সারিয়াকান্দি (বগুড়া) প্রতিনিধি
চর মানে এখন আর ধু-ধু বালুচর নয়। চরে এখন বিভিন্ন ধরনের শাকসবজির চাষ হচ্ছে। যমুনার তীরবর্তী চরগুলোতে এখন কম খরচে অধিক ফসল ফলায় কৃষকেরা ছুটছেন চরে। চরের পতিত জমিগুলোতে ভালো ফসল ফলায় এর দামও দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে; বাড়ছে জমির কদর।
কৃষকেরা পতিত জমিগুলো আর ফেলে না রেখে গত বছরগুলোর মতো এ বছরও হাইব্রিড ঢাকা-১ জাতের মিষ্টি কুমড়া চাষ করে লাভের স্বপ্ন দেখছেন। গত বছরগুলোর তুলনায় এ বছর হাইব্রিড জাতের মিষ্টি কুমড়া চাষ তাঁরা লক্ষ্যমাত্রা ছাড়িয়ে ফেলেছেন। দেশি মিষ্টি কুমড়া প্রতি গাছে তিন থেকে যেখানে পাঁচটি ধরে, সেখানে হাইব্রিড মিষ্টি কুমড়া ধরে ২০ থেকে ২৫টি। সারিয়াকান্দি উপসহকারী কৃষি কর্মকর্তা কুদরত আলী জানান, এ বছর হাইব্রিড জাতের মিষ্টি কুমড়ার লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছিল ৯০ হেক্টর জমিতে। কিন্তু তা ছাড়িয়ে ১১০ হেক্টরে চাষ হয়েছে।
সাধারণত অক্টোবর-নভেম্বর মাসে ঢাকা-১ জাতের মিষ্টি কুমড়ার বীজ জমিতে মাদা করে লাগানো হয়। লাগানোর ৪০ থেকে ৫০ দিন পর গাছে ফুল আসে। ফুল আসার কয়েকদিন পরই সঠিক পরাগায়ন যুক্ত পরিপক্ব ফুলগুলো ফলে পরিণত হয়। মিষ্টি কুমড়া কাঁচা অবস্থা থেকেই খাওয়া ও বিক্রি করা যায়। তবে পাকা হিসেবে সংগ্রহের উপযোগী হয় ফল ধরার ৮০ থেকে ৮৫ দিন পরে। মার্চ থেকে এপ্রিল পর্যন্ত পাকা ফসল সংগ্রহ করা হয়। সমগ্র উপজেলাতেই মিষ্টি কুমড়া হলেও সবচেয়ে বেশি চাষ হয়েছে সদর ও হাটশেরপুর ইউনিয়নে।
কৃষক বাটুল মেম্বার বলেন, ‘এ বছর স্বল্পমেয়াদি বন্যার কারণে জমির মাটি আগেভাগেই জো এসেছে; ফলে আমরা আগামভাবে জমিতে মিষ্টি কুমড়ার চারা রোপণ করেছি। গাছের তেজ ও ফুলের কুঁড়ি দেখে মনে হচ্ছে এবার বাম্পার ফলন পাব।’ সারিয়াকান্দি পৌরসভার চরবাটিয়ার কৃষক আবু সাঈদ জানান, গত বছর ভালো লাভ পেয়ে সে এ বছর আগাম সাড়ে ৮ বিঘা পতিত জমিতে হাইব্রিড মিষ্টি কুমড়া চাষ করেছেন।
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মো. আব্দুল হালিম বলেন, এক বিঘা জমিতে ধান থেকে কৃষকের যা আয় হবে, মিষ্টি কুমড়া থেকে তার কয়েক গুণ বেশি আয় হবে। গত বছর হেক্টরপ্রতি এর ফলন হয়েছিল ২০-২৫ মেট্রিক টন। আবহাওয়া অনুকূল থাকলে ও রোগবালাই থেকে সঠিক যত্ন নিলে এ বছর ফলন গত বছরের তুলনায় বেশি হবে বলে আশা করা যাচ্ছে।
