যশোর প্রতিনিধি
করোনা রোগীদের চিকিৎসার জন্য যশোর সদর হাসপাতালে ৭৯টি শয্যা প্রস্তুত করা হয়েছে। এ ছাড়া জেলার বাকি ৭ উপজেলাতে ২০টি করে আরও ১৪০টি শয্যা প্রস্তুত রাখা হয়েছে। সব মিলিয়ে জেলায় মোট ২১৯ শয্যা প্রস্তুত রয়েছে করোনা রোগীদের চিকিৎসাসেবার জন্য।
যশোরের সিভিল সার্জন ও সদর হাসপাতাল সূত্রে এসব তথ্য নিশ্চিত করা হয়েছে। এ দিকে চিকিৎসাসেবায় ব্যবহৃত ওষুধ ও অক্সিজেনেরও কোনো সংকট নেই বলে সদর হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ দাবি করেছে।
যশোর সদর হাসপাতালের তত্ত্বাবধায়ক ডা. মো. আখতারুজ্জামান বলেন, ‘করোনা আক্রান্তদের চিকিৎসার জন্য হাসপাতালের রেড জোনে ৪৬টি ও ইয়েলো জোনে ৩০টি শয্যা প্রস্তুত রয়েছে। এ ছাড়া করোনা রোগীর উন্নত চিকিৎসার জন্য আইসিইউতে তিনটি শয্যা খালি করা হয়েছে। সব মিলিয়ে ৭৯ শয্যা প্রস্তুত রয়েছে। হাসপাতালে বর্তমানে অক্সিজেনেরও কোনো সংকট নেই।’
যশোরের সিভিল সার্জন বিপ্লব কান্তি বিশ্বাস বলেন, ‘সদর হাসপাতাল ছাড়াও জেলার বাকি ৭ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ২০টি করে শয্যা প্রস্তুত করা হয়েছে। এসব স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে সব মিলিয়ে ১৪০ জন করোনা রোগীকে চিকিৎসাসেবা দেওয়া যাবে।’
সিভিল সার্জন বিপ্লব কান্তি বিশ্বাস আরও বলেন, ‘যদি সংক্রমণ বড়ে যায়, তাহলে সদর হাসপাতালের পৃথক ওয়ার্ডে শয্যা বাড়ানো হবে। এ ছাড়াও রয়েছে বক্ষব্যাধি হাসপাতাল। পরিস্থিতি সংকটাপন্ন হলে বেসরকারি হাসপাতাল ভাড়া নিয়ে রোগীর সেবা দেওয়া হবে।’
চলতি মাসের ১২ তারিখে সংক্রমণের মাধ্যমে ঝুঁকিপূর্ণ হিসেবে যশোরকে ইয়েলো জোন ঘোষণা করে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়। পরে সংক্রমণের হার বেড়ে যাওয়ায় ১৯ জানুয়ারি রেড জোন ঘোষণা করা হয়।
করোনা রোগীদের চিকিৎসার জন্য যশোর সদর হাসপাতালে ৭৯টি শয্যা প্রস্তুত করা হয়েছে। এ ছাড়া জেলার বাকি ৭ উপজেলাতে ২০টি করে আরও ১৪০টি শয্যা প্রস্তুত রাখা হয়েছে। সব মিলিয়ে জেলায় মোট ২১৯ শয্যা প্রস্তুত রয়েছে করোনা রোগীদের চিকিৎসাসেবার জন্য।
যশোরের সিভিল সার্জন ও সদর হাসপাতাল সূত্রে এসব তথ্য নিশ্চিত করা হয়েছে। এ দিকে চিকিৎসাসেবায় ব্যবহৃত ওষুধ ও অক্সিজেনেরও কোনো সংকট নেই বলে সদর হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ দাবি করেছে।
যশোর সদর হাসপাতালের তত্ত্বাবধায়ক ডা. মো. আখতারুজ্জামান বলেন, ‘করোনা আক্রান্তদের চিকিৎসার জন্য হাসপাতালের রেড জোনে ৪৬টি ও ইয়েলো জোনে ৩০টি শয্যা প্রস্তুত রয়েছে। এ ছাড়া করোনা রোগীর উন্নত চিকিৎসার জন্য আইসিইউতে তিনটি শয্যা খালি করা হয়েছে। সব মিলিয়ে ৭৯ শয্যা প্রস্তুত রয়েছে। হাসপাতালে বর্তমানে অক্সিজেনেরও কোনো সংকট নেই।’
যশোরের সিভিল সার্জন বিপ্লব কান্তি বিশ্বাস বলেন, ‘সদর হাসপাতাল ছাড়াও জেলার বাকি ৭ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ২০টি করে শয্যা প্রস্তুত করা হয়েছে। এসব স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে সব মিলিয়ে ১৪০ জন করোনা রোগীকে চিকিৎসাসেবা দেওয়া যাবে।’
সিভিল সার্জন বিপ্লব কান্তি বিশ্বাস আরও বলেন, ‘যদি সংক্রমণ বড়ে যায়, তাহলে সদর হাসপাতালের পৃথক ওয়ার্ডে শয্যা বাড়ানো হবে। এ ছাড়াও রয়েছে বক্ষব্যাধি হাসপাতাল। পরিস্থিতি সংকটাপন্ন হলে বেসরকারি হাসপাতাল ভাড়া নিয়ে রোগীর সেবা দেওয়া হবে।’
চলতি মাসের ১২ তারিখে সংক্রমণের মাধ্যমে ঝুঁকিপূর্ণ হিসেবে যশোরকে ইয়েলো জোন ঘোষণা করে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়। পরে সংক্রমণের হার বেড়ে যাওয়ায় ১৯ জানুয়ারি রেড জোন ঘোষণা করা হয়।
সৈয়দ মুজতবা আলীর ‘দেশে বিদেশে’ বইয়ের হরফুন মৌলা বা সকল কাজের কাজী আবদুর রহমানের বলা একটি বাক্য—‘ইনহাস্ত ওয়াতানাম’—‘এই আমার জন্মভূমি’। সে কথা বলার সময় আফগানি আবদুর রহমানের চোখেমুখে যে অম্লান দ্যুতি ছড়িয়ে পড়েছিল, সে কথা দিব্যি অনুভব করে নেওয়া যায়...
১০ ঘণ্টা আগেবিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৭ দিন আগেগাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