ডা. ফরিদা ইয়াসমিন সুমি
নারীর জীবনের আকাঙ্ক্ষিত অনুভূতির নাম মাতৃত্ব। প্রত্যেক নারী-পুরুষই সন্তানের মুখে মা-বাবা ডাক শুনতে চান। কিন্তু দুঃখজনক হলেও সত্য, বর্তমানে পরিবেশগত ও আচরণগত বিভিন্ন কারণে গর্ভধারণে ব্যর্থতার হার বেড়েই চলেছে। ফলে অনেক নারীই মাতৃত্বের স্বাদ থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন।
কখন বন্ধ্যত্ব
নিয়মিত শারীরিক মিলন সত্ত্বেও কোনো নারী এক বছর বা তার বেশি সময় ধরে গর্ভধারণে ব্যর্থ হলে চিকিৎসাবিদ্যায় সেটাকে বন্ধ্যত্ব
বলে ধরা হয়।
নারী-পুরুষ উভয়ের হতে পারে
এটি পরীক্ষালব্ধ স্বীকৃত যে বন্ধ্যত্বের জন্য নারী ও পুরুষ দুজনই সমানভাবে দায়ী। আবার বন্ধ্যত্বের কিছু কারণ রয়েছে অজানা।
গর্ভধারণে জটিলতা বা ব্যর্থতার কারণ
পুরুষের ক্ষেত্রে স্পার্ম বা শুক্রাণুর উৎপাদন, সংখ্যা, গতি, আকার ইত্যাদি ব্যাহত হলে বা স্বাভাবিকের চেয়ে কম হলে বন্ধ্যত্ব হতে পারে।
নারীর ক্ষেত্রে ডিম্বাণু উৎপাদন-পরিস্ফুটন ব্যাহত হলে, জরায়ু বা ডিম্বাশয়ে কোনো ধরনের ত্রুটি বা টিউমার অথবা চকলেট সিস্ট থাকলে, ডিম্বনালি বন্ধ হয়ে গেলে বন্ধ্যত্ব হতে পারে।
বন্ধ্যত্বের কারণ
সমাধান
চিকিৎসা
গর্ভধারণে ব্যর্থতা বা বন্ধ্যত্বের চিকিৎসা কিছুটা সময়সাপেক্ষ ও ব্যয়বহুল। ধৈর্য ধরে মানসিক চাপমুক্ত থেকে চেষ্টা চালিয়ে গেলে সফল হওয়ার সম্ভাবনা বেশি। গর্ভধারণে সাফল্য পেতে নারীর ঋতুচক্রের উর্বর সময়ে ঘন ঘন শারীরিক মিলন অত্যন্ত জরুরি। নিয়মিত ঋতুচক্রের ক্ষেত্রে উর্বর সময় মাসিকের ৯ম দিন থেকে ১৯তম দিন পর্যন্ত ধরা হয়। অনিয়মিত ঋতুচক্রের ক্ষেত্রে মাসিক শেষ হওয়ার পরদিন থেকে পরবর্তী দুই-তিন দিন অন্তর শারীরিক মিলন করতে হবে পরবর্তী মাসিক শুরু হওয়ার আগে পর্যন্ত। দেখা গেছে, শুধু সঠিক সময়ে শারীরিক মিলনের ফলে ৯০ শতাংশ দম্পতি দুই বছরের মধ্যে গর্ভধারণে সক্ষম হন।
বন্ধ্যত্বের চিকিৎসাপদ্ধতির মধ্যে রয়েছে:
চিকিৎসাবিজ্ঞানের উন্নতির সঙ্গে সঙ্গে বন্ধ্যত্ব রোগের চিকিৎসায় এসেছে যুগান্তকারী পরিবর্তন। রয়েছে শুক্রাণু বৃদ্ধির এবং ডিম্বাণু পরিস্ফুটনের সহায়ক ওষুধসহ কৃত্রিম উপায়ে গর্ভধারণের চিকিৎসা। মনে রাখতে হবে, স্বাস্থ্যকর জীবনযাপন প্রণালি অনুসরণ ছাড়া কোনো পদ্ধতিই সম্পূর্ণ কার্যকর হবে না। সুষম খাদ্যাভ্যাস, সুন্দর জীবনযাপন বন্ধ্যত্ব নিরাময়ে অনেকটাই সহায়ক।
ডা. ফরিদা ইয়াসমিন সুমি, সহকারী অধ্যাপক, প্রসূতি ও স্ত্রীরোগ বিভাগ চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ
