তানিম আহমেদ, ঢাকা
দেশের সব গণতান্ত্রিক আন্দোলনে সামনে থেকে নেতৃত্বে ছিলেন আওয়ামী লীগের নেতারা। পাকিস্তান আমলেও প্রতিকূল পরিস্থিতির মধ্যে নিয়মিত সম্মেলনের গণতান্ত্রিক ধারা অব্যাহত রেখেছিল দলটি। মুক্তিযুদ্ধকালে কারা অন্তরীণ থাকলেও বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বে দলটির নেতারা জনযুদ্ধ পরিচালনা করে বিজয় ছিনিয়ে এনেছিলেন। বর্তমানে দলীয় সভাপতি শেখ হাসিনার নেতৃত্বে টানা তৃতীয়বারের মতো দেশ পরিচালনা করছে আওয়ামী লীগ। ২৪ ডিসেম্বর অনুষ্ঠেয় সম্মেলনেও টানা দশমবারের মতো সভাপতি নির্বাচিত হচ্ছেন তিনি। বরাবরের মতো সাধারণ সম্পাদকের পদ নিয়ে রয়েছে জোর আলোচনা। এই পদে ওবায়দুল কাদের হ্যাটট্রিক করবেন নাকি পরিবর্তন হবে, সেটা নিয়ে ব্যাপক আগ্রহ রয়েছে দলটির সর্বস্তরের নেতা-কর্মীদের মধ্যে।
আওয়ামী লীগের তৃণমূল ও কেন্দ্রীয় নেতাদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, সভাপতি পদে শেখ হাসিনার বিকল্প কখনো তাঁরা ভাবেননি। দলে তাঁর অবস্থান প্রশ্নাতীত। শেখ হাসিনার প্রশ্নে তাঁরা ঐক্যবদ্ধ। দলের দ্বিতীয় গুরুত্বপূর্ণ সাধারণ সম্পাদক পদ নিয়ে আগ্রহ থাকলেও সেটা বাছাইয়ে দলীয় সভাপতির পছন্দের ওপর পূর্ণ আস্থা রাখছেন তাঁরা। বলছেন, দলীয় সভাপতি নিজের পছন্দমতো রানিং মেট বেছে নেবেন। শেখ হাসিনা যাঁকে পছন্দ করবেন, তাঁকেই সম্মেলনে সমর্থন ও ভোট দেবেন কাউন্সিলরা।
আওয়ামী লীগের নেতাদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, বর্তমান সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদেরসহ ১১ জন সাধারণ সম্পাদক প্রার্থী আছেন।
অন্য ১০ জন হলেন সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য কাজী জাফর উল্লাহ, আব্দুর রাজ্জাক, জাহাঙ্গীর কবির নানক, আবদুর রহমান, এ এইচ এম খায়রুজ্জামান লিটন, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুব উল আলম হানিফ, দীপু মনি, হাছান মাহমুদ, আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম এবং ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের মেয়র শেখ ফজলে নূর তাপস।
দলটির পাঁচজন কেন্দ্রীয় নেতা আজকের পত্রিকাকে জানান, সাধারণ সম্পাদক পদে কোনো পরিবর্তন হবে কি না, সেটা এখনো বোঝা যাচ্ছে না। ২০১৬ সালের সম্মেলনের আগে সাধারণ সম্পাদক পদে সৈয়দ আশরাফুল ইসলামই হ্যাটট্রিক করবেন এমন আলোচনা ছিল। কিন্তু সম্মেলনের সপ্তাহখানেক আগে শীর্ষ পর্যায় থেকে পরিবর্তনের ইঙ্গিত দেওয়া হয়। গতবারও পরিবর্তন হবে না, সেটা শেষ সময় জানা গিয়েছিল। এবার এখনো ওবায়দুল কাদের হ্যাটট্রিক করবেন নাকি পরিবর্তন আসবে, সেই ইঙ্গিত নেতারা পাননি।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক নেতা বলেন, আওয়ামী লীগের ইতিহাসে একমাত্র জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান টানা চার মেয়াদে সাধারণ সম্পাদক ছিলেন। এরপর আর কেউ টানা তিন মেয়াদে ছিলেন না। এবার ব্যতিক্রম হবে কি না, সেটা জানতে অপেক্ষা করতে হবে চলতি সপ্তাহের শেষ পর্যন্ত।
