পাকুন্দিয়া (কিশোরগঞ্জ) প্রতিনিধি
কিশোরগঞ্জের পাকুন্দিয়া উপজেলার চরাঞ্চলে চিনাবাদামের চাষ বাড়েছে। বাদামের আবাদে খরচ কম হয় এবং স্বল্প সময়ে ফসল ঘরে তোলা যায়। এতে আর্থিকভাবেও লাভবান হচ্ছেন কৃষক। এজন্য বাদাম চাষে আগ্রহ বাড়ছে এখানকার কৃষকদের মাঝে।
জানা গেছে, উপজেলার এগারসিন্দুর, চরফরাদী ও জাঙালিয়া ইউনিয়নের মধ্য দিয়ে পুরাতন ব্রহ্মপুত্র নদ বয়ে গেছে। নদের পাড়ের মাটি বেলেজাতীয়। এ ধরনের মাটিতে অন্য ফসল তেমন চাষাবাদ হয় না। সেখানে অল্প খরচে বাদাম চাষ বেশ লাভজনক। চিনাবাদাম চাষে সেচের প্রয়োজন হয় না। শুধু বীজ বপন আর পরিচর্যা করলেই কাঙ্ক্ষিত ফলন আসে। বাদামের বাজারদরও বেশ ভালো হওয়ায় কৃষকেরা কম খরচে অধিক লাভবান হচ্ছেন।
উপজেলা কৃষি বিভাগ সূত্রে জান গেছে, বছর দুয়েক আগে এখানে বাদামের চাষ অনেক কম হতো। কিন্তু দুই বছর ধরে বাজারে বাদামের চাহিদা থাকায় ভালো দাম পাচ্ছেন কৃষকেরা। তাই চর এলাকার কৃষকেরা বাদাম চাষে ঝুঁকছেন। উপজেলায় আগে ১০-১২ হেক্টর জমিতে বাদাম চাষ হতো। সেখানে দুই বছর ধরে ১৫-২০ হেক্টর জমিতে চাষ হচ্ছে।
সরেজমিন দেখা গেছে, ব্রহ্মপুত্র নদের তীরে এগারোসিন্দুরের চরদেওকান্দি, চরফরাদীর চরআলগী ও জাঙালিয়া ইউনিয়নের মুনিয়ারীকান্দা গ্রামে বাদামের চাষ হচ্ছে। এগারসিন্দুর ইউনিয়নের থানাঘাট সেতুসংলগ্ন ব্রহ্মপুত্র নদের পাড়ের বালুময় বিস্তীর্ণ জমিতে বাদামের চাষ হয়েছে। সারি সারি বাদাম গাছের পরিচর্যায় ব্যস্ত চাষিরা।
স্থানীয় কৃষকদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, বাদাম চাষে সেচের দরকার হয় না। বীজ বপণের পর শুধু পরিচর্যা করতে হয়। তাই কৃষকদের বাদাম আবাদে খরচ অন্য ফসলের তুলনায় কম। প্রতি বিঘা জমিতে ৮-১০ মণ ফলন পাওয়া যায়। বর্তমান বাজারে বাদামের চাহিদা থাকায় দামও ভালো পাওয়া যাচ্ছে।
মিলন মিয়া নামের একজন বাদাম চাষি বলেন, ‘এক বিঘা জমিতে বাদাম চাষ করেছি। এতে খরচ হয়েছে প্রায় ৩ হাজার ৫০০ টাকা। ফলন বেশ ভালো এসেছে। আশা করছি ৮-১০ মণ বাদাম পাব। এতে করে বেশ লাভবান হব বলে আশা করছি।’
এ বিষয়ে জানতে চাইলে উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা আবদুল্লাহ আল মামুন বলেন, বাদাম চাষে কৃষকদের উদ্বুদ্ধ করা হচ্ছে। কম সময় ও খরচে কৃষকেরা অধিক লাভবান হচ্ছেন। উপজেলা কৃষি বিভাগ থেকে তাঁদের প্রয়োজনীয় সহযোগিতা ও পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে।
