প্রতিনিধি, অষ্টগ্রাম (কিশোরগঞ্জ)
কিশোরগঞ্জের অষ্টগ্রাম উপজেলার মোহনতলা উচ্চবিদ্যালয় থেকে মোহনতলা বাজারের দূরত্ব ১২৫ মিটার। এখানে সড়ক থাকলেও, বর্ষা মৌসুমে তলিয়ে যায়। ৯ বছর ধরে স্থানীয় বণিক সমিতির উদ্যোগে নির্মিত বাঁশের সাঁকো দিয়ে ৬ গ্রামের ৮-১০ হাজার মানুষ যাতায়াত করে।
উপজেলার কলমা ইউনিয়নের সাপান্ত, বাজুরী, চৌদন্ত, বড়হাটি ও আদমপুর ইউনিয়নের চৌদন্ত বাবুর হাটি, গাজীর হাটি গ্রামের ৮-১০ হাজার মানুষ মোহনতলা বাজার ও সাপান্ত বাজারে হেঁটে যাতায়াত করে। তাদের একমাত্র ভরসা এই বাঁশের সাঁকো। মোহনতলা উচ্চবিদ্যালয়ে কয়েক শ শিক্ষার্থী এই সাঁকো দিয়ে বিদ্যালয়ে যাতায়াত করে। মাঝেমধ্যে পানিতে পড়ে গিয়ে ঘটে দুর্ঘটনা। ভুক্তভোগীদের দাবি ফুটব্রিজ বা উঁচু সড়ক নির্মাণের।
জানা যায়, ৮ থেকে ৯ বছর ধরে মোহনতলা বাজার বণিক সমিতি প্রতি বর্ষায় ৫০-৬০ হাজার টাকা খরচ করে ১২৫ মিটার লম্বা বাঁশের সাঁকো নির্মাণ করেন। পানি শুকিয়ে গেলে এসব বাঁশ ৮-১০ হাজার টাকায় বিক্রি করে দেন। প্রতিবছর বণিক সমিতির খরচ হয় প্রায় ৫০ হাজার টাকা।
এলাকাবাসীর দাবি মোহনতলা উচ্চবিদ্যালয় থেকে মোহনতলা বাজার পর্যন্ত ১২৫ মিটার উঁচু সড়ক বা স্থায়ী সাঁকো (ফুটব্রিজ) নির্মাণ হলে ভোগান্তি লাঘব হবে; না হলে প্রতিবছর আর্থিক ক্ষতির সঙ্গে নানা দুর্ঘটনার মুখোমুখি হতে হবে শিক্ষার্থী ও এলাকার বাসিন্দাদের।
স্থানীয় মনোরঞ্জন দাস (৪৭) বলেন, ‘বৃদ্ধ ও শিশুদের চলাচল করতে খুবই সমস্যা হয়। কোনো কোনো সময় শিক্ষার্থীরা বইপত্র নিয়ে পড়ে গিয়ে আহত হয়। একটু জায়গায় উঁচু সড়ক হলে আমরা ভালোভাবে চলাফেরা করতে পারব।’
মোহনতলা বাজার বণিক সমিতির সভাপতি কৃঞ্চধন দাস (৬০) বলেন, চলাফেরার জন্য সাঁকো তৈরি করতে ব্যবসায়ীরা প্রতিবছর টাকা দেয়। প্রশাসনের কোনো উদ্যোগ নেই, বারবার বলেও কোনো লাভ হয়নি। আমরা চাই সরকার এখানে উঁচু সড়ক বা ফুটব্রিজ নির্মাণ করুক।
কলমা ইউপি চেয়ারম্যান রাধাকৃষ্ণ দাস বলেন, এখানে সাবমার্জেবল একটি রোড আছে। তবে বর্ষাকালে চলাচলের জন্য ফুটব্রিজ নির্মাণ হলে এলাকাবাসীর সুবিধা হতো।
