নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
কে জিতবে বিশ্বকাপ? ওয়ানডে ক্রিকেটের মহাযজ্ঞ যখন শেষের পথে, অন্য মাত্রা পেয়েছে প্রশ্নটা। একই প্রশ্নের উত্তরে শুরুতে অনেক ‘অপশন’ ছিল, এখন তা কমে এসেছে দুটিতে—হয় ভারত, না হয় অস্ট্রেলিয়া।
এই টুর্নামেন্টে ফর্মের বিচারে ফেবারিট ভারতই। ১০ ম্যাচের ১০টিতেই জিতে একমাত্র অজেয় দল তারা। কী ছন্দেই না দলটির ক্রিকেটাররা! এক থেকে পাঁচে ব্যাট করা রোহিত শর্মা, শুবমান গিল, বিরাট কোহলি, শ্রেয়াস আইয়ার, লোকেশ রাহুল–সবারই ব্যাটিং গড় ৫০ এর ওপরে–৫৫.০০, ৫০.০০, ১০১.৫৭, ৭৫.১৪ ও ৭৭.২০!
শুধু কি ব্যাটাররা! ভারতীয় বোলাররাও নিজেদের সেরা ছন্দে। কমপক্ষে ১০ উইকেট নিয়েছেন এমন বোলারদের মধ্যে সেরা বোলিং গড় দুই ভারতীয়র। ৯.১৩ গড়ে মোহাম্মদ শামি নিয়েছেন সবচেয়ে বেশি ২৩ উইকেট। দ্বিতীয় সেরা বোলিং গড় ১৮ উইকেট নেওয়া জসপ্রীত বুমরার–১৮.৩৩। রোহিত, কোহলিও হাত ঘোরালে উইকেট পাচ্ছেন!
কিন্তু বড় ম্যাচে ফেবারিট তত্ত্ব কাজ করে না। গ্রুপ পর্বে যে দক্ষিণ আফ্রিকার কাছে অসহায় আত্মসমর্পণ করেছিল অস্ট্রেলিয়া, সেমিতে সেই প্রোটিয়াদেরই হারিয়ে ফাইনালে উঠেছে অস্ট্রেলিয়া। গ্রুপ পর্বে অন্য যে দলটির কাছে হেরেছিল প্যাট কামিন্সের দল, সেটি ভারত। গ্রুপ পর্বে হারের বদলা নকআউট পর্বে–অস্ট্রেলিয়ার এই তত্ত্ব প্রোটিয়াদের বিপক্ষে কাজ করেছে। ফাইনালেও সেই তত্ত্বের সফল প্রয়োগের আশা কামিন্সদের।
সব মিলিয়ে সবারই প্রত্যাশা দুর্দান্ত একটা ফাইনাল! এই ‘সবার’ মধ্যে আছেন অস্ট্রেলিয়ার স্ট্রাইক বোলার মিচেল স্টার্কও। দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে সেমিফাইনাল জয়ের পর সংবাদ সম্মেলনে এসেছিলেন মিচেল স্টার্ক। কথা প্রসঙ্গে ফাইনাল নিয়ে বললেন, ‘এটা দুর্দান্ত একটা ম্যাচ হতে যাচ্ছে।’
ফাইনাল দুই দলের জন্য নতুন কিছু নয় বলেও মনে করেন স্টার্ক, ‘এটি বড় উপলক্ষ! এটি বিশ্বকাপের ফাইনাল! দুই দলের ক্রিকেটাররা ভিন্ন ভিন্ন সংস্করণে এমন ম্যাচ আগেও খেলেছে। এই বছরই (বিশ্ব টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপের ফাইনালে) দুই দল মুখোমুখি হয়েছে। আমার মনে হয় না, দুই দলের কারও জন্য এমন বড় উপলক্ষ নতুন কিছু।’
‘নতুন কিছু’ না হলেও দুই পক্ষই জানে, শিরোপা জিততে হলে নিজেদের সেরাটাই দিতে হবে। স্টার্ক বললেন, ‘এখন পর্যন্ত ভারতই টুর্নামেন্টের সেরা। আর সেরার বিপক্ষে সব সময়ই আপনি ভালো করতে চাইবেন।’
ফাইনালে ১ লাখ ৩০ হাজার দর্শক ধারণক্ষমতার নরেন্দ্র মোদি স্টেডিয়াম থাকবে কানায় কানায় পূর্ণ। ভারতীয় ক্রিকেটারদের উৎসাহ দিতে নীল সমুদ্রে উঠবে গর্জন। ফাইনালে গ্যালারি কোলাহলপূর্ণই থাকবে জানিয়ে স্টার্ক বলছেন, ‘অনুপম ক্রিকেটের উপভোগ্য এক ম্যাচই হতে যাচ্ছে এটি।’
সুনীল গাভাস্কারের ধারণাও তা-ই। ইন্ডিয়া টুডে টিভি চ্যানেলকে ভারতীয় এই ব্যাটিং কিংবদন্তি বললেন, ‘অবিশ্বাস্য একটা ম্যাচ হতে যাচ্ছে। পাঁচবারের চ্যাম্পিয়ন অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে খেলতে যাচ্ছে ভারত। খাদের কিনারা থেকে উঠে আসা অস্ট্রেলিয়া জানে, কীভাবে ফাইনাল খেলতে হয়, কীভাবে ফাইনাল জিততে হয়। কাজেই আমার বিশ্বাস, এটা সত্যি বড় একটা চ্যালেঞ্জ ভারতীয় দলের জন্য। তবে আমি মনে করি, রোহিত শর্মার দল এই চ্যালেঞ্জের জন্য প্রস্তুত।’
কে জিতবে বিশ্বকাপ? ওয়ানডে ক্রিকেটের মহাযজ্ঞ যখন শেষের পথে, অন্য মাত্রা পেয়েছে প্রশ্নটা। একই প্রশ্নের উত্তরে শুরুতে অনেক ‘অপশন’ ছিল, এখন তা কমে এসেছে দুটিতে—হয় ভারত, না হয় অস্ট্রেলিয়া।
এই টুর্নামেন্টে ফর্মের বিচারে ফেবারিট ভারতই। ১০ ম্যাচের ১০টিতেই জিতে একমাত্র অজেয় দল তারা। কী ছন্দেই না দলটির ক্রিকেটাররা! এক থেকে পাঁচে ব্যাট করা রোহিত শর্মা, শুবমান গিল, বিরাট কোহলি, শ্রেয়াস আইয়ার, লোকেশ রাহুল–সবারই ব্যাটিং গড় ৫০ এর ওপরে–৫৫.০০, ৫০.০০, ১০১.৫৭, ৭৫.১৪ ও ৭৭.২০!