১৯৪৯ সালের ২৩ জুন প্রতিষ্ঠিত আওয়ামী লীগের এখন পর্যন্ত ২১টি জাতীয় সম্মেলন হয়েছে। এর মধ্যে পাকিস্তান আমলে ৮টি এবং স্বাধীন বাংলাদেশে ১৩টি সম্মেলন হয়েছে।
আওয়ামী লীগের সম্মেলনগুলো পর্যালোচনা করলে দেখা যায়, শেখ হাসিনা টানা ৯ বার সভাপতি নির্বাচিত হয়েছেন। এবারও তাঁকে একই পদে চান দলটির সর্বস্তরের নেতা-কর্মীরা। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান টানা চারবার সভাপতির দায়িত্ব পালন করেন। এর আগে টানা চারবারের সাধারণ সম্পাদক এবং প্রতিষ্ঠাকালীন যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ছিলেন বঙ্গবন্ধু।
সভাপতির হিসেবে মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানী চারবার, মাওলানা আবদুর রশীদ তর্কবাগীশ এবং এ এইচ এম কামারুজ্জামান ও আবদুল মালেক উকিল একবার করে ছিলেন। ১৯৭৭ সালে অনুষ্ঠিত সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয় জোহরা তাজউদ্দীনকে আহ্বায়ক করে।
বঙ্গবন্ধুসহ আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদকের দায়িত্ব পালন করেন ৯ জন। তাঁদের মধ্যে বঙ্গবন্ধু দ্বিতীয় সম্মেলন থেকে টানা চারবার সাধারণ সম্পাদক হন। এ ছাড়া জিল্লুর রহমান বঙ্গবন্ধুর সঙ্গে দুবার এবং শেখ হাসিনার সঙ্গে দুবার করে চারবার সাধারণ সম্পাদকের দায়িত্ব পালন করেন; তাজউদ্দীন আহমদ তিনবার এবং দুবার করে দায়িত্ব পালন করেন আবদুর রাজ্জাক, সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম ও বর্তমান সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের। শামসুল হক, সৈয়দা সাজেদা চৌধুরী ও আবদুল জলিল একবার করে দায়িত্ব পালন করেন।
২০০৯ সালে দলটির ১৮তম সম্মেলন হয়। এরপর নির্ধারিত সময়ে ১৯, ২০ ও ২১তম সম্মেলন হয়। ২৪ ডিসেম্বর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে ২২তম সম্মেলন হবে।
আজকের পত্রিকার পক্ষ থেকে দলটির কমপক্ষে ১৫টি সাংগঠনিক জেলার সভাপতি বা সাধারণ সম্পাদকের সঙ্গে যোগাযোগ করা হয়। তাঁদের প্রায় সবাই একবাক্যে বলেছেন, শেখ হাসিনাই সাধারণ সম্পাদক বাছাই করবেন। তিনি যাঁকে পছন্দ করবেন, তাঁকেই তাঁরা নেতা মানবেন।
চট্টগ্রাম দক্ষিণ আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মফিজুর রহমান বলেন, ‘আমরা যে আভাস পেয়েছি, তাতে মনে হচ্ছে বর্তমান সাধারণ সম্পাদকই আবার বহাল থাকবেন।’
আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য মুহাম্মদ ফারুক খান বলেন, সম্মেলনে তিন থেকে চারজন আছেন, যাঁরা সাধারণ সম্পাদক প্রার্থী। তাঁদের মধ্যে অভিজ্ঞ, সেই সঙ্গে যোগ্যতার ভিত্তিতে কাউন্সিলরা একজনকে নির্বাচিত করবেন।