কিশোরগঞ্জের অষ্টগ্রাম উপজেলার মোহনতলা উচ্চবিদ্যালয় থেকে মোহনতলা বাজারের দূরত্ব ১২৫ মিটার। এখানে সড়ক থাকলেও, বর্ষা মৌসুমে তলিয়ে যায়। ৯ বছর ধরে স্থানীয় বণিক সমিতির উদ্যোগে নির্মিত বাঁশের সাঁকো দিয়ে ৬ গ্রামের ৮-১০ হাজার মানুষ যাতায়াত করে।
উপজেলার কলমা ইউনিয়নের সাপান্ত, বাজুরী, চৌদন্ত, বড়হাটি ও আদমপুর ইউনিয়নের চৌদন্ত বাবুর হাটি, গাজীর হাটি গ্রামের ৮-১০ হাজার মানুষ মোহনতলা বাজার ও সাপান্ত বাজারে হেঁটে যাতায়াত করে। তাদের একমাত্র ভরসা এই বাঁশের সাঁকো। মোহনতলা উচ্চবিদ্যালয়ে কয়েক শ শিক্ষার্থী এই সাঁকো দিয়ে বিদ্যালয়ে যাতায়াত করে। মাঝেমধ্যে পানিতে পড়ে গিয়ে ঘটে দুর্ঘটনা। ভুক্তভোগীদের দাবি ফুটব্রিজ বা উঁচু সড়ক নির্মাণের।
জানা যায়, ৮ থেকে ৯ বছর ধরে মোহনতলা বাজার বণিক সমিতি প্রতি বর্ষায় ৫০-৬০ হাজার টাকা খরচ করে ১২৫ মিটার লম্বা বাঁশের সাঁকো নির্মাণ করেন। পানি শুকিয়ে গেলে এসব বাঁশ ৮-১০ হাজার টাকায় বিক্রি করে দেন। প্রতিবছর বণিক সমিতির খরচ হয় প্রায় ৫০ হাজার টাকা।
এলাকাবাসীর দাবি মোহনতলা উচ্চবিদ্যালয় থেকে মোহনতলা বাজার পর্যন্ত ১২৫ মিটার উঁচু সড়ক বা স্থায়ী সাঁকো (ফুটব্রিজ) নির্মাণ হলে ভোগান্তি লাঘব হবে; না হলে প্রতিবছর আর্থিক ক্ষতির সঙ্গে নানা দুর্ঘটনার মুখোমুখি হতে হবে শিক্ষার্থী ও এলাকার বাসিন্দাদের।
স্থানীয় মনোরঞ্জন দাস (৪৭) বলেন, ‘বৃদ্ধ ও শিশুদের চলাচল করতে খুবই সমস্যা হয়। কোনো কোনো সময় শিক্ষার্থীরা বইপত্র নিয়ে পড়ে গিয়ে আহত হয়। একটু জায়গায় উঁচু সড়ক হলে আমরা ভালোভাবে চলাফেরা করতে পারব।’
মোহনতলা বাজার বণিক সমিতির সভাপতি কৃঞ্চধন দাস (৬০) বলেন, চলাফেরার জন্য সাঁকো তৈরি করতে ব্যবসায়ীরা প্রতিবছর টাকা দেয়। প্রশাসনের কোনো উদ্যোগ নেই, বারবার বলেও কোনো লাভ হয়নি। আমরা চাই সরকার এখানে উঁচু সড়ক বা ফুটব্রিজ নির্মাণ করুক।
কলমা ইউপি চেয়ারম্যান রাধাকৃষ্ণ দাস বলেন, এখানে সাবমার্জেবল একটি রোড আছে। তবে বর্ষাকালে চলাচলের জন্য ফুটব্রিজ নির্মাণ হলে এলাকাবাসীর সুবিধা হতো।
বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৭ দিন আগেগাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪দেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২০ নভেম্বর ২০২৪