দাকোপ প্রতিনিধি
দাকোপের পানখালী ইউনিয়নের ২ নম্বর ওয়ার্ডের পানখালী থেকে মৌখালী রাস্তার তিন ভাগের প্রায় দুই ভাগই চলে গেছে ঝপঝপিয়া নদীর পেটে। নদীভাঙনে গুরুত্বপূর্ণ এ রাস্তাটি ভেঙে যাওয়ায় মানুষদের জীবনের ঝুঁকি নিয়ে চলাফেরা করতে হচ্ছে। প্রতিদিনই ঘটছে দুর্ঘটনা।
তবে এ নিয়ে কর্তৃপক্ষের কোনো মাথাব্যথা নেই। এদিকে অতিদ্রুত নতুন রাস্তা নির্মাণের দাবি জানিয়েছে এলাকাবাসী।
সরেজমিনে দেখা যায়, পানি উন্নয়ন বোর্ডে ৩১ নম্বর পোল্ডারের এ রাস্তা দিয়ে প্রতিদিন হাজারো মানুষের চলাচল করে। রাস্তাটির ১০০ ফুট নদীভাঙনে মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।
স্থানীয়ভাবে পাইলিং করে এবং জিও ব্যাগ ফেলে ভাঙনরোধের চেষ্টা করা হচ্ছে। রাস্তা দিয়ে ঝুঁকিপূর্ণভাবে ভ্যান, মোটরসাইকেল ও ইজিবাইক চলাচল করছে। কোনো মতে একটি ভ্যান যেতে পারছে। ফলে সৃষ্টি হচ্ছে যানজট। কে আগে যাবে আর কে পরে যাবে এই নিয়ে চলছে প্রতিযোগিতা।
আরও দেখা যায়, রাস্তার পাশ দিয়ে কোনো বিকল্প রাস্তা নির্মাণের উদ্যোগ নেওয়া হয়নি। এইভাবে চলতে থাকলে যেকোনো সময় বড় ধরনের দুর্ঘটনা ঘটতে পারে। এমনকি প্রাণনাশের আশঙ্কা রয়েছে বলে মনে করছে এলাকাবাসী।
কথা হয় পানখালী এলাকার আনিস শেখের সঙ্গে তিনি বলেন, ‘ওয়াপদার এই রাস্তার তিন ভাগের দুই ভাগই ভেঙে গেছে নদীতে। যেকোনো সময় বড় ধরনের দুর্ঘটনা ঘটতে পারে। তা ছাড়া এখন নদীতে পানি বৃদ্ধি পাচ্ছে। যদি নদীতে বড় ধরনের জোয়ার হয় তাহলে যেকোনো সময় ওয়াপদা ভেঙে এলাকা প্লাবিত হবে।’
ইউপি সদস্য ইদ্রিস আলী সবুজ জানান, ‘নদীভাঙন কবলিত স্থানের রাস্তাটি মারাত্মক ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে পড়েছে। বাঁশ দিয়ে পাইলিং করা হচ্ছে।’ কিন্তু এটা তেমন কাজে আসবে না বলে তিনি মনে করছেন।
এ বিষয়ে পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী আশরাফুল আলম বলেন, ‘আমরা দ্রুত ভাঙন রোধে কাজ করে যাচ্ছি। রাস্তা পাইলিং এর কাজ শুরু করেছি। ভাঙনকবলিত স্থানের পাশ দিয়ে বিকল্প বাঁধ দিয়ে ওয়াপদা রাস্তা তৈরি করা হবে।’
দাকোপের পানখালী ইউনিয়নের ২ নম্বর ওয়ার্ডের পানখালী থেকে মৌখালী রাস্তার তিন ভাগের প্রায় দুই ভাগই চলে গেছে ঝপঝপিয়া নদীর পেটে। নদীভাঙনে গুরুত্বপূর্ণ এ রাস্তাটি ভেঙে যাওয়ায় মানুষদের জীবনের ঝুঁকি নিয়ে চলাফেরা করতে হচ্ছে। প্রতিদিনই ঘটছে দুর্ঘটনা।
তবে এ নিয়ে কর্তৃপক্ষের কোনো মাথাব্যথা নেই। এদিকে অতিদ্রুত নতুন রাস্তা নির্মাণের দাবি জানিয়েছে এলাকাবাসী।
সরেজমিনে দেখা যায়, পানি উন্নয়ন বোর্ডে ৩১ নম্বর পোল্ডারের এ রাস্তা দিয়ে প্রতিদিন হাজারো মানুষের চলাচল করে। রাস্তাটির ১০০ ফুট নদীভাঙনে মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।
