মো. ফরিদ রায়হান, মিঠামইন থেকে ফিরে
মিঠামইনের কেওয়ারজোড় বাজার থেকে কাঞ্চনপুর পর্যন্ত সড়ক পাশের জমির সেচের উপচে পড়া পানিতে ডুবে যায়। এ কারণে চরম ভোগান্তিতে পড়েন এই পথে চলাচল করা পথচারীরা। স্থানীয় বাসিন্দারা বলছেন, প্রতিবছর বর্ষায় পলিমাটি পড়ে জমি উঁচু হয়ে যাচ্ছে। এতে অল্প বৃষ্টিতে বা জমিতে সেচ দিলেই পাশের সড়ক পানিতে ডুবে যায়। প্রায় তিন বছর ধরে সড়কটির এই অবস্থা। তাঁদের দাবি, দ্রুত এই সড়ক সংস্কার করা হোক।
স্থানীয় বাসিন্দাদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, কেওয়ারজোড় থেকে কাঞ্চনপুর পর্যন্ত রাস্তাটি ১০ বছর আগে তৈরি হয়। এই পথে কেওয়ারজোড় ইউনিয়নের ৪ থেকে ৫টি গ্রামের এবং উপজেলার কাটখাল, বৈরাটি ও ইউনিয়নের প্রায় ৩০ হাজার মানুষ উপজেলা সদরে যাতায়াত করে।
সম্প্রতি সরেজমিন দেখা যায়, কেওয়ারজোড় বাজার থেকে কৃষ্ণপুর পর্যন্ত ২০০ মিটার, কৃষ্ণপুর থেকে ফুলপুর পর্যন্ত ৩০০ মিটার, ফুলপুর গ্রামের ১৫০ মিটার, রহমতপুর গ্রামের কয়েক ধাপে ২০০ মিটার এবং কাঞ্চনপুর ভাটি বাংলা উচ্চবিদ্যালয়ের দক্ষিণ পশ্চিম দিকে ১০০ মিটার সড়ক পানিতে ডুবে আছে। কোথাও মাটি জমে হয়ে আছে কাদামাটির ডিবি।
পানি ও কাদায় টইটুম্বুর পাকা সড়কের পাশে স্থানীয়ভাবে নির্মিত জমির মোটা আইল চলাচল করছে মানুষ ও গবাদিপশু। পানি কাদা মাড়িয়ে ধীরে ধীরে চলে অটোরিকশা, ট্রলি ও হাওরবিলাস। এতে প্রায়ই দুর্ঘটনা ঘটে। এ সময় কথা হয় কয়েকজন পথচারীর সঙ্গে।
ফুলপুর গ্রামের অটোরিকশাচালক আল আমিন (২৮) বলেন, ‘ব্যাটারিতে কম চার্জ থাকলে এই কাঁদা দিয়ে গাড়ি ঠেলে নিতে হয়। সড়কে জমানো পানি বেড়ে গেলে গাড়ি নষ্ট হয়ে যায়। গরিব মানুষ তখন কীভাবে চলি, তখন আল্লাহ জানে। আর কত দিন কষ্ট করলে রাস্তা ভালা হবে?’