নারীর জীবনের আকাঙ্ক্ষিত অনুভূতির নাম মাতৃত্ব। প্রত্যেক নারী-পুরুষই সন্তানের মুখে মা-বাবা ডাক শুনতে চান। কিন্তু দুঃখজনক হলেও সত্য, বর্তমানে পরিবেশগত ও আচরণগত বিভিন্ন কারণে গর্ভধারণে ব্যর্থতার হার বেড়েই চলেছে। ফলে অনেক নারীই মাতৃত্বের স্বাদ থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন।
কখন বন্ধ্যত্ব
নিয়মিত শারীরিক মিলন সত্ত্বেও কোনো নারী এক বছর বা তার বেশি সময় ধরে গর্ভধারণে ব্যর্থ হলে চিকিৎসাবিদ্যায় সেটাকে বন্ধ্যত্ব
বলে ধরা হয়।
নারী-পুরুষ উভয়ের হতে পারে
এটি পরীক্ষালব্ধ স্বীকৃত যে বন্ধ্যত্বের জন্য নারী ও পুরুষ দুজনই সমানভাবে দায়ী। আবার বন্ধ্যত্বের কিছু কারণ রয়েছে অজানা।
গর্ভধারণে জটিলতা বা ব্যর্থতার কারণ
পুরুষের ক্ষেত্রে স্পার্ম বা শুক্রাণুর উৎপাদন, সংখ্যা, গতি, আকার ইত্যাদি ব্যাহত হলে বা স্বাভাবিকের চেয়ে কম হলে বন্ধ্যত্ব হতে পারে।
নারীর ক্ষেত্রে ডিম্বাণু উৎপাদন-পরিস্ফুটন ব্যাহত হলে, জরায়ু বা ডিম্বাশয়ে কোনো ধরনের ত্রুটি বা টিউমার অথবা চকলেট সিস্ট থাকলে, ডিম্বনালি বন্ধ হয়ে গেলে বন্ধ্যত্ব হতে পারে।
বন্ধ্যত্বের কারণ
সমাধান
চিকিৎসা
গর্ভধারণে ব্যর্থতা বা বন্ধ্যত্বের চিকিৎসা কিছুটা সময়সাপেক্ষ ও ব্যয়বহুল। ধৈর্য ধরে মানসিক চাপমুক্ত থেকে চেষ্টা চালিয়ে গেলে সফল হওয়ার সম্ভাবনা বেশি। গর্ভধারণে সাফল্য পেতে নারীর ঋতুচক্রের উর্বর সময়ে ঘন ঘন শারীরিক মিলন অত্যন্ত জরুরি। নিয়মিত ঋতুচক্রের ক্ষেত্রে উর্বর সময় মাসিকের ৯ম দিন থেকে ১৯তম দিন পর্যন্ত ধরা হয়। অনিয়মিত ঋতুচক্রের ক্ষেত্রে মাসিক শেষ হওয়ার পরদিন থেকে পরবর্তী দুই-তিন দিন অন্তর শারীরিক মিলন করতে হবে পরবর্তী মাসিক শুরু হওয়ার আগে পর্যন্ত। দেখা গেছে, শুধু সঠিক সময়ে শারীরিক মিলনের ফলে ৯০ শতাংশ দম্পতি দুই বছরের মধ্যে গর্ভধারণে সক্ষম হন।
বন্ধ্যত্বের চিকিৎসাপদ্ধতির মধ্যে রয়েছে:
চিকিৎসাবিজ্ঞানের উন্নতির সঙ্গে সঙ্গে বন্ধ্যত্ব রোগের চিকিৎসায় এসেছে যুগান্তকারী পরিবর্তন। রয়েছে শুক্রাণু বৃদ্ধির এবং ডিম্বাণু পরিস্ফুটনের সহায়ক ওষুধসহ কৃত্রিম উপায়ে গর্ভধারণের চিকিৎসা। মনে রাখতে হবে, স্বাস্থ্যকর জীবনযাপন প্রণালি অনুসরণ ছাড়া কোনো পদ্ধতিই সম্পূর্ণ কার্যকর হবে না। সুষম খাদ্যাভ্যাস, সুন্দর জীবনযাপন বন্ধ্যত্ব নিরাময়ে অনেকটাই সহায়ক।
ডা. ফরিদা ইয়াসমিন সুমি, সহকারী অধ্যাপক, প্রসূতি ও স্ত্রীরোগ বিভাগ চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