নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
২০২২ সালের জানুয়ারি মাসে ২৭২ জন নারী ও কন্যাশিশু নির্যাতনের শিকার হয়েছে। বাংলাদেশ মহিলা পরিষদের কেন্দ্রীয় লিগ্যাল এইড উপপরিষদে সংরক্ষিত ১৩টি দৈনিক পত্রিকায় প্রকাশিত সংবাদের ভিত্তিতে গতকাল মঙ্গলবার একটি রিপোর্ট প্রকাশ করেছে। এতে ১০৬ কন্যাশিশু এবং ১৬৬ নারীকে নির্যাতনের কথা উল্লেখ করা হয়েছে।
গত জানুয়ারিতে প্রকাশিত মহিলা পরিষদের একটি রিপোর্ট অনুযায়ী, গত বছর জানুয়ারি থেকে ডিসেম্বরে ৩ হাজার ৭০৩ জন নারী ও কন্যাশিশু নির্যাতনের শিকার হয়েছেন। এর মধ্যে ধর্ষণের শিকার হয়েছেন সবচেয়ে বেশি ১ হাজার ২৩৫ জন। গত বছরের জানুয়ারিতে বিভিন্ন কারণে ৪১ জন নারী ও কন্যাশিশু হত্যাকাণ্ডের শিকার হয়েছেন। আর এ বছর জানুয়ারি মাসের রিপোর্ট অনুযায়ী এই সংখ্যাটি দাঁড়িয়েছে ৪৪ জনে, যার মধ্যে কন্যাশিশু ৫ জন।
রিপোর্টে আরও উল্লেখ করা হয়েছে, গত মাসে ৫ জন কন্যাশিশুসহ ১০ জনকে ধর্ষণের চেষ্টা করা হয়েছে। এ ছাড়া ৬ জন কন্যাশিশু দলবদ্ধ ধর্ষণের শিকার হয়েছে, একজন কন্যাশিশু ধর্ষণের পর হত্যা ও দুজন কন্যাশিশু ধর্ষণের কারণে আত্মহত্যা করেছে। একজন কন্যাশিশুসহ তিনজন শ্লীলতাহানির শিকার হয়েছে। নিপীড়নের শিকার হয়েছে তিনজন কন্যাশিশুসহ ৫ জন।
এ বছর জানুয়ারিতে অ্যাসিডদগ্ধ হয়েছে দুজন। গত বছর ৩২ কন্যাশিশুসহ ৪৬ জনকে উত্ত্যক্ত করার তথ্য মিলেছে। এ বছর জানুয়ারিতেই ১২ জন কন্যাশিশুসহ ১৬ জন উত্ত্যক্তকরণের শিকার হয়েছে। ৬ কন্যাশিশুসহ অপহরণের শিকার হয়েছে ১০ জন। যৌতুকের কারণে নির্যাতনের শিকার হয়েছে ১৮ জন। যেখানে একজন কন্যাশিশুসহ ১২ জনকে যৌতুকের কারণে হত্যা করা হয়েছে। শারীরিক নির্যাতনের শিকার হয়েছে ৪ কন্যাশিশুসহ ১৩ জন। একজন কন্যাশিশুসহ ৪ জন আত্মহত্যা করেছে। ৪ জন কন্যাশিশুসহ ৬ জন সাইবার অপরাধের শিকার হয়েছে। বাল্যবিবাহসংক্রান্ত ঘটনা ঘটেছে ৪টি। এ ছাড়া অন্যরা বিভিন্নভাবে নির্যাতনের শিকার হয়েছে।
২০২২ সালের জানুয়ারি মাসে ২৭২ জন নারী ও কন্যাশিশু নির্যাতনের শিকার হয়েছে। বাংলাদেশ মহিলা পরিষদের কেন্দ্রীয় লিগ্যাল এইড উপপরিষদে সংরক্ষিত ১৩টি দৈনিক পত্রিকায় প্রকাশিত সংবাদের ভিত্তিতে গতকাল মঙ্গলবার একটি রিপোর্ট প্রকাশ করেছে। এতে ১০৬ কন্যাশিশু এবং ১৬৬ নারীকে নির্যাতনের কথা উল্লেখ করা হয়েছে।
গত জানুয়ারিতে প্রকাশিত মহিলা পরিষদের একটি রিপোর্ট অনুযায়ী, গত বছর জানুয়ারি থেকে ডিসেম্বরে ৩ হাজার ৭০৩ জন নারী ও কন্যাশিশু নির্যাতনের শিকার হয়েছেন। এর মধ্যে ধর্ষণের শিকার হয়েছেন সবচেয়ে বেশি ১ হাজার ২৩৫ জন। গত বছরের জানুয়ারিতে বিভিন্ন কারণে ৪১ জন নারী ও কন্যাশিশু হত্যাকাণ্ডের শিকার হয়েছেন। আর এ বছর জানুয়ারি মাসের রিপোর্ট অনুযায়ী এই সংখ্যাটি দাঁড়িয়েছে ৪৪ জনে, যার মধ্যে কন্যাশিশু ৫ জন।
রিপোর্টে আরও উল্লেখ করা হয়েছে, গত মাসে ৫ জন কন্যাশিশুসহ ১০ জনকে ধর্ষণের চেষ্টা করা হয়েছে। এ ছাড়া ৬ জন কন্যাশিশু দলবদ্ধ ধর্ষণের শিকার হয়েছে, একজন কন্যাশিশু ধর্ষণের পর হত্যা ও দুজন কন্যাশিশু ধর্ষণের কারণে আত্মহত্যা করেছে। একজন কন্যাশিশুসহ তিনজন শ্লীলতাহানির শিকার হয়েছে। নিপীড়নের শিকার হয়েছে তিনজন কন্যাশিশুসহ ৫ জন।
এ বছর জানুয়ারিতে অ্যাসিডদগ্ধ হয়েছে দুজন। গত বছর ৩২ কন্যাশিশুসহ ৪৬ জনকে উত্ত্যক্ত করার তথ্য মিলেছে। এ বছর জানুয়ারিতেই ১২ জন কন্যাশিশুসহ ১৬ জন উত্ত্যক্তকরণের শিকার হয়েছে। ৬ কন্যাশিশুসহ অপহরণের শিকার হয়েছে ১০ জন। যৌতুকের কারণে নির্যাতনের শিকার হয়েছে ১৮ জন। যেখানে একজন কন্যাশিশুসহ ১২ জনকে যৌতুকের কারণে হত্যা করা হয়েছে। শারীরিক নির্যাতনের শিকার হয়েছে ৪ কন্যাশিশুসহ ১৩ জন। একজন কন্যাশিশুসহ ৪ জন আত্মহত্যা করেছে। ৪ জন কন্যাশিশুসহ ৬ জন সাইবার অপরাধের শিকার হয়েছে। বাল্যবিবাহসংক্রান্ত ঘটনা ঘটেছে ৪টি। এ ছাড়া অন্যরা বিভিন্নভাবে নির্যাতনের শিকার হয়েছে।
বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ দিন আগেগাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪দেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২০ নভেম্বর ২০২৪