আবু বকর ছিদ্দিক, চট্টগ্রাম
বাজারে ক্রমেই বেড়ে চলেছে নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের দাম। একটু কম দামে পণ্য কিনতে তাই সাধারণ মানুষের অপেক্ষা বাড়ে। প্রতিদিন তাঁদের অনেকেই খাদ্য বিভাগের খোলা বাজারে চাল বিক্রির কর্মসূচির (ওএমএস) শুরুর আশা করেন। অনেকেই টিসিবির ট্রাক সেলের অপেক্ষা করেন। তবে সবাই স্বল্প দামে পণ্য কেনার এই সুযোগ পাচ্ছেন না। চট্টগ্রাম নগরীর ২০ ওয়ার্ডের প্রায় সাড়ে ৪২ লাখ মানুষই ওএমএস কর্মসূচির বাইরে আছেন। যা নগরীর মোট জনসংখ্যার প্রায় ৫৬ শতাংশ।
খাদ্য বিভাগের হিসেবে, চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের (চসিক) ৪১ ওয়ার্ডে মানুষ আছেন প্রায় ৭৫ লাখ। এত বিপুল মানুষের চাহিদার বিপরীতে ওএমএস ডিলার আছেন মাত্র ৩৩ জন। কিন্তু প্রতি দিন চাল-আটা বিক্রি করতে পারেন মাত্র ১৫ ডিলার।
এ ছাড়া চট্টগ্রাম জেলার ১৫ উপজেলায় ও মহানগরের ৪১ ওয়ার্ডে ৩০টি খোলা ট্রাকে পণ্য বিক্রি করছে টিসিবি। এর মধ্যে নগরীতে ১৭টি ও ১৫ উপজেলায় ১৩টি খোলা ট্রাকে পণ্য বিক্রি করা হয়। টিসিবির ট্রাকে মেলে চিনি, মসুর ডাল, সয়াবিন তেল ও পেঁয়াজ। তবে গতকাল বৃহস্পতিবার অষ্টম ধাপে পণ্য বিক্রি শুরু করেছে সংস্থাটি। তবে এদিন মেলেনি পেঁয়াজ। সব মিলিয়ে টিসিবির পণ্যও সব মানুষ কিনতে পারছেন না।
চট্টগ্রাম জেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক মো. আব্দুল কাদের জনসাধারণের চাহিদা অনুযায়ী চাল-আটা সরবরাহ করতে না পারার বিষয়টি স্বীকার করেছেন। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘সরবরাহ বাড়াতে আমরা ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে জানিয়েছি। বরাদ্দ বেশি পেলে ওএমএসের ডিলার বাড়ানো হবে।’
আব্দুল কাদের বলেন, নগরীর প্রতি ডিলার দিনে এক হাজার ৫০০ কেজি চাল ও এক হাজার কেজি আটা বিক্রি করে থাকেন। প্রতি কেজি চাল ৩০ ও আটা ১৮ টাকা দরে বিক্রি করা হয়। প্রতি ক্রেতা সর্বোচ্চ ৫ কেজি চাল ও আটা কিনতে পারবেন।
এই হিসাব অনুযায়ী দেখা যাচ্ছে, ১৫ জন ডিলার দিনে ২২ হাজার ৫০০ কেজি চাল বিক্রি করছেন। অর্থাৎ ৫ কেজি করে চাল কিনলেও প্রতিদিন মাত্র সাড়ে চার হাজার মানুষ এই সুবিধা পাচ্ছেন।
অপর দিকে টিসিবির চট্টগ্রাম অঞ্চলে কর্মকর্তা মো. জামাল উদ্দিন আহমদ জানিয়েছেন, টিসিবির পণ্যের মধ্যে চিনি ৫৫ টাকা, মসুর ডাল ৬৫ টাকা কেজি ও সয়াবিন তেল ১১০ টাকা প্রতি লিটার বিক্রি হচ্ছে। তবে সরবরাহ না থাকায় বর্তমানে পেঁয়াজ বিক্রি করা হচ্ছে না। একজন ক্রেতা সর্বোচ্চ দুই কেজি করে এসব পণ্য কিনতে পারছেন বলেও জানান তিনি।
