বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে প্রাণ হারিয়েছেন অনেক শিক্ষার্থী, অনেকে আহত হয়ে এখনো কাতরাচ্ছেন হাসপাতালের বিছানায়। তাঁদের অনেকেই সামর্থ্যের অভাবে সুচিকিৎসা থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন। আহত ব্যক্তিদের পাশে দাঁড়ানোর আহ্বান জানালেন নির্মাতা মোস্তফা সরয়ার ফারুকী ও সংগীতশিল্পী আসিফ আকবর।
তাঁদের চিকিৎসার জন্য কনসার্টের উদ্যোগ নেওয়ার কথা জানিয়েছেন আসিফ আকবর। সম্প্রতি ফেসবুকে তিনি লেখেন, ‘বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের শহীদের সঠিক তালিকা এখনো পাওয়া যায়নি। বুলেটবিদ্ধ আহত ছাত্র-জনতা কাতরাচ্ছেন দেশের বিভিন্ন হাসপাতালে। অন্তর্বর্তী সরকার নিশ্চয়ই এ বিষয়ে কাজ করছে। অনেকেই আছেন যাঁদের চিকিৎসার সামর্থ্য নেই, অথচ সুচিকিৎসা প্রয়োজন। বাংলাদেশের সমৃদ্ধ ব্যান্ডগুলো এরই মধ্যে একটা পেশাদারত্বের ছকে আছে। তারা জানে কনসার্ট থেকে কীভাবে উপার্জন করতে হয়। আমরা সলো আর্টিস্টরাও পারব, কনসার্টের মাধ্যমে ফান্ড রাইজ করতে। প্রয়োজন প্রোপার ম্যানেজমেন্ট। দেশের মানুষকে কনসার্টের মাধ্যমে আহত ছাত্র-জনতার চিকিৎসায় সম্পৃক্ত করা যায়, তারা স্বতঃস্ফূর্তভাবেই অংশ নেবে। জালিমের বিদায়ের পর দেশ আবারও মুখরিত হবে তারুণ্যের উচ্ছ্বাসে।’
তবে কনসার্টটির ব্যাপারে বিস্তারিত তথ্য জানাননি আসিফ। এদিকে আহত শিক্ষার্থীদের চিকিৎসার জন্য ব্যবসায়ীদের এগিয়ে আসার আহ্বান জানিয়েছেন মোস্তফা সরয়ার ফারুকী। গতকাল ফেসবুকে তিনি লেখেন, ‘বাংলাদেশের ব্যবসায়ী সমাজের প্রতি আহ্বান, আপনারা জুলাই বিপ্লবে আহতদের চিকিৎসা সহায়তায় এগিয়ে আসেন। বিজ্ঞাপন এবং ইমেজ বিল্ডিংয়ের পেছনে খরচ কমিয়ে এখানে খরচ করেন। বাংলাদেশের মানুষের মনের গভীরে জায়গা হবে আপনাদের, যা হাজারো মার্কেটিং স্ট্র্যাটেজি দিতে পারবে না।’
আহত ব্যক্তিদের পাশে দাঁড়ানোর একটি রূপরেখাও দিয়েছেন তিনি। ফারুকী লেখেন, ‘নিজেরা মিলে জরুরি ভিত্তিতে একটা ফান্ড তৈরি করেন, জুলাই বিপ্লবে আহত ব্যক্তিদের চিকিৎসা সহায়তার জন্য। সেটা একটা কেন্দ্রীয় সেলের হাতে তুলে দেওয়া যেতে পারে, যারা সেখান থেকে বাংলাদেশের সব হাসপাতালে চিকিৎসাধীনদের চিকিৎসা এবং ওষুধের খরচ কেন্দ্রীয়ভাবে মেটাবে। এর সাথে যোগ হতে পারে সরকারের কনট্রিবিউশন। পরে আরও যোগ হতে পারে এস আলম-বেক্সিমকোর মতো ব্যাংক লুটেরাদের কাছ থেকে আদায় করা অর্থ। আমরাও কনট্রিবিউট করতে চাই সেই ফান্ডে। সরকার-সংশ্লিষ্টরা এটা নিয়ে একটু উদ্যোগী হন। যাঁদের ত্যাগে এই স্বাধীনতা, তাঁদের সেবা করা আমাদের জরুরি কর্তব্য।’
