রাণীনগর (নওগাঁ) প্রতিনিধি
নওগাঁর রাণীনগরে চলতি আমন মৌসুমে জমিতে সঠিকভাবে পানি সেচ না দেওয়ায় প্রায় ৫০ বিঘা জমির ধান নষ্ট হওয়ার খবর পাওয়া গেছে। এ ঘটনায় গভীর নলকূপ মালিকের বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে এবং ক্ষতিপূরণ চেয়ে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা, বরেন্দ্র বহুমুখী উন্নয়ন প্রকল্প এবং কৃষি কর্মকর্তা বরাবর লিখিত অভিযোগ করেছেন কৃষকেরা।
জানা গেছে, উপজেলার বেলঘড়িয়ার বরেন্দ্র বহুমুখী উন্নয়ন প্রকল্পের আওতায় একটি গভীর নলকূপ স্থাপন করে প্রায় ১৩০ বিঘা ধানের জমিতে পানি সেচ দেওয়া হয়। গভীর নলকূপটির অপারেটর হিসেবে কর্মরত রয়েছেন একই এলাকার খাগড়া গ্রামের সাহান মুহুরীর স্ত্রী বেবি খাতুন। বেবি খাতুনের আওতায় পানি সেচের দায়িত্বে রয়েছেন বেলঘড়িয়া গ্রামের সুকদেব ও স্বপন নামের দুই ব্যক্তি।
কৃষকেরা অভিযোগ করে বলেন, গভীর নলকূপ স্থাপনের পর থেকে প্রায় প্রতিটি মৌসুমে পানি সেচের টাকা নিলেও সঠিকভাবে ধানে পানি সেচ দেওয়া হয় না। ফলে পানির অভাবে তুলনামূলকভাবে ধানের ফলন কমে গেছে। চলতি আমন মৌসুমের শেষের দিকে অনাবৃষ্টি ও খরায় ধানের জমি শুকিয়ে যায়। প্রতি বিঘা জমিতে পানি সেচ দিতে এক হাজার টাকা করে মূল্য ধরেছেন গভীর নলকূপে দায়িত্বরতরা। কিন্তু চাহিদা অনুযায়ী পানি সেচ দেননি তাঁরা। এ ঘটনায় ক্ষতিগ্রস্ত কৃষকেরা গভীর নলকূপের অপারেটরের বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে এবং ক্ষতিপূরণ চেয়ে গত মঙ্গলবার উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা, বরেন্দ্র বহুমুখী উন্নয়ন প্রকল্প ও কৃষি কর্মকর্তা বরাবর লিখিত অভিযোগ করেছেন।
কৃষক এবাদুল হক বলেন, পানি সেচের দায়িত্বে থাকা লোকজনকে বার বার বলা হলেও তাঁরা জমিতে সঠিকভাবে পানি সেচ দেননি। ফলে পানির অভাবে প্রায় ৫০ বিঘা ধানের জমির মাটি ফেটে গেছে এবং ধানের শিষ মরে সাদা হয়ে নষ্ট হয়ে গেছে।
আবু বক্কর সিদ্দিক বলেন, যেখানে বিঘাপ্রতি প্রায় ১২ থেকে ১৪ মণ হারে ফলন হওয়ার কথা ছিল, সেখানে ফলন কমে দুই থেকে চার মণ হারে ধান হতে পারে বলে আশঙ্কা করছেন তিনি। তাঁর জমির ফলন কমে যাওয়ায় ক্ষতিপূরণ ও সঠিক বিচার দাবি করেন তিনি।
এ ব্যাপারে জানতে চাইলে গভীর নলকূপের অপারেটর বেবি খাতুন বলেন, ‘নলকূপ আমার নামে আছে কিন্তু পানি সেচ বা সবকিছু করে বেলঘড়িয়া গ্রামের সুকদেব ও স্বপন। সেখানে কী হয়েছে এটা সঠিক বলতে পারব না।’
পানি সেচের দায়িত্বে থাকা সুকদেব চন্দ্র বলেন, কৃষকেরা যে অভিযোগ করেছেন তা সঠিক নয়। ব্লাস্ট রোগে স্কিমের মধ্যে বেশকিছু জমির ধান নষ্ট হয়েছে।
রাণীনগর উপজেলা সেচ কমিটির সদস্যসচিব ও বরেন্দ্র বহুমুখী উন্নয়ন প্রকল্পের সহকারী প্রকৌশলী গোলাম ফারুক বলেন, পানি সেচের অভাবেই যদি কৃষকেরা ক্ষতিগ্রস্ত হয়ে থাকেন তাহলে তদন্ত করে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
