তাড়াশ (সিরাজগঞ্জ) প্রতিনিধি
ভরা মৌসুমে বর্ষা না হলেও কয়েক দিন ধরে সিরাজগঞ্জের তাড়াশে কাঙ্ক্ষিত বৃষ্টির দেখা মিলছে। এতে চলনবিল অঞ্চলের কৃষকেরা পতিত জমিতে আমন ধানের চারা রোপণে ব্যস্ত হয়ে পড়েছেন।
কৃষকেরা জানান, বর্ষাকালের প্রথম দিকে বৃষ্টি না হওয়ায় আমন ধানের আবাদ নিয়ে দুশ্চিন্তা আর শঙ্কায় পড়েন তাঁরা। কিন্তু ইতিমধ্যে কাঙ্ক্ষিত বৃষ্টি হওয়ায় ওই শঙ্কা কমেছে। তাই কৃষকেরা এখন রোপা আমন ধানের চারা রোপণে মাঠে নেমে পড়েছেন।
উপজেলা কৃষি কার্যালয় জানায়, চলতি আমন মৌসুমে তাড়াশে প্রায় ৫ হাজার হেক্টর জমিতে ধান চাষের লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছে। অনেকে ধান রোপণ শুরু করে দিয়েছেন। তবে বৃষ্টিপাতের পাশাপাশি শ্যালো মেশিন দিয়েও অনেক জমিতে সেচ দিচ্ছেন কৃষকেরা। চলতি মৌসুমে ব্রি-২৮, পাইজাম, ব্রি-৩৪, মিনিকেটসহ বিভিন্ন জাতের রোপা আমন ধান চাষ করা হবে।
জানা গেছে, উপজেলার তালম, দেশীগ্রাম, মাধাইনগর, নওগাঁ বারুহাঁস ও তাড়াশ সদর ইউনিয়নে কয়েক দিনের বৃষ্টিতে খালবিল পানিতে ভরে যাচ্ছে।
উপজেলার দেশীগ্রাম ইউনিয়নের আরংগাইল গ্রামের কৃষক আজাহার আলী জানান, অনেক দিন পতিত থাকা জমিতে আমন ধানের চারা রোপণে ব্যস্ত হয়ে পড়েছেন এলাকার অনেক কৃষক। বৃষ্টির কারণে রোপা আমনের আবাদ নিয়ে শঙ্কা আর দুশ্চিন্তা অনেকটাই কেটেছে এই অঞ্চলের কৃষকদের।
উপজেলার মাধাইনগর ইউনিয়নের কৃষক সোলেমান হোসেন, আকবার আলী ও জামাত আলী বলেন, ‘দাবদাহ আর অনাবৃষ্টিতে ফসলি মাঠ শুকিয়ে যাওয়ায় আমনের চাষ নিয়ে শঙ্কায় ছিলাম। আগের বছরের তুলনায় এবার ভরা বর্ষা মৌসুমে বৃষ্টি অনেক দেরিতে হয়েছে। ইতিমধ্যে বৃষ্টি হওয়ায় ওই শঙ্কা অনেকটাই কেটে গেছে। যে জমিতে পর্যাপ্ত পানি নেই, তাতে শ্যালোমেশিন কিংবা বৈদ্যুতিক সেচযন্ত্রের সাহায্যে সেচ দেওয়া হচ্ছে। এখন বৃষ্টি হওয়ায় রোপা আমন আবাদ নিয়ে দুশ্চিন্তা অনেকটাই কমে গেছে।’
উপজেলার তালম ইউনিয়নের কালাচাঁদ সরকার বলেন, ‘আমন ধানের জন্য বৃষ্টি দরকার। বৃষ্টি না হলে সেচ দিয়ে আমন ধান আবাদ করায় ব্যয় বাড়বে। বৃষ্টি হওয়ায় সেচের বাড়তি খরচ থেকে রেহাই পাই।’
এ বিষয়ে উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা লুৎফুন্নাহার লুনা বলেন, ‘এ বছর বৃষ্টিপাত কম হওয়ায় রোপা আমন আবাদ কিছুটা পিছিয়ে গেছে। যে বৃষ্টি হচ্ছে, তাতে পানির চাহিদা সংকুলান না হলে সেচযন্ত্রের মাধ্যমে জমিতে সেচ দেওয়ার পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে।’
ভরা মৌসুমে বর্ষা না হলেও কয়েক দিন ধরে সিরাজগঞ্জের তাড়াশে কাঙ্ক্ষিত বৃষ্টির দেখা মিলছে। এতে চলনবিল অঞ্চলের কৃষকেরা পতিত জমিতে আমন ধানের চারা রোপণে ব্যস্ত হয়ে পড়েছেন।
কৃষকেরা জানান, বর্ষাকালের প্রথম দিকে বৃষ্টি না হওয়ায় আমন ধানের আবাদ নিয়ে দুশ্চিন্তা আর শঙ্কায় পড়েন তাঁরা। কিন্তু ইতিমধ্যে কাঙ্ক্ষিত বৃষ্টি হওয়ায় ওই শঙ্কা কমেছে। তাই কৃষকেরা এখন রোপা আমন ধানের চারা রোপণে মাঠে নেমে পড়েছেন।
উপজেলা কৃষি কার্যালয় জানায়, চলতি আমন মৌসুমে তাড়াশে প্রায় ৫ হাজার হেক্টর জমিতে ধান চাষের লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছে। অনেকে ধান রোপণ শুরু করে দিয়েছেন। তবে বৃষ্টিপাতের পাশাপাশি শ্যালো মেশিন দিয়েও অনেক জমিতে সেচ দিচ্ছেন কৃষকেরা। চলতি মৌসুমে ব্রি-২৮, পাইজাম, ব্রি-৩৪, মিনিকেটসহ বিভিন্ন জাতের রোপা আমন ধান চাষ করা হবে।
জানা গেছে, উপজেলার তালম, দেশীগ্রাম, মাধাইনগর, নওগাঁ বারুহাঁস ও তাড়াশ সদর ইউনিয়নে কয়েক দিনের বৃষ্টিতে খালবিল পানিতে ভরে যাচ্ছে।
উপজেলার দেশীগ্রাম ইউনিয়নের আরংগাইল গ্রামের কৃষক আজাহার আলী জানান, অনেক দিন পতিত থাকা জমিতে আমন ধানের চারা রোপণে ব্যস্ত হয়ে পড়েছেন এলাকার অনেক কৃষক। বৃষ্টির কারণে রোপা আমনের আবাদ নিয়ে শঙ্কা আর দুশ্চিন্তা অনেকটাই কেটেছে এই অঞ্চলের কৃষকদের।
উপজেলার মাধাইনগর ইউনিয়নের কৃষক সোলেমান হোসেন, আকবার আলী ও জামাত আলী বলেন, ‘দাবদাহ আর অনাবৃষ্টিতে ফসলি মাঠ শুকিয়ে যাওয়ায় আমনের চাষ নিয়ে শঙ্কায় ছিলাম। আগের বছরের তুলনায় এবার ভরা বর্ষা মৌসুমে বৃষ্টি অনেক দেরিতে হয়েছে। ইতিমধ্যে বৃষ্টি হওয়ায় ওই শঙ্কা অনেকটাই কেটে গেছে। যে জমিতে পর্যাপ্ত পানি নেই, তাতে শ্যালোমেশিন কিংবা বৈদ্যুতিক সেচযন্ত্রের সাহায্যে সেচ দেওয়া হচ্ছে। এখন বৃষ্টি হওয়ায় রোপা আমন আবাদ নিয়ে দুশ্চিন্তা অনেকটাই কমে গেছে।’
উপজেলার তালম ইউনিয়নের কালাচাঁদ সরকার বলেন, ‘আমন ধানের জন্য বৃষ্টি দরকার। বৃষ্টি না হলে সেচ দিয়ে আমন ধান আবাদ করায় ব্যয় বাড়বে। বৃষ্টি হওয়ায় সেচের বাড়তি খরচ থেকে রেহাই পাই।’
এ বিষয়ে উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা লুৎফুন্নাহার লুনা বলেন, ‘এ বছর বৃষ্টিপাত কম হওয়ায় রোপা আমন আবাদ কিছুটা পিছিয়ে গেছে। যে বৃষ্টি হচ্ছে, তাতে পানির চাহিদা সংকুলান না হলে সেচযন্ত্রের মাধ্যমে জমিতে সেচ দেওয়ার পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে।’
বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ দিন আগেগাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪দেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২০ নভেম্বর ২০২৪