কিশোরগঞ্জের পাকুন্দিয়া উপজেলার চরাঞ্চলে চিনাবাদামের চাষ বাড়েছে। বাদামের আবাদে খরচ কম হয় এবং স্বল্প সময়ে ফসল ঘরে তোলা যায়। এতে আর্থিকভাবেও লাভবান হচ্ছেন কৃষক। এজন্য বাদাম চাষে আগ্রহ বাড়ছে এখানকার কৃষকদের মাঝে।
জানা গেছে, উপজেলার এগারসিন্দুর, চরফরাদী ও জাঙালিয়া ইউনিয়নের মধ্য দিয়ে পুরাতন ব্রহ্মপুত্র নদ বয়ে গেছে। নদের পাড়ের মাটি বেলেজাতীয়। এ ধরনের মাটিতে অন্য ফসল তেমন চাষাবাদ হয় না। সেখানে অল্প খরচে বাদাম চাষ বেশ লাভজনক। চিনাবাদাম চাষে সেচের প্রয়োজন হয় না। শুধু বীজ বপন আর পরিচর্যা করলেই কাঙ্ক্ষিত ফলন আসে। বাদামের বাজারদরও বেশ ভালো হওয়ায় কৃষকেরা কম খরচে অধিক লাভবান হচ্ছেন।
উপজেলা কৃষি বিভাগ সূত্রে জান গেছে, বছর দুয়েক আগে এখানে বাদামের চাষ অনেক কম হতো। কিন্তু দুই বছর ধরে বাজারে বাদামের চাহিদা থাকায় ভালো দাম পাচ্ছেন কৃষকেরা। তাই চর এলাকার কৃষকেরা বাদাম চাষে ঝুঁকছেন। উপজেলায় আগে ১০-১২ হেক্টর জমিতে বাদাম চাষ হতো। সেখানে দুই বছর ধরে ১৫-২০ হেক্টর জমিতে চাষ হচ্ছে।
সরেজমিন দেখা গেছে, ব্রহ্মপুত্র নদের তীরে এগারোসিন্দুরের চরদেওকান্দি, চরফরাদীর চরআলগী ও জাঙালিয়া ইউনিয়নের মুনিয়ারীকান্দা গ্রামে বাদামের চাষ হচ্ছে। এগারসিন্দুর ইউনিয়নের থানাঘাট সেতুসংলগ্ন ব্রহ্মপুত্র নদের পাড়ের বালুময় বিস্তীর্ণ জমিতে বাদামের চাষ হয়েছে। সারি সারি বাদাম গাছের পরিচর্যায় ব্যস্ত চাষিরা।
স্থানীয় কৃষকদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, বাদাম চাষে সেচের দরকার হয় না। বীজ বপণের পর শুধু পরিচর্যা করতে হয়। তাই কৃষকদের বাদাম আবাদে খরচ অন্য ফসলের তুলনায় কম। প্রতি বিঘা জমিতে ৮-১০ মণ ফলন পাওয়া যায়। বর্তমান বাজারে বাদামের চাহিদা থাকায় দামও ভালো পাওয়া যাচ্ছে।
মিলন মিয়া নামের একজন বাদাম চাষি বলেন, ‘এক বিঘা জমিতে বাদাম চাষ করেছি। এতে খরচ হয়েছে প্রায় ৩ হাজার ৫০০ টাকা। ফলন বেশ ভালো এসেছে। আশা করছি ৮-১০ মণ বাদাম পাব। এতে করে বেশ লাভবান হব বলে আশা করছি।’
এ বিষয়ে জানতে চাইলে উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা আবদুল্লাহ আল মামুন বলেন, বাদাম চাষে কৃষকদের উদ্বুদ্ধ করা হচ্ছে। কম সময় ও খরচে কৃষকেরা অধিক লাভবান হচ্ছেন। উপজেলা কৃষি বিভাগ থেকে তাঁদের প্রয়োজনীয় সহযোগিতা ও পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে।
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
১ দিন আগেবিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