্ত্রণ করতে না পারলে ডেঙ্গু রোগী বাড়বে, রোগী বাড়লে মৃত্যুও বাড়বে; যা কারও কাম্য নয়।’
২৪ ঘণ্টায় হাসপাতালে ১৮০, মৃত্যু ২
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হেলথ ইমার্জেন্সি অপারেশনস সেন্টার ও কন্ট্রোল রুম জানায়, গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আরও দুজনের মৃত্যু হয়েছে। এই সময়ে ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে ১৮০ জন রোগী হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে। তাদের মধ্যে ঢাকার বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে ১৫০ জন, ঢাকার বাইরে ৩০ জন। বর্তমানে দেশের বিভিন্ন সরকারি-বেসরকারি হাসপাতালে মোট ৬৫০ জন ডেঙ্গু রোগী চিকিৎসাধীন আছে। তাদের মধ্যে ঢাকার ৫৩টি সরকারি-বেসরকারি হাসপাতালে ৫২৮ জন এবং অন্যান্য বিভাগে চিকিৎসাধীন ১২২ জন। চলতি বছর সারা দেশে এখন পর্যন্ত ৩ হাজার ৩৯০ জন রোগী হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে, মৃত্যু হয়েছে ২৬ জনের।
অতীতের যেকোনো সময়ের তুলনায় এবারের ডেঙ্গু পরিস্থিতি আশঙ্কাজনক। মৌসুম-পরবর্তী জরিপ, গত চার বছরের প্রথম ছয় মাসের আক্রান্তের সংখ্যা এবং বিগত ২২ বছরের আক্রান্ত ও মৃত্যুর তথ্য বিশ্লেষণে এমন আভাস পাওয়া যাচ্ছে। স্বাস্থ্য অধিদপ্তরও বলছে, দেশে আগের যেকোনো সময়ের তুলনায় এ বছর ডেঙ্গুর অপ্রত্যাশিত হারে সংক্রমণ ও মৃত্যুর ঘটনা ঘটছে। এই অবস্থায় ডেঙ্গুর বাহক এডিস মশা নিয়ন্ত্রণে দ্রুত পদক্ষেপে জোর দিয়েছেন বিশেষজ্ঞরা।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক অধ্যাপক আহমেদুল কবীর আজকের পত্রিকাকে বলেন, বাংলাদেশে আগের যেকোনো সময়ের তুলনায় এ বছর ডেঙ্গুর অপ্রত্যাশিত সংক্রমণ ও মৃত্যুর ঘটনা ঘটছে। দ্রুত রোগের বাহক এডিস মশা নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব না হলে বড় ঝুঁকি তৈরি হতে পারে।
দেশে ২০০০ সালে প্রথম ডেঙ্গুর প্রাদুর্ভাব দেখা দেয়। এরপর ২০১৯ সালে সবচেয়ে বেশিসংখ্যক মানুষ ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়। ওই বছর ১ লাখ ১ হাজার ৩৫৪ জন আক্রান্ত এবং ১৭৯ জন মারা যায়। ডেঙ্গুতে মৃত্যুর হিসাবে শীর্ষে আছে ২০২২ সাল। এ বছর আক্রান্ত হয় ৬২ হাজার ৩৮২ জন, মারা গেছে ২৮১ জন। বিগত ২২ বছরের তথ্য বিশ্লেষণ করে দেখা যায়, দেশে ডেঙ্গু পরিস্থিতি সবচেয়ে নিয়ন্ত্রণে ছিল ২০০৭, ২০০৮, ২০০৯, ২০১০ ও ২০১৪ সালে। ওই পাঁচ বছরে আক্রান্ত হয়েছে যথাক্রমে ৪৬৮ জন, ১ হাজার ১৫৩ জন, ৪৭৪ জন, ৪০৯ জন ও ৩৭৫ জন। তবে ডেঙ্গুতে কারও মৃত্যু হয়নি। চলতি বছরের প্রথম ৫ মাস ১২ দিনেই ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে ৩ হাজার ৩৯০ জন রোগী, মারা গেছে ২৬ জন।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের বিগত চার বছরের প্রথম ছয় মাসের পরিসংখ্যান বিশ্লেষণ করে দেখা যায়, ২০১৯ সালের জানুয়ারিতে ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছিল ৩৮ জন। ২০২০ সালের একই সময়ে ১৯৯ জন, ২০২১ সালে ৩২ জন এবং ২০২২ সালে ১২৬ জন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছিল। কিন্তু চলতি বছরের জানুয়ারিতে ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয় ৫৬৬ জন। বিগত চার বছরে ফেব্রুয়ারি, মার্চ ও এপ্রিলে আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা ৫০ জনের বেশি হয়নি।