দেশের সব গণতান্ত্রিক আন্দোলনে সামনে থেকে নেতৃত্বে ছিলেন আওয়ামী লীগের নেতারা। পাকিস্তান আমলেও প্রতিকূল পরিস্থিতির মধ্যে নিয়মিত সম্মেলনের গণতান্ত্রিক ধারা অব্যাহত রেখেছিল দলটি। মুক্তিযুদ্ধকালে কারা অন্তরীণ থাকলেও বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বে দলটির নেতারা জনযুদ্ধ পরিচালনা করে বিজয় ছিনিয়ে এনেছিলেন। বর্তমানে দলীয় সভাপতি শেখ হাসিনার নেতৃত্বে টানা তৃতীয়বারের মতো দেশ পরিচালনা করছে আওয়ামী লীগ। ২৪ ডিসেম্বর অনুষ্ঠেয় সম্মেলনেও টানা দশমবারের মতো সভাপতি নির্বাচিত হচ্ছেন তিনি। বরাবরের মতো সাধারণ সম্পাদকের পদ নিয়ে রয়েছে জোর আলোচনা। এই পদে ওবায়দুল কাদের হ্যাটট্রিক করবেন নাকি পরিবর্তন হবে, সেটা নিয়ে ব্যাপক আগ্রহ রয়েছে দলটির সর্বস্তরের নেতা-কর্মীদের মধ্যে।
আওয়ামী লীগের তৃণমূল ও কেন্দ্রীয় নেতাদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, সভাপতি পদে শেখ হাসিনার বিকল্প কখনো তাঁরা ভাবেননি। দলে তাঁর অবস্থান প্রশ্নাতীত। শেখ হাসিনার প্রশ্নে তাঁরা ঐক্যবদ্ধ। দলের দ্বিতীয় গুরুত্বপূর্ণ সাধারণ সম্পাদক পদ নিয়ে আগ্রহ থাকলেও সেটা বাছাইয়ে দলীয় সভাপতির পছন্দের ওপর পূর্ণ আস্থা রাখছেন তাঁরা। বলছেন, দলীয় সভাপতি নিজের পছন্দমতো রানিং মেট বেছে নেবেন। শেখ হাসিনা যাঁকে পছন্দ করবেন, তাঁকেই সম্মেলনে সমর্থন ও ভোট দেবেন কাউন্সিলরা।
আওয়ামী লীগের নেতাদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, বর্তমান সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদেরসহ ১১ জন সাধারণ সম্পাদক প্রার্থী আছেন।
অন্য ১০ জন হলেন সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য কাজী জাফর উল্লাহ, আব্দুর রাজ্জাক, জাহাঙ্গীর কবির নানক, আবদুর রহমান, এ এইচ এম খায়রুজ্জামান লিটন, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুব উল আলম হানিফ, দীপু মনি, হাছান মাহমুদ, আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম এবং ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের মেয়র শেখ ফজলে নূর তাপস।
দলটির পাঁচজন কেন্দ্রীয় নেতা আজকের পত্রিকাকে জানান, সাধারণ সম্পাদক পদে কোনো পরিবর্তন হবে কি না, সেটা এখনো বোঝা যাচ্ছে না। ২০১৬ সালের সম্মেলনের আগে সাধারণ সম্পাদক পদে সৈয়দ আশরাফুল ইসলামই হ্যাটট্রিক করবেন এমন আলোচনা ছিল। কিন্তু সম্মেলনের সপ্তাহখানেক আগে শীর্ষ পর্যায় থেকে পরিবর্তনের ইঙ্গিত দেওয়া হয়। গতবারও পরিবর্তন হবে না, সেটা শেষ সময় জানা গিয়েছিল। এবার এখনো ওবায়দুল কাদের হ্যাটট্রিক করবেন নাকি পরিবর্তন আসবে, সেই ইঙ্গিত নেতারা পাননি।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক নেতা বলেন, আওয়ামী লীগের ইতিহাসে একমাত্র জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান টানা চার মেয়াদে সাধারণ সম্পাদক ছিলেন। এরপর আর কেউ টানা তিন মেয়াদে ছিলেন না। এবার ব্যতিক্রম হবে কি না, সেটা জানতে অপেক্ষা করতে হবে চলতি সপ্তাহের শেষ পর্যন্ত।
