ব্রাহ্মণবাড়িয়া ও নবীনগর প্রতিনিধি
আবারও ব্যয় ও সময়—দুটোই বাড়ানোর প্রস্তাব করা হয়েছে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আশুগঞ্জ-নবীনগর সড়ক নির্মাণ প্রকল্পের। জনগুরুত্বপূর্ণ এই প্রকল্পে অতিরিক্ত ভূমি অধিগ্রহণ করতে গিয়ে প্রকল্প ব্যয় ১৮৫ কোটি টাকা ও সময় দুই বছর বাড়ানোর প্রস্তাব করেছে ব্রাহ্মণবাড়িয়া সড়ক ও জনপথ বিভাগ (সওজ)। নতুন প্রস্তাব অনুযায়ী, প্রকল্পটির ব্যয় ৪২১ কোটি টাকা থেকে ৬০৬ কোটি টাকায় দাঁড়াবে। সে হিসাবে ব্যয় বাড়বে প্রায় ৪৪ শতাংশ।
জেলা সওজ বিভাগ জানিয়েছে, এখনো প্রকল্পটি পরিকল্পনা কমিশনে ওঠেনি। তবে দ্রুত এই প্রকল্পটি বাস্তবায়নের দাবি জানিয়েছে স্থানীয়রা।
তিতাস নদীপারের বিচ্ছিন্ন জনপদ ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নবীনগর উপজেলা। উপজেলার সঙ্গে সড়কপথে জেলা সদর, রাজধানী ঢাকাসহ সারা দেশের যাতায়াতে দুর্ভোগ লাঘবে নির্মিত হচ্ছে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আশুগঞ্জ-নবীনগর সড়কটি। ৪২১ কোটি ৩৫ লাখ টাকা ব্যয়ে ২০ কিলোমিটার দীর্ঘ সড়কটির নির্মাণকাজ ২০২১ সালের জুনের মধ্যে শেষ হওয়ার কথা। কিন্তু ভূমি অধিগ্রহণ না হওয়ায় এখনো সড়কের কাজ শুরু হয়নি। তাই দুই বছর সময় বাড়ানোসহ ৬০৬ কোটি টাকার একটি নতুন সংশোধিত প্রকল্প প্রস্তাব পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ে পাঠিয়েছে সওজ বিভাগ।
সওজের দাবি, ইতিমধ্যে সেতু ও কালভার্ট নির্মাণকাজ প্রায় ৮০ শতাংশ শেষ হয়েছে এবং সড়ক নির্মাণে সংশ্লিষ্ট ঠিকাদারকে কার্যাদেশ দেওয়া হয়েছে। তবে দীর্ঘ প্রক্রিয়া শেষে পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ের অনুমোদন না পাওয়া পর্যন্ত প্রকল্পের কাজে গতি আসছে না।
স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, জেলা সদরের সঙ্গে নবীনগর উপজেলার সরাসরি কোনো সড়ক যোগাযোগ নেই। ফলে নবীনগর একটি বিচ্ছিন্ন জনপদে পরিণত হয়েছে। এতে স্থানীয় বাসিন্দাদের দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে।
প্রকল্পের ব্যয় বাড়ানোর বিষয়ে জানতে চাইলে সওজের পক্ষ থেকে বলা হয়, প্রকল্প অনুমোদনের পর দরপত্রসহ যাবতীয় প্রক্রিয়া শেষে সড়কের নির্মাণকাজ শুরু হলে দেখা যায়, যতটুকু ভূমি অধিগ্রহণের কথা প্রকল্পে উল্লেখ রয়েছে, টেকসই অবকাঠামোর জন্য এর চেয়ে বেশি ভূমির প্রয়োজন। এতে ভূমি অধিগ্রহণ ও ক্ষতিপূরণ বাবদ অতিরিক্ত প্রায় ১৮৫ কোটি টাকার প্রয়োজন।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া সড়ক ও জনপথ বিভাগের নির্বাহী প্রকৌশলী পংকজ ভৌমিক বলেন, ভূমি সংস্থান না হওয়ায় সড়ক নির্মাণের দরপত্র হয়নি। এ কারণে প্রকল্পের মেয়াদ বৃদ্ধিসহ ৬০৬ কোটি টাকার প্রকল্প প্রস্তাবনা পরিকল্পনা কমিশনে পাঠানো হয়েছে।
