১৯৬৭ সালের নকশালবাড়ি আন্দোলনের প্রেক্ষাপটে তৈরি হবে ওয়েব সিরিজ। নাম ‘সাদা আমি কালো আমি’। সিরিজে চারু মজুমদারের স্ত্রী লীলা মজুমদার চরিত্রে অভিনয় করবেন জয়া আহসান—এ খবর আগেই জানা গিয়েছিল। কয়েক মাস আগে সিরিজের পরিচালক সায়ন্তন মুখোপাধ্যায় জানিয়েছিলেন, এতে চারু মজুমদার চরিত্রে অভিনয় করবেন নওয়াজুদ্দিন সিদ্দিকী।
কিন্তু নওয়াজুদ্দিনের শিডিউল মিলছে না। পারিশ্রমিকও বেড়েছে অনেক। তাই নির্মাতা বিকল্প খুঁজলেন। সিরিজে এবার চারু মজুমদার হয়ে এলেন বলিউডের জনপ্রিয় অভিনেতা মনোজ বাজপেয়ি। চারুর অন্যতম সঙ্গী কানু সান্যালও ‘সাদা আমি কালো আমি’ সিরিজের গুরুত্বপূর্ণ চরিত্র। এ চরিত্রে অভিনয়ের ব্যাপারে চূড়ান্ত হয়েছেন চঞ্চল চৌধুরী।
জয়া আহসানের মতো চঞ্চল চৌধুরীও কলকাতায় জনপ্রিয়। এরই মধ্যে তিনি গৌতম ঘোষের ‘মনের মানুষ’, জি৫-এর ‘কনট্র্যাক্ট’ ও ‘লেডিজ অ্যান্ড জেন্টলম্যান’, হইচইয়ের ‘তাকদির’ ও ‘বলি’ সিরিজে অভিনয় করেছেন। সৃজিত মুখোপাধ্যায়ের ‘রবীন্দ্রনাথ এখানে কখনও খেতে আসেননি’তে চঞ্চলের থাকার কথা থাকলেও শেষ মুহূর্তে বাতিল হয় করোনার কারণে। এ ছাড়া কিছুদিন আগে চঞ্চলকে নিয়ে কাজের ইচ্ছার কথা জানিয়েছিলেন অঞ্জন দত্ত। সব মিলিয়ে চঞ্চলকে নিয়ে কাজ করার আগ্রহ তৈরি হয়েছে নির্মাতার।
জানা গেছে, আগামী বছরের পূজার পরে শুরু হবে ‘সাদা আমি কালো আমি’ সিরিজের শুটিং। তৈরি হবে তিনটি পর্বে। প্রথম পর্বে থাকবে ১৯৪৭-১৯৭২ সাল। ১৯৭২-১৯৯০ পর্যন্ত উঠে আসবে দ্বিতীয় পর্বে। শেষ পর্বে থাকবে তার পরের সময় থেকে বর্তমান প্রেক্ষাপট। ভারতের কলকাতা, মুম্বাই, কেরালা, অন্ধ্র প্রদেশের পাশাপাশি চীন, রাশিয়াতেও সিরিজের শুটিং করার ইচ্ছা নির্মাতার।
‘সাদা আমি কালো আমি’ তৈরি হবে বাংলা, হিন্দি, ইংরেজি—তিনটি ভাষায়। এতে জ্যোতি বসুর চরিত্রে দেখা যাবে পরেশ রাওয়ালকে। থাকবে বুদ্ধদেব ভট্টাচার্য, মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের চরিত্রও।
১৯৬৭ সালের নকশালবাড়ি আন্দোলনের প্রেক্ষাপটে তৈরি হবে ওয়েব সিরিজ। নাম ‘সাদা আমি কালো আমি’। সিরিজে চারু মজুমদারের স্ত্রী লীলা মজুমদার চরিত্রে অভিনয় করবেন জয়া আহসান—এ খবর আগেই জানা গিয়েছিল। কয়েক মাস আগে সিরিজের পরিচালক সায়ন্তন মুখোপাধ্যায় জানিয়েছিলেন, এতে চারু মজুমদার চরিত্রে অভিনয় করবেন নওয়াজুদ্দিন সিদ্দিকী।
কিন্তু নওয়াজুদ্দিনের শিডিউল মিলছে না। পারিশ্রমিকও বেড়েছে অনেক। তাই নির্মাতা বিকল্প খুঁজলেন। সিরিজে এবার চারু মজুমদার হয়ে এলেন বলিউডের জনপ্রিয় অভিনেতা মনোজ বাজপেয়ি। চারুর অন্যতম সঙ্গী কানু সান্যালও ‘সাদা আমি কালো আমি’ সিরিজের গুরুত্বপূর্ণ চরিত্র। এ চরিত্রে অভিনয়ের ব্যাপারে চূড়ান্ত হয়েছেন চঞ্চল চৌধুরী।
