সখীপুর প্রতিনিধি
সখীপুর উপজেলার দাড়িয়াপুর ইউনিয়নের ছোট্ট এক গ্রাম ছোটমৌশা। সম্প্রতি ভিন্ন নামে পরিচিতি পাচ্ছে গ্রামটি। সবার কাছেই ছোটমৌশা এখন বিষমুক্ত নিরাপদ সবজির গ্রাম হিসেবে পরিচিত হয়ে উঠেছে।
সরেজমিনে দেখা গেছে, ছোটমৌশা নিরাপদ সবজি উৎপাদনের জন্য একটি আদর্শ গ্রামে রূপ নিয়েছে। উপজেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের পরামর্শে পরিবেশবান্ধব কৌশল এবং জৈব কৃষি ও বৈজ্ঞানিক পদ্ধতিতে পোকা দমন করছেন কৃষকেরা। কীটনাশক ব্যবহার না করেই সম্পূর্ণ প্রাকৃতিক উপায়ে সবজি উৎপাদন করছেন ওই গ্রামের ২৫ জন কৃষক।
ওই গ্রামের কৃষকেরা জানান, পোকা দমনের জন্য কীটনাশক ব্যবহার না করে সেক্স ফেরোমন ফাঁদ ব্যবহার করা হচ্ছে। এতে কীটনাশকের চেয়ে খরচ কম পড়ছে। এ পদ্ধতিতে তাঁরা আলু, শিম, টমেটো, ফুলকপি, বাঁধাকপি, ভুট্টা, মিষ্টি কুমড়া, লাউ, ধনেপাতা, বেগুনসহ বিভিন্ন সবজি উৎপাদন করছেন। ফলন ভালো হওয়ায় হাসি ফুটেছে কৃষকদের মুখে। এ ছাড়া বাজারেও বিষমুক্ত সবজির চাহিদা থাকায় অন্যান্য এলাকার কৃষকও এই পদ্ধতি ব্যবহারে আগ্রহ প্রকাশ করছেন।
কৃষকেরা আরও জানান, সেক্স ফেরোমন ফাঁদ পদ্ধতিতে একটি পাত্রে পুরুষ পোকার শুক্রাণু দিয়ে একটি ফাঁদ পাতা হলে স্ত্রী পোকারা ওই ফাঁদে পড়ে মরে যায়। এতে পরিবেশেরও কোনো ক্ষতি হয় না। কৃষকদের খরচও কম। এ ছাড়া স্থানীয় কৃষি কর্মকর্তারা নিয়মিত কৃষকদের প্রশিক্ষণ দেন। এতে করে খুব সহজে কৃষকেরা নিরাপদ সবজি উৎপাদন কৌশল জানতে পারছেন।
কৃষাণী রত্না আক্তার বলেন, ‘আমরা কৃষি কর্মকর্তাদের পরামর্শে সহজে বিষমুক্ত নিরাপদ সবজি উৎপাদন করছি। আমি এক শতক জমিতে শিম লাগিয়েছি। এ পর্যন্ত তিন হাজার টাকার বিক্রি করেছি।’
একই গ্রামের কৃষক লিয়াকত আলী বলেন, ‘১০ শতক জমিতে ফুলকপি লাগিয়েছিলাম। কোনো রাসায়নিক ছাড়াই এতে বেশ লাভবান হয়েছি। এখন ১২ শতক জমিতে টমেটো ও মরিচ আবাদ করেছি। আশা করি, এখান থেকেও লাভবান হব।’
মৌশা ব্লকের উপসহকারী কৃষি কর্মকর্তা মতিয়ার রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর সারা দেশে নিরাপদ সবজি উৎপাদনের জন্য কৃষকদের উদ্বুদ্ধ করে যাচ্ছে। এরই অংশ হিসেবে কৃষি বিভাগ থেকে প্রতিনিয়ত কর্মকর্তারা তাঁদের পরামর্শ দিচ্ছেন এবং খোঁজখবর রাখছেন।
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা নিয়ন্তা বর্মণ বলেন, দেশের প্রতিটি উপজেলায় এ ধরনের কার্যক্রম সম্প্রসারিত করতে ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে। সখীপুরে পরীক্ষামূলকভাবে ছোটমৌশা গ্রামে নিরাপদ সবজি উৎপাদন কার্যক্রম শুরু করা হয়েছে। কৃষিকে বিষমুক্ত করতেই এই উদ্যোগ। এতে কৃষকের ব্যাপক সাড়া মিলছে।
