তাড়াশ (সিরাজগঞ্জ) প্রতিনিধি
সিরাজগঞ্জের তাড়াশে বিভিন্ন প্রকার ফসল ফলাতে কৃষকের উৎপাদন ব্যয় বেড়েই চলেছে। এদিকে কৃষকদের উৎপাদিত ফসলের ন্যায্যমূল্য নির্ধারিত থাকে না। এতে বাজারে ফসল বিক্রি করতে গিয়ে পাইকারি ও খুচরা ক্রেতাদের ওপর নির্ভর করতে হচ্ছে তাঁদের। ফলে উৎপাদিত ফসলের ন্যায্য দাম না পাওয়ায় লোকসান গুনতে হচ্ছে কৃষকদের।
উপজেলা কৃষি অধিদপ্তর সূত্রে জানা যায়, উপজেলায় প্রায় ২৫ হাজার ২০০ হেক্টর জমিতে বোরো, রোপা, বোনা আমন, সরিষা, গম, ভুট্টা, পাটসহ বিভিন্ন ধরনের সবজি চাষ হয়ে থাকে। আর এসব ফসল উৎপাদনে ৫ থেকে ৭ বছরে কৃষকদের ব্যয় প্রায় ৩০ থেকে ৪০ শতাংশ বেড়েছে।
উপজেলার সগুনা ইউনিয়নের মাঝিড়া গ্রামের কৃষক আলতাব হোসেন, ওমর আলী মণ্ডলসহ একাধিক কৃষকের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, বর্তমানে কৃষককে এক বিঘা জমিতে ধান লাগাতে চারা বাবদ ৪০০ টাকা, ট্রাক্টর দিয়ে জমি চাষ করতে তিন চাষে ১ হাজার ২০০ টাকা, পাওয়ার টিলার দিয়ে তিন চাষে ৯০০ টাকা খরচ হয়। একই সঙ্গে ওই জমিতে ইউরিয়া, পটাশ, এমওপি ও কীটনাশক বাবদ ১ হাজার ৮০০ ও অন্যান্য কাজে কৃষি শ্রমিক ১ হাজার টাকা, সেচ বাবদ ২ হাজার, ফসল কাটা ও মাড়াই বাবদ ৪ হাজার টাকা ব্যয় হয়ে থাকে; এভাবে মোট খরচ দাঁড়ায় ১১ থেকে ১২ হাজার টাকা।
এ ছাড়া জমি লিজ নিয়ে প্রান্তিক ও ক্ষুদ্র যেসব কৃষক ফসলের আবাদ করেন, তাঁদের খরচ আরও বেশি হয়ে থাকে।
উপজেলার নওগাঁ ইউনিয়নে সাকই দিঘি গ্রামের কৃষক আইয়ুব আলী জানান, ৫ থেকে ৭ বছর আগে এক বিঘা জমিতে ধান উৎপাদনে খরচ হতো ৭ থেকে সাড়ে ৮ হাজার টাকার বেশি না।
তবে স্থানীয় একাধিক কৃষক বলেন, তাড়াশে কৃষকদের বোরো, রোপা, বোনা আমন, সরিষা, গম, ভুট্টা, সবজি আবাদে এ অঞ্চলের কৃষক ব্যক্তিগত শ্রম বিনিয়োগ করেন। এ কারণে অনেক কৃষকের খরচ তুলনামূলক একটু কম হয়। আর যেসব কৃষক কৃষিশ্রমিকের ওপর পুরোপুরি নির্ভরশীল হয়ে ফসলের আবাদ করেন, তাঁদের খরচ অনেক বেশি হয়ে থাকে।
স্থানীয় কৃষক কোবাদ আলী জানান, উৎপাদিত ফসলের ন্যায্যমূল্য নির্ধারিত না থাকায় অনেক ক্ষেত্রেই তাড়াশের প্রত্যন্ত অঞ্চলের কৃষকদের ফসল বাজারে বিক্রি করতে গিয়ে পাইকারি ও খুচরা ক্রেতাদের মর্জ্জির ওপর নির্ভর করতে হয়।
এ প্রসঙ্গে উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা কৃষিবিদ লুৎফুন্নাহার লুনা জানান, তাড়াশে ধান, পাট, গম, ভুট্টা, সরিষাসহ বিভিন্ন ফসলের আবাদ ভালো হয়ে থাকে। তবে বর্তমান সময়ে ফসল উৎপাদনে কৃষকের খরচ কিছুটা বাড়লেও সাম্প্রতিক বছরগুলোতে ফসলের বাজার স্থিতিশীল ছিল।
