মামুনুর রহমান, টাঙ্গাইল
তীব্র শীত আর হিমেল হাওয়ায় কাবু গ্রামীণ মানুষের। পাশাপাশি শীতজনিত নানা রোগে আক্রান্ত হয়ে স্বাভাবিকের তুলনায় কয়েক গুণ বেশি রোগী ভর্তি হচ্ছেন হাসপাতালে। এর মধ্যে শিশু ও বৃদ্ধদের সংখ্যাই বেশি। এ ছাড়া শয্যা সংকটে ভোগান্তি পোহাচ্ছেন সেবা নিতে আসা রোগী ও তাঁদের স্বজনেরা। শিশু ওয়ার্ডে প্রতি সিটের বিপরীতে তিনজন রোগী ভর্তি রয়েছে। পাশাপাশি বাড়তি চাপ সামাল দিতে চিকিৎসকদের বেগ পেতে হচ্ছে। এসব রোগের প্রকোপ এড়াতে সচেতন থাকার পরামর্শ দিচ্ছেন চিকিৎসকেরা।
টাঙ্গাইল জেনারেল হাসপাতাল সূত্রে জানা গেছে, গত এক সপ্তাহে ঠান্ডাজনিত বিভিন্ন রোগ নিয়ে হাসপাতালে রোগীদের চাপ বেড়েছে। শিশু ডায়রিয়া ওয়ার্ডে শয্যা সংখ্যা রয়েছে ১২ টি। এর বিপরীতে গতকাল মঙ্গলবার দুপুর পর্যন্ত রোগী ভর্তি হয়েছে ৩৮ জন। আর শিশু ওয়ার্ডে ৫৫ সিটের বিপরীতে ভর্তি রোগীর সংখ্যা ৬৮ জন। এর আগের দিন ছিল ৬৭ জন। এ ছাড়া হাসপাতালের বহির্বিভাগে গত সোমবার ১৮৬ আর গতকাল ১৮০ শিশু এসেছে চিকিৎসা সেবা নিতে।
গতকাল মঙ্গলবার দুপুরে সরেজমিনে দেখা গেছে, শিশু ওয়ার্ডে রোগীর চাপ অন্য যে কোনো সময়ের চেয়ে বেশি। অনেকে বিছানা না পেয়ে মেঝে ও বারান্দায় শয্যা পেতেছেন অনেকে। এতে দুর্ভোগে পড়েছে শিশু ও বয়স্করা।
এ সময় কথা হয় ঘাটাইল থেকে আসা শিশু সোয়াদের বাবার সঙ্গে। তিনি বলেন, ‘গত রোববার থেকে সোয়াদের পাতলা পায়খানা শুরু হয়। পরে সোমবার হাসপাতালে ভর্তি করিয়েছি কিন্তু সিট পাইনি। তাই মেঝেতেই ছেলেকে নিয়ে আছি দুদিন ধরে।’
সদর উপজেলার ভাতকুড়া গ্রামের বাবর আলী বলেন, ‘ডায়রিয়া আক্রান্ত দেড় বছরের ছেলে আব্দুল্লাকে নিয়ে হাসপাতালে এসেছেন তিনি। সিট না পেয়ে বারান্দার মেঝেতে থেকে চিকিৎসা নিচ্ছেন। একই কথা বলেন, সদর উপজেলার বিননাহালী গ্রামের রেখা আক্তার। তিনি তাঁর ১০ মাস বয়সী ছেলে রমজানকে গত সোমবার হাসপাতালে ভর্তি করেছেন।
এ বিষয়ে টাঙ্গাইল জেনারেল হাসপাতালের তত্ত্বাবধায়ক ডা. সাদেকুর রহমান বলেন, গত এক সপ্তাহ ধরে ঠান্ডাজনিত নানা জটিলতা নিয়ে বিভিন্ন বয়সী রোগী হাসপাতালে আসছেন। বিশেষ করে শিশু ও বৃদ্ধদের সংখ্যা বেশি। শিশু ওয়ার্ডে রোগীর চাপ বেশি থাকায় অনেককেই শয্যা পায়নি।
সিভিল সার্জন বলেন, জেলার ১২টি উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে রোগীরা কিছুটা চাপে রয়েছেন। চিকিৎসকেরা সাধ্যমতো তাঁদের সেবা দিচ্ছেন।