সখীপুর উপজেলার দাড়িয়াপুর ইউনিয়নের ছোট্ট এক গ্রাম ছোটমৌশা। সম্প্রতি ভিন্ন নামে পরিচিতি পাচ্ছে গ্রামটি। সবার কাছেই ছোটমৌশা এখন বিষমুক্ত নিরাপদ সবজির গ্রাম হিসেবে পরিচিত হয়ে উঠেছে।
সরেজমিনে দেখা গেছে, ছোটমৌশা নিরাপদ সবজি উৎপাদনের জন্য একটি আদর্শ গ্রামে রূপ নিয়েছে। উপজেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের পরামর্শে পরিবেশবান্ধব কৌশল এবং জৈব কৃষি ও বৈজ্ঞানিক পদ্ধতিতে পোকা দমন করছেন কৃষকেরা। কীটনাশক ব্যবহার না করেই সম্পূর্ণ প্রাকৃতিক উপায়ে সবজি উৎপাদন করছেন ওই গ্রামের ২৫ জন কৃষক।
ওই গ্রামের কৃষকেরা জানান, পোকা দমনের জন্য কীটনাশক ব্যবহার না করে সেক্স ফেরোমন ফাঁদ ব্যবহার করা হচ্ছে। এতে কীটনাশকের চেয়ে খরচ কম পড়ছে। এ পদ্ধতিতে তাঁরা আলু, শিম, টমেটো, ফুলকপি, বাঁধাকপি, ভুট্টা, মিষ্টি কুমড়া, লাউ, ধনেপাতা, বেগুনসহ বিভিন্ন সবজি উৎপাদন করছেন। ফলন ভালো হওয়ায় হাসি ফুটেছে কৃষকদের মুখে। এ ছাড়া বাজারেও বিষমুক্ত সবজির চাহিদা থাকায় অন্যান্য এলাকার কৃষকও এই পদ্ধতি ব্যবহারে আগ্রহ প্রকাশ করছেন।
কৃষকেরা আরও জানান, সেক্স ফেরোমন ফাঁদ পদ্ধতিতে একটি পাত্রে পুরুষ পোকার শুক্রাণু দিয়ে একটি ফাঁদ পাতা হলে স্ত্রী পোকারা ওই ফাঁদে পড়ে মরে যায়। এতে পরিবেশেরও কোনো ক্ষতি হয় না। কৃষকদের খরচও কম। এ ছাড়া স্থানীয় কৃষি কর্মকর্তারা নিয়মিত কৃষকদের প্রশিক্ষণ দেন। এতে করে খুব সহজে কৃষকেরা নিরাপদ সবজি উৎপাদন কৌশল জানতে পারছেন।
কৃষাণী রত্না আক্তার বলেন, ‘আমরা কৃষি কর্মকর্তাদের পরামর্শে সহজে বিষমুক্ত নিরাপদ সবজি উৎপাদন করছি। আমি এক শতক জমিতে শিম লাগিয়েছি। এ পর্যন্ত তিন হাজার টাকার বিক্রি করেছি।’
একই গ্রামের কৃষক লিয়াকত আলী বলেন, ‘১০ শতক জমিতে ফুলকপি লাগিয়েছিলাম। কোনো রাসায়নিক ছাড়াই এতে বেশ লাভবান হয়েছি। এখন ১২ শতক জমিতে টমেটো ও মরিচ আবাদ করেছি। আশা করি, এখান থেকেও লাভবান হব।’
মৌশা ব্লকের উপসহকারী কৃষি কর্মকর্তা মতিয়ার রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর সারা দেশে নিরাপদ সবজি উৎপাদনের জন্য কৃষকদের উদ্বুদ্ধ করে যাচ্ছে। এরই অংশ হিসেবে কৃষি বিভাগ থেকে প্রতিনিয়ত কর্মকর্তারা তাঁদের পরামর্শ দিচ্ছেন এবং খোঁজখবর রাখছেন।
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা নিয়ন্তা বর্মণ বলেন, দেশের প্রতিটি উপজেলায় এ ধরনের কার্যক্রম সম্প্রসারিত করতে ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে। সখীপুরে পরীক্ষামূলকভাবে ছোটমৌশা গ্রামে নিরাপদ সবজি উৎপাদন কার্যক্রম শুরু করা হয়েছে। কৃষিকে বিষমুক্ত করতেই এই উদ্যোগ। এতে কৃষকের ব্যাপক সাড়া মিলছে।
বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৭ দিন আগেগাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪দেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২০ নভেম্বর ২০২৪