রাশেদ রাব্বি, ঢাকা
পবিত্র হজ পালনের ক্ষেত্রে সর্বোচ্চ ৩০ দিন এবং ওমরাহ পালনের ক্ষেত্রে সর্বোচ্চ ১০ দিনের ছুটি পাবেন স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারা। বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে স্বার্থসংশ্লিষ্টতা থাকলে তাদের টাকায় বিদেশে সভা-সেমিনারে যাওয়ার অনুমতি দেওয়া হবে না। অনুমোদনের বেশি ছুটি ভোগ করলে বিভাগীয় ব্যবস্থা নেওয়া হতে পারে।
স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রণালয় এমন নানা নির্দেশনা জারি করেছে। গত ২৪ আগস্ট মন্ত্রণালয়ের প্রশাসন-১ শাখা থেকে জারি করা এই অফিস আদেশে ১০টি সিদ্ধান্ত জানানো হয়েছে। সেখানে বলা হয়েছে, গত ২ মে স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণমন্ত্রীর সভাপতিত্বে একটি সভা হয়। সেখানে মন্ত্রী বলেন, প্রতিদিন মন্ত্রণালয়ের কমপক্ষে ১০-১২ জন কর্মকর্তা হজ, ওমরাহ, সেমিনার, সিম্পোজিয়াম, সংক্ষিপ্ত প্রশিক্ষণ, দীর্ঘমেয়াদি প্রশিক্ষণ, আলোচক, অসুস্থ আত্মীয় দেখতে বিদেশে যান। অনেক কর্মকর্তা আফ্রিকার দরিদ্র দেশগুলোতেও প্রশিক্ষণে যাচ্ছেন। অনেকে বছরে একাধিকবার বিদেশে যাচ্ছেন। এমনকি একই বিভাগ থেকে কয়েকজন কর্মকর্তা একসঙ্গে একই প্রশিক্ষণে যাচ্ছেন। এতে ওই বিভাগের কার্যক্রম স্থবির হয়ে পড়ছে। এসব বিষয়ে তিনি একটি গাইডলাইনের প্রয়োজনীয়তা উল্লেখ করেন।
মন্ত্রণালয়ের সূত্র বলেছে, ওই ১০ সিদ্ধান্তের মধ্যে রয়েছে পবিত্র হজ পালনের ক্ষেত্রে সর্বোচ্চ ৩০ দিন, ওমরাহ পালনের ক্ষেত্রে সর্বোচ্চ ১০ দিন ছুটি পাওয়া যাবে। তীর্থস্থান পরিদর্শনের ক্ষেত্রে সর্বোচ্চ ছয় দিন ছুটি মঞ্জুরের আবেদন অগ্রায়ন হবে। আবেদন মঞ্জুরের ক্ষেত্রে আমন্ত্রণকারী সংস্থা, অর্থায়নকারী সংস্থার সক্ষমতা ও প্রাসঙ্গিকতা যাচাই করতে হবে। ছুটি নিয়ে বিদেশ গিয়ে নির্ধারিত সময়ে ফিরে আসতে হবে। না ফিরলে ছুটি ভূতাপেক্ষ মঞ্জুরের বিষয়ে আরও কঠোর হতে হবে। প্রয়োজনে বিভাগীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে। তৃতীয় পক্ষ বা কোনো বেসরকারি প্রতিষ্ঠান, যার সঙ্গে অংশগ্রহণকারী কর্মকর্তার স্বার্থের সংশ্লেষণ থাকতে পারে, এমন প্রতিষ্ঠানের অর্থায়নে কোনো প্রশিক্ষণ বা সেমিনারে অংশ নিতে আবেদন করা যাবে না। বৈদেশিক প্রশিক্ষণ, সেমিনার, সিম্পোজিয়ামের কোনো একটি কর্মসূচিতে অংশ নিতে একই সঙ্গে বা পৃথকভাবে একই প্রতিষ্ঠানের একাধিক কর্মকর্তা আবেদন করতে পারবেন না। বৈদেশিক প্রশিক্ষণ, সেমিনার, সিম্পোজিয়ামে অংশগ্রহণ শেষে অর্জিত জ্ঞান ও অভিজ্ঞতা উল্লেখ করে প্রতিবেদন তৈরি করে দেশে আসার ১০ কর্মদিবসের মধ্যে মন্ত্রণালয়ে দিতে হবে। প্রতিবেদন না দিলে ভবিষ্যতে বিদেশে কোনো কর্মসূচিতে অংশ নিতে পারবেন না। এ ছাড়া বৈদেশিক প্রশিক্ষণ, সেমিনার, সিম্পোজিয়ামে অংশ নিতে আবেদন অগ্রায়নের ক্ষেত্রে কোনো কর্মকর্তার অংশ নেওয়ার যৌক্তিকতা এবং এতে দেশের কল্যাণের বিষয়টি প্রতিষ্ঠান প্রধানকে উল্লেখ করতে হবে। প্রতিষ্ঠানপ্রধানের সুপারিশ ছাড়া কোনো আবেদন মন্ত্রণালয়ে বিবেচিত হবে না।