তীব্র শীত আর হিমেল হাওয়ায় কাবু গ্রামীণ মানুষের। পাশাপাশি শীতজনিত নানা রোগে আক্রান্ত হয়ে স্বাভাবিকের তুলনায় কয়েক গুণ বেশি রোগী ভর্তি হচ্ছেন হাসপাতালে। এর মধ্যে শিশু ও বৃদ্ধদের সংখ্যাই বেশি। এ ছাড়া শয্যা সংকটে ভোগান্তি পোহাচ্ছেন সেবা নিতে আসা রোগী ও তাঁদের স্বজনেরা। শিশু ওয়ার্ডে প্রতি সিটের বিপরীতে তিনজন রোগী ভর্তি রয়েছে। পাশাপাশি বাড়তি চাপ সামাল দিতে চিকিৎসকদের বেগ পেতে হচ্ছে। এসব রোগের প্রকোপ এড়াতে সচেতন থাকার পরামর্শ দিচ্ছেন চিকিৎসকেরা।
টাঙ্গাইল জেনারেল হাসপাতাল সূত্রে জানা গেছে, গত এক সপ্তাহে ঠান্ডাজনিত বিভিন্ন রোগ নিয়ে হাসপাতালে রোগীদের চাপ বেড়েছে। শিশু ডায়রিয়া ওয়ার্ডে শয্যা সংখ্যা রয়েছে ১২ টি। এর বিপরীতে গতকাল মঙ্গলবার দুপুর পর্যন্ত রোগী ভর্তি হয়েছে ৩৮ জন। আর শিশু ওয়ার্ডে ৫৫ সিটের বিপরীতে ভর্তি রোগীর সংখ্যা ৬৮ জন। এর আগের দিন ছিল ৬৭ জন। এ ছাড়া হাসপাতালের বহির্বিভাগে গত সোমবার ১৮৬ আর গতকাল ১৮০ শিশু এসেছে চিকিৎসা সেবা নিতে।
গতকাল মঙ্গলবার দুপুরে সরেজমিনে দেখা গেছে, শিশু ওয়ার্ডে রোগীর চাপ অন্য যে কোনো সময়ের চেয়ে বেশি। অনেকে বিছানা না পেয়ে মেঝে ও বারান্দায় শয্যা পেতেছেন অনেকে। এতে দুর্ভোগে পড়েছে শিশু ও বয়স্করা।
এ সময় কথা হয় ঘাটাইল থেকে আসা শিশু সোয়াদের বাবার সঙ্গে। তিনি বলেন, ‘গত রোববার থেকে সোয়াদের পাতলা পায়খানা শুরু হয়। পরে সোমবার হাসপাতালে ভর্তি করিয়েছি কিন্তু সিট পাইনি। তাই মেঝেতেই ছেলেকে নিয়ে আছি দুদিন ধরে।’
সদর উপজেলার ভাতকুড়া গ্রামের বাবর আলী বলেন, ‘ডায়রিয়া আক্রান্ত দেড় বছরের ছেলে আব্দুল্লাকে নিয়ে হাসপাতালে এসেছেন তিনি। সিট না পেয়ে বারান্দার মেঝেতে থেকে চিকিৎসা নিচ্ছেন। একই কথা বলেন, সদর উপজেলার বিননাহালী গ্রামের রেখা আক্তার। তিনি তাঁর ১০ মাস বয়সী ছেলে রমজানকে গত সোমবার হাসপাতালে ভর্তি করেছেন।
এ বিষয়ে টাঙ্গাইল জেনারেল হাসপাতালের তত্ত্বাবধায়ক ডা. সাদেকুর রহমান বলেন, গত এক সপ্তাহ ধরে ঠান্ডাজনিত নানা জটিলতা নিয়ে বিভিন্ন বয়সী রোগী হাসপাতালে আসছেন। বিশেষ করে শিশু ও বৃদ্ধদের সংখ্যা বেশি। শিশু ওয়ার্ডে রোগীর চাপ বেশি থাকায় অনেককেই শয্যা পায়নি।
সিভিল সার্জন বলেন, জেলার ১২টি উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে রোগীরা কিছুটা চাপে রয়েছেন। চিকিৎসকেরা সাধ্যমতো তাঁদের সেবা দিচ্ছেন।
বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৭ দিন আগেগাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪দেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২০ নভেম্বর ২০২৪