রাণীশংকৈল (ঠাকুরগাঁও) প্রতিনিধি
ঠাকুরগাঁওয়ের রাণীশংকৈলে বন্যায় সেতু ভেঙে যাওয়ার ৩৩ বছর পার হলেও পুনর্নির্মাণ করা হয়নি। বিকল্প হিসেবে নৌকা কিংবা সাঁকো দিয়ে পারাপার হয়ে আসছে মানুষ, এর জন্য দিতে হচ্ছে টাকা। ঝুঁকি নিয়ে চলাচল করছে বিভিন্ন বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীসহ স্থানীয়রা।
১৯৮৭ সালে বাংলাদেশ পানি উন্নয়ন বোর্ডের আওতায় রাণীশংকৈল উপজেলার রাউতনগর-বর্ম্মপুর গ্রামের মাঝে কুলিদ নদে সেতু নির্মাণ করা হয়। পরের বছর ১৯৮৮ সালের বন্যায় সেতুটি ভেঙে যায়। এরপর থেকে নদী পারাপারে মানুষ ভোগান্তিতে রয়েছে।
এদিকে ওই এলাকায় অস্থায়ীভাবে সাঁকো নির্মাণ করে নদীর দুই পারের মানুষ চলাচল করছে। নদী পার হতে দিতে হয় টাকা। আবার বর্ষার সময় নদের পানি যখন নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যায়, তখন একমাত্র ভরসা নৌকায় পারাপার।
স্থানীয়রা জানান, লেহেম্বা ইউনিয়নের বর্ম্মপুর, রওশনপুর, বিরাশি, বসতপুরসহ আশপাশের এলাকার মানুষের বেশির ভাগ চলাফেরা পার্শ্ববর্তী হোসেনগাঁও ইউনিয়নের রাউতনগর বাজারে। এই বাজারেই কৃষকদের ফসল বেচাকেনা করা ছাড়াও স্থানীয়দের নিত্যপণ্য কেনাকাটা করতে হয়। এ ছাড়া রাউতনগর বাজারে রয়েছে প্রাথমিক ও মাধ্যমিক বিদ্যালয়, যেখানে নদের ওই পারের শিক্ষার্থীরা পড়াশোনা করে।
গত বৃহস্পতিবার রাউতনগর বর্ম্মপুর এলাকায় গিয়ে দেখা যায়, নদীর ওপরে একটি সাঁকো তৈরি করা হয়েছে। সাঁকো দিয়ে যাঁরা যাচ্ছেন, তাঁরা এক যুবককে টাকা দিয়ে সাঁকোতে উঠছেন এবং নামছেন। সাঁকোতে টাকা কেন প্রশ্নে শরিফুল ইসলাম নামের ওই যুবক বলেন, এখানে সেতু না হওয়াতে এবং দুই পারের মানুষের অনুরোধে আমি এখানে সাঁকো নির্মাণ করি। এবং এই সাঁকো যাঁরা ব্যবহার করেন, তাঁরা আমাকে খুশি করে সামান্য সম্মানী দেন। কারণ, সাঁকো তৈরি হয়েছে নিজের খরচে।’ খরচ তোলা এবং এর সাঁকো দেখভাল করার জন্য পারাপারকারীরা টাকা দেন বলে যুবক দাবি করেন।
সাঁকো পারাপার হওয়া সুমন ও দুলাল জানান, নদীর দুই পারের মানুষের শেষ ভরসা এই সাঁকো। নদীর পানি যখন ভেসে যায়, তখন সাঁকোটি পানিতে তলিয়ে যায়। ওই সময় দুই পারের মানুষকে নৌকা দিয়ে চলাচল করতে হয়।
হোসেনগাঁও ইউনিয়নের চেয়ারম্যান মাহাবুব আলম বলেন, ‘রাউতনগর-বর্ম্মপুর নদীর ওপরে একটি সেতু নির্মাণ হবে। এ জন্য এলজিইডি কর্তৃপক্ষ মাটি পরীক্ষাসহ বেশ কিছু নিরীক্ষা করেছে। শিগগির দরপত্রের বিজ্ঞপ্তি দেওয়া হবে।’
স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তরের ঠাকুরগাঁও নির্বাহী প্রকৌশলী শাহারুল আলম মণ্ডল আজকের পত্রিকাকে বলেন, ওইখানে একটি সেতু নির্মাণের প্রক্রিয়া চলছে। খুব শিগগির তা দৃশ্যমান হবে।
