আল-আমিন রাজু, ঢাকা
দেখতে মুক্তিযুদ্ধে ব্যবহৃত ট্যাংকের মতো। পিচঢালা রাস্তায় মিছিলের মধ্যে ৬-৭ জন মিলে ঠেলে নিয়ে যাচ্ছিলেন। মিছিলে অংশ নেওয়া নেতা-কর্মীরা ঘুরেফিরে এটির দিকে তাকাচ্ছিলেন। হয়তো সবার নজর কেড়েছিল। বাংলাদেশের স্বাধীনতার ৫০ বছর পূর্তি উপলক্ষে গতকাল শনিবার ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের বিজয় মিছিলে এমন একটি ট্যাংকের দেখা মেলে।
আগ্রহ নিয়ে ট্যাংকটির কাছে যেতেই ভুল ভাঙে। এটি আসলে মুক্তিযুদ্ধের সময় ব্যবহৃত কোনো ট্যাংক নয়, কাঠ আর বাঁশ দিয়ে কৃত্রিম এই ট্যাংক তৈরি করা হয়েছে। মুক্তিযুদ্ধ ও বঙ্গবন্ধুর প্রতি ভালোবাসা থেকেই এটি বানিয়েছেন জাহাঙ্গীর মুন্সী নামের একজন।
জীর্ণশীর্ণ শরীরে লাল-সবুজ পতাকা রঙের একটি টি-শার্ট, চোখে মোটা ফ্রেমের চশমা আর মাথায় ক্যাপ পরা ষাটোর্ধ্ব এক মানুষ। ভিড় ঠেলে কাছে গিয়ে এমন ট্যাংক বানানোর কারণ জানতে চাইলে হাসিমুখে জাহাঙ্গীর মুন্সী আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘মুক্তিযুদ্ধ ও বঙ্গবন্ধুর প্রতি ভালোবাসা থেকেই আমি এটি বানিয়েছি। মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতির কথা ভেবেই এটি তৈরি করা।’
সরেজমিন দেখা যায়, ট্যাংকটিতে মুক্তিযুদ্ধে ব্যবহৃত সব ধরনের অস্ত্রই রয়েছে। যেমন গোলাবারুদ, বোমা, ক্ষেপণাস্ত্র। এমনকি মুক্তিযোদ্ধাদের খবর শোনার সে সময়ের রেডিও। তবে সবকিছুই কাঠ-বাঁশসহ বিভিন্ন দেশীয় উপকরণ দিয়ে তৈরি করা। জাতীয় পতাকা আর বঙ্গবন্ধুর ছবিও স্থান পেয়েছে এতে।
কত দিন লেগেছে আর কত টাকা খরচ হয়েছে—এমন প্রশ্নের জবাবে জাহাঙ্গীর মুন্সী বলেন, ‘২৮ বছর আগেই ট্যাংক বানিয়েছি। এত দিন ধরে আমি এটাকে আগলে রেখেছি। টাকাপয়সা হিসাব করিনি। আসলে এটির তো কোনো দামই হয় না। আমার কাছে অমূল্য। কারণ, আমি বঙ্গবন্ধুকে ভালোবেসেই ট্যাংকটি বানিয়েছি। বঙ্গবন্ধু আমার আবেগ, ভালোবাসা। মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতি তুলে ধরতে চেষ্টা করেছি এখানে। নতুন প্রজন্মের কাছে মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস তুলে ধরার চেষ্টা করেছি।’
কথার ফাঁকে জানা গেল, নির্দিষ্ট কোনো পেশা নেই জাহাঙ্গীরের। কখনো দিনমজুরি, কখনোবা রিকশা চালিয়ে জীবন ধারণ করছেন। নিজের চলার খরচ থেকে টাকা বাঁচিয়েই তিনি এটা বানিয়েছেন। শোভাযাত্রায় যোগ দিতে আগারগাঁও থেকে শাহবাগে আসেন শনিবার।
