মৌলভীবাজার প্রতিনিধি
টিকার সনদ দেখাতে না পারলে ভ্রাম্যমাণ আদালতের মাধ্যমে জেল-জরিমানা করা হবে। জেলা প্রশাসনের এমন নির্দেশনায় সাধারণ মানুষ টিকা নিতে আগ্রহী হচ্ছেন। যাঁদের বেশির ভাগ বিভিন্ন ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানের কর্মচারী ও গৃহকর্মী।
মৌলভীবাজার জেলায় আগামী ২৮ ফেব্রুয়ারির পর থেকে করোনাভাইরাসের টিকা গ্রহণের সনদ ছাড়া বাইরে যাওয়া যাবে না বলে নির্দেশনা জারি করেছে জেলা প্রশাসন।
মৌলভীবাজার জেলার মোট জনসংখ্যা সাড়ে ২২ লাখ। এর মধ্যে করোনাভাইরাসের টিকা (ভ্যাকসিন) নিয়েছেন ১২ লাখ মানুষ। তবে টিকা গ্রহীতাদের এ সংখ্যাকে আগামী ২৬ ফেব্রুয়ারির মধ্যে ১৫ লাখে উন্নীত করার লক্ষ্যে কাজ করছে মৌলভীবাজার জেলা প্রশাসন ও সিভিল সার্জন কার্যালয়।
সিভিল সার্জন ডা. চৌধুরী জালাল উদ্দিন মুর্শেদ জানান, আগামী ২৬ ফেব্রুয়ারির মধ্যেই আরও ৩ লাখ মানুষকে দেওয়া হবে করোনাভাইরাসের টিকা। ওই দিন জেলার ৬৭ ইউনিয়নের প্রতিটি পুরোনো ওয়ার্ডে দিনব্যাপী টিকা কার্যক্রম বা গণটিকা চলবে। পৌরসভার তিনটি ওয়ার্ডের তিন বুথে এ কার্যক্রম চলবে।
মৌলভীবাজার পৌর কর্তৃপক্ষ জানায়, পৌর এলাকায় যাঁরা টিকা নেননি, তাঁদের জন্য শহরের গুরুত্বপূর্ণ তিনটি সড়কে গত মঙ্গলবার থেকে বৃহস্পতিবার পর্যন্ত টিকা বুথ বসিয়ে তিন দিনে ২ হাজার ২১৯ জনকে টিকা দেওয়া হয়।
এদিকে টিকা বুথে আগতদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, টিকা গ্রহীতাদের বেশির ভাগ বিভিন্ন ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানের কর্মচারী ও গৃহকর্মী।
আহমদ আলী নামে একজন বলেন, ‘আমি শহরের ব্যবসায়ী, দোকানে বসি। টিকা কার্ড না থাকলে জরিমানা গুনতে হবে। তাই টিকা নিলাম।’
গৃহকর্মী আয়েশা খাতুন, সুমনা বেগম ও সোহেল মিয়া জানান, তাঁরা টিকা নিয়েছেন। কারণ টিকা না নিলে রাস্তায় চলাচলে ঝামেলায় পড়তে হবে।
দোকান কর্মচারী রাহেল, পলাশসহ টিকা গ্রহীতাদের কয়েকজন বলেন, টিকা সনদ না থাকলে জরিমানার মুখে পড়তে হবে, তাই দোকান মালিকের নির্দেশে তারা টিকা নিতে এসেছেন।
শহরের বেশ কয়েকজন ব্যবসায়ীর সঙ্গে আলাপকালে তাঁরা জানান, আগামী ২৮ ফেব্রুয়ারির পর থেকে টিকা গ্রহণের সনদ না দেখালে ভ্রাম্যমাণ আদালতের মাধ্যমে জেল-জরিমানা করা হবে। তাই তাঁরা নিজ নিজ ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানের কর্মচারীদের টিকার আওতায় আওতায় আনছেন।
জেলা প্রশাসন সূত্রে জানা গেছে, আগামী ২৮ ফেব্রুয়ারির পর মৌলভীবাজারে কেউ করোনাভাইরাসের টিকার সনদ ছাড়া বাইরে বের হলে তাঁকে জেল-জরিমানা করা হবে। এ বিষয়ে ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযান অব্যাহত থাকবে।
