শেখ কামাল, কেন্দুয়া (নেত্রকোনা)
নেত্রকোনার কেন্দুয়া উপজেলা শহরে উদ্বেগজনক হারে বেড়েছে চুরির ঘটনা। কেন্দুয়াবাজার ও পৌর এলাকায় একের পর এক ঘটছে চুরির ঘটনা। এতে ব্যবসায়ী ও শহরবাসী আতঙ্কে আছেন।
এসব ঘটনায় থানায় একাধিক লিখিত অভিযোগ করা হলেও পুলিশ মালামাল উদ্ধার ও প্রকৃত চোরকে চিহ্নিত বা গ্রেপ্তার করতে পারেনি। পুলিশ বলছে, চুরি নিয়ন্ত্রণে পৌর এলাকায় টহল বাড়ানো হয়েছে। চোর ধরতে অভিযান অব্যাহত আছে।
জানা গেছে, উপজেলা সদরে একের পর এক চুরির ঘটনায় গত বৃহস্পতিবার উপজেলা আইনশৃঙ্খলা কমিটির মাসিক সভায় এ নিয়ে আলোচনা হয়েছে।
ওই সভায় কেন্দুয়াবাজার কমিটির সভাপতি এনামুল হক ভূঁইয়া বাজারে চুরিসহ সামাজিক অপরাধ বেড়ে যাওয়ার বিষয়টি তুলে ধরে এসব রোধে দ্রুত পদক্ষেপ নেওয়ার দাবি জানান। এ ছাড়া অব্যাহত চুরির ঘটনায় একই দিন রাতে কেন্দুয়াবাজার কমিটির উদ্যোগে এক প্রতিবাদ সভাও অনুষ্ঠিত হয়।
আরও জানা গেছে, সর্বশেষ গত শুক্রবার সন্ধ্যায় কেন্দুয়া থানার প্রধান ফটক থেকে ৭০-৮০ গজ দূরত্বে আনোয়ার লাইব্রেরিতে চুরির ঘটনা ঘটে। এ সময় পুস্তক ব্যবসায়ী খন্দকার রেজাউল হক হিরন মাগরিবের নামাজ পড়তে থানা মসজিদে গিয়েছিলেন। তিনি ফিরে এসে দেখতে পান দোকানের শাটার খোলা এবং চোরেরা দোকানের ড্রয়ারের তালা ভেঙে ২০ হাজার টাকা, একটি মোবাইল ফোন ও মোটরসাইকেলের চাবি নিয়ে গেছে। এ ছাড়া একই দিন সন্ধ্যায় পৌরসভার আদমপুর এলাকার রড ও সিমেন্ট ব্যবসায়ী মো. সেলিম মিয়ার ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান থেকেও ১৫ হাজার টাকা এবং ২৫ হাজার টাকা দামের একটি মোবাইল ফোন চুরি যায়। এর আগে গত বুধবার রাতে কেন্দুয়াবাজারের কাপড় ব্যবসায়ী তোফাজ্জল হোসেন রিপনের দোকানে চুরির ঘটনা ঘটে। এ সময় চোরেরা দোকানে ঢুকে সবকিছু তছনছ করে প্রায় ৫ লাখ টাকার মালামাল নিয়ে যায়। এ ঘটনার পরদিন বৃহস্পতিবার দুপুরে পৌরসভার সলপকমলপুর এলাকার জসিম রানা জয়ের বাসার গ্যারেজ থেকে দুই লক্ষাধিক টাকার একটি মোটরসাইকেলও চুরি গেছে। এ ছাড়া কয়েক মাসে কেন্দুয়াবাজারের পোদ্দারপট্টি ও কাপড়পট্টির বেশ কয়েকটি স্বর্ণের দোকান ও কাপড়ের দোকানেও চুরির ঘটনা ঘটেছে। এরই পরিপ্রেক্ষিতে চুরি ঠেকাতে ব্যবসায়ীদের উদ্যোগে ওই এলাকায় কয়েকটি সিসি ক্যামেরাও লাগানো হয়; কিন্তু এরপরও চুরি ঠেকানো যাচ্ছে না।
কেন্দুয়াবাজার কমিটির সভাপতি বলেন, ‘থানার সামনের সড়কে বইয়ের দোকানে চুরির ঘটনা সবাইকে বিস্মিত করেছে। মনে হয় চোরেরা পুলিশকে চ্যালেঞ্জ করেছে।
এ ছাড়া শহরে মাদকসেবী ও জুয়াড়িদের উৎপাতও বেড়ে গেছে। এতে আমরা শহরবাসী ও ব্যবসায়ীরা আতঙ্কে আছি। বিষয়টি গত বৃহস্পতিবার উপজেলা আইনশৃঙ্খলা কমিটির মাসিক সভায়ও তুলে ধরেছি।’
কেন্দুয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আলী হোসেন চুরি বেড়ে যাওয়ার সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, চুরি নিয়ন্ত্রণে পৌর এলাকায় পুলিশের টহল বাড়ানো হয়েছে। পাশাপাশি চোরদের ধরতে পুলিশ কাজ করছে।