দেখতে মুক্তিযুদ্ধে ব্যবহৃত ট্যাংকের মতো। পিচঢালা রাস্তায় মিছিলের মধ্যে ৬-৭ জন মিলে ঠেলে নিয়ে যাচ্ছিলেন। মিছিলে অংশ নেওয়া নেতা-কর্মীরা ঘুরেফিরে এটির দিকে তাকাচ্ছিলেন। হয়তো সবার নজর কেড়েছিল। বাংলাদেশের স্বাধীনতার ৫০ বছর পূর্তি উপলক্ষে গতকাল শনিবার ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের বিজয় মিছিলে এমন একটি ট্যাংকের দেখা মেলে।
আগ্রহ নিয়ে ট্যাংকটির কাছে যেতেই ভুল ভাঙে। এটি আসলে মুক্তিযুদ্ধের সময় ব্যবহৃত কোনো ট্যাংক নয়, কাঠ আর বাঁশ দিয়ে কৃত্রিম এই ট্যাংক তৈরি করা হয়েছে। মুক্তিযুদ্ধ ও বঙ্গবন্ধুর প্রতি ভালোবাসা থেকেই এটি বানিয়েছেন জাহাঙ্গীর মুন্সী নামের একজন।
জীর্ণশীর্ণ শরীরে লাল-সবুজ পতাকা রঙের একটি টি-শার্ট, চোখে মোটা ফ্রেমের চশমা আর মাথায় ক্যাপ পরা ষাটোর্ধ্ব এক মানুষ। ভিড় ঠেলে কাছে গিয়ে এমন ট্যাংক বানানোর কারণ জানতে চাইলে হাসিমুখে জাহাঙ্গীর মুন্সী আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘মুক্তিযুদ্ধ ও বঙ্গবন্ধুর প্রতি ভালোবাসা থেকেই আমি এটি বানিয়েছি। মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতির কথা ভেবেই এটি তৈরি করা।’
সরেজমিন দেখা যায়, ট্যাংকটিতে মুক্তিযুদ্ধে ব্যবহৃত সব ধরনের অস্ত্রই রয়েছে। যেমন গোলাবারুদ, বোমা, ক্ষেপণাস্ত্র। এমনকি মুক্তিযোদ্ধাদের খবর শোনার সে সময়ের রেডিও। তবে সবকিছুই কাঠ-বাঁশসহ বিভিন্ন দেশীয় উপকরণ দিয়ে তৈরি করা। জাতীয় পতাকা আর বঙ্গবন্ধুর ছবিও স্থান পেয়েছে এতে।
কত দিন লেগেছে আর কত টাকা খরচ হয়েছে—এমন প্রশ্নের জবাবে জাহাঙ্গীর মুন্সী বলেন, ‘২৮ বছর আগেই ট্যাংক বানিয়েছি। এত দিন ধরে আমি এটাকে আগলে রেখেছি। টাকাপয়সা হিসাব করিনি। আসলে এটির তো কোনো দামই হয় না। আমার কাছে অমূল্য। কারণ, আমি বঙ্গবন্ধুকে ভালোবেসেই ট্যাংকটি বানিয়েছি। বঙ্গবন্ধু আমার আবেগ, ভালোবাসা। মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতি তুলে ধরতে চেষ্টা করেছি এখানে। নতুন প্রজন্মের কাছে মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস তুলে ধরার চেষ্টা করেছি।’
কথার ফাঁকে জানা গেল, নির্দিষ্ট কোনো পেশা নেই জাহাঙ্গীরের। কখনো দিনমজুরি, কখনোবা রিকশা চালিয়ে জীবন ধারণ করছেন। নিজের চলার খরচ থেকে টাকা বাঁচিয়েই তিনি এটা বানিয়েছেন। শোভাযাত্রায় যোগ দিতে আগারগাঁও থেকে শাহবাগে আসেন শনিবার।
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
৯ দিন আগেবিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