আবারও ব্যয় ও সময়—দুটোই বাড়ানোর প্রস্তাব করা হয়েছে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আশুগঞ্জ-নবীনগর সড়ক নির্মাণ প্রকল্পের। জনগুরুত্বপূর্ণ এই প্রকল্পে অতিরিক্ত ভূমি অধিগ্রহণ করতে গিয়ে প্রকল্প ব্যয় ১৮৫ কোটি টাকা ও সময় দুই বছর বাড়ানোর প্রস্তাব করেছে ব্রাহ্মণবাড়িয়া সড়ক ও জনপথ বিভাগ (সওজ)। নতুন প্রস্তাব অনুযায়ী, প্রকল্পটির ব্যয় ৪২১ কোটি টাকা থেকে ৬০৬ কোটি টাকায় দাঁড়াবে। সে হিসাবে ব্যয় বাড়বে প্রায় ৪৪ শতাংশ।
জেলা সওজ বিভাগ জানিয়েছে, এখনো প্রকল্পটি পরিকল্পনা কমিশনে ওঠেনি। তবে দ্রুত এই প্রকল্পটি বাস্তবায়নের দাবি জানিয়েছে স্থানীয়রা।
তিতাস নদীপারের বিচ্ছিন্ন জনপদ ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নবীনগর উপজেলা। উপজেলার সঙ্গে সড়কপথে জেলা সদর, রাজধানী ঢাকাসহ সারা দেশের যাতায়াতে দুর্ভোগ লাঘবে নির্মিত হচ্ছে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আশুগঞ্জ-নবীনগর সড়কটি। ৪২১ কোটি ৩৫ লাখ টাকা ব্যয়ে ২০ কিলোমিটার দীর্ঘ সড়কটির নির্মাণকাজ ২০২১ সালের জুনের মধ্যে শেষ হওয়ার কথা। কিন্তু ভূমি অধিগ্রহণ না হওয়ায় এখনো সড়কের কাজ শুরু হয়নি। তাই দুই বছর সময় বাড়ানোসহ ৬০৬ কোটি টাকার একটি নতুন সংশোধিত প্রকল্প প্রস্তাব পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ে পাঠিয়েছে সওজ বিভাগ।
সওজের দাবি, ইতিমধ্যে সেতু ও কালভার্ট নির্মাণকাজ প্রায় ৮০ শতাংশ শেষ হয়েছে এবং সড়ক নির্মাণে সংশ্লিষ্ট ঠিকাদারকে কার্যাদেশ দেওয়া হয়েছে। তবে দীর্ঘ প্রক্রিয়া শেষে পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ের অনুমোদন না পাওয়া পর্যন্ত প্রকল্পের কাজে গতি আসছে না।
স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, জেলা সদরের সঙ্গে নবীনগর উপজেলার সরাসরি কোনো সড়ক যোগাযোগ নেই। ফলে নবীনগর একটি বিচ্ছিন্ন জনপদে পরিণত হয়েছে। এতে স্থানীয় বাসিন্দাদের দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে।
প্রকল্পের ব্যয় বাড়ানোর বিষয়ে জানতে চাইলে সওজের পক্ষ থেকে বলা হয়, প্রকল্প অনুমোদনের পর দরপত্রসহ যাবতীয় প্রক্রিয়া শেষে সড়কের নির্মাণকাজ শুরু হলে দেখা যায়, যতটুকু ভূমি অধিগ্রহণের কথা প্রকল্পে উল্লেখ রয়েছে, টেকসই অবকাঠামোর জন্য এর চেয়ে বেশি ভূমির প্রয়োজন। এতে ভূমি অধিগ্রহণ ও ক্ষতিপূরণ বাবদ অতিরিক্ত প্রায় ১৮৫ কোটি টাকার প্রয়োজন।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া সড়ক ও জনপথ বিভাগের নির্বাহী প্রকৌশলী পংকজ ভৌমিক বলেন, ভূমি সংস্থান না হওয়ায় সড়ক নির্মাণের দরপত্র হয়নি। এ কারণে প্রকল্পের মেয়াদ বৃদ্ধিসহ ৬০৬ কোটি টাকার প্রকল্প প্রস্তাবনা পরিকল্পনা কমিশনে পাঠানো হয়েছে।
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