কিশোরগঞ্জ (অষ্টগ্রাম) প্রতিনিধি
সড়কের অভাবে কিশোরগঞ্জের অষ্টগ্রামে বাঙ্গালপাড়া-চাতলপাড় খালের ওপর ২০ ফুট দৈর্ঘ্যের সেতুটি মানুষের কাজে আসছে না। তিন বছর আগে সাড়ে ১৬ লাখ টাকায় নির্মিত সেতুটি এখন পরিত্যক্ত হয়ে দাঁড়িয়ে আছে। সড়কটি দ্রুত নির্মাণের দাবি স্থানীয় বাসিন্দাদের।
উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা মো. আলমাছ উদ্দিন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘সেতু নির্মাণের সময় সড়ক ছিল। পরবর্তীকালে সড়ক ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে হয়তো। আবারও সড়ক নির্মাণ করা হবে।’
উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন অধিদপ্তর সূত্রে জানা গেছে, ত্রাণ ও পুনর্বাসন অধিদপ্তরের সেতু-কালভার্ট কর্মসূচির আওতায় ২০১৯ সালে ১৬ লাখ ৩১ হাজার ৩২৫ টাকা ব্যয়ে সেতুটি নির্মাণ করা হয়। শুরুতে সংযোগ সড়ক নির্মাণ হলেও বর্ষার পানিতে তা ক্ষতিগ্রস্ত হয়। পরে আর নির্মাণ করা হয়নি মূল সড়ক। তাই শুরু থেকে নিঃসঙ্গ দাঁড়িয়ে আছে সেতুটি। বর্ষা মৌসুমে কোনো কাজেই আসছে না। ফলে বর্ষা মৌসুমে নোয়াগাঁও গ্রামের পশ্চিমপাড়া, দক্ষিণপাড়া ও আনন্দপাড়ার কয়েক হাজার মানুষ, হাটবাজার, বিদ্যালয় ও উপজেলা সদরে যাতায়াত করতে ৬০০ থেকে ৭০০ ফুট দূরত্ব নৌকা দিয়ে পারাপার হয়ে বারোমাসি সড়কে উঠে যেতে হয় গন্তব্যে। বিদ্যালয়ে আসতে ভোগান্তি পোহাতে হয় প্রাথমিক বিদ্যালয়ে কর্মরত শিক্ষকদের। রোগীসহ বিশেষ কারণে রাতে নৌকা পাওয়া যায় না। পেলেও পারাপার হতে পোহাতে হয় চরম ভোগান্তি।
স্থানীয় বাসিন্দা জরিনা খাতুন (৩৮) বলেন, ‘মাইলের পর মাইল (১৪ কিলোমিটার) রাস্তা অটোগাড়ি দিয়্যা হাইট্টা আওন-যাওন (আসা- যাওয়া) করা যায় দিন-রাইত। কিন্তু এইটুকুনি (সামান্য) রাস্তায় আইস্যা নাউয়ের (নৌকা) জন্য বইস্যা থাকতে হয়। তহন মনডা খারাপ লাগে।’
কলেজছাত্র মো. রুবেল বলেন, ‘সামান্য রাস্তার অভাবে এত সুন্দর অলওয়েদার সড়ক আমরা ব্যবহার করতে পারি না। বর্ষা মৌসুমে রাতে কোনো দরকারে এই সড়কে আসা চরম কষ্টকর। আমরা চাই দ্রুত সড়ক তৈরি করা হোক।’
বাঙ্গালপাড়া ইউপি চেয়ারম্যান মুহাম্মদ মনিরুজ্জামান মোবাইল ফোনে বলেন, ৬০০ থেকে ৭০০ ফুট সড়কের অভাবে নৌকা দিয়ে বাঙ্গালপাড়া-চাতলপাড় সড়কে উঠতে হয় মানুষকে। এ যেন প্রদীপের নিচে অন্ধকার। জনদুর্ভোগ কমাতে অগ্রাধিকার ভিত্তিতে সড়কটি নির্মাণের দাবি জানান তিনি।