স্থানীয়ভাবে পাইলিং করে এবং জিও ব্যাগ ফেলে ভাঙনরোধের চেষ্টা করা হচ্ছে। রাস্তা দিয়ে ঝুঁকিপূর্ণভাবে ভ্যান, মোটরসাইকেল ও ইজিবাইক চলাচল করছে। কোনো মতে একটি ভ্যান যেতে পারছে। ফলে সৃষ্টি হচ্ছে যানজট। কে আগে যাবে আর কে পরে যাবে এই নিয়ে চলছে প্রতিযোগিতা।
আরও দেখা যায়, রাস্তার পাশ দিয়ে কোনো বিকল্প রাস্তা নির্মাণের উদ্যোগ নেওয়া হয়নি। এইভাবে চলতে থাকলে যেকোনো সময় বড় ধরনের দুর্ঘটনা ঘটতে পারে। এমনকি প্রাণনাশের আশঙ্কা রয়েছে বলে মনে করছে এলাকাবাসী।
কথা হয় পানখালী এলাকার আনিস শেখের সঙ্গে তিনি বলেন, ‘ওয়াপদার এই রাস্তার তিন ভাগের দুই ভাগই ভেঙে গেছে নদীতে। যেকোনো সময় বড় ধরনের দুর্ঘটনা ঘটতে পারে। তা ছাড়া এখন নদীতে পানি বৃদ্ধি পাচ্ছে। যদি নদীতে বড় ধরনের জোয়ার হয় তাহলে যেকোনো সময় ওয়াপদা ভেঙে এলাকা প্লাবিত হবে।’
ইউপি সদস্য ইদ্রিস আলী সবুজ জানান, ‘নদীভাঙন কবলিত স্থানের রাস্তাটি মারাত্মক ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে পড়েছে। বাঁশ দিয়ে পাইলিং করা হচ্ছে।’ কিন্তু এটা তেমন কাজে আসবে না বলে তিনি মনে করছেন।
এ বিষয়ে পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী আশরাফুল আলম বলেন, ‘আমরা দ্রুত ভাঙন রোধে কাজ করে যাচ্ছি। রাস্তা পাইলিং এর কাজ শুরু করেছি। ভাঙনকবলিত স্থানের পাশ দিয়ে বিকল্প বাঁধ দিয়ে ওয়াপদা রাস্তা তৈরি করা হবে।’
আধুনিক যুগের সবচেয়ে বিস্ময়কর প্রত্নতাত্ত্বিক আবিষ্কারগুলোর একটি হচ্ছে গৌতম বুদ্ধের দেহাবশেষের সঙ্গে সম্পর্কিত ঐতিহাসিক রত্নসম্ভার। গতকাল বুধবার হংকংয়ে বিখ্যাত আর্ট নিলাম কোম্পানি সাদাবি’স-এর এক নিলামে এগুলো তোলার উদ্যোগ নেওয়া হয়।
৭ দিন আগেপাকিস্তানে ভারতের হামলার সমালোচনা করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। চীনও এই হামলাকে ‘দুঃখজনক’ বলে অভিহিত করেছে। উদ্বেগ জানিয়েছে জাতিসংঘও। উত্তেজনা যেন আরও না বাড়ে, সে জন্য দুই পক্ষকে সংযত থাকার আহ্বান জানিয়েছে জাতিসংঘ, ফ্রান্সসহ বিভিন্ন দেশ। এদিকে ভারতের অবস্থানকে সমর্থন করেছে...
৭ দিন আগেভারতনিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরের পেহেলগামে সন্ত্রাসী হামলা নিয়ে দুই চিরবৈরী প্রতিবেশীর মধ্যে উত্তেজনার পারদ ক্রমেই চড়ছিল। তা তুঙ্গে উঠল এবার পাকিস্তানের ভূখণ্ডে ভারতের ‘অপারেশন সিঁদুর’ নামের ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান হামলা দিয়ে। পাশাপাশি সীমান্তেও দুই দেশের সামরিক বাহিনীর মধ্যে ব্যাপক গোলাগুলি হয়েছে...
৭ দিন আগেঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