সিরাজগঞ্জের তাড়াশে বিভিন্ন প্রকার ফসল ফলাতে কৃষকের উৎপাদন ব্যয় বেড়েই চলেছে। এদিকে কৃষকদের উৎপাদিত ফসলের ন্যায্যমূল্য নির্ধারিত থাকে না। এতে বাজারে ফসল বিক্রি করতে গিয়ে পাইকারি ও খুচরা ক্রেতাদের ওপর নির্ভর করতে হচ্ছে তাঁদের। ফলে উৎপাদিত ফসলের ন্যায্য দাম না পাওয়ায় লোকসান গুনতে হচ্ছে কৃষকদের।
উপজেলা কৃষি অধিদপ্তর সূত্রে জানা যায়, উপজেলায় প্রায় ২৫ হাজার ২০০ হেক্টর জমিতে বোরো, রোপা, বোনা আমন, সরিষা, গম, ভুট্টা, পাটসহ বিভিন্ন ধরনের সবজি চাষ হয়ে থাকে। আর এসব ফসল উৎপাদনে ৫ থেকে ৭ বছরে কৃষকদের ব্যয় প্রায় ৩০ থেকে ৪০ শতাংশ বেড়েছে।
উপজেলার সগুনা ইউনিয়নের মাঝিড়া গ্রামের কৃষক আলতাব হোসেন, ওমর আলী মণ্ডলসহ একাধিক কৃষকের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, বর্তমানে কৃষককে এক বিঘা জমিতে ধান লাগাতে চারা বাবদ ৪০০ টাকা, ট্রাক্টর দিয়ে জমি চাষ করতে তিন চাষে ১ হাজার ২০০ টাকা, পাওয়ার টিলার দিয়ে তিন চাষে ৯০০ টাকা খরচ হয়। একই সঙ্গে ওই জমিতে ইউরিয়া, পটাশ, এমওপি ও কীটনাশক বাবদ ১ হাজার ৮০০ ও অন্যান্য কাজে কৃষি শ্রমিক ১ হাজার টাকা, সেচ বাবদ ২ হাজার, ফসল কাটা ও মাড়াই বাবদ ৪ হাজার টাকা ব্যয় হয়ে থাকে; এভাবে মোট খরচ দাঁড়ায় ১১ থেকে ১২ হাজার টাকা।
এ ছাড়া জমি লিজ নিয়ে প্রান্তিক ও ক্ষুদ্র যেসব কৃষক ফসলের আবাদ করেন, তাঁদের খরচ আরও বেশি হয়ে থাকে।
উপজেলার নওগাঁ ইউনিয়নে সাকই দিঘি গ্রামের কৃষক আইয়ুব আলী জানান, ৫ থেকে ৭ বছর আগে এক বিঘা জমিতে ধান উৎপাদনে খরচ হতো ৭ থেকে সাড়ে ৮ হাজার টাকার বেশি না।
তবে স্থানীয় একাধিক কৃষক বলেন, তাড়াশে কৃষকদের বোরো, রোপা, বোনা আমন, সরিষা, গম, ভুট্টা, সবজি আবাদে এ অঞ্চলের কৃষক ব্যক্তিগত শ্রম বিনিয়োগ করেন। এ কারণে অনেক কৃষকের খরচ তুলনামূলক একটু কম হয়। আর যেসব কৃষক কৃষিশ্রমিকের ওপর পুরোপুরি নির্ভরশীল হয়ে ফসলের আবাদ করেন, তাঁদের খরচ অনেক বেশি হয়ে থাকে।
স্থানীয় কৃষক কোবাদ আলী জানান, উৎপাদিত ফসলের ন্যায্যমূল্য নির্ধারিত না থাকায় অনেক ক্ষেত্রেই তাড়াশের প্রত্যন্ত অঞ্চলের কৃষকদের ফসল বাজারে বিক্রি করতে গিয়ে পাইকারি ও খুচরা ক্রেতাদের মর্জ্জির ওপর নির্ভর করতে হয়।
এ প্রসঙ্গে উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা কৃষিবিদ লুৎফুন্নাহার লুনা জানান, তাড়াশে ধান, পাট, গম, ভুট্টা, সরিষাসহ বিভিন্ন ফসলের আবাদ ভালো হয়ে থাকে। তবে বর্তমান সময়ে ফসল উৎপাদনে কৃষকের খরচ কিছুটা বাড়লেও সাম্প্রতিক বছরগুলোতে ফসলের বাজার স্থিতিশীল ছিল।
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