ধোবাউড়া (ময়মনসিংহ) প্রতিনিধি
ময়মনসিংহের ধোবাউড়া উপজেলার সর্বত্রই পাওয়া যাচ্ছে সরকারিভাবে নিষিদ্ধ পলিথিন। উপজেলার প্রায় প্রতিটি হাট-বাজারে ছোট-বড় সব দোকান ও অলিগলির দোকানে মিলছে পলিথিন। পলিথিনের হরহামেশা ব্যবহারে মানুষের জীবনে মারাত্মক প্রভাব পড়ছে। এতে দূষিত হচ্ছে পরিবেশ।
কৃষি অফিস বলছে, পলিথিন অপচনশীল দ্রব্য। কৃষিজমিতে পড়লে মাটির গুণাগুণ নষ্ট হয়। ব্যাহত হয় ফসল উৎপাদন। প্রশাসন বলছে, উপজেলার সব বাজারে নিয়মিত মনিটরিং করা হচ্ছে। নিষিদ্ধ-ঘোষিত পলিথিন পাওয়া গেলে ভ্রাম্যমাণ আদালতের মাধ্যমে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
সরেজমিনে দেখা গেছে, ধোবাউড়া উপজেলার সদর বাজারে ময়লা-আবর্জনা ফেলার নির্দিষ্ট কোনো স্থান নেই। বাজারের ভেতর ও বিভিন্ন জায়গায় ব্যবহৃত পলিথিনের স্তূপ দৃশ্যমান। কাঁচাবাজার, মাছবাজার ও শুঁটকিমহলসহ সাতটি ইউনিয়নের হাট-বাজারগুলোর সর্বত্রই এই পলিথিন বিক্রি হচ্ছে।
ক্রেতাদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, যেকোনো দোকানে পণ্য ক্রয় করামাত্রই প্রতিটি পণ্যের সঙ্গে দোকানদার একটি বা দুটি করে পলিথিন ভোক্তার হাতে ধরিয়ে দিচ্ছেন।
ব্যবসায়ীরা আইনের কোনো তোয়াক্কা না করে জনসম্মুখে দেদারসে নিষিদ্ধঘোষিত পলিথিন বিক্রি করছেন। তবে ব্যবসায়ীরা বলছেন, তাঁদেরকে পলিথিনে করে সব ধরনের পণ্য বিক্রি করতে হয়। মানুষ পলিথিন ছাড়া পণ্য ক্রয় করতে চায় না।
স্থানীয় এক ব্যবসায়ী বলেন, উপজেলা সৃষ্টির ৩৬ বছর পার হলেও ময়লা ফেলার নির্দিষ্ট কোনো স্থান নেই। সরকারের পরিবেশ অধিদপ্তর বা স্থানীয় প্রশাসনকে উপজেলার পরিবেশ রক্ষায় কোনো কার্যকর পদক্ষেপ নিতে দেখা যায় না।
কৃষি কর্মকর্তা গোলাম সরোয়ার তুষার বলেন, পলিথিন অপচনশীল দ্রব্য। কৃষিজমিতে পড়লে মাটির গুণাগুণ নষ্টসহ ফসল উৎপাদন ব্যাহত হবে।
এ বিষয়ে সহকারী কমিশনার (ভূমি) ফাতেমা জান্নাত বলেন, ধোবাউড়া উপজেলার সব বাজার নিয়মিত মনিটরিং করা হয়। নিষিদ্ধঘোষিত পলিথিন পাওয়া গেলে ভ্রাম্যমাণ আদালতের মাধ্যমে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
ময়মনসিংহের ধোবাউড়া উপজেলার সর্বত্রই পাওয়া যাচ্ছে সরকারিভাবে নিষিদ্ধ পলিথিন। উপজেলার প্রায় প্রতিটি হাট-বাজারে ছোট-বড় সব দোকান ও অলিগলির দোকানে মিলছে পলিথিন। পলিথিনের হরহামেশা ব্যবহারে মানুষের জীবনে মারাত্মক প্রভাব পড়ছে। এতে দূষিত হচ্ছে পরিবেশ।
কৃষি অফিস বলছে, পলিথিন অপচনশীল দ্রব্য। কৃষিজমিতে পড়লে মাটির গুণাগুণ নষ্ট হয়। ব্যাহত হয় ফসল উৎপাদন। প্রশাসন বলছে, উপজেলার সব বাজারে নিয়মিত মনিটরিং করা হচ্ছে। নিষিদ্ধ-ঘোষিত পলিথিন পাওয়া গেলে ভ্রাম্যমাণ আদালতের মাধ্যমে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
সরেজমিনে দেখা গেছে, ধোবাউড়া উপজেলার সদর বাজারে ময়লা-আবর্জনা ফেলার নির্দিষ্ট কোনো স্থান নেই। বাজারের ভেতর ও বিভিন্ন জায়গায় ব্যবহৃত পলিথিনের স্তূপ দৃশ্যমান। কাঁচাবাজার, মাছবাজার ও শুঁটকিমহলসহ সাতটি ইউনিয়নের হাট-বাজারগুলোর সর্বত্রই এই পলিথিন বিক্রি হচ্ছে।
ক্রেতাদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, যেকোনো দোকানে পণ্য ক্রয় করামাত্রই প্রতিটি পণ্যের সঙ্গে দোকানদার একটি বা দুটি করে পলিথিন ভোক্তার হাতে ধরিয়ে দিচ্ছেন।
ব্যবসায়ীরা আইনের কোনো তোয়াক্কা না করে জনসম্মুখে দেদারসে নিষিদ্ধঘোষিত পলিথিন বিক্রি করছেন। তবে ব্যবসায়ীরা বলছেন, তাঁদেরকে পলিথিনে করে সব ধরনের পণ্য বিক্রি করতে হয়। মানুষ পলিথিন ছাড়া পণ্য ক্রয় করতে চায় না।
স্থানীয় এক ব্যবসায়ী বলেন, উপজেলা সৃষ্টির ৩৬ বছর পার হলেও ময়লা ফেলার নির্দিষ্ট কোনো স্থান নেই। সরকারের পরিবেশ অধিদপ্তর বা স্থানীয় প্রশাসনকে উপজেলার পরিবেশ রক্ষায় কোনো কার্যকর পদক্ষেপ নিতে দেখা যায় না।
কৃষি কর্মকর্তা গোলাম সরোয়ার তুষার বলেন, পলিথিন অপচনশীল দ্রব্য। কৃষিজমিতে পড়লে মাটির গুণাগুণ নষ্টসহ ফসল উৎপাদন ব্যাহত হবে।
এ বিষয়ে সহকারী কমিশনার (ভূমি) ফাতেমা জান্নাত বলেন, ধোবাউড়া উপজেলার সব বাজার নিয়মিত মনিটরিং করা হয়। নিষিদ্ধঘোষিত পলিথিন পাওয়া গেলে ভ্রাম্যমাণ আদালতের মাধ্যমে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ দিন আগেগাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪দেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২০ নভেম্বর ২০২৪