এই কর্মকর্তা জানান, বর্তমানে চট্টগ্রাম মহানগরীর ১৭টি ও জেলার বিভিন্ন উপজেলায় ১৩টি ট্রাকে পণ্য বিক্রি করা হচ্ছে। ২৮ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত এ কার্যক্রম চলবে। তবে চাহিদা অনুযায়ী সরবরাহ কম থাকায়, সব মানুষ এসব পণ্য কেনার সুযোগ পাচ্ছেন না বলেও স্বীকার করেন তিনি।
প্রয়োজন অনুযায়ী ডিলার না থাকার বিষয়টি খাদ্য বিভাগের এক প্রতিবেদনেও উঠে এসেছে। এতে বলা হয়েছে, চট্টগ্রাম নগরীর ৭৫ লাখ মানুষের জন্য অন্তত ৭৮ জন ওএমএস ডিলার প্রয়োজন। সে অনুযায়ী ৪৬ জন ডিলার কম আছে।
বাজারে ক্রমেই বেড়ে চলেছে নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের দাম। একটু কম দামে পণ্য কিনতে তাই সাধারণ মানুষের অপেক্ষা বাড়ে। প্রতিদিন তাঁদের অনেকেই খাদ্য বিভাগের খোলা বাজারে চাল বিক্রির কর্মসূচির (ওএমএস) শুরুর আশা করেন। অনেকেই টিসিবির ট্রাক সেলের অপেক্ষা করেন। তবে সবাই স্বল্প দামে পণ্য কেনার এই সুযোগ পাচ্ছেন না। চট্টগ্রাম নগরীর ২০ ওয়ার্ডের প্রায় সাড়ে ৪২ লাখ মানুষই ওএমএস কর্মসূচির বাইরে আছেন। যা নগরীর মোট জনসংখ্যার প্রায় ৫৬ শতাংশ।
খাদ্য বিভাগের হিসেবে, চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের (চসিক) ৪১ ওয়ার্ডে মানুষ আছেন প্রায় ৭৫ লাখ। এত বিপুল মানুষের চাহিদার বিপরীতে ওএমএস ডিলার আছেন মাত্র ৩৩ জন। কিন্তু প্রতি দিন চাল-আটা বিক্রি করতে পারেন মাত্র ১৫ ডিলার।
এ ছাড়া চট্টগ্রাম জেলার ১৫ উপজেলায় ও মহানগরের ৪১ ওয়ার্ডে ৩০টি খোলা ট্রাকে পণ্য বিক্রি করছে টিসিবি। এর মধ্যে নগরীতে ১৭টি ও ১৫ উপজেলায় ১৩টি খোলা ট্রাকে পণ্য বিক্রি করা হয়। টিসিবির ট্রাকে মেলে চিনি, মসুর ডাল, সয়াবিন তেল ও পেঁয়াজ। তবে গতকাল বৃহস্পতিবার অষ্টম ধাপে পণ্য বিক্রি শুরু করেছে সংস্থাটি। তবে এদিন মেলেনি পেঁয়াজ। সব মিলিয়ে টিসিবির পণ্যও সব মানুষ কিনতে পারছেন না।
চট্টগ্রাম জেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক মো. আব্দুল কাদের জনসাধারণের চাহিদা অনুযায়ী চাল-আটা সরবরাহ করতে না পারার বিষয়টি স্বীকার করেছেন। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘সরবরাহ বাড়াতে আমরা ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে জানিয়েছি। বরাদ্দ বেশি পেলে ওএমএসের ডিলার বাড়ানো হবে।’
আব্দুল কাদের বলেন, নগরীর প্রতি ডিলার দিনে এক হাজার ৫০০ কেজি চাল ও এক হাজার কেজি আটা বিক্রি করে থাকেন। প্রতি কেজি চাল ৩০ ও আটা ১৮ টাকা দরে বিক্রি করা হয়। প্রতি ক্রেতা সর্বোচ্চ ৫ কেজি চাল ও আটা কিনতে পারবেন।