ঠাকুরগাঁওয়ের রাণীশংকৈলে বন্যায় সেতু ভেঙে যাওয়ার ৩৩ বছর পার হলেও পুনর্নির্মাণ করা হয়নি। বিকল্প হিসেবে নৌকা কিংবা সাঁকো দিয়ে পারাপার হয়ে আসছে মানুষ, এর জন্য দিতে হচ্ছে টাকা। ঝুঁকি নিয়ে চলাচল করছে বিভিন্ন বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীসহ স্থানীয়রা।
১৯৮৭ সালে বাংলাদেশ পানি উন্নয়ন বোর্ডের আওতায় রাণীশংকৈল উপজেলার রাউতনগর-বর্ম্মপুর গ্রামের মাঝে কুলিদ নদে সেতু নির্মাণ করা হয়। পরের বছর ১৯৮৮ সালের বন্যায় সেতুটি ভেঙে যায়। এরপর থেকে নদী পারাপারে মানুষ ভোগান্তিতে রয়েছে।
এদিকে ওই এলাকায় অস্থায়ীভাবে সাঁকো নির্মাণ করে নদীর দুই পারের মানুষ চলাচল করছে। নদী পার হতে দিতে হয় টাকা। আবার বর্ষার সময় নদের পানি যখন নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যায়, তখন একমাত্র ভরসা নৌকায় পারাপার।
স্থানীয়রা জানান, লেহেম্বা ইউনিয়নের বর্ম্মপুর, রওশনপুর, বিরাশি, বসতপুরসহ আশপাশের এলাকার মানুষের বেশির ভাগ চলাফেরা পার্শ্ববর্তী হোসেনগাঁও ইউনিয়নের রাউতনগর বাজারে। এই বাজারেই কৃষকদের ফসল বেচাকেনা করা ছাড়াও স্থানীয়দের নিত্যপণ্য কেনাকাটা করতে হয়। এ ছাড়া রাউতনগর বাজারে রয়েছে প্রাথমিক ও মাধ্যমিক বিদ্যালয়, যেখানে নদের ওই পারের শিক্ষার্থীরা পড়াশোনা করে।
গত বৃহস্পতিবার রাউতনগর বর্ম্মপুর এলাকায় গিয়ে দেখা যায়, নদীর ওপরে একটি সাঁকো তৈরি করা হয়েছে। সাঁকো দিয়ে যাঁরা যাচ্ছেন, তাঁরা এক যুবককে টাকা দিয়ে সাঁকোতে উঠছেন এবং নামছেন। সাঁকোতে টাকা কেন প্রশ্নে শরিফুল ইসলাম নামের ওই যুবক বলেন, এখানে সেতু না হওয়াতে এবং দুই পারের মানুষের অনুরোধে আমি এখানে সাঁকো নির্মাণ করি। এবং এই সাঁকো যাঁরা ব্যবহার করেন, তাঁরা আমাকে খুশি করে সামান্য সম্মানী দেন। কারণ, সাঁকো তৈরি হয়েছে নিজের খরচে।’ খরচ তোলা এবং এর সাঁকো দেখভাল করার জন্য পারাপারকারীরা টাকা দেন বলে যুবক দাবি করেন।
সাঁকো পারাপার হওয়া সুমন ও দুলাল জানান, নদীর দুই পারের মানুষের শেষ ভরসা এই সাঁকো। নদীর পানি যখন ভেসে যায়, তখন সাঁকোটি পানিতে তলিয়ে যায়। ওই সময় দুই পারের মানুষকে নৌকা দিয়ে চলাচল করতে হয়।
হোসেনগাঁও ইউনিয়নের চেয়ারম্যান মাহাবুব আলম বলেন, ‘রাউতনগর-বর্ম্মপুর নদীর ওপরে একটি সেতু নির্মাণ হবে। এ জন্য এলজিইডি কর্তৃপক্ষ মাটি পরীক্ষাসহ বেশ কিছু নিরীক্ষা করেছে। শিগগির দরপত্রের বিজ্ঞপ্তি দেওয়া হবে।’
স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তরের ঠাকুরগাঁও নির্বাহী প্রকৌশলী শাহারুল আলম মণ্ডল আজকের পত্রিকাকে বলেন, ওইখানে একটি সেতু নির্মাণের প্রক্রিয়া চলছে। খুব শিগগির তা দৃশ্যমান হবে।
বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ দিন আগেগাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪দেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২০ নভেম্বর ২০২৪