কুমারখালী (কুষ্টিয়া) প্রতিনিধি
কুষ্টিয়ার কুমারখালীতে কাটঅব ড্রপ ওয়াল ছাড়াই ৩ মিটার দৈর্ঘ্য ও প্রস্থের একটি বক্স সেতুর বেজ ঢালাইয়ের অভিযোগ পাওয়া গেছে। এ ছাড়া বেজ ঢালাইয়ের নিচে ৯ ইঞ্চি বালুর বেড না করা, নিম্নমানের বালু ও খোয়া এবং ফিটনেসহীন রড ব্যবহার করা, ঢালাইয়ের রড মাপে কম দেওয়াসহ নানান অভিযোগ উঠেছে সেতু নির্মাণকাজে। সেতুটি উপজেলার চাঁদপুর ইউনিয়নের কাঁচিকাটা এলাকায়।
জানা গেছে, দুই মাসে সেতুর কাজ শেষের কথা ছিল। অথচ ১৪ মাস চলে গেছে। এ পর্যন্ত সম্পন্ন হয়েছে মাত্র ৫০ শতাংশ। নির্মাণ এলাকায় নেই কোনো সতর্কীকরণ সাইনবোর্ড। নেই দুর্ঘটনা প্রতিরোধক ব্যবস্থা। তবুও প্রয়োজন মেটাতে ঝুঁকি নিয়ে চলাচল করছে হাজারো মানুষ ও যানবাহন।
এলাকাবাসী জানান, উপজেলার চাঁদপুর, বাগুলাট ও পান্টি ইউনিয়নের প্রায় লাখো মানুষ চলাচল করে এ সড়ক দিয়ে। এ ছাড়া ঝিনাইদহের শৈলকূপা উপজেলার একাংশ কুষ্টিয়ার সঙ্গে যাতায়াতের জন্য সড়কটি ব্যবহার করে। ফলে সড়কটি বেশ গুরুত্বপূর্ণ। কিন্তু কাঁচিকাটা সেতু এলাকার সেতুটি নতুন করে নির্মাণের জন্য ভাঙা হয়েছে এক বছরেরও আগে। কিন্তু সেতুর কাজ শেষ হয়নি। বেড়ে চলেছে দুর্ভোগ।
উপজেলা প্রকৌশলী কার্যালয়ে সূত্রে জানা গেছে, তিন মিটার দৈর্ঘ্য ও প্রস্থের বক্স সেতুর (কালভার্ট) নির্মাণ ব্যয় ধরা হয়েছে ১৮ লাখ ১২ হাজার ১৯৫ টাকা (চুক্তি মূল্যে)। সেতু নির্মাণের ঠিকাদার জেলার ভেড়ামারা উপজেলার ফারাকপুরের মো. নজরুল ইসলাম। মাত্র দুই মাস মেয়াদি এ সেতু নির্মাণের মেয়াদও শেষ হয়েছে ২০২০ সালের ৩১ ডিসেম্বর। এখন পর্যন্ত সেতুর কাজ হয়েছে মাত্র ৪০ থেকে ৫০ শতাংশ।
পান্টি ইউনিয়নের রামদিয়া এলাকার ব্যবসায়ী ফরিদ উদ্দিন বলেন, বাঁশগ্রাম বাজার থেকে মালামাল কিনে ভ্যানে চলাচল করি। ১৪ মাস পার হলো, তবু ব্রিজ (সেতু) হলো না। মালামাল নিয়ে গাড়িতে চলাচল করা যায় না। অনেক সময় গাড়ি উল্টে যায়।
চাদপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান রাশেদুজ্জামান তুষার বলেন, ‘সেতু না থাকায় স্বাভাবিক চলাচল বিঘ্ন হচ্ছে। দুর্ঘটনার ঝুঁকি বাড়ছে।’
এ বিষয়ে ঠিকাদার নজরুল ইসলাম বলেন, ‘কাজের মেয়াদ বাড়ানো হয়েছে। বেজ ঢালাইয়ের পর কিছুদিন কাজের বিরতি থাকে। তাই কাজ বন্ধ আছে।’ তিনি আরও বলেন, ‘পানির কারণ কাটঅব ড্রপ ওয়াল দেওয়া হয়নি। তবে অন্যান্য অভিযোগ মিথ্যা।’
উপজেলা প্রকৌশলী আব্দুর রহিম বলেন, ‘জলাবদ্ধতার (পানি) কারণে কাটঅব ড্রপ ওয়াল ছাড়াই বেজ ঢালাই দিয়েছেন ঠিকাদার। এখন পর্যন্ত ৪০ থেকে ৫০ ভাগ সেতুর কাজ সম্পন্ন হয়েছে। বিষয়টি নির্বাহী প্রকৌশলীকে জানানো হয়েছে।’
