শাহরিয়ার হাসান, ঢাকা
সবার হাতে চায়নিজ রাইফেল, পরনে মেরুন রঙের টি-শার্ট ও খাকি প্যান্ট। চোখে কালো চশমা। একসঙ্গে ১৫ জন শহরের প্রধান সড়ক ধরে হেঁটে চলেছেন। দেখে বোঝার উপায় নেই, তাঁরা কারা।
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে এমন ছবি ও ভিডিও ভাইরালের পর রাজবাড়ী জেলা পুলিশের কর্মকর্তারা বলছেন, তাঁরা জেলা পুলিশের সদস্য। কেউ সহকারী উপপরিদর্শক (এএসআই), কেউ কনস্টেবল। আসন্ন নির্বাচন সামনে রেখে নাশকতা প্রতিরোধে তাঁদের প্রস্তুত করা হয়েছে। শহরে অপতৎপরতা ও সহিংসতা রুখতে কাজ করবেন এই সদস্যরা।
কিন্তু পুলিশ সদস্যরা এমন পোশাক কোথায় পেলেন? তা ছাড়া পুলিশ পোশাক বিধিমালা, ২০০৪-এর জেলা পুলিশের কোনো ইউনিটে এমন পোশাক পরার কথা উল্লেখ নেই। জেলা পুলিশের সুপার জি এম আবুল কালাম আজাদ অবশ্য আজকের পত্রিকাকে সহজভাবেই বললেন, ‘একটু আকর্ষণীয় করতে ও নাশকতাকারীদের নজরে আনতে এমন পোশাক দেওয়া হয়েছে। এটা ডিবি ও সিআইডির মতোই সিভিল পোশাক।’
জেলা পুলিশের এমন পোশাকের বিষয়ে পুলিশ সদর দপ্তর জানে কি না? এমন প্রশ্নের পুলিশ সুপার বললেন, সদর দপ্তর কিছু জানে না। যেহেতু বিষয়টি নিয়ে আলোচনা চলছে, তাই এই পোশাক বাদ দেবেন।
রাজবাড়ী জেলা পুলিশ সূত্র বলছে, গত বৃহস্পতিবার রাজবাড়ীতে স্পেশাল টাস্কিং গ্রুপ (এসটিজি) নামের পুলিশের একটি বিশেষ দল গঠন করা হয়। জাতীয় সংসদ নির্বাচন সামনে রেখে নাশকতা প্রতিরোধ ও নাশকতাকারীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য দলটি গঠন করা হয়েছে। সেদিন ৩০ সদস্যের বিশেষ এমন দুটি দলের কার্যক্রম আনুষ্ঠানিকভাবে ঘোষণা করার পর স্পেশাল টাস্কিং গ্রুপের সদস্যরা শহরের বিভিন্ন সড়ক প্রদক্ষিণ করেন।
সূত্র বলছে, শহরে ঘুরে বেড়ানো একটি দলের নেতৃত্ব দেন অতিরিক্ত পুলিশ সুপার রেজাউল করিম। সবার হাতে ছিল আধুনিক অস্ত্র। প্রথম দিনেই শহরে পুলিশের এমন ইউনিটের ছবি ও ভিডিও আলোচনা তৈরি করে। পরে ধীরে ধীরে অনেকেই বিষয়টি নিয়ে কথা বলতে থাকেন। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমেও আলোচনা-সমালোচনা শুরু হয়।
জেলা পুলিশের এমন ইউনিট সম্পর্কে দৃষ্টি আকর্ষণ করলে পুলিশ সদর দপ্তরের মুখপাত্রের দায়িত্বে থাকা অতিরিক্ত পুলিশ সুপার আবির সিদ্দিকি শুভ্র আজকের পত্রিকাকে বলেন, জেলা পুলিশের কুইক রেসপন্স টিম রয়েছে। তারা যেকোনো জরুরি পরিস্থিতিতে কাজ করার জন্য ২৪ ঘণ্টা প্রস্তুত থাকে। তবে তাদের জন্য আলাদা কোনো পোশাক নেই। নিজেদের মতো বানিয়ে পরারও সুযোগ নেই। তারা নিয়মিত পোশাক বা ডিবির মতো সিভিল পোশাক পরতে পারে।