১৯৪৯ সালের ২৩ জুন প্রতিষ্ঠিত আওয়ামী লীগের এখন পর্যন্ত ২১টি জাতীয় সম্মেলন হয়েছে। এর মধ্যে পাকিস্তান আমলে ৮টি এবং স্বাধীন বাংলাদেশে ১৩টি সম্মেলন হয়েছে।
আওয়ামী লীগের সম্মেলনগুলো পর্যালোচনা করলে দেখা যায়, শেখ হাসিনা টানা ৯ বার সভাপতি নির্বাচিত হয়েছেন। এবারও তাঁকে একই পদে চান দলটির সর্বস্তরের নেতা-কর্মীরা। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান টানা চারবার সভাপতির দায়িত্ব পালন করেন। এর আগে টানা চারবারের সাধারণ সম্পাদক এবং প্রতিষ্ঠাকালীন যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ছিলেন বঙ্গবন্ধু।
সভাপতির হিসেবে মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানী চারবার, মাওলানা আবদুর রশীদ তর্কবাগীশ এবং এ এইচ এম কামারুজ্জামান ও আবদুল মালেক উকিল একবার করে ছিলেন। ১৯৭৭ সালে অনুষ্ঠিত সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয় জোহরা তাজউদ্দীনকে আহ্বায়ক করে।
বঙ্গবন্ধুসহ আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদকের দায়িত্ব পালন করেন ৯ জন। তাঁদের মধ্যে বঙ্গবন্ধু দ্বিতীয় সম্মেলন থেকে টানা চারবার সাধারণ সম্পাদক হন। এ ছাড়া জিল্লুর রহমান বঙ্গবন্ধুর সঙ্গে দুবার এবং শেখ হাসিনার সঙ্গে দুবার করে চারবার সাধারণ সম্পাদকের দায়িত্ব পালন করেন; তাজউদ্দীন আহমদ তিনবার এবং দুবার করে দায়িত্ব পালন করেন আবদুর রাজ্জাক, সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম ও বর্তমান সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের। শামসুল হক, সৈয়দা সাজেদা চৌধুরী ও আবদুল জলিল একবার করে দায়িত্ব পালন করেন।
২০০৯ সালে দলটির ১৮তম সম্মেলন হয়। এরপর নির্ধারিত সময়ে ১৯, ২০ ও ২১তম সম্মেলন হয়। ২৪ ডিসেম্বর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে ২২তম সম্মেলন হবে।
আজকের পত্রিকার পক্ষ থেকে দলটির কমপক্ষে ১৫টি সাংগঠনিক জেলার সভাপতি বা সাধারণ সম্পাদকের সঙ্গে যোগাযোগ করা হয়। তাঁদের প্রায় সবাই একবাক্যে বলেছেন, শেখ হাসিনাই সাধারণ সম্পাদক বাছাই করবেন। তিনি যাঁকে পছন্দ করবেন, তাঁকেই তাঁরা নেতা মানবেন।
চট্টগ্রাম দক্ষিণ আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মফিজুর রহমান বলেন, ‘আমরা যে আভাস পেয়েছি, তাতে মনে হচ্ছে বর্তমান সাধারণ সম্পাদকই আবার বহাল থাকবেন।’
আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য মুহাম্মদ ফারুক খান বলেন, সম্মেলনে তিন থেকে চারজন আছেন, যাঁরা সাধারণ সম্পাদক প্রার্থী। তাঁদের মধ্যে অভিজ্ঞ, সেই সঙ্গে যোগ্যতার ভিত্তিতে কাউন্সিলরা একজনকে নির্বাচিত করবেন।
বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৮ দিন আগেগাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪দেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২০ নভেম্বর ২০২৪