আশিস রহমান, দোয়ারাবাজার, সুনামগঞ্জ
সুনামগঞ্জের দোয়ারাবাজার উপজেলায় চার বছরেও আলোর মুখ দেখেনি প্রস্তাবিত পাণ্ডার খাল বাঁধ পুলিশ তদন্ত কেন্দ্র। পুলিশ তদন্ত কেন্দ্রের প্রস্তাবনাটি বর্তমানে অর্থ মন্ত্রণালয়ে ফাইল বন্দী অবস্থায় পড়ে রয়েছে। তবে এ বিষয়ে কোনো নির্দেশনা নেই বলে জানিয়েছেন দোয়ারাবাজার উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) দেবাংশু কুমার সিংহ। তিনি বলেন, ‘জানতে পেরেছি এটা (প্রস্তাবনা) এখন মন্ত্রণালয়ে রয়েছে। বাস্তবায়ন মন্ত্রণালয়ের বিষয়। উপজেলা প্রশাসনের এ ক্ষেত্রে কিছু করার নেই। আর এ ব্যাপারে নতুন কোনো নির্দেশনাও আসেনি।’
দোয়ারাবাজার উপজেলার পাণ্ডারগাঁও, বোয়ালিয়া ও মান্নারগাঁও ইউনিয়ন তিন ইউনিয়নের জন্য পুলিশ তদন্ত কেন্দ্র স্থাপনের দাবি জানিয়ে ২০১৭ সালে সুনামগঞ্জ জেলা পুলিশ সুপারের কাছে লিখিত আবেদন করেন এলাকাবাসী। পুলিশ তদন্ত কেন্দ্র স্থাপনের বিষয়ে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন তৎকালীন পাণ্ডারগাঁও ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান ফারুক আহমদ, বোয়ালিয়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান কাজী আনোয়ার মিয়া আনু ও মান্নারগাঁও ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আবু হেনা আজিজ। লিখিত আবেদনের প্রেক্ষিতে ২০১৮ সালের তৎকালীন ডিআইজি কামরুল আহসানের নির্দেশনায় সরেজমিনে তদন্ত করা হয়। তদন্ত শেষে সুনামগঞ্জ পুলিশ সুপারের কার্যালয় থেকে আইজিপি অফিসে প্রস্তাবনা পাঠানো হয়। প্রস্তাবনায় তদন্ত কেন্দ্রের স্কেচ ম্যাপ, দোয়ারাবাজার থানার গত পাঁচ বছরের অপরাধ পরিসংখ্যান, প্রস্তাবিত তদন্ত কেন্দ্র স্থাপনের যৌক্তিকতা, তদন্ত কেন্দ্রের জনবল ও জমিদাতাদের স্বাক্ষরিত অঙ্গীকার নামা তুলে ধরা হয়। কিন্তু প্রস্তাবনা পাঠানোর প্রায় ৪ বছর পেরিয়ে গেলেও তা এখনো বাস্তবায়িত হয়নি।
বাজারগাঁও ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান ফারুক আহমদ বলেন, ‘সুরমা নদী কারণে এই তিনটি ইউনিয়ন সুরমার দক্ষিণ পাড়ে পড়েছে, যা থানার মূল ভূমি থেকে বিচ্ছিন্ন। ফলে এই তিন ইউনিয়নের মানুষ আইনশৃঙ্খলা সেবা অনেকটাই বঞ্চিত। যে কোনো সময় ছোটখাটো কোনো ঘটা ঘটলে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী দ্রুত ঘটনাস্থলে আসবে পারে না। ফলে বড় আকার ধারণ দুর্ঘটনা ঘটে। অনেক সময় খুন খারাপি পর্যন্ত গড়িয়ে যায়।’
ভৌগোলিক দূরত্ব ও নাজুক যাতায়াত ব্যবস্থার কারণে তাৎক্ষণিক ভাবে থানা-পুলিশের সেবা পাওয়া সম্ভব হয় না। প্রস্তাবিত পুলিশ তদন্ত কেন্দ্র বাস্তবায়িত হলে মানুষ সময়মতো সেবা পাবে। অপরাধ কমে আসবে বলে জানান বাজারগাঁও ইউনিয়নের চেয়ারম্যান।