চর মানে এখন আর ধু-ধু বালুচর নয়। চরে এখন বিভিন্ন ধরনের শাকসবজির চাষ হচ্ছে। যমুনার তীরবর্তী চরগুলোতে এখন কম খরচে অধিক ফসল ফলায় কৃষকেরা ছুটছেন চরে। চরের পতিত জমিগুলোতে ভালো ফসল ফলায় এর দামও দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে; বাড়ছে জমির কদর।
কৃষকেরা পতিত জমিগুলো আর ফেলে না রেখে গত বছরগুলোর মতো এ বছরও হাইব্রিড ঢাকা-১ জাতের মিষ্টি কুমড়া চাষ করে লাভের স্বপ্ন দেখছেন। গত বছরগুলোর তুলনায় এ বছর হাইব্রিড জাতের মিষ্টি কুমড়া চাষ তাঁরা লক্ষ্যমাত্রা ছাড়িয়ে ফেলেছেন। দেশি মিষ্টি কুমড়া প্রতি গাছে তিন থেকে যেখানে পাঁচটি ধরে, সেখানে হাইব্রিড মিষ্টি কুমড়া ধরে ২০ থেকে ২৫টি। সারিয়াকান্দি উপসহকারী কৃষি কর্মকর্তা কুদরত আলী জানান, এ বছর হাইব্রিড জাতের মিষ্টি কুমড়ার লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছিল ৯০ হেক্টর জমিতে। কিন্তু তা ছাড়িয়ে ১১০ হেক্টরে চাষ হয়েছে।
সাধারণত অক্টোবর-নভেম্বর মাসে ঢাকা-১ জাতের মিষ্টি কুমড়ার বীজ জমিতে মাদা করে লাগানো হয়। লাগানোর ৪০ থেকে ৫০ দিন পর গাছে ফুল আসে। ফুল আসার কয়েকদিন পরই সঠিক পরাগায়ন যুক্ত পরিপক্ব ফুলগুলো ফলে পরিণত হয়। মিষ্টি কুমড়া কাঁচা অবস্থা থেকেই খাওয়া ও বিক্রি করা যায়। তবে পাকা হিসেবে সংগ্রহের উপযোগী হয় ফল ধরার ৮০ থেকে ৮৫ দিন পরে। মার্চ থেকে এপ্রিল পর্যন্ত পাকা ফসল সংগ্রহ করা হয়। সমগ্র উপজেলাতেই মিষ্টি কুমড়া হলেও সবচেয়ে বেশি চাষ হয়েছে সদর ও হাটশেরপুর ইউনিয়নে।
কৃষক বাটুল মেম্বার বলেন, ‘এ বছর স্বল্পমেয়াদি বন্যার কারণে জমির মাটি আগেভাগেই জো এসেছে; ফলে আমরা আগামভাবে জমিতে মিষ্টি কুমড়ার চারা রোপণ করেছি। গাছের তেজ ও ফুলের কুঁড়ি দেখে মনে হচ্ছে এবার বাম্পার ফলন পাব।’ সারিয়াকান্দি পৌরসভার চরবাটিয়ার কৃষক আবু সাঈদ জানান, গত বছর ভালো লাভ পেয়ে সে এ বছর আগাম সাড়ে ৮ বিঘা পতিত জমিতে হাইব্রিড মিষ্টি কুমড়া চাষ করেছেন।
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মো. আব্দুল হালিম বলেন, এক বিঘা জমিতে ধান থেকে কৃষকের যা আয় হবে, মিষ্টি কুমড়া থেকে তার কয়েক গুণ বেশি আয় হবে। গত বছর হেক্টরপ্রতি এর ফলন হয়েছিল ২০-২৫ মেট্রিক টন। আবহাওয়া অনুকূল থাকলে ও রোগবালাই থেকে সঠিক যত্ন নিলে এ বছর ফলন গত বছরের তুলনায় বেশি হবে বলে আশা করা যাচ্ছে।
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