নওগাঁর রাণীনগরে চলতি আমন মৌসুমে জমিতে সঠিকভাবে পানি সেচ না দেওয়ায় প্রায় ৫০ বিঘা জমির ধান নষ্ট হওয়ার খবর পাওয়া গেছে। এ ঘটনায় গভীর নলকূপ মালিকের বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে এবং ক্ষতিপূরণ চেয়ে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা, বরেন্দ্র বহুমুখী উন্নয়ন প্রকল্প এবং কৃষি কর্মকর্তা বরাবর লিখিত অভিযোগ করেছেন কৃষকেরা।
জানা গেছে, উপজেলার বেলঘড়িয়ার বরেন্দ্র বহুমুখী উন্নয়ন প্রকল্পের আওতায় একটি গভীর নলকূপ স্থাপন করে প্রায় ১৩০ বিঘা ধানের জমিতে পানি সেচ দেওয়া হয়। গভীর নলকূপটির অপারেটর হিসেবে কর্মরত রয়েছেন একই এলাকার খাগড়া গ্রামের সাহান মুহুরীর স্ত্রী বেবি খাতুন। বেবি খাতুনের আওতায় পানি সেচের দায়িত্বে রয়েছেন বেলঘড়িয়া গ্রামের সুকদেব ও স্বপন নামের দুই ব্যক্তি।
কৃষকেরা অভিযোগ করে বলেন, গভীর নলকূপ স্থাপনের পর থেকে প্রায় প্রতিটি মৌসুমে পানি সেচের টাকা নিলেও সঠিকভাবে ধানে পানি সেচ দেওয়া হয় না। ফলে পানির অভাবে তুলনামূলকভাবে ধানের ফলন কমে গেছে। চলতি আমন মৌসুমের শেষের দিকে অনাবৃষ্টি ও খরায় ধানের জমি শুকিয়ে যায়। প্রতি বিঘা জমিতে পানি সেচ দিতে এক হাজার টাকা করে মূল্য ধরেছেন গভীর নলকূপে দায়িত্বরতরা। কিন্তু চাহিদা অনুযায়ী পানি সেচ দেননি তাঁরা। এ ঘটনায় ক্ষতিগ্রস্ত কৃষকেরা গভীর নলকূপের অপারেটরের বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে এবং ক্ষতিপূরণ চেয়ে গত মঙ্গলবার উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা, বরেন্দ্র বহুমুখী উন্নয়ন প্রকল্প ও কৃষি কর্মকর্তা বরাবর লিখিত অভিযোগ করেছেন।
কৃষক এবাদুল হক বলেন, পানি সেচের দায়িত্বে থাকা লোকজনকে বার বার বলা হলেও তাঁরা জমিতে সঠিকভাবে পানি সেচ দেননি। ফলে পানির অভাবে প্রায় ৫০ বিঘা ধানের জমির মাটি ফেটে গেছে এবং ধানের শিষ মরে সাদা হয়ে নষ্ট হয়ে গেছে।
আবু বক্কর সিদ্দিক বলেন, যেখানে বিঘাপ্রতি প্রায় ১২ থেকে ১৪ মণ হারে ফলন হওয়ার কথা ছিল, সেখানে ফলন কমে দুই থেকে চার মণ হারে ধান হতে পারে বলে আশঙ্কা করছেন তিনি। তাঁর জমির ফলন কমে যাওয়ায় ক্ষতিপূরণ ও সঠিক বিচার দাবি করেন তিনি।
এ ব্যাপারে জানতে চাইলে গভীর নলকূপের অপারেটর বেবি খাতুন বলেন, ‘নলকূপ আমার নামে আছে কিন্তু পানি সেচ বা সবকিছু করে বেলঘড়িয়া গ্রামের সুকদেব ও স্বপন। সেখানে কী হয়েছে এটা সঠিক বলতে পারব না।’
পানি সেচের দায়িত্বে থাকা সুকদেব চন্দ্র বলেন, কৃষকেরা যে অভিযোগ করেছেন তা সঠিক নয়। ব্লাস্ট রোগে স্কিমের মধ্যে বেশকিছু জমির ধান নষ্ট হয়েছে।
রাণীনগর উপজেলা সেচ কমিটির সদস্যসচিব ও বরেন্দ্র বহুমুখী উন্নয়ন প্রকল্পের সহকারী প্রকৌশলী গোলাম ফারুক বলেন, পানি সেচের অভাবেই যদি কৃষকেরা ক্ষতিগ্রস্ত হয়ে থাকেন তাহলে তদন্ত করে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