সুনামগঞ্জের দোয়ারাবাজার উপজেলায় চার বছরেও আলোর মুখ দেখেনি প্রস্তাবিত পাণ্ডার খাল বাঁধ পুলিশ তদন্ত কেন্দ্র। পুলিশ তদন্ত কেন্দ্রের প্রস্তাবনাটি বর্তমানে অর্থ মন্ত্রণালয়ে ফাইল বন্দী অবস্থায় পড়ে রয়েছে। তবে এ বিষয়ে কোনো নির্দেশনা নেই বলে জানিয়েছেন দোয়ারাবাজার উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) দেবাংশু কুমার সিংহ। তিনি বলেন, ‘জানতে পেরেছি এটা (প্রস্তাবনা) এখন মন্ত্রণালয়ে রয়েছে। বাস্তবায়ন মন্ত্রণালয়ের বিষয়। উপজেলা প্রশাসনের এ ক্ষেত্রে কিছু করার নেই। আর এ ব্যাপারে নতুন কোনো নির্দেশনাও আসেনি।’
দোয়ারাবাজার উপজেলার পাণ্ডারগাঁও, বোয়ালিয়া ও মান্নারগাঁও ইউনিয়ন তিন ইউনিয়নের জন্য পুলিশ তদন্ত কেন্দ্র স্থাপনের দাবি জানিয়ে ২০১৭ সালে সুনামগঞ্জ জেলা পুলিশ সুপারের কাছে লিখিত আবেদন করেন এলাকাবাসী। পুলিশ তদন্ত কেন্দ্র স্থাপনের বিষয়ে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন তৎকালীন পাণ্ডারগাঁও ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান ফারুক আহমদ, বোয়ালিয়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান কাজী আনোয়ার মিয়া আনু ও মান্নারগাঁও ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আবু হেনা আজিজ। লিখিত আবেদনের প্রেক্ষিতে ২০১৮ সালের তৎকালীন ডিআইজি কামরুল আহসানের নির্দেশনায় সরেজমিনে তদন্ত করা হয়। তদন্ত শেষে সুনামগঞ্জ পুলিশ সুপারের কার্যালয় থেকে আইজিপি অফিসে প্রস্তাবনা পাঠানো হয়। প্রস্তাবনায় তদন্ত কেন্দ্রের স্কেচ ম্যাপ, দোয়ারাবাজার থানার গত পাঁচ বছরের অপরাধ পরিসংখ্যান, প্রস্তাবিত তদন্ত কেন্দ্র স্থাপনের যৌক্তিকতা, তদন্ত কেন্দ্রের জনবল ও জমিদাতাদের স্বাক্ষরিত অঙ্গীকার নামা তুলে ধরা হয়। কিন্তু প্রস্তাবনা পাঠানোর প্রায় ৪ বছর পেরিয়ে গেলেও তা এখনো বাস্তবায়িত হয়নি।
বাজারগাঁও ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান ফারুক আহমদ বলেন, ‘সুরমা নদী কারণে এই তিনটি ইউনিয়ন সুরমার দক্ষিণ পাড়ে পড়েছে, যা থানার মূল ভূমি থেকে বিচ্ছিন্ন। ফলে এই তিন ইউনিয়নের মানুষ আইনশৃঙ্খলা সেবা অনেকটাই বঞ্চিত। যে কোনো সময় ছোটখাটো কোনো ঘটা ঘটলে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী দ্রুত ঘটনাস্থলে আসবে পারে না। ফলে বড় আকার ধারণ দুর্ঘটনা ঘটে। অনেক সময় খুন খারাপি পর্যন্ত গড়িয়ে যায়।’
ভৌগোলিক দূরত্ব ও নাজুক যাতায়াত ব্যবস্থার কারণে তাৎক্ষণিক ভাবে থানা-পুলিশের সেবা পাওয়া সম্ভব হয় না। প্রস্তাবিত পুলিশ তদন্ত কেন্দ্র বাস্তবায়িত হলে মানুষ সময়মতো সেবা পাবে। অপরাধ কমে আসবে বলে জানান বাজারগাঁও ইউনিয়নের চেয়ারম্যান।
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