মৌলভীবাজার পৌরসভার মেয়র মো. ফজলুর রহমান বলেন, জরিমানার ভয়েও যদি মানুষ করোনাভাইরাসের টিকা নিতে উদ্বুদ্ধ হন, তাহলে একটা অংশ টিকার আওতায় আসবে। করোনার আক্রান্ত ও সংক্রমণের হার আরও কমবে।
জেলা প্রশাসক মীর নাহিদ আহসান বলেন, করোনা সংক্রমণ রোধে ও জনসচেতনতার লক্ষ্যে ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযান ব্যবসায়ী, পথচারী, ক্রেতা-বিক্রেতা সবার ক্ষেত্রেই প্রযোজ্য হবে।
টিকার সনদ দেখাতে না পারলে ভ্রাম্যমাণ আদালতের মাধ্যমে জেল-জরিমানা করা হবে। জেলা প্রশাসনের এমন নির্দেশনায় সাধারণ মানুষ টিকা নিতে আগ্রহী হচ্ছেন। যাঁদের বেশির ভাগ বিভিন্ন ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানের কর্মচারী ও গৃহকর্মী।
মৌলভীবাজার জেলায় আগামী ২৮ ফেব্রুয়ারির পর থেকে করোনাভাইরাসের টিকা গ্রহণের সনদ ছাড়া বাইরে যাওয়া যাবে না বলে নির্দেশনা জারি করেছে জেলা প্রশাসন।
মৌলভীবাজার জেলার মোট জনসংখ্যা সাড়ে ২২ লাখ। এর মধ্যে করোনাভাইরাসের টিকা (ভ্যাকসিন) নিয়েছেন ১২ লাখ মানুষ। তবে টিকা গ্রহীতাদের এ সংখ্যাকে আগামী ২৬ ফেব্রুয়ারির মধ্যে ১৫ লাখে উন্নীত করার লক্ষ্যে কাজ করছে মৌলভীবাজার জেলা প্রশাসন ও সিভিল সার্জন কার্যালয়।
সিভিল সার্জন ডা. চৌধুরী জালাল উদ্দিন মুর্শেদ জানান, আগামী ২৬ ফেব্রুয়ারির মধ্যেই আরও ৩ লাখ মানুষকে দেওয়া হবে করোনাভাইরাসের টিকা। ওই দিন জেলার ৬৭ ইউনিয়নের প্রতিটি পুরোনো ওয়ার্ডে দিনব্যাপী টিকা কার্যক্রম বা গণটিকা চলবে। পৌরসভার তিনটি ওয়ার্ডের তিন বুথে এ কার্যক্রম চলবে।
মৌলভীবাজার পৌর কর্তৃপক্ষ জানায়, পৌর এলাকায় যাঁরা টিকা নেননি, তাঁদের জন্য শহরের গুরুত্বপূর্ণ তিনটি সড়কে গত মঙ্গলবার থেকে বৃহস্পতিবার পর্যন্ত টিকা বুথ বসিয়ে তিন দিনে ২ হাজার ২১৯ জনকে টিকা দেওয়া হয়।
এদিকে টিকা বুথে আগতদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, টিকা গ্রহীতাদের বেশির ভাগ বিভিন্ন ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানের কর্মচারী ও গৃহকর্মী।
আহমদ আলী নামে একজন বলেন, ‘আমি শহরের ব্যবসায়ী, দোকানে বসি। টিকা কার্ড না থাকলে জরিমানা গুনতে হবে। তাই টিকা নিলাম।’
গৃহকর্মী আয়েশা খাতুন, সুমনা বেগম ও সোহেল মিয়া জানান, তাঁরা টিকা নিয়েছেন। কারণ টিকা না নিলে রাস্তায় চলাচলে ঝামেলায় পড়তে হবে।
দোকান কর্মচারী রাহেল, পলাশসহ টিকা গ্রহীতাদের কয়েকজন বলেন, টিকা সনদ না থাকলে জরিমানার মুখে পড়তে হবে, তাই দোকান মালিকের নির্দেশে তারা টিকা নিতে এসেছেন।
