অভয়নগর প্রতিনিধি
অভয়নগর উপজেলার বাঘুটিয়া ইউনিয়নের বিভাগদী গ্রামে জমিজমা নিয়ে বিরোধের জেরে বসতবাড়ি ভাঙচুর, খড়ের গাদা ও বরজ আগুনে পুড়িয়ে দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে। এ ঘটনায় অভয়নগর থানায় লিখিত অভিযোগ দিয়েছেন ক্ষতিগ্রস্ত বাড়ি মালিক আবুল কালাম।
অভিযোগপত্রে বিভাগদী গ্রামের মোজাহার মোল্লা (৪০), মোতাহার মোল্লা (৩০), আজাহার মোল্লা (৪৭), মোজাহার মোল্লার ছেলে বাবু (২১), আজাহার মোল্লার ছেলে রিপন (২০) এবং মোজাহার মোল্লার স্ত্রী পারুল বেগমের নাম উল্লেখ করা হয়েছে।
ভুক্তভোগী আব্দুল কালাম বলেন, ‘২০১৫ সালে আমি ও আমার ভাই সালাম অভিযুক্তদের কাছ থেকে প্রায় ৭ শতক জমি কিনি। জমি কেনার প্রমাণস্বরূপ বিক্রয় চুক্তিনামার স্ট্যাম্প করা রয়েছে। জমি কিনে নেওয়ার সময় অভিযুক্তরা জমির সব কাগজপত্র ঠিক করে দলিল করে দেবেন বলে আশ্বাস দেন। কিন্তু পরবর্তীতে তাঁরা বিষয়টি অস্বীকার করেন। এমনকি উল্টো আদালতে আমাদের বিরুদ্ধে মামলা করেন। আদালতের রায় আমাদের পক্ষে আসে। ওই রায়ে ক্ষুব্ধ হয়ে তাঁরা গতকাল পরিকল্পিতভাবে আমাদের ওপর হামলা করেন। আমাকে, আমার ভাই ও ভাবিকে মারপিট করা হয়েছে। আমার অন্তঃসত্ত্বা মেয়ের শ্লীলতাহানি করেছেন তাঁরা। আমার ছোট ছেলেকে মেরে ফেলার হুমকি দিয়েছেন।’
সরেজমিনে দেখা গেছে, আবুল কালাম ও সালামের বসতবাড়ির টিনের বেড়া ধারালো কোনো অস্ত্র দিয়ে কোপানো হয়েছে, গোসলখানার ইটের গাঁথুনির দেয়াল আংশিক ভেঙে ফেলা হয়েছে। এক কাঠার মতো পানের বরজ ও একটি বিচালির গাদা পুড়িয়ে দেওয়া হয়েছে। এ সময় একটি স্বর্ণের চেইন ছিনিয়ে নিয়েছে যার আনুমানিক মূল্য ৩৫ হাজার টাকা এবং বাথরুম ভাঙচুরে ক্ষতির পরিমাণ ৫০ হাজার টাকা।
কথা বলতে অভিযুক্তদের বাড়িতে গেলে তাঁরা কথা বলতে রাজি হননি।
অভয়নগর থানার ওসি একে এম শামীম হাসান বলেন, ‘এ বিষয়ে আমরা একটি লিখিত অভিযোগ পেয়েছি। ঘটনার তদন্ত করে যথাযথ আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
অভয়নগর উপজেলার বাঘুটিয়া ইউনিয়নের বিভাগদী গ্রামে জমিজমা নিয়ে বিরোধের জেরে বসতবাড়ি ভাঙচুর, খড়ের গাদা ও বরজ আগুনে পুড়িয়ে দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে। এ ঘটনায় অভয়নগর থানায় লিখিত অভিযোগ দিয়েছেন ক্ষতিগ্রস্ত বাড়ি মালিক আবুল কালাম।
অভিযোগপত্রে বিভাগদী গ্রামের মোজাহার মোল্লা (৪০), মোতাহার মোল্লা (৩০), আজাহার মোল্লা (৪৭), মোজাহার মোল্লার ছেলে বাবু (২১), আজাহার মোল্লার ছেলে রিপন (২০) এবং মোজাহার মোল্লার স্ত্রী পারুল বেগমের নাম উল্লেখ করা হয়েছে।