কিন্তু এ বছরের ফেব্রুয়ারিতে আক্রান্ত হয় ১৬৬ জন, মার্চে ১১১ জন, এপ্রিলে ১৪৩ জন। ২০১৯ সালের মে মাসে ডেঙ্গু আক্রান্ত হয় ১৯৩ জন, ২০২০ সালে ১০ জন, ২০২১ সালে ৪৩ জন এবং ২০২২ সালে ১৬৩ জন। এবার মে মাসে হাসপাতালে ভর্তি হয় ১ হাজার ৩৬ জন। ২০১৯ সালের জুনে ডেঙ্গু রোগীর সংখ্যা ছিল ১ হাজার ৮৮৪ জন, ২০২০ সালে ২০ জন, ২০২১ সালে ২৭২ জন, ২০২২ সালে ৭৩৭ জন। চলতি বছরে জুনের প্রথম ১২ দিনেই আক্রান্তের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ১ হাজার ৩৬৮ জন।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের পরিচালক (রোগ নিয়ন্ত্রণ) অধ্যাপক ডা. নাজমুল ইসলাম বলেন, চলতি বছর ঢাকা ও ঢাকার বাইরে প্রায় সমান হারে ডেঙ্গুর সংক্রমণ চলছে, যা এর আগে দেখা যায়নি। এ বছর কক্সবাজারে রোহিঙ্গা ক্যাম্পে ডেঙ্গুর সংক্রমণ সবচেয়ে বেশি দেখা যাচ্ছে। মৌসুম শুরুর আগেই সেখানে ১ হাজার ৬৬ জন ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়েছে। একই সময়ে সারা দেশে আক্রান্ত হয়েছে ১ হাজার ১৭৭ জন। বৈশ্বিক উষ্ণায়ন ও জলবায়ু পরিবর্তনের সঙ্গে ডেঙ্গুর সংক্রমণ বৃদ্ধির বিষয়টি জড়িত।
প্রাক্-মৌসুম জরিপের কাজ চলমান রয়েছে। জরিপের ফলাফল স্থানীয় সরকার কর্তৃপক্ষকে জানানো হবে। কারণ, মশা নিয়ন্ত্রণের দায়িত্ব স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের নয়।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. আবুল বাসার মো. খুরশীদ আলম বলেন, ‘আমরা বছরে তিনটি জরিপ করে এডিস মশার পরিস্থিতি সম্পর্কে সিটি করপোরেশন ও স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়কে অবহিত করি। মশা নিয়ন্ত্রণ ও নিধনের দায়িত্ব আমাদের নয়। রোগীর পরীক্ষা ও চিকিৎসার দায়িত্ব আমাদের। তবে মশা নিয়ন্ত্রণ করতে না পারলে ডেঙ্গু রোগী বাড়বে, রোগী বাড়লে মৃত্যুও বাড়বে; যা কারও কাম্য নয়।’
২৪ ঘণ্টায় হাসপাতালে ১৮০, মৃত্যু ২
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হেলথ ইমার্জেন্সি অপারেশনস সেন্টার ও কন্ট্রোল রুম জানায়, গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আরও দুজনের মৃত্যু হয়েছে। এই সময়ে ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে ১৮০ জন রোগী হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে। তাদের মধ্যে ঢাকার বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে ১৫০ জন, ঢাকার বাইরে ৩০ জন। বর্তমানে দেশের বিভিন্ন সরকারি-বেসরকারি হাসপাতালে মোট ৬৫০ জন ডেঙ্গু রোগী চিকিৎসাধীন আছে। তাদের মধ্যে ঢাকার ৫৩টি সরকারি-বেসরকারি হাসপাতালে ৫২৮ জন এবং অন্যান্য বিভাগে চিকিৎসাধীন ১২২ জন। চলতি বছর সারা দেশে এখন পর্যন্ত ৩ হাজার ৩৯০ জন রোগী হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে, মৃত্যু হয়েছে ২৬ জনের।
বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ দিন আগেগাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪দেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২০ নভেম্বর ২০২৪