শহরের বেশ কয়েকজন ব্যবসায়ীর সঙ্গে আলাপকালে তাঁরা জানান, আগামী ২৮ ফেব্রুয়ারির পর থেকে টিকা গ্রহণের সনদ না দেখালে ভ্রাম্যমাণ আদালতের মাধ্যমে জেল-জরিমানা করা হবে। তাই তাঁরা নিজ নিজ ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানের কর্মচারীদের টিকার আওতায় আওতায় আনছেন।
জেলা প্রশাসন সূত্রে জানা গেছে, আগামী ২৮ ফেব্রুয়ারির পর মৌলভীবাজারে কেউ করোনাভাইরাসের টিকার সনদ ছাড়া বাইরে বের হলে তাঁকে জেল-জরিমানা করা হবে। এ বিষয়ে ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযান অব্যাহত থাকবে।
মৌলভীবাজার পৌরসভার মেয়র মো. ফজলুর রহমান বলেন, জরিমানার ভয়েও যদি মানুষ করোনাভাইরাসের টিকা নিতে উদ্বুদ্ধ হন, তাহলে একটা অংশ টিকার আওতায় আসবে। করোনার আক্রান্ত ও সংক্রমণের হার আরও কমবে।
জেলা প্রশাসক মীর নাহিদ আহসান বলেন, করোনা সংক্রমণ রোধে ও জনসচেতনতার লক্ষ্যে ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযান ব্যবসায়ী, পথচারী, ক্রেতা-বিক্রেতা সবার ক্ষেত্রেই প্রযোজ্য হবে।
ভারতের স্থলবন্দর নিষেধাজ্ঞার পর সীমান্তে আটকে থাকা তৈরি পোশাক, খাদ্যসহ বিভিন্ন পণ্যের ট্রাকগুলো ফেরত আনছেন রপ্তানিকারকেরা। তবে যেসব ট্রাক বন্দরে ঢুকে গিয়েছিল, সেগুলো ভারতে প্রবেশ করানোর চেষ্টা চলছে। কিন্তু শেষ পর্যন্ত এসব ট্রাক ঢুকতে পারবে কি না, তা নিয়ে সংশয় আছে।
২১ দিন আগেআধুনিক যুগের সবচেয়ে বিস্ময়কর প্রত্নতাত্ত্বিক আবিষ্কারগুলোর একটি হচ্ছে গৌতম বুদ্ধের দেহাবশেষের সঙ্গে সম্পর্কিত ঐতিহাসিক রত্নসম্ভার। গতকাল বুধবার হংকংয়ে বিখ্যাত আর্ট নিলাম কোম্পানি সাদাবি’স-এর এক নিলামে এগুলো তোলার উদ্যোগ নেওয়া হয়।
০৮ মে ২০২৫পাকিস্তানে ভারতের হামলার সমালোচনা করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। চীনও এই হামলাকে ‘দুঃখজনক’ বলে অভিহিত করেছে। উদ্বেগ জানিয়েছে জাতিসংঘও। উত্তেজনা যেন আরও না বাড়ে, সে জন্য দুই পক্ষকে সংযত থাকার আহ্বান জানিয়েছে জাতিসংঘ, ফ্রান্সসহ বিভিন্ন দেশ। এদিকে ভারতের অবস্থানকে সমর্থন করেছে...
০৮ মে ২০২৫ভারতনিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরের পেহেলগামে সন্ত্রাসী হামলা নিয়ে দুই চিরবৈরী প্রতিবেশীর মধ্যে উত্তেজনার পারদ ক্রমেই চড়ছিল। তা তুঙ্গে উঠল এবার পাকিস্তানের ভূখণ্ডে ভারতের ‘অপারেশন সিঁদুর’ নামের ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান হামলা দিয়ে। পাশাপাশি সীমান্তেও দুই দেশের সামরিক বাহিনীর মধ্যে ব্যাপক গোলাগুলি হয়েছে...
০৮ মে ২০২৫