সবার হাতে চায়নিজ রাইফেল, পরনে মেরুন রঙের টি-শার্ট ও খাকি প্যান্ট। চোখে কালো চশমা। একসঙ্গে ১৫ জন শহরের প্রধান সড়ক ধরে হেঁটে চলেছেন। দেখে বোঝার উপায় নেই, তাঁরা কারা।
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে এমন ছবি ও ভিডিও ভাইরালের পর রাজবাড়ী জেলা পুলিশের কর্মকর্তারা বলছেন, তাঁরা জেলা পুলিশের সদস্য। কেউ সহকারী উপপরিদর্শক (এএসআই), কেউ কনস্টেবল। আসন্ন নির্বাচন সামনে রেখে নাশকতা প্রতিরোধে তাঁদের প্রস্তুত করা হয়েছে। শহরে অপতৎপরতা ও সহিংসতা রুখতে কাজ করবেন এই সদস্যরা।
কিন্তু পুলিশ সদস্যরা এমন পোশাক কোথায় পেলেন? তা ছাড়া পুলিশ পোশাক বিধিমালা, ২০০৪-এর জেলা পুলিশের কোনো ইউনিটে এমন পোশাক পরার কথা উল্লেখ নেই। জেলা পুলিশের সুপার জি এম আবুল কালাম আজাদ অবশ্য আজকের পত্রিকাকে সহজভাবেই বললেন, ‘একটু আকর্ষণীয় করতে ও নাশকতাকারীদের নজরে আনতে এমন পোশাক দেওয়া হয়েছে। এটা ডিবি ও সিআইডির মতোই সিভিল পোশাক।’
জেলা পুলিশের এমন পোশাকের বিষয়ে পুলিশ সদর দপ্তর জানে কি না? এমন প্রশ্নের পুলিশ সুপার বললেন, সদর দপ্তর কিছু জানে না। যেহেতু বিষয়টি নিয়ে আলোচনা চলছে, তাই এই পোশাক বাদ দেবেন।
রাজবাড়ী জেলা পুলিশ সূত্র বলছে, গত বৃহস্পতিবার রাজবাড়ীতে স্পেশাল টাস্কিং গ্রুপ (এসটিজি) নামের পুলিশের একটি বিশেষ দল গঠন করা হয়। জাতীয় সংসদ নির্বাচন সামনে রেখে নাশকতা প্রতিরোধ ও নাশকতাকারীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য দলটি গঠন করা হয়েছে। সেদিন ৩০ সদস্যের বিশেষ এমন দুটি দলের কার্যক্রম আনুষ্ঠানিকভাবে ঘোষণা করার পর স্পেশাল টাস্কিং গ্রুপের সদস্যরা শহরের বিভিন্ন সড়ক প্রদক্ষিণ করেন।
সূত্র বলছে, শহরে ঘুরে বেড়ানো একটি দলের নেতৃত্ব দেন অতিরিক্ত পুলিশ সুপার রেজাউল করিম। সবার হাতে ছিল আধুনিক অস্ত্র। প্রথম দিনেই শহরে পুলিশের এমন ইউনিটের ছবি ও ভিডিও আলোচনা তৈরি করে। পরে ধীরে ধীরে অনেকেই বিষয়টি নিয়ে কথা বলতে থাকেন। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমেও আলোচনা-সমালোচনা শুরু হয়।
জেলা পুলিশের এমন ইউনিট সম্পর্কে দৃষ্টি আকর্ষণ করলে পুলিশ সদর দপ্তরের মুখপাত্রের দায়িত্বে থাকা অতিরিক্ত পুলিশ সুপার আবির সিদ্দিকি শুভ্র আজকের পত্রিকাকে বলেন, জেলা পুলিশের কুইক রেসপন্স টিম রয়েছে। তারা যেকোনো জরুরি পরিস্থিতিতে কাজ করার জন্য ২৪ ঘণ্টা প্রস্তুত থাকে। তবে তাদের জন্য আলাদা কোনো পোশাক নেই। নিজেদের মতো বানিয়ে পরারও সুযোগ নেই। তারা নিয়মিত পোশাক বা ডিবির মতো সিভিল পোশাক পরতে পারে।
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