এই হিসাব অনুযায়ী দেখা যাচ্ছে, ১৫ জন ডিলার দিনে ২২ হাজার ৫০০ কেজি চাল বিক্রি করছেন। অর্থাৎ ৫ কেজি করে চাল কিনলেও প্রতিদিন মাত্র সাড়ে চার হাজার মানুষ এই সুবিধা পাচ্ছেন।
অপর দিকে টিসিবির চট্টগ্রাম অঞ্চলে কর্মকর্তা মো. জামাল উদ্দিন আহমদ জানিয়েছেন, টিসিবির পণ্যের মধ্যে চিনি ৫৫ টাকা, মসুর ডাল ৬৫ টাকা কেজি ও সয়াবিন তেল ১১০ টাকা প্রতি লিটার বিক্রি হচ্ছে। তবে সরবরাহ না থাকায় বর্তমানে পেঁয়াজ বিক্রি করা হচ্ছে না। একজন ক্রেতা সর্বোচ্চ দুই কেজি করে এসব পণ্য কিনতে পারছেন বলেও জানান তিনি।
এই কর্মকর্তা জানান, বর্তমানে চট্টগ্রাম মহানগরীর ১৭টি ও জেলার বিভিন্ন উপজেলায় ১৩টি ট্রাকে পণ্য বিক্রি করা হচ্ছে। ২৮ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত এ কার্যক্রম চলবে। তবে চাহিদা অনুযায়ী সরবরাহ কম থাকায়, সব মানুষ এসব পণ্য কেনার সুযোগ পাচ্ছেন না বলেও স্বীকার করেন তিনি।
প্রয়োজন অনুযায়ী ডিলার না থাকার বিষয়টি খাদ্য বিভাগের এক প্রতিবেদনেও উঠে এসেছে। এতে বলা হয়েছে, চট্টগ্রাম নগরীর ৭৫ লাখ মানুষের জন্য অন্তত ৭৮ জন ওএমএস ডিলার প্রয়োজন। সে অনুযায়ী ৪৬ জন ডিলার কম আছে।
‘দুই দিন আগেই বাড়ি থেকে পাথরঘাটায় চলে এসেছি। এখন পুরোনো জাল সেলাই করছি। এক সপ্তাহের বাজারও করে এনেছি। আজ বিকেলে সাগর মোহনায় যাব, গভীর রাত থেকে জাল ফেলব।’ কথাগুলো বলছিলেন বরগুনা সদরের বাইনচটকী এলাকার জেলে হোসেন আলী। গতকাল বুধবার সকালে বরগুনার পাথরঘাটা মৎস্য অবতরণ কেন্দ্রে কথা হয় তাঁর...
১২ জুন ২০২৫ভারতের স্থলবন্দর নিষেধাজ্ঞার পর সীমান্তে আটকে থাকা তৈরি পোশাক, খাদ্যসহ বিভিন্ন পণ্যের ট্রাকগুলো ফেরত আনছেন রপ্তানিকারকেরা। তবে যেসব ট্রাক বন্দরে ঢুকে গিয়েছিল, সেগুলো ভারতে প্রবেশ করানোর চেষ্টা চলছে। কিন্তু শেষ পর্যন্ত এসব ট্রাক ঢুকতে পারবে কি না, তা নিয়ে সংশয় আছে।
১৯ মে ২০২৫আধুনিক যুগের সবচেয়ে বিস্ময়কর প্রত্নতাত্ত্বিক আবিষ্কারগুলোর একটি হচ্ছে গৌতম বুদ্ধের দেহাবশেষের সঙ্গে সম্পর্কিত ঐতিহাসিক রত্নসম্ভার। গতকাল বুধবার হংকংয়ে বিখ্যাত আর্ট নিলাম কোম্পানি সাদাবি’স-এর এক নিলামে এগুলো তোলার উদ্যোগ নেওয়া হয়।
০৮ মে ২০২৫পাকিস্তানে ভারতের হামলার সমালোচনা করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। চীনও এই হামলাকে ‘দুঃখজনক’ বলে অভিহিত করেছে। উদ্বেগ জানিয়েছে জাতিসংঘও। উত্তেজনা যেন আরও না বাড়ে, সে জন্য দুই পক্ষকে সংযত থাকার আহ্বান জানিয়েছে জাতিসংঘ, ফ্রান্সসহ বিভিন্ন দেশ। এদিকে ভারতের অবস্থানকে সমর্থন করেছে...
০৮ মে ২০২৫