ভুক্তভোগী আব্দুল কালাম বলেন, ‘২০১৫ সালে আমি ও আমার ভাই সালাম অভিযুক্তদের কাছ থেকে প্রায় ৭ শতক জমি কিনি। জমি কেনার প্রমাণস্বরূপ বিক্রয় চুক্তিনামার স্ট্যাম্প করা রয়েছে। জমি কিনে নেওয়ার সময় অভিযুক্তরা জমির সব কাগজপত্র ঠিক করে দলিল করে দেবেন বলে আশ্বাস দেন। কিন্তু পরবর্তীতে তাঁরা বিষয়টি অস্বীকার করেন। এমনকি উল্টো আদালতে আমাদের বিরুদ্ধে মামলা করেন। আদালতের রায় আমাদের পক্ষে আসে। ওই রায়ে ক্ষুব্ধ হয়ে তাঁরা গতকাল পরিকল্পিতভাবে আমাদের ওপর হামলা করেন। আমাকে, আমার ভাই ও ভাবিকে মারপিট করা হয়েছে। আমার অন্তঃসত্ত্বা মেয়ের শ্লীলতাহানি করেছেন তাঁরা। আমার ছোট ছেলেকে মেরে ফেলার হুমকি দিয়েছেন।’
সরেজমিনে দেখা গেছে, আবুল কালাম ও সালামের বসতবাড়ির টিনের বেড়া ধারালো কোনো অস্ত্র দিয়ে কোপানো হয়েছে, গোসলখানার ইটের গাঁথুনির দেয়াল আংশিক ভেঙে ফেলা হয়েছে। এক কাঠার মতো পানের বরজ ও একটি বিচালির গাদা পুড়িয়ে দেওয়া হয়েছে। এ সময় একটি স্বর্ণের চেইন ছিনিয়ে নিয়েছে যার আনুমানিক মূল্য ৩৫ হাজার টাকা এবং বাথরুম ভাঙচুরে ক্ষতির পরিমাণ ৫০ হাজার টাকা।
কথা বলতে অভিযুক্তদের বাড়িতে গেলে তাঁরা কথা বলতে রাজি হননি।
অভয়নগর থানার ওসি একে এম শামীম হাসান বলেন, ‘এ বিষয়ে আমরা একটি লিখিত অভিযোগ পেয়েছি। ঘটনার তদন্ত করে যথাযথ আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
আধুনিক যুগের সবচেয়ে বিস্ময়কর প্রত্নতাত্ত্বিক আবিষ্কারগুলোর একটি হচ্ছে গৌতম বুদ্ধের দেহাবশেষের সঙ্গে সম্পর্কিত ঐতিহাসিক রত্নসম্ভার। গতকাল বুধবার হংকংয়ে বিখ্যাত আর্ট নিলাম কোম্পানি সাদাবি’স-এর এক নিলামে এগুলো তোলার উদ্যোগ নেওয়া হয়।
১০ দিন আগেপাকিস্তানে ভারতের হামলার সমালোচনা করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। চীনও এই হামলাকে ‘দুঃখজনক’ বলে অভিহিত করেছে। উদ্বেগ জানিয়েছে জাতিসংঘও। উত্তেজনা যেন আরও না বাড়ে, সে জন্য দুই পক্ষকে সংযত থাকার আহ্বান জানিয়েছে জাতিসংঘ, ফ্রান্সসহ বিভিন্ন দেশ। এদিকে ভারতের অবস্থানকে সমর্থন করেছে...
১০ দিন আগেভারতনিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরের পেহেলগামে সন্ত্রাসী হামলা নিয়ে দুই চিরবৈরী প্রতিবেশীর মধ্যে উত্তেজনার পারদ ক্রমেই চড়ছিল। তা তুঙ্গে উঠল এবার পাকিস্তানের ভূখণ্ডে ভারতের ‘অপারেশন সিঁদুর’ নামের ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান হামলা দিয়ে। পাশাপাশি সীমান্তেও দুই দেশের সামরিক বাহিনীর মধ্যে ব্যাপক গোলাগুলি হয়েছে...
১০ দিন আগেঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