নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান, তাঁর পরিবার এবং মুক্তিযুদ্ধকালীন ঐতিহাসিক সব ছবির স্বত্ব একমাত্র রাষ্ট্রের বলে রায় দিয়েছেন হাইকোর্ট। বঙ্গবন্ধুর নামে বইয়ের মেধাস্বত্ব চুরি ও গ্রন্থস্বত্ব জালিয়াতির ঘটনায় একটি বেসরকারি টেলিভিশনের সাংবাদিকের বিরুদ্ধে জারি করা রুল নিষ্পত্তি করে বিচারপতি মামনুন রহমান ও বিচারপতি খোন্দকার দিলীরুজ্জামানের বেঞ্চ গতকাল মঙ্গলবার এ রায় দেন।
রায়ের পর সাংবাদিক নাজমুল হোসেনের আইনজীবী শাহ মঞ্জুরুল হক বলেন, ‘বঙ্গবন্ধু এবং স্বাধীনতার ঐতিহাসিক ছবিগুলো কীভাবে ব্যবহার হবে, তা নিয়ে স্পষ্ট কোনো আইন বা বিধান ছিল না। শুধু এই দুটি বই নয়, আরও বিভিন্ন বইয়ে ছবিগুলো ব্যবহার হয়েছে এবং বইয়ের কপিরাইট প্রকাশকদের নামে রাখা হয়েছে। ছবিগুলো সংগ্রহ করা হয়েছে মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘর এবং মুক্তিযুদ্ধ মেমোরিয়াল ট্রাস্ট থেকে। আমরা সেই ছবিগুলোর কপিরাইট দাবি করব না। তবে বইয়ের কপিরাইট আমাদেরই থাকবে। এটাই আদালতের পর্যবেক্ষণ।’
রিটকারীর আইনজীবী অনিক আর হক বলেন, বঙ্গবন্ধুর ছবিতে কোনো ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানের কোনো স্বত্ব থাকবে না। বঙ্গবন্ধুর ছবির স্বত্ব থাকবে জনগণের কাছে, রাষ্ট্রের কাছে। এখানে কেউ নিজের কপিরাইট দাবি করতে পারবে না। যাঁরা বইগুলো প্রকাশ করেছেন, সেগুলো সংগ্রহ করে প্রতিটিতে লিখে দেবেন যে, ব্যবহার করা ছবির স্বত্ব প্রকাশকের নয়।
এর আগে বঙ্গবন্ধুর নামে বইয়ের মেধাস্বত্ব চুরি ও গ্রন্থস্বত্ব জালিয়াতির ঘটনায় সাংবাদিক নাজমুল হোসেনের বিরুদ্ধে বিচার বিভাগীয় তদন্ত চেয়ে রিট করেছিলেন আইনজীবী সৈয়দ সাইয়েদুল হক সুমন। রিট আবেদনে বলা হয়, মুজিববর্ষে দেশের সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ‘বঙ্গবন্ধু কর্নার’-এর জন্য আটটি বই কেনার প্রক্রিয়া সম্পন্ন হয়েছে। ‘বঙ্গবন্ধু মানেই স্বাধীনতা’, ‘৩০৫৩ দিন’ এবং অধ্যাপক নাসরিন আহমদ সম্পাদিত ‘অমর শেখ রাসেল’ বইটিরও মেধাস্বত্ব চুরি করে মোটা অঙ্কের অর্থে বিক্রি করার অভিযোগ উঠেছে ‘জার্নি মাল্টিমিডিয়া লিমিটেড’ ও ‘স্বাধীকা পাবলিশার্স’ নামে দুটি প্রকাশনা সংস্থার মালিক নাজমুল হোসেনের বিরুদ্ধে। তাই বিচার বিভাগীয় তদন্ত চাওয়া হয় আবেদনে।
রায়ের পর আইনজীবী সৈয়দ সাইয়েদুল হক সুমন বলেন, বঙ্গবন্ধুর ছবি বা ঐতিহাসিক কোনো ছবি কখনোই কারও মালিকানায় থাকতে পারে না। বঙ্গবন্ধুর প্রতি ভালোবাসা বা তাঁর আদর্শ ধারণ করা এক জিনিস, আর বঙ্গবন্ধুর নামে ব্যবসা করা অন্য জিনিস। যখনই ব্যবসার কথা আসে, তখন মন্ত্রণালয়গুলোর সতর্ক থাকা উচিত।
জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান, তাঁর পরিবার এবং মুক্তিযুদ্ধকালীন ঐতিহাসিক সব ছবির স্বত্ব একমাত্র রাষ্ট্রের বলে রায় দিয়েছেন হাইকোর্ট। বঙ্গবন্ধুর নামে বইয়ের মেধাস্বত্ব চুরি ও গ্রন্থস্বত্ব জালিয়াতির ঘটনায় একটি বেসরকারি টেলিভিশনের সাংবাদিকের বিরুদ্ধে জারি করা রুল নিষ্পত্তি করে বিচারপতি মামনুন রহমান ও বিচারপতি খোন্দকার দিলীরুজ্জামানের বেঞ্চ গতকাল মঙ্গলবার এ রায় দেন।
রায়ের পর সাংবাদিক নাজমুল হোসেনের আইনজীবী শাহ মঞ্জুরুল হক বলেন, ‘বঙ্গবন্ধু এবং স্বাধীনতার ঐতিহাসিক ছবিগুলো কীভাবে ব্যবহার হবে, তা নিয়ে স্পষ্ট কোনো আইন বা বিধান ছিল না। শুধু এই দুটি বই নয়, আরও বিভিন্ন বইয়ে ছবিগুলো ব্যবহার হয়েছে এবং বইয়ের কপিরাইট প্রকাশকদের নামে রাখা হয়েছে। ছবিগুলো সংগ্রহ করা হয়েছে মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘর এবং মুক্তিযুদ্ধ মেমোরিয়াল ট্রাস্ট থেকে। আমরা সেই ছবিগুলোর কপিরাইট দাবি করব না। তবে বইয়ের কপিরাইট আমাদেরই থাকবে। এটাই আদালতের পর্যবেক্ষণ।’
রিটকারীর আইনজীবী অনিক আর হক বলেন, বঙ্গবন্ধুর ছবিতে কোনো ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানের কোনো স্বত্ব থাকবে না। বঙ্গবন্ধুর ছবির স্বত্ব থাকবে জনগণের কাছে, রাষ্ট্রের কাছে। এখানে কেউ নিজের কপিরাইট দাবি করতে পারবে না। যাঁরা বইগুলো প্রকাশ করেছেন, সেগুলো সংগ্রহ করে প্রতিটিতে লিখে দেবেন যে, ব্যবহার করা ছবির স্বত্ব প্রকাশকের নয়।
এর আগে বঙ্গবন্ধুর নামে বইয়ের মেধাস্বত্ব চুরি ও গ্রন্থস্বত্ব জালিয়াতির ঘটনায় সাংবাদিক নাজমুল হোসেনের বিরুদ্ধে বিচার বিভাগীয় তদন্ত চেয়ে রিট করেছিলেন আইনজীবী সৈয়দ সাইয়েদুল হক সুমন। রিট আবেদনে বলা হয়, মুজিববর্ষে দেশের সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ‘বঙ্গবন্ধু কর্নার’-এর জন্য আটটি বই কেনার প্রক্রিয়া সম্পন্ন হয়েছে। ‘বঙ্গবন্ধু মানেই স্বাধীনতা’, ‘৩০৫৩ দিন’ এবং অধ্যাপক নাসরিন আহমদ সম্পাদিত ‘অমর শেখ রাসেল’ বইটিরও মেধাস্বত্ব চুরি করে মোটা অঙ্কের অর্থে বিক্রি করার অভিযোগ উঠেছে ‘জার্নি মাল্টিমিডিয়া লিমিটেড’ ও ‘স্বাধীকা পাবলিশার্স’ নামে দুটি প্রকাশনা সংস্থার মালিক নাজমুল হোসেনের বিরুদ্ধে। তাই বিচার বিভাগীয় তদন্ত চাওয়া হয় আবেদনে।
রায়ের পর আইনজীবী সৈয়দ সাইয়েদুল হক সুমন বলেন, বঙ্গবন্ধুর ছবি বা ঐতিহাসিক কোনো ছবি কখনোই কারও মালিকানায় থাকতে পারে না। বঙ্গবন্ধুর প্রতি ভালোবাসা বা তাঁর আদর্শ ধারণ করা এক জিনিস, আর বঙ্গবন্ধুর নামে ব্যবসা করা অন্য জিনিস। যখনই ব্যবসার কথা আসে, তখন মন্ত্রণালয়গুলোর সতর্ক থাকা উচিত।
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
৯ দিন আগেবিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