Ajker Patrika

খরগোশের ভেলকি

মোশারফ হোসেন, ঢাকা
আপডেট : ০৪ মার্চ ২০২২, ০৮: ৩২
Thumbnail image

পিটার র‍্যাবিট তার চাচাতো ভাই বেঞ্জামিন বানি এবং তিন বোন ফ্লপসি, মপসি ও কটনটেলকে নিয়ে দিনের বেশির ভাগ সময় কাটায় বৃদ্ধ মি. ম্যাকগ্রেগরের আঙিনায়। বাগান থেকে শাকসবজি চুরি করার অপরাধে এই বৃদ্ধই পিটারের বাবাকে হত্যা করে খেয়ে ফেলেছিল। তাদের বাবা-মায়ের মৃত্যুর পর বিয়া নামের একটি মেয়ে তাদের খুব করে যত্ন নেয়। বিয়া খরগোশ আর প্রকৃতির ছবি আঁকতে খুব ভালোবাসে।

একদিন পিটার ওই বৃদ্ধের বাগানে চুরি করতে গিয়ে ধরা পড়ে, কিন্তু হঠাৎ হার্ট অ্যাটাকে বৃদ্ধের মৃত্যু হয়। এই ফাঁকে পিটার পালিয়ে যায়। এরপর বৃদ্ধের পুরো বাগান পিটারদের দখলে চলে যায়।

অন্যদিকে বৃদ্ধের ভাগনে থমাস একটি খেলনার কোম্পানিতে কাজ করে। চাকরিতে পদোন্নতি না পাওয়ায় থমাস চিন্তা করে, মামার বাড়ি বিক্রি করে সে একটি খেলনার দোকান দেবে।

সে পিটার আর তার সাঙ্গপাঙ্গকে বাগান থেকে বের করে দিয়ে বাগানের নিরাপত্তা আরও জোরদার করে। থমাস বাগানে বৈদ্যুতিক বেড়া লাগায় আর পিটারদের গর্তে ডিনামাইট গুঁজে দেয়।

এদিকে থমাস আর বিয়ার মধ্যে প্রেমের সম্পর্ক গড়ে ওঠে। পিটারের খুব হিংসা হয় এতে। থমাস আর পিটারের দ্বন্দ্ব চরম পর্যায়ে পৌঁছায়। একদিন ডিনামাইটের বিস্ফোরণে একটা গাছ ভেঙে গিয়ে পড়ে বিয়ার ছবি আঁকার স্টুডিওতে। এতে থমাসের সঙ্গে বিয়ার মনোমালিন্যে দুজনের সম্পর্ক ভেঙে যায়। থমাসও রাগ করে লন্ডনে চলে যায়। বিয়াও এলাকা ছাড়তে চায়। এতে পিটারের খুব মন খারাপ হয়।

সে চিন্তা করতে থাকে কীভাবে থমাসকে ফিরিয়ে এনে বিয়ার মন গলানো যায়। সে কি পারবে লন্ডন থেকে থমাসকে ফিরিয়ে আনতে?

এ জন্য দেরি না করে দেখে ফেলো উইল গ্লাকের সিনেমা ‘পিটার র‍্যাবিট’। দারুণ ব্যবসাসফল এই সিনেমা মুক্তি পায় সনি পিকচার্স অ্যানিমেশন থেকে।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
খুঁজুন

পাঠকের আগ্রহ

সম্পর্কিত