শুধু কি ব্যাটাররা! ভারতীয় বোলাররাও নিজেদের সেরা ছন্দে। কমপক্ষে ১০ উইকেট নিয়েছেন এমন বোলারদের মধ্যে সেরা বোলিং গড় দুই ভারতীয়র। ৯.১৩ গড়ে মোহাম্মদ শামি নিয়েছেন সবচেয়ে বেশি ২৩ উইকেট। দ্বিতীয় সেরা বোলিং গড় ১৮ উইকেট নেওয়া জসপ্রীত বুমরার–১৮.৩৩। রোহিত, কোহলিও হাত ঘোরালে উইকেট পাচ্ছেন!
কিন্তু বড় ম্যাচে ফেবারিট তত্ত্ব কাজ করে না। গ্রুপ পর্বে যে দক্ষিণ আফ্রিকার কাছে অসহায় আত্মসমর্পণ করেছিল অস্ট্রেলিয়া, সেমিতে সেই প্রোটিয়াদেরই হারিয়ে ফাইনালে উঠেছে অস্ট্রেলিয়া। গ্রুপ পর্বে অন্য যে দলটির কাছে হেরেছিল প্যাট কামিন্সের দল, সেটি ভারত। গ্রুপ পর্বে হারের বদলা নকআউট পর্বে–অস্ট্রেলিয়ার এই তত্ত্ব প্রোটিয়াদের বিপক্ষে কাজ করেছে। ফাইনালেও সেই তত্ত্বের সফল প্রয়োগের আশা কামিন্সদের।
সব মিলিয়ে সবারই প্রত্যাশা দুর্দান্ত একটা ফাইনাল! এই ‘সবার’ মধ্যে আছেন অস্ট্রেলিয়ার স্ট্রাইক বোলার মিচেল স্টার্কও। দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে সেমিফাইনাল জয়ের পর সংবাদ সম্মেলনে এসেছিলেন মিচেল স্টার্ক। কথা প্রসঙ্গে ফাইনাল নিয়ে বললেন, ‘এটা দুর্দান্ত একটা ম্যাচ হতে যাচ্ছে।’
ফাইনাল দুই দলের জন্য নতুন কিছু নয় বলেও মনে করেন স্টার্ক, ‘এটি বড় উপলক্ষ! এটি বিশ্বকাপের ফাইনাল! দুই দলের ক্রিকেটাররা ভিন্ন ভিন্ন সংস্করণে এমন ম্যাচ আগেও খেলেছে। এই বছরই (বিশ্ব টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপের ফাইনালে) দুই দল মুখোমুখি হয়েছে। আমার মনে হয় না, দুই দলের কারও জন্য এমন বড় উপলক্ষ নতুন কিছু।’
‘নতুন কিছু’ না হলেও দুই পক্ষই জানে, শিরোপা জিততে হলে নিজেদের সেরাটাই দিতে হবে। স্টার্ক বললেন, ‘এখন পর্যন্ত ভারতই টুর্নামেন্টের সেরা। আর সেরার বিপক্ষে সব সময়ই আপনি ভালো করতে চাইবেন।’
ফাইনালে ১ লাখ ৩০ হাজার দর্শক ধারণক্ষমতার নরেন্দ্র মোদি স্টেডিয়াম থাকবে কানায় কানায় পূর্ণ। ভারতীয় ক্রিকেটারদের উৎসাহ দিতে নীল সমুদ্রে উঠবে গর্জন। ফাইনালে গ্যালারি কোলাহলপূর্ণই থাকবে জানিয়ে স্টার্ক বলছেন, ‘অনুপম ক্রিকেটের উপভোগ্য এক ম্যাচই হতে যাচ্ছে এটি।’
সুনীল গাভাস্কারের ধারণাও তা-ই। ইন্ডিয়া টুডে টিভি চ্যানেলকে ভারতীয় এই ব্যাটিং কিংবদন্তি বললেন, ‘অবিশ্বাস্য একটা ম্যাচ হতে যাচ্ছে। পাঁচবারের চ্যাম্পিয়ন অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে খেলতে যাচ্ছে ভারত। খাদের কিনারা থেকে উঠে আসা অস্ট্রেলিয়া জানে, কীভাবে ফাইনাল খেলতে হয়, কীভাবে ফাইনাল জিততে হয়। কাজেই আমার বিশ্বাস, এটা সত্যি বড় একটা চ্যালেঞ্জ ভারতীয় দলের জন্য। তবে আমি মনে করি, রোহিত শর্মার দল এই চ্যালেঞ্জের জন্য প্রস্তুত।’
বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ দিন আগেগাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪দেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২০ নভেম্বর ২০২৪