নেত্রকোনার কেন্দুয়া উপজেলা শহরে উদ্বেগজনক হারে বেড়েছে চুরির ঘটনা। কেন্দুয়াবাজার ও পৌর এলাকায় একের পর এক ঘটছে চুরির ঘটনা। এতে ব্যবসায়ী ও শহরবাসী আতঙ্কে আছেন।
এসব ঘটনায় থানায় একাধিক লিখিত অভিযোগ করা হলেও পুলিশ মালামাল উদ্ধার ও প্রকৃত চোরকে চিহ্নিত বা গ্রেপ্তার করতে পারেনি। পুলিশ বলছে, চুরি নিয়ন্ত্রণে পৌর এলাকায় টহল বাড়ানো হয়েছে। চোর ধরতে অভিযান অব্যাহত আছে।
জানা গেছে, উপজেলা সদরে একের পর এক চুরির ঘটনায় গত বৃহস্পতিবার উপজেলা আইনশৃঙ্খলা কমিটির মাসিক সভায় এ নিয়ে আলোচনা হয়েছে।
ওই সভায় কেন্দুয়াবাজার কমিটির সভাপতি এনামুল হক ভূঁইয়া বাজারে চুরিসহ সামাজিক অপরাধ বেড়ে যাওয়ার বিষয়টি তুলে ধরে এসব রোধে দ্রুত পদক্ষেপ নেওয়ার দাবি জানান। এ ছাড়া অব্যাহত চুরির ঘটনায় একই দিন রাতে কেন্দুয়াবাজার কমিটির উদ্যোগে এক প্রতিবাদ সভাও অনুষ্ঠিত হয়।
আরও জানা গেছে, সর্বশেষ গত শুক্রবার সন্ধ্যায় কেন্দুয়া থানার প্রধান ফটক থেকে ৭০-৮০ গজ দূরত্বে আনোয়ার লাইব্রেরিতে চুরির ঘটনা ঘটে। এ সময় পুস্তক ব্যবসায়ী খন্দকার রেজাউল হক হিরন মাগরিবের নামাজ পড়তে থানা মসজিদে গিয়েছিলেন। তিনি ফিরে এসে দেখতে পান দোকানের শাটার খোলা এবং চোরেরা দোকানের ড্রয়ারের তালা ভেঙে ২০ হাজার টাকা, একটি মোবাইল ফোন ও মোটরসাইকেলের চাবি নিয়ে গেছে। এ ছাড়া একই দিন সন্ধ্যায় পৌরসভার আদমপুর এলাকার রড ও সিমেন্ট ব্যবসায়ী মো. সেলিম মিয়ার ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান থেকেও ১৫ হাজার টাকা এবং ২৫ হাজার টাকা দামের একটি মোবাইল ফোন চুরি যায়। এর আগে গত বুধবার রাতে কেন্দুয়াবাজারের কাপড় ব্যবসায়ী তোফাজ্জল হোসেন রিপনের দোকানে চুরির ঘটনা ঘটে। এ সময় চোরেরা দোকানে ঢুকে সবকিছু তছনছ করে প্রায় ৫ লাখ টাকার মালামাল নিয়ে যায়। এ ঘটনার পরদিন বৃহস্পতিবার দুপুরে পৌরসভার সলপকমলপুর এলাকার জসিম রানা জয়ের বাসার গ্যারেজ থেকে দুই লক্ষাধিক টাকার একটি মোটরসাইকেলও চুরি গেছে। এ ছাড়া কয়েক মাসে কেন্দুয়াবাজারের পোদ্দারপট্টি ও কাপড়পট্টির বেশ কয়েকটি স্বর্ণের দোকান ও কাপড়ের দোকানেও চুরির ঘটনা ঘটেছে। এরই পরিপ্রেক্ষিতে চুরি ঠেকাতে ব্যবসায়ীদের উদ্যোগে ওই এলাকায় কয়েকটি সিসি ক্যামেরাও লাগানো হয়; কিন্তু এরপরও চুরি ঠেকানো যাচ্ছে না।
কেন্দুয়াবাজার কমিটির সভাপতি বলেন, ‘থানার সামনের সড়কে বইয়ের দোকানে চুরির ঘটনা সবাইকে বিস্মিত করেছে। মনে হয় চোরেরা পুলিশকে চ্যালেঞ্জ করেছে।
এ ছাড়া শহরে মাদকসেবী ও জুয়াড়িদের উৎপাতও বেড়ে গেছে। এতে আমরা শহরবাসী ও ব্যবসায়ীরা আতঙ্কে আছি। বিষয়টি গত বৃহস্পতিবার উপজেলা আইনশৃঙ্খলা কমিটির মাসিক সভায়ও তুলে ধরেছি।’
কেন্দুয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আলী হোসেন চুরি বেড়ে যাওয়ার সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, চুরি নিয়ন্ত্রণে পৌর এলাকায় পুলিশের টহল বাড়ানো হয়েছে। পাশাপাশি চোরদের ধরতে পুলিশ কাজ করছে।
বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ দিন আগেগাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪দেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২০ নভেম্বর ২০২৪