জয়া আহসানের মতো চঞ্চল চৌধুরীও কলকাতায় জনপ্রিয়। এরই মধ্যে তিনি গৌতম ঘোষের ‘মনের মানুষ’, জি৫-এর ‘কনট্র্যাক্ট’ ও ‘লেডিজ অ্যান্ড জেন্টলম্যান’, হইচইয়ের ‘তাকদির’ ও ‘বলি’ সিরিজে অভিনয় করেছেন। সৃজিত মুখোপাধ্যায়ের ‘রবীন্দ্রনাথ এখানে কখনও খেতে আসেননি’তে চঞ্চলের থাকার কথা থাকলেও শেষ মুহূর্তে বাতিল হয় করোনার কারণে। এ ছাড়া কিছুদিন আগে চঞ্চলকে নিয়ে কাজের ইচ্ছার কথা জানিয়েছিলেন অঞ্জন দত্ত। সব মিলিয়ে চঞ্চলকে নিয়ে কাজ করার আগ্রহ তৈরি হয়েছে নির্মাতার।
জানা গেছে, আগামী বছরের পূজার পরে শুরু হবে ‘সাদা আমি কালো আমি’ সিরিজের শুটিং। তৈরি হবে তিনটি পর্বে। প্রথম পর্বে থাকবে ১৯৪৭-১৯৭২ সাল। ১৯৭২-১৯৯০ পর্যন্ত উঠে আসবে দ্বিতীয় পর্বে। শেষ পর্বে থাকবে তার পরের সময় থেকে বর্তমান প্রেক্ষাপট। ভারতের কলকাতা, মুম্বাই, কেরালা, অন্ধ্র প্রদেশের পাশাপাশি চীন, রাশিয়াতেও সিরিজের শুটিং করার ইচ্ছা নির্মাতার।
‘সাদা আমি কালো আমি’ তৈরি হবে বাংলা, হিন্দি, ইংরেজি—তিনটি ভাষায়। এতে জ্যোতি বসুর চরিত্রে দেখা যাবে পরেশ রাওয়ালকে। থাকবে বুদ্ধদেব ভট্টাচার্য, মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের চরিত্রও।
আধুনিক যুগের সবচেয়ে বিস্ময়কর প্রত্নতাত্ত্বিক আবিষ্কারগুলোর একটি হচ্ছে গৌতম বুদ্ধের দেহাবশেষের সঙ্গে সম্পর্কিত ঐতিহাসিক রত্নসম্ভার। গতকাল বুধবার হংকংয়ে বিখ্যাত আর্ট নিলাম কোম্পানি সাদাবি’স-এর এক নিলামে এগুলো তোলার উদ্যোগ নেওয়া হয়।
২ দিন আগেপাকিস্তানে ভারতের হামলার সমালোচনা করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। চীনও এই হামলাকে ‘দুঃখজনক’ বলে অভিহিত করেছে। উদ্বেগ জানিয়েছে জাতিসংঘও। উত্তেজনা যেন আরও না বাড়ে, সে জন্য দুই পক্ষকে সংযত থাকার আহ্বান জানিয়েছে জাতিসংঘ, ফ্রান্সসহ বিভিন্ন দেশ। এদিকে ভারতের অবস্থানকে সমর্থন করেছে...
২ দিন আগেভারতনিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরের পেহেলগামে সন্ত্রাসী হামলা নিয়ে দুই চিরবৈরী প্রতিবেশীর মধ্যে উত্তেজনার পারদ ক্রমেই চড়ছিল। তা তুঙ্গে উঠল এবার পাকিস্তানের ভূখণ্ডে ভারতের ‘অপারেশন সিঁদুর’ নামের ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান হামলা দিয়ে। পাশাপাশি সীমান্তেও দুই দেশের সামরিক বাহিনীর মধ্যে ব্যাপক গোলাগুলি হয়েছে...
২ দিন আগেঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