কুষ্টিয়ার কুমারখালীতে কাটঅব ড্রপ ওয়াল ছাড়াই ৩ মিটার দৈর্ঘ্য ও প্রস্থের একটি বক্স সেতুর বেজ ঢালাইয়ের অভিযোগ পাওয়া গেছে। এ ছাড়া বেজ ঢালাইয়ের নিচে ৯ ইঞ্চি বালুর বেড না করা, নিম্নমানের বালু ও খোয়া এবং ফিটনেসহীন রড ব্যবহার করা, ঢালাইয়ের রড মাপে কম দেওয়াসহ নানান অভিযোগ উঠেছে সেতু নির্মাণকাজে। সেতুটি উপজেলার চাঁদপুর ইউনিয়নের কাঁচিকাটা এলাকায়।
জানা গেছে, দুই মাসে সেতুর কাজ শেষের কথা ছিল। অথচ ১৪ মাস চলে গেছে। এ পর্যন্ত সম্পন্ন হয়েছে মাত্র ৫০ শতাংশ। নির্মাণ এলাকায় নেই কোনো সতর্কীকরণ সাইনবোর্ড। নেই দুর্ঘটনা প্রতিরোধক ব্যবস্থা। তবুও প্রয়োজন মেটাতে ঝুঁকি নিয়ে চলাচল করছে হাজারো মানুষ ও যানবাহন।
এলাকাবাসী জানান, উপজেলার চাঁদপুর, বাগুলাট ও পান্টি ইউনিয়নের প্রায় লাখো মানুষ চলাচল করে এ সড়ক দিয়ে। এ ছাড়া ঝিনাইদহের শৈলকূপা উপজেলার একাংশ কুষ্টিয়ার সঙ্গে যাতায়াতের জন্য সড়কটি ব্যবহার করে। ফলে সড়কটি বেশ গুরুত্বপূর্ণ। কিন্তু কাঁচিকাটা সেতু এলাকার সেতুটি নতুন করে নির্মাণের জন্য ভাঙা হয়েছে এক বছরেরও আগে। কিন্তু সেতুর কাজ শেষ হয়নি। বেড়ে চলেছে দুর্ভোগ।
উপজেলা প্রকৌশলী কার্যালয়ে সূত্রে জানা গেছে, তিন মিটার দৈর্ঘ্য ও প্রস্থের বক্স সেতুর (কালভার্ট) নির্মাণ ব্যয় ধরা হয়েছে ১৮ লাখ ১২ হাজার ১৯৫ টাকা (চুক্তি মূল্যে)। সেতু নির্মাণের ঠিকাদার জেলার ভেড়ামারা উপজেলার ফারাকপুরের মো. নজরুল ইসলাম। মাত্র দুই মাস মেয়াদি এ সেতু নির্মাণের মেয়াদও শেষ হয়েছে ২০২০ সালের ৩১ ডিসেম্বর। এখন পর্যন্ত সেতুর কাজ হয়েছে মাত্র ৪০ থেকে ৫০ শতাংশ।
পান্টি ইউনিয়নের রামদিয়া এলাকার ব্যবসায়ী ফরিদ উদ্দিন বলেন, বাঁশগ্রাম বাজার থেকে মালামাল কিনে ভ্যানে চলাচল করি। ১৪ মাস পার হলো, তবু ব্রিজ (সেতু) হলো না। মালামাল নিয়ে গাড়িতে চলাচল করা যায় না। অনেক সময় গাড়ি উল্টে যায়।
চাদপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান রাশেদুজ্জামান তুষার বলেন, ‘সেতু না থাকায় স্বাভাবিক চলাচল বিঘ্ন হচ্ছে। দুর্ঘটনার ঝুঁকি বাড়ছে।’
এ বিষয়ে ঠিকাদার নজরুল ইসলাম বলেন, ‘কাজের মেয়াদ বাড়ানো হয়েছে। বেজ ঢালাইয়ের পর কিছুদিন কাজের বিরতি থাকে। তাই কাজ বন্ধ আছে।’ তিনি আরও বলেন, ‘পানির কারণ কাটঅব ড্রপ ওয়াল দেওয়া হয়নি। তবে অন্যান্য অভিযোগ মিথ্যা।’
উপজেলা প্রকৌশলী আব্দুর রহিম বলেন, ‘জলাবদ্ধতার (পানি) কারণে কাটঅব ড্রপ ওয়াল ছাড়াই বেজ ঢালাই দিয়েছেন ঠিকাদার। এখন পর্যন্ত ৪০ থেকে ৫০ ভাগ সেতুর কাজ সম্পন্ন হয়েছে। বিষয়টি নির্বাহী প্রকৌশলীকে জানানো হয়েছে।’
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