সড়কের অভাবে কিশোরগঞ্জের অষ্টগ্রামে বাঙ্গালপাড়া-চাতলপাড় খালের ওপর ২০ ফুট দৈর্ঘ্যের সেতুটি মানুষের কাজে আসছে না। তিন বছর আগে সাড়ে ১৬ লাখ টাকায় নির্মিত সেতুটি এখন পরিত্যক্ত হয়ে দাঁড়িয়ে আছে। সড়কটি দ্রুত নির্মাণের দাবি স্থানীয় বাসিন্দাদের।
উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা মো. আলমাছ উদ্দিন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘সেতু নির্মাণের সময় সড়ক ছিল। পরবর্তীকালে সড়ক ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে হয়তো। আবারও সড়ক নির্মাণ করা হবে।’
উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন অধিদপ্তর সূত্রে জানা গেছে, ত্রাণ ও পুনর্বাসন অধিদপ্তরের সেতু-কালভার্ট কর্মসূচির আওতায় ২০১৯ সালে ১৬ লাখ ৩১ হাজার ৩২৫ টাকা ব্যয়ে সেতুটি নির্মাণ করা হয়। শুরুতে সংযোগ সড়ক নির্মাণ হলেও বর্ষার পানিতে তা ক্ষতিগ্রস্ত হয়। পরে আর নির্মাণ করা হয়নি মূল সড়ক। তাই শুরু থেকে নিঃসঙ্গ দাঁড়িয়ে আছে সেতুটি। বর্ষা মৌসুমে কোনো কাজেই আসছে না। ফলে বর্ষা মৌসুমে নোয়াগাঁও গ্রামের পশ্চিমপাড়া, দক্ষিণপাড়া ও আনন্দপাড়ার কয়েক হাজার মানুষ, হাটবাজার, বিদ্যালয় ও উপজেলা সদরে যাতায়াত করতে ৬০০ থেকে ৭০০ ফুট দূরত্ব নৌকা দিয়ে পারাপার হয়ে বারোমাসি সড়কে উঠে যেতে হয় গন্তব্যে। বিদ্যালয়ে আসতে ভোগান্তি পোহাতে হয় প্রাথমিক বিদ্যালয়ে কর্মরত শিক্ষকদের। রোগীসহ বিশেষ কারণে রাতে নৌকা পাওয়া যায় না। পেলেও পারাপার হতে পোহাতে হয় চরম ভোগান্তি।
স্থানীয় বাসিন্দা জরিনা খাতুন (৩৮) বলেন, ‘মাইলের পর মাইল (১৪ কিলোমিটার) রাস্তা অটোগাড়ি দিয়্যা হাইট্টা আওন-যাওন (আসা- যাওয়া) করা যায় দিন-রাইত। কিন্তু এইটুকুনি (সামান্য) রাস্তায় আইস্যা নাউয়ের (নৌকা) জন্য বইস্যা থাকতে হয়। তহন মনডা খারাপ লাগে।’
কলেজছাত্র মো. রুবেল বলেন, ‘সামান্য রাস্তার অভাবে এত সুন্দর অলওয়েদার সড়ক আমরা ব্যবহার করতে পারি না। বর্ষা মৌসুমে রাতে কোনো দরকারে এই সড়কে আসা চরম কষ্টকর। আমরা চাই দ্রুত সড়ক তৈরি করা হোক।’
বাঙ্গালপাড়া ইউপি চেয়ারম্যান মুহাম্মদ মনিরুজ্জামান মোবাইল ফোনে বলেন, ৬০০ থেকে ৭০০ ফুট সড়কের অভাবে নৌকা দিয়ে বাঙ্গালপাড়া-চাতলপাড় সড়কে উঠতে হয় মানুষকে। এ যেন প্রদীপের নিচে অন্ধকার। জনদুর্ভোগ কমাতে অগ্রাধিকার ভিত্তিতে সড়কটি নির্মাণের দাবি জানান তিনি।
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