বৈদেশিক প্রশিক্ষণ, সেমিনার, সিম্পোজিয়ামে দলগতভাবে অংশগ্রহণের সময় দলনেতার নির্দেশনা অনুসরণ করতে হবে।
এ বিষয়ে জানতে গত সোম ও গতকাল মঙ্গলবার স্বাস্থ্যসেবা বিভাগের সচিব মু. আনোয়ার হোসেন হাওলাদারের মোবাইল ফোনে একাধিকবার কল করেও যোগাযোগ করা যায়নি।
গাইডলাইন কমিটির সদস্য ও স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. আবুল বাসার মোহাম্মদ খুরশীদ আলম এই সিদ্ধান্তের সত্যতা নিশ্চিত করেন। তিনি বলেন, অপ্রয়োজনীয় ও অযৌক্তিক বিদেশ ভ্রমণ বন্ধে এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
পবিত্র হজ পালনের ক্ষেত্রে সর্বোচ্চ ৩০ দিন এবং ওমরাহ পালনের ক্ষেত্রে সর্বোচ্চ ১০ দিনের ছুটি পাবেন স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারা। বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে স্বার্থসংশ্লিষ্টতা থাকলে তাদের টাকায় বিদেশে সভা-সেমিনারে যাওয়ার অনুমতি দেওয়া হবে না। অনুমোদনের বেশি ছুটি ভোগ করলে বিভাগীয় ব্যবস্থা নেওয়া হতে পারে।
স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রণালয় এমন নানা নির্দেশনা জারি করেছে। গত ২৪ আগস্ট মন্ত্রণালয়ের প্রশাসন-১ শাখা থেকে জারি করা এই অফিস আদেশে ১০টি সিদ্ধান্ত জানানো হয়েছে। সেখানে বলা হয়েছে, গত ২ মে স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণমন্ত্রীর সভাপতিত্বে একটি সভা হয়। সেখানে মন্ত্রী বলেন, প্রতিদিন মন্ত্রণালয়ের কমপক্ষে ১০-১২ জন কর্মকর্তা হজ, ওমরাহ, সেমিনার, সিম্পোজিয়াম, সংক্ষিপ্ত প্রশিক্ষণ, দীর্ঘমেয়াদি প্রশিক্ষণ, আলোচক, অসুস্থ আত্মীয় দেখতে বিদেশে যান। অনেক কর্মকর্তা আফ্রিকার দরিদ্র দেশগুলোতেও প্রশিক্ষণে যাচ্ছেন। অনেকে বছরে একাধিকবার বিদেশে যাচ্ছেন। এমনকি একই বিভাগ থেকে কয়েকজন কর্মকর্তা একসঙ্গে একই প্রশিক্ষণে যাচ্ছেন। এতে ওই বিভাগের কার্যক্রম স্থবির হয়ে পড়ছে। এসব বিষয়ে তিনি একটি গাইডলাইনের প্রয়োজনীয়তা উল্লেখ করেন।
মন্ত্রণালয়ের সূত্র বলেছে, ওই ১০ সিদ্ধান্তের মধ্যে রয়েছে পবিত্র হজ পালনের ক্ষেত্রে সর্বোচ্চ ৩০ দিন, ওমরাহ পালনের ক্ষেত্রে সর্বোচ্চ ১০ দিন ছুটি পাওয়া যাবে। তীর্থস্থান পরিদর্শনের ক্ষেত্রে সর্বোচ্চ ছয় দিন ছুটি মঞ্জুরের আবেদন অগ্রায়ন হবে। আবেদন মঞ্জুরের ক্ষেত্রে আমন্ত্রণকারী সংস্থা, অর্থায়নকারী সংস্থার সক্ষমতা ও প্রাসঙ্গিকতা যাচাই করতে হবে। ছুটি নিয়ে বিদেশ গিয়ে নির্ধারিত সময়ে ফিরে আসতে হবে। না ফিরলে ছুটি ভূতাপেক্ষ মঞ্জুরের বিষয়ে আরও কঠোর হতে হবে। প্রয়োজনে বিভাগীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে। তৃতীয় পক্ষ বা কোনো বেসরকারি প্রতিষ্ঠান, যার সঙ্গে অংশগ্রহণকারী কর্মকর্তার স্বার্থের সংশ্লেষণ থাকতে পারে, এমন প্রতিষ্ঠানের অর্থায়নে কোনো প্রশিক্ষণ বা সেমিনারে অংশ নিতে আবেদন করা যাবে না। বৈদেশিক প্রশিক্ষণ, সেমিনার, সিম্পোজিয়ামের কোনো একটি কর্মসূচিতে অংশ নিতে একই সঙ্গে বা পৃথকভাবে একই প্রতিষ্ঠানের একাধিক কর্মকর্তা আবেদন করতে পারবেন না। বৈদেশিক প্রশিক্ষণ, সেমিনার, সিম্পোজিয়ামে অংশগ্রহণ শেষে অর্জিত জ্ঞান ও অভিজ্ঞতা উল্লেখ করে প্রতিবেদন তৈরি করে দেশে আসার ১০ কর্মদিবসের মধ্যে মন্ত্রণালয়ে দিতে হবে। প্রতিবেদন না দিলে ভবিষ্যতে বিদেশে কোনো কর্মসূচিতে অংশ নিতে পারবেন না। এ ছাড়া বৈদেশিক প্রশিক্ষণ, সেমিনার, সিম্পোজিয়ামে অংশ নিতে আবেদন অগ্রায়নের ক্ষেত্রে কোনো কর্মকর্তার অংশ নেওয়ার যৌক্তিকতা এবং এতে দেশের কল্যাণের বিষয়টি প্রতিষ্ঠান প্রধানকে উল্লেখ করতে হবে। প্রতিষ্ঠানপ্রধানের সুপারিশ ছাড়া কোনো আবেদন মন্ত্রণালয়ে বিবেচিত হবে না।
বৈদেশিক প্রশিক্ষণ, সেমিনার, সিম্পোজিয়ামে দলগতভাবে অংশগ্রহণের সময় দলনেতার নির্দেশনা অনুসরণ করতে হবে।
এ বিষয়ে জানতে গত সোম ও গতকাল মঙ্গলবার স্বাস্থ্যসেবা বিভাগের সচিব মু. আনোয়ার হোসেন হাওলাদারের মোবাইল ফোনে একাধিকবার কল করেও যোগাযোগ করা যায়নি।
গাইডলাইন কমিটির সদস্য ও স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. আবুল বাসার মোহাম্মদ খুরশীদ আলম এই সিদ্ধান্তের সত্যতা নিশ্চিত করেন। তিনি বলেন, অপ্রয়োজনীয় ও অযৌক্তিক বিদেশ ভ্রমণ বন্ধে এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
ভারতের স্থলবন্দর নিষেধাজ্ঞার পর সীমান্তে আটকে থাকা তৈরি পোশাক, খাদ্যসহ বিভিন্ন পণ্যের ট্রাকগুলো ফেরত আনছেন রপ্তানিকারকেরা। তবে যেসব ট্রাক বন্দরে ঢুকে গিয়েছিল, সেগুলো ভারতে প্রবেশ করানোর চেষ্টা চলছে। কিন্তু শেষ পর্যন্ত এসব ট্রাক ঢুকতে পারবে কি না, তা নিয়ে সংশয় আছে।
১৯ দিন আগেআধুনিক যুগের সবচেয়ে বিস্ময়কর প্রত্নতাত্ত্বিক আবিষ্কারগুলোর একটি হচ্ছে গৌতম বুদ্ধের দেহাবশেষের সঙ্গে সম্পর্কিত ঐতিহাসিক রত্নসম্ভার। গতকাল বুধবার হংকংয়ে বিখ্যাত আর্ট নিলাম কোম্পানি সাদাবি’স-এর এক নিলামে এগুলো তোলার উদ্যোগ নেওয়া হয়।
০৮ মে ২০২৫পাকিস্তানে ভারতের হামলার সমালোচনা করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। চীনও এই হামলাকে ‘দুঃখজনক’ বলে অভিহিত করেছে। উদ্বেগ জানিয়েছে জাতিসংঘও। উত্তেজনা যেন আরও না বাড়ে, সে জন্য দুই পক্ষকে সংযত থাকার আহ্বান জানিয়েছে জাতিসংঘ, ফ্রান্সসহ বিভিন্ন দেশ। এদিকে ভারতের অবস্থানকে সমর্থন করেছে...
০৮ মে ২০২৫ভারতনিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরের পেহেলগামে সন্ত্রাসী হামলা নিয়ে দুই চিরবৈরী প্রতিবেশীর মধ্যে উত্তেজনার পারদ ক্রমেই চড়ছিল। তা তুঙ্গে উঠল এবার পাকিস্তানের ভূখণ্ডে ভারতের ‘অপারেশন সিঁদুর’ নামের ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান হামলা দিয়ে। পাশাপাশি সীমান্তেও দুই দেশের সামরিক বাহিনীর মধ্যে ব্যাপক গোলাগুলি হয়েছে...
০৮ মে ২০২৫