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে প্রাণ হারিয়েছেন অনেক শিক্ষার্থী, অনেকে আহত হয়ে এখনো কাতরাচ্ছেন হাসপাতালের বিছানায়। তাঁদের অনেকেই সামর্থ্যের অভাবে সুচিকিৎসা থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন। আহত ব্যক্তিদের পাশে দাঁড়ানোর আহ্বান জানালেন নির্মাতা মোস্তফা সরয়ার ফারুকী ও সংগীতশিল্পী আসিফ আকবর।
তাঁদের চিকিৎসার জন্য কনসার্টের উদ্যোগ নেওয়ার কথা জানিয়েছেন আসিফ আকবর। সম্প্রতি ফেসবুকে তিনি লেখেন, ‘বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের শহীদের সঠিক তালিকা এখনো পাওয়া যায়নি। বুলেটবিদ্ধ আহত ছাত্র-জনতা কাতরাচ্ছেন দেশের বিভিন্ন হাসপাতালে। অন্তর্বর্তী সরকার নিশ্চয়ই এ বিষয়ে কাজ করছে। অনেকেই আছেন যাঁদের চিকিৎসার সামর্থ্য নেই, অথচ সুচিকিৎসা প্রয়োজন। বাংলাদেশের সমৃদ্ধ ব্যান্ডগুলো এরই মধ্যে একটা পেশাদারত্বের ছকে আছে। তারা জানে কনসার্ট থেকে কীভাবে উপার্জন করতে হয়। আমরা সলো আর্টিস্টরাও পারব, কনসার্টের মাধ্যমে ফান্ড রাইজ করতে। প্রয়োজন প্রোপার ম্যানেজমেন্ট। দেশের মানুষকে কনসার্টের মাধ্যমে আহত ছাত্র-জনতার চিকিৎসায় সম্পৃক্ত করা যায়, তারা স্বতঃস্ফূর্তভাবেই অংশ নেবে। জালিমের বিদায়ের পর দেশ আবারও মুখরিত হবে তারুণ্যের উচ্ছ্বাসে।’
তবে কনসার্টটির ব্যাপারে বিস্তারিত তথ্য জানাননি আসিফ। এদিকে আহত শিক্ষার্থীদের চিকিৎসার জন্য ব্যবসায়ীদের এগিয়ে আসার আহ্বান জানিয়েছেন মোস্তফা সরয়ার ফারুকী। গতকাল ফেসবুকে তিনি লেখেন, ‘বাংলাদেশের ব্যবসায়ী সমাজের প্রতি আহ্বান, আপনারা জুলাই বিপ্লবে আহতদের চিকিৎসা সহায়তায় এগিয়ে আসেন। বিজ্ঞাপন এবং ইমেজ বিল্ডিংয়ের পেছনে খরচ কমিয়ে এখানে খরচ করেন। বাংলাদেশের মানুষের মনের গভীরে জায়গা হবে আপনাদের, যা হাজারো মার্কেটিং স্ট্র্যাটেজি দিতে পারবে না।’
আহত ব্যক্তিদের পাশে দাঁড়ানোর একটি রূপরেখাও দিয়েছেন তিনি। ফারুকী লেখেন, ‘নিজেরা মিলে জরুরি ভিত্তিতে একটা ফান্ড তৈরি করেন, জুলাই বিপ্লবে আহত ব্যক্তিদের চিকিৎসা সহায়তার জন্য। সেটা একটা কেন্দ্রীয় সেলের হাতে তুলে দেওয়া যেতে পারে, যারা সেখান থেকে বাংলাদেশের সব হাসপাতালে চিকিৎসাধীনদের চিকিৎসা এবং ওষুধের খরচ কেন্দ্রীয়ভাবে মেটাবে। এর সাথে যোগ হতে পারে সরকারের কনট্রিবিউশন। পরে আরও যোগ হতে পারে এস আলম-বেক্সিমকোর মতো ব্যাংক লুটেরাদের কাছ থেকে আদায় করা অর্থ। আমরাও কনট্রিবিউট করতে চাই সেই ফান্ডে। সরকার-সংশ্লিষ্টরা এটা নিয়ে একটু উদ্যোগী হন। যাঁদের ত্যাগে এই স্বাধীনতা, তাঁদের সেবা করা আমাদের জরুরি কর্তব্য।’
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