রহমতপুর গ্রামের শহীদ মিয়া (৫৬) বলেন, ‘বয়সের কারণে হাইটা বাজারে যেতে পারি না। অটোরিকশা করে গেলেও জানডা হাতো থাহে। কহন উইল্ডা পানিতে পইড়া দমবন্ধ হইয়্যা মরি। এই পথে হাইটা যাওয়াও মুশকিল, গাড়িতে যাওয়াও মুশকিল।’
নাম প্রকাশ না করার শর্তে এক পথচারী বলেন, প্রতিবছর বর্ষায় ভেসে আসা পলিমাটি পড়ে দিন দিন উঁচু হচ্ছে জমি। ফসলি জমির সেচের পানি নেমে ডুবছে পাকা সড়ক, জমছে কাদা। ফসলি জমি থেকে নিচু সড়কে সেচের পানি জমে ৫ থেকে ৬টি স্থান ৬ থেকে ৭ মাস ব্যবহারের অনুপযোগী থাকে। আর বৃষ্টি এলে তো কথাই নেই। দু-তিন বছর ধরে এই ভোগান্তি নিয়ে চলছে কয়েক হাজার মানুষ। এসব দেখার যেন কেউ নেই। বারবার কর্তৃপক্ষকে বলেও কোনো লাভ হয়নি।
নবনির্বাচিত কেওয়ারজোড় ইউপি চেয়ারম্যান মো. আবুল কাসেম বলেন, ‘রাস্তাটি নির্মাণের পর পলিমাটি পড়ে জমি উঁচু হওয়ায় রাস্তার এই দুরবস্থা। রাস্তা উঁচু করা সময়ের অন্যতম দাবি। আমি সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে অনুরোধ করব দ্রুত সংস্কার করার জন্য। তিনটি ইউনিয়নের প্রধান সড়ক এটি।’
উপজেলা প্রকৌশলী ফয়জুর রাজ্জাক বলেন, ‘সড়কটি সংস্কার করতে ঊর্ধ্বতন দপ্তরে প্রয়োজনীয় বরাদ্দ চেয়ে প্রস্তাব পাঠিয়েছি। আশা করি দ্রুত অনুমোদন পেয়ে যাব। তখন আমরা সড়কটি মানুষের ব্যবহারোপযোগী করতে পারব। আমি বুধবার সড়কটি পরিদর্শন করেছি।’
মিঠামইনের কেওয়ারজোড় বাজার থেকে কাঞ্চনপুর পর্যন্ত সড়ক পাশের জমির সেচের উপচে পড়া পানিতে ডুবে যায়। এ কারণে চরম ভোগান্তিতে পড়েন এই পথে চলাচল করা পথচারীরা। স্থানীয় বাসিন্দারা বলছেন, প্রতিবছর বর্ষায় পলিমাটি পড়ে জমি উঁচু হয়ে যাচ্ছে। এতে অল্প বৃষ্টিতে বা জমিতে সেচ দিলেই পাশের সড়ক পানিতে ডুবে যায়। প্রায় তিন বছর ধরে সড়কটির এই অবস্থা। তাঁদের দাবি, দ্রুত এই সড়ক সংস্কার করা হোক।
স্থানীয় বাসিন্দাদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, কেওয়ারজোড় থেকে কাঞ্চনপুর পর্যন্ত রাস্তাটি ১০ বছর আগে তৈরি হয়। এই পথে কেওয়ারজোড় ইউনিয়নের ৪ থেকে ৫টি গ্রামের এবং উপজেলার কাটখাল, বৈরাটি ও ইউনিয়নের প্রায় ৩০ হাজার মানুষ উপজেলা সদরে যাতায়াত করে।
সম্প্রতি সরেজমিন দেখা যায়, কেওয়ারজোড় বাজার থেকে কৃষ্ণপুর পর্যন্ত ২০০ মিটার, কৃষ্ণপুর থেকে ফুলপুর পর্যন্ত ৩০০ মিটার, ফুলপুর গ্রামের ১৫০ মিটার, রহমতপুর গ্রামের কয়েক ধাপে ২০০ মিটার এবং কাঞ্চনপুর ভাটি বাংলা উচ্চবিদ্যালয়ের দক্ষিণ পশ্চিম দিকে ১০০ মিটার সড়ক পানিতে ডুবে আছে। কোথাও মাটি জমে হয়ে আছে কাদামাটির ডিবি।
পানি ও কাদায় টইটুম্বুর পাকা সড়কের পাশে স্থানীয়ভাবে নির্মিত জমির মোটা আইল চলাচল করছে মানুষ ও গবাদিপশু। পানি কাদা মাড়িয়ে ধীরে ধীরে চলে অটোরিকশা, ট্রলি ও হাওরবিলাস। এতে প্রায়ই দুর্ঘটনা ঘটে। এ সময় কথা হয় কয়েকজন পথচারীর সঙ্গে।
ফুলপুর গ্রামের অটোরিকশাচালক আল আমিন (২৮) বলেন, ‘ব্যাটারিতে কম চার্জ থাকলে এই কাঁদা দিয়ে গাড়ি ঠেলে নিতে হয়। সড়কে জমানো পানি বেড়ে গেলে গাড়ি নষ্ট হয়ে যায়। গরিব মানুষ তখন কীভাবে চলি, তখন আল্লাহ জানে। আর কত দিন কষ্ট করলে রাস্তা ভালা হবে?’
রহমতপুর গ্রামের শহীদ মিয়া (৫৬) বলেন, ‘বয়সের কারণে হাইটা বাজারে যেতে পারি না। অটোরিকশা করে গেলেও জানডা হাতো থাহে। কহন উইল্ডা পানিতে পইড়া দমবন্ধ হইয়্যা মরি। এই পথে হাইটা যাওয়াও মুশকিল, গাড়িতে যাওয়াও মুশকিল।’
নাম প্রকাশ না করার শর্তে এক পথচারী বলেন, প্রতিবছর বর্ষায় ভেসে আসা পলিমাটি পড়ে দিন দিন উঁচু হচ্ছে জমি। ফসলি জমির সেচের পানি নেমে ডুবছে পাকা সড়ক, জমছে কাদা। ফসলি জমি থেকে নিচু সড়কে সেচের পানি জমে ৫ থেকে ৬টি স্থান ৬ থেকে ৭ মাস ব্যবহারের অনুপযোগী থাকে। আর বৃষ্টি এলে তো কথাই নেই। দু-তিন বছর ধরে এই ভোগান্তি নিয়ে চলছে কয়েক হাজার মানুষ। এসব দেখার যেন কেউ নেই। বারবার কর্তৃপক্ষকে বলেও কোনো লাভ হয়নি।
নবনির্বাচিত কেওয়ারজোড় ইউপি চেয়ারম্যান মো. আবুল কাসেম বলেন, ‘রাস্তাটি নির্মাণের পর পলিমাটি পড়ে জমি উঁচু হওয়ায় রাস্তার এই দুরবস্থা। রাস্তা উঁচু করা সময়ের অন্যতম দাবি। আমি সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে অনুরোধ করব দ্রুত সংস্কার করার জন্য। তিনটি ইউনিয়নের প্রধান সড়ক এটি।’
উপজেলা প্রকৌশলী ফয়জুর রাজ্জাক বলেন, ‘সড়কটি সংস্কার করতে ঊর্ধ্বতন দপ্তরে প্রয়োজনীয় বরাদ্দ চেয়ে প্রস্তাব পাঠিয়েছি। আশা করি দ্রুত অনুমোদন পেয়ে যাব। তখন আমরা সড়কটি মানুষের ব্যবহারোপযোগী করতে পারব। আমি বুধবার সড়কটি পরিদর্শন করেছি।’
‘দুই দিন আগেই বাড়ি থেকে পাথরঘাটায় চলে এসেছি। এখন পুরোনো জাল সেলাই করছি। এক সপ্তাহের বাজারও করে এনেছি। আজ বিকেলে সাগর মোহনায় যাব, গভীর রাত থেকে জাল ফেলব।’ কথাগুলো বলছিলেন বরগুনা সদরের বাইনচটকী এলাকার জেলে হোসেন আলী। গতকাল বুধবার সকালে বরগুনার পাথরঘাটা মৎস্য অবতরণ কেন্দ্রে কথা হয় তাঁর...
১২ জুন ২০২৫ভারতের স্থলবন্দর নিষেধাজ্ঞার পর সীমান্তে আটকে থাকা তৈরি পোশাক, খাদ্যসহ বিভিন্ন পণ্যের ট্রাকগুলো ফেরত আনছেন রপ্তানিকারকেরা। তবে যেসব ট্রাক বন্দরে ঢুকে গিয়েছিল, সেগুলো ভারতে প্রবেশ করানোর চেষ্টা চলছে। কিন্তু শেষ পর্যন্ত এসব ট্রাক ঢুকতে পারবে কি না, তা নিয়ে সংশয় আছে।
১৯ মে ২০২৫আধুনিক যুগের সবচেয়ে বিস্ময়কর প্রত্নতাত্ত্বিক আবিষ্কারগুলোর একটি হচ্ছে গৌতম বুদ্ধের দেহাবশেষের সঙ্গে সম্পর্কিত ঐতিহাসিক রত্নসম্ভার। গতকাল বুধবার হংকংয়ে বিখ্যাত আর্ট নিলাম কোম্পানি সাদাবি’স-এর এক নিলামে এগুলো তোলার উদ্যোগ নেওয়া হয়।
০৮ মে ২০২৫পাকিস্তানে ভারতের হামলার সমালোচনা করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। চীনও এই হামলাকে ‘দুঃখজনক’ বলে অভিহিত করেছে। উদ্বেগ জানিয়েছে জাতিসংঘও। উত্তেজনা যেন আরও না বাড়ে, সে জন্য দুই পক্ষকে সংযত থাকার আহ্বান জানিয়েছে জাতিসংঘ, ফ্রান্সসহ বিভিন্ন দেশ। এদিকে ভারতের অবস্থানকে সমর্থন করেছে...
০৮ মে ২০২৫