চৌদ্দগ্রাম প্রতিনিধি
চৌদ্দগ্রামে চলতি মৌসুমে আখের ভালো ফলন হয়েছে। অনুকূল আবহাওয়ার কারণে ফলন ভালো হওয়ায় কৃষকদের মধ্যে ফসলটির আবাদ বেড়েছে।
উপজেলা কৃষি অফিস সূত্রে জানা গেছে, পৌরসভা ও ১৩ ইউনিয়নে প্রায় ৩৫ হেক্টর জমিতে ২০৮ এবং স্থানীয় জাত বিএফআরআই ৪২-সহ (রংবিলাস) একাধিক জাতের আখের কাটিং রোপণ করেন প্রান্তিক কৃষকেরা। যা এ উপজেলায় লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে বেশি।
উপজেলার বিভিন্ন ইউনিয়ন ঘুরে দেখা গেছে, আখখেতের পরিচর্যা করছেন কৃষকেরা। মাচা বাঁধা থেকে শুরু করে আগাছা দূর করতে ব্যস্ত তাঁরা। যদিও আখ উঠতে এখনো চার থেকে পাঁচ মাস বাকি। তবে আখের ফলনে কৃষকের মুখে হাসি দেখা গেছে। উপজেলা কৃষি অফিস থেকে এবার পাঁচজন কৃষককে মাঠ প্রদর্শনী অংশ হিসেবে বিনা মূল্যে সার ও কাটিং দেওয়া হয়। চোরের হাত থেকে আখ রক্ষা করতে রাতে-দিনে পাহারা দিচ্ছেন কৃষকেরা।
উপজেলার শুভপুর ইউনিয়নের ফকিরহাট গ্রামের কৃষক মো. ইসাক মিয়া বলেন, ‘২৭ শতক জমিতে এবার আখ চাষ করেছি। গাছ বড় হয়ে গেছে। আশা করি, তাড়াতাড়ি আখ মিষ্টি হবে। পরিপক্ব হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে ফসল বিক্রি শুরু করব।’
একই অভিমত ব্যক্ত করেন কৃষক সামছুল হক। তিনি বলেন, ‘স্থানীয় জাত রংবিলাস আখ খুবই ভালো হয়েছে। আখ চাষে খরচ কম। ভালো ফলন হওয়ায় এবার লাভ বেশি হবে বলে আশা করছি।’
কাশিনগর ইউনিয়নের বল্লবপুর গ্রামের কৃষক মো. রমজান আলী বলেন, ‘উপজেলা কৃষি অফিসের সহযোগিতায় আমি ৪৪ শতক জমিতে আখ চাষ করি। আমন ও বোরো চাষের চেয়ে আখে খরচ কম। আখের ফলন আশানুরূপ হওয়ায় ভালো লাভ হবে বলে আশা করছি।’
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মো. নাসির উদ্দিন বলেন, ‘এবার উপজেলায় ৩৫ হেক্টর জমিতে আখের আবাদ হয়েছে। কৃষি অফিস থেকে প্রান্তিক কৃষকদের সার ও আখের কাটিং দেওয়া হয়েছে। আখ চাষ বেশি লাভজনক হওয়ায় কৃষকের ধীরে ধীরে এ ফসল চাষে আগ্রহ বেড়েছে। ভবিষ্যতে আখের চাষ আরও বাড়াতে মাঠকর্মীদের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।’
চৌদ্দগ্রামে চলতি মৌসুমে আখের ভালো ফলন হয়েছে। অনুকূল আবহাওয়ার কারণে ফলন ভালো হওয়ায় কৃষকদের মধ্যে ফসলটির আবাদ বেড়েছে।
উপজেলা কৃষি অফিস সূত্রে জানা গেছে, পৌরসভা ও ১৩ ইউনিয়নে প্রায় ৩৫ হেক্টর জমিতে ২০৮ এবং স্থানীয় জাত বিএফআরআই ৪২-সহ (রংবিলাস) একাধিক জাতের আখের কাটিং রোপণ করেন প্রান্তিক কৃষকেরা। যা এ উপজেলায় লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে বেশি।
উপজেলার বিভিন্ন ইউনিয়ন ঘুরে দেখা গেছে, আখখেতের পরিচর্যা করছেন কৃষকেরা। মাচা বাঁধা থেকে শুরু করে আগাছা দূর করতে ব্যস্ত তাঁরা। যদিও আখ উঠতে এখনো চার থেকে পাঁচ মাস বাকি। তবে আখের ফলনে কৃষকের মুখে হাসি দেখা গেছে। উপজেলা কৃষি অফিস থেকে এবার পাঁচজন কৃষককে মাঠ প্রদর্শনী অংশ হিসেবে বিনা মূল্যে সার ও কাটিং দেওয়া হয়। চোরের হাত থেকে আখ রক্ষা করতে রাতে-দিনে পাহারা দিচ্ছেন কৃষকেরা।
উপজেলার শুভপুর ইউনিয়নের ফকিরহাট গ্রামের কৃষক মো. ইসাক মিয়া বলেন, ‘২৭ শতক জমিতে এবার আখ চাষ করেছি। গাছ বড় হয়ে গেছে। আশা করি, তাড়াতাড়ি আখ মিষ্টি হবে। পরিপক্ব হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে ফসল বিক্রি শুরু করব।’
একই অভিমত ব্যক্ত করেন কৃষক সামছুল হক। তিনি বলেন, ‘স্থানীয় জাত রংবিলাস আখ খুবই ভালো হয়েছে। আখ চাষে খরচ কম। ভালো ফলন হওয়ায় এবার লাভ বেশি হবে বলে আশা করছি।’
কাশিনগর ইউনিয়নের বল্লবপুর গ্রামের কৃষক মো. রমজান আলী বলেন, ‘উপজেলা কৃষি অফিসের সহযোগিতায় আমি ৪৪ শতক জমিতে আখ চাষ করি। আমন ও বোরো চাষের চেয়ে আখে খরচ কম। আখের ফলন আশানুরূপ হওয়ায় ভালো লাভ হবে বলে আশা করছি।’
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মো. নাসির উদ্দিন বলেন, ‘এবার উপজেলায় ৩৫ হেক্টর জমিতে আখের আবাদ হয়েছে। কৃষি অফিস থেকে প্রান্তিক কৃষকদের সার ও আখের কাটিং দেওয়া হয়েছে। আখ চাষ বেশি লাভজনক হওয়ায় কৃষকের ধীরে ধীরে এ ফসল চাষে আগ্রহ বেড়েছে। ভবিষ্যতে আখের চাষ আরও বাড়াতে মাঠকর্মীদের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।’
বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৭ দিন আগেগাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪দেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২০ নভেম্বর ২০২৪