মনিরামপুর প্রতিনিধি
গাছ কেনার ঠিকাদার না পাওয়ায় অবশেষে যশোরের রাজারহাট-চুকনগর আঞ্চলিক মহাসড়কের মধ্যে থাকা গাছগুলো অপসারণের কাজ শুরু করেছে জেলা পরিষদ এবং সড়ক ও জনপথ (সওজ) কর্তৃপক্ষ। সড়ক প্রশস্তের জন্য বাধা হয়ে দাঁড়ানো বড় বড় এসব গাছ নিয়ে জটিলতায় পড়েন সড়কের ঠিকাদারেরা।
এ জন্য গত দুই সপ্তাহ ধরে জেলা পরিষদ ও সওজ যৌথ উদ্যোগে গাছগুলো কেটে সরানোর কাজ চলছে। রাজারহাট থেকে মনিরামপুরের শেষ সীমানা হয়ে কেশবপুরের অংশ বিশেষ থেকে সড়কের দুপাশের মেহগনি ও রেইনট্রিসহ নানা প্রজাতির মোট ৫৩টি গাছ কেটে অপসারণ করা হবে।
সরেজমিন গত সোমবার সকালে মনিরামপুর বাজারের গোহাটা মোড়ের তেল পাম্পের সামনে বড় একটি মেহগনি গাছ কাটতে দেখা গেছে। এ সময় কথা হয় গাছ কাটার তদারকির দায়িত্বে থাকা সওজের কার্য পরিদর্শক মুরাদুল ইসলামের সঙ্গে।
মুরাদুল ইসলাম বলেন, ‘আমরা ও জেলা পরিষদ যৌথভাবে গাছ কাটাচ্ছি। বিজয়রামপুর খই তলা থেকে মনিরামপুর বাজারের গোহাটা পর্যন্ত ১১টি গাছ কাটার দায়িত্ব আমাদের। গাছ কেটে কাঠ জেলা পরিষদের আওতায় মনিরামপুর মিলনায়তনের সামনে রাখা হচ্ছে।’
গাছকাটা শ্রমিক ফিরোজ হোসেন বলেন, ‘রাজারহাট থেকে কেশবপুর পর্যন্ত চার ধাপে ৫৩টি গাছ কাটা পড়বে। আমরা ১১টা গাছ কাটতেছি। সোমবার আমাদের ১১টা কাটা শেষ হয়েছে।
দেড় বছর আগে চারজন ঠিকাদারের মাধ্যমে রাজারহাট-মনিরামপুর-কেশবপুর-চুকনগর ৩৮ কিলোমিটার সড়কটি প্রশস্তকরণের কাজ শুরু হয়। এ সড়কের দুধারে মেহগনি, রোড শিশু, রেইনট্রিসহ নানা জাতের বড়বড় কয়েক হাজার গাছ ছিল। রাস্তার কাজ শুরু হওয়ার আগে মালিকানা জটিলতা থাকায় সড়ক ও জনপদ (সওজ) বিভাগ গাছ কাটার ব্যাপারে সিদ্ধান্ত না নিয়ে দরপত্র আহ্বান করে।’
২০২০ সালের মাঝামাঝি সড়ক সংস্কারের কাজ শুরু হয়। কাজের সুবিধার্থে ঠিকাদার এক্সকাভেটর দিয়ে গাছ উপড়ে ফেলেন। সে গাছ সড়কের দুই ধারে পড়ে থাকায় লুটপাট শুরু হয়। তখন গণমাধ্যমে একাধিক সংবাদ প্রকাশিত হলে গাছের মালিকানা দাবি করে এগিয়ে আসে জেলা পরিষদ। পরে তাঁরা উপড়ে ফেলা কিছু গাছ কেটে মনিরামপুর উপজেলা পরিষদের মিলনায়তনের সামনে এনে রাখেন। বাকি গাছ আজও সড়কের দুই ধারে পড়ে রোদ-বৃষ্টিতে নষ্ট হচ্ছে।
যশোর জেলা পরিষদের প্রধান নির্বাহী আরিফ-উজ-জামান বলেন, ‘গাছ বিক্রির জন্য তিনবার দরপত্র আহ্বান করেও ঠিকাদার মেলেনি। ফলে গাছ বিক্রি করা সম্ভব হয়নি। এখন কেটে সংরক্ষণ করা হচ্ছে।’
গাছ কেনার ঠিকাদার না পাওয়ায় অবশেষে যশোরের রাজারহাট-চুকনগর আঞ্চলিক মহাসড়কের মধ্যে থাকা গাছগুলো অপসারণের কাজ শুরু করেছে জেলা পরিষদ এবং সড়ক ও জনপথ (সওজ) কর্তৃপক্ষ। সড়ক প্রশস্তের জন্য বাধা হয়ে দাঁড়ানো বড় বড় এসব গাছ নিয়ে জটিলতায় পড়েন সড়কের ঠিকাদারেরা।
এ জন্য গত দুই সপ্তাহ ধরে জেলা পরিষদ ও সওজ যৌথ উদ্যোগে গাছগুলো কেটে সরানোর কাজ চলছে। রাজারহাট থেকে মনিরামপুরের শেষ সীমানা হয়ে কেশবপুরের অংশ বিশেষ থেকে সড়কের দুপাশের মেহগনি ও রেইনট্রিসহ নানা প্রজাতির মোট ৫৩টি গাছ কেটে অপসারণ করা হবে।
সরেজমিন গত সোমবার সকালে মনিরামপুর বাজারের গোহাটা মোড়ের তেল পাম্পের সামনে বড় একটি মেহগনি গাছ কাটতে দেখা গেছে। এ সময় কথা হয় গাছ কাটার তদারকির দায়িত্বে থাকা সওজের কার্য পরিদর্শক মুরাদুল ইসলামের সঙ্গে।
মুরাদুল ইসলাম বলেন, ‘আমরা ও জেলা পরিষদ যৌথভাবে গাছ কাটাচ্ছি। বিজয়রামপুর খই তলা থেকে মনিরামপুর বাজারের গোহাটা পর্যন্ত ১১টি গাছ কাটার দায়িত্ব আমাদের। গাছ কেটে কাঠ জেলা পরিষদের আওতায় মনিরামপুর মিলনায়তনের সামনে রাখা হচ্ছে।’
গাছকাটা শ্রমিক ফিরোজ হোসেন বলেন, ‘রাজারহাট থেকে কেশবপুর পর্যন্ত চার ধাপে ৫৩টি গাছ কাটা পড়বে। আমরা ১১টা গাছ কাটতেছি। সোমবার আমাদের ১১টা কাটা শেষ হয়েছে।
দেড় বছর আগে চারজন ঠিকাদারের মাধ্যমে রাজারহাট-মনিরামপুর-কেশবপুর-চুকনগর ৩৮ কিলোমিটার সড়কটি প্রশস্তকরণের কাজ শুরু হয়। এ সড়কের দুধারে মেহগনি, রোড শিশু, রেইনট্রিসহ নানা জাতের বড়বড় কয়েক হাজার গাছ ছিল। রাস্তার কাজ শুরু হওয়ার আগে মালিকানা জটিলতা থাকায় সড়ক ও জনপদ (সওজ) বিভাগ গাছ কাটার ব্যাপারে সিদ্ধান্ত না নিয়ে দরপত্র আহ্বান করে।’
২০২০ সালের মাঝামাঝি সড়ক সংস্কারের কাজ শুরু হয়। কাজের সুবিধার্থে ঠিকাদার এক্সকাভেটর দিয়ে গাছ উপড়ে ফেলেন। সে গাছ সড়কের দুই ধারে পড়ে থাকায় লুটপাট শুরু হয়। তখন গণমাধ্যমে একাধিক সংবাদ প্রকাশিত হলে গাছের মালিকানা দাবি করে এগিয়ে আসে জেলা পরিষদ। পরে তাঁরা উপড়ে ফেলা কিছু গাছ কেটে মনিরামপুর উপজেলা পরিষদের মিলনায়তনের সামনে এনে রাখেন। বাকি গাছ আজও সড়কের দুই ধারে পড়ে রোদ-বৃষ্টিতে নষ্ট হচ্ছে।
যশোর জেলা পরিষদের প্রধান নির্বাহী আরিফ-উজ-জামান বলেন, ‘গাছ বিক্রির জন্য তিনবার দরপত্র আহ্বান করেও ঠিকাদার মেলেনি। ফলে গাছ বিক্রি করা সম্ভব হয়নি। এখন কেটে সংরক্ষণ করা হচ্ছে।’
বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ দিন আগেগাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪দেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২০ নভেম্বর ২০২